চার বছর আগে আকাদা বলেছিল যে ট্রাম্প একবার ইলেক্টেড হলে যা এফেক্ট হবে, রিইলেক্টেড হলে এফেক্ট হবে তার চেয়ে অনেক বেশি। দেখা যাক।
গরুস্বামির গিরেফতার অন্নেক বেশী ইন্টারেস্টিঙ এই আম্রুজনতার কাউমাউএর থেকে
উইস্কনসিনে বাইডেন ২০,০০০ ভোটে এগিয়ে।
মিশিগানে ডেট্রয়েট আর তার সাবার্ব, মানে যে কাউন্টিগুলো ডেমোক্র্যাটিক ভোট রিচ, সেগুলো গোণা চলছে। বাইডেন এগিয়ে যাবে।
পেনসিলভ্যানিয়া আজ বিকেলের আগে জানা যাবে না। ফিলি আর তার সাবার্ব এবং অ্যালিঘেনি কাউন্টি মানে পিট্সবার্গে এখনো মিলিয়নস অফ মেল ব্যালট গোণা হয়নি। এই সব এরিয়া ডেমোক্র্যাটিক।
জর্জিয়ার ফুলটন কাউন্টি, যেটা কিনা আট্লান্টা সাবার্ব, কাল জলের পাইপ ফেটে কাউন্টিং বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। আবার শুরু হয়েছে।
নেভাডা এখনো ক্লোজ। কিন্তু লাস ভেগাসের ভোট এখনো সব গোণা হয়নি।
ট্রাম্প লাস্ট অবধি হারলেও, গুচ্ছের ভোট পেয়েছে। মিডিয়া (ফক্স আর ব্রাইটবার্ট বাদে) তো এমন করছিল যে ঝড়ে উড়ে যাবে। সেরকম আদৌ হয়নি।
ট্রাম্প ফ্রড ফ্রড করছে কেন? এক্টা র্যাশনাল কারণ হতে পারে পুরো গোনা হলে হেরে যাবে বলে ভয় পাচ্ছে। কিন্তু উনিজি কি আর র্যাশনাল কথা balaben?
যা বুঝলাম, গ্রাসরুট লেভেলে ট্রাম্পের ভালো সাপোর্ট আছে। দেশের বড়ো একটা অংশ হাত খুলে ট্রাম্পকে ভোট দিয়েছে, একেবারে রেকর্ড টার্ন আউট করে মহা উত্সাহে ভোট দিয়েছে। মিডিয়া যতোই চেঁচাক না কেন, ট্রাম্পের সাপোর্ট চার বছর একটুও কমেনি, কোভিডের পরেও কমেনি। এটা আমাকেও দুয়েকজন বলেছিল। এখন মিডিয়াকে ভেবে দেখতে হবে সাধারন মানুষের সাথে মিডিয়ার এই ডিসকানেক্ট কেন হয়েছে।
একটু ঘুমিয়ে নিলে ভালো গোণা হবে।
তো সবাই মিলে গোনা থামিয়ে দিলো কেন? বেশ তো চলছিল
এই প্যাটার্ন বিষয়ে শিওর হই ২০ ১৮ তে
দুনিয়ার সমস্ত বাপে তাড়ানো মায়ে খেদানো বান্দা ধরে ধরে এনে বলতো
e জিতবে অমুক ডিস্ট্রিক্ট সে জিতবে তমুক কংগ্রেশনাল সিট ।
এক পর্যায়ে বলা শুরু করলো ১০০ জন বার্নি ভক্ত কংগ্রেস যাবে ...
এক mas আগে থেকে blue wave! blue wave!
