As can be seen from this chart (Dec 2019), some of the strongest growth in these years has been in the energy realm, including basic science (funded by the DOE Office of Science), and strong growth in R&D for efficiency, renewables, and nuclear power, and for the Advanced Research Projects Agency-Energy (ARPA-E).
The NIH budget has grown by nearly $10 billion over these years; NASA has grown by $3.3 billion; and the National Science Foundation, by $784 million.
According to the US Energy Information Administration, US CO2 emissions in 2019 were the lowest they have been since 1992. Per capita emissions were lower in 2019 than they’ve been at any time since at least 1950.
Quarterly GDP growth, average per year, during Obama’s second term: 2.4%
Quarterly GDP growth, average per year, during Trump’s first three years (ignoring 2020 due to Covid): 2.5%.
তবে বাইডেন আসলেও যে বিশাল ভালো কিছু হবে তার কোনো মানে নেই। ক্রমার না কে একটা লোক বেশ কিছুদিন আগে বলে ছিল, let them eat pollution । দেম মনে থার্ড ওয়ার্ল্ড কন্ত্রিগুলো আরকি। উন্নত বিশ্বের সব গারবেজ পশ্চত্পদ দেশে চালান করার কথা। তো এখন সেই মহায় আবার বাইডেনের উপদেষ্টা। তাহলে খুব ভালো এক্সপেক্ট ও করা ঠিক না।
ট্রাম