বলে চিল্লানোর মানে হলো ব্লু ওয়েভ রে গলায় টান দিয়ে থামানো ।
এবারো যখন ৯% -১৭% লিড দেখানো শুরু করছিলো
তখনি বুঝেছি ৪ ডাইমেনশনাল দাবা খেলা শুরু হইছে
S ঠিক বলেছেন
ঠিক কথা
এবারেও ট্রাম্প জিতবে।
ট্রাম্প বোধয় তিনটে স্টেটেই জিতবে। কিন্তু কয়েকটা ব্যাপার খেয়াল রাখা দরকার। ১) ঐ % রিপোর্টিংটা এস্টিমেটেড। যেহেতু আগামী কয়েকদিন ধরে ব্যালট আসবে, তাই কেউ জানেনা এগজ্যাক্টলি কত ভোট পড়তে চলেছে। ২) মেইল ইন ব্যালট বহু জায়্গায় গোনা শুরু হয়েছে অনেক পরে বা সবে, ফলে ভোট শেয়ার বদলাবে। ৩) বিশেষ করে বড় ব্লু কাউন্টিগুলোতে অনেক ভোট গোণা বাকী আছে, ফলে ভোট শেয়ার আরো বদলাবে। সেটা বাইডেণের জন্য যথেষ্ট কিনা, জানা নেই।
ট্রাম্প দাবী করেছে যে যেসব স্টেটে এগিয়ে আছে সেগুলোতে আর ব্যালট গুনতে হবেনা। কিন্তু অ্যারিজোনাতে গোনা চালিয়ে যেতে হবে। এই লোক আমেরিকার প্রেসিডেন্ট।
উইন্সকনসিন আর কিছুক্ষণের মধ্যে জানা যাবে। পেনসিলভেনিয়া আর উইন্সকনসিন হাতছাড়া হলে পরে থাকে জর্জিয়া।
94% ভোট কাউন্ট হয়ে গেছে রাস্ট বেল্টে, তারপর ট্রাম্প এগিয়ে
সিরিয়াসলি আমি বেশ অনেকদিন হল নিয়ম করে যেকোন কন্ট্রোভার্সিয়াল জিনিষ সব রকমের মিডিয়া থেকে বোঝার চেষ্টা করি। সমস্ত মিডিয়া এত স্কিউড যে তারা কনফারমেশন বায়াসকেই এস্টাবলিশ করে। ফক্স নিউজ যেমন ট্রাস্ট ওয়ার্দি নয় তেমনই সিএনএনo নয়। এপিঠ আর ওপিঠ।
রাশানরা যেমন ইলেকশন ইনফ্লুয়েন্স করার চেষ্টা করে, তেমনই নেট সিলভারও করে। এই বাজারে নিজে কি করে একটা শেন ভিউ তৈরী করবেন সে আপনার ব্যপার।
এই প্রোপাগাণ্ডা মেশিনের চক্করে লোকে ভাবছিল জর্জিয়া, টেক্সাস, ফ্লোরিডা ফ্লিপ হয়ে গেল বুঝি।
রাস্ট বেল্টএ মেইল ইন ব্যালট আজকের আগে গোনা শুরু হয় নি, তাই ওখানে আর্লি ট্রাম্প লিড কিছু মিন করে না। মেইল ইন ব্যালট গোনা শুরু হলে বাইডেন এগোবে।
বাইডেন এর খালি নেভাদা বাকি। বাকি সব স্টেটে ট্রাম্প এগিয়ে।
পেনসিলভানিয়া ভারী ঝোলাচ্ছে। কবে কল করবে কে জানে।
নেট সিল্ভার ইডিয়ট নয়, লেফট প্রোপাগাণ্ডা মেশিন। এই ধারণা আমার ক্রমশ দৃঢ় হচ্ছে। হাবিজাবি বকে ইলেকশন ইনফ্লুয়েন্স করার চেষ্টা করে।
হ্যাঁ সেটাই মনে হচ্ছে। জর্জিয়া, উইসকনসিন, মিশিগানে ট্রাম্প ক্লিয়ারলি এগিয়ে আছে 94% এর ভোটের পরে, তবুও ওগুলো ডাকছে না। আরিজনা 80% এই ডেকে দিল।
ওগুলো মিডিয়ার কল। পোলিং বা একজিট পোল দেখেই কল করে দেয়। ওগুলোর আসলে কোনও দাম নেই।
লাল লাল লালে লাল
লাল সালাম কমরেড ট্রাম্প
একটা ব্যাপার বুঝতে পারলাম না, হাওয়াই তে তো কাউন্টিং ই হয় নি, বাইডেন কে কল করে দিল কি করে ?
আর পেনসিলভানিয়া টাই খুব ইম্পর্টেন্ট হবে এবার। বাকি গুলোতে দেখছি প্রায় 94% কাউন্টিং এর পর ট্রাম্প ই এগিয়ে আছে।
বাইডেন এগিয়ে আরিজোনা, মেইন্স আর নেভাদায়।
এগুলো তো সত্যি কথাই, করোনা না হলে ট্রাম্প যে হেলায় জিততো কোন সন্দেহই নেই। দিনের শেষে সবাই দেখে পকেটে পয়্সা কত এল, বৌ বাচ্ছা চাকরি পেল কি না!
আমাদের তথাকথিত বাম-ভাবাপন্ন হোলিয়ার-দ্যান-দাউরা এটা বুঝলে কাজে দেয়।
এগুলো তো সত্যি কথাই, করোনা না হলে ট্রাম্প যে হেলায় জিততো কোন সন্দেহই নেই। দিনের শেষে সবাই দেখে পকেটে পয়্সা কত এল, বৌ বাচ্ছা চাকরি পেল কি না!
টি-২০শেষ না করে চলে যায় কী করে !
তাহলে তো ট্রাম্প রাত তিনটেয় টুইট করবে জিতে গেছি বলে। ফাঁকা মাঠে গোল.
পেন্সিলভ্যানিয়াতে আবার কাল সকালে গুনবে বলছে। বাকিগুলো জানি না
অনেক রাত হয়েছে। সবাই বাড়ি চলে গেছে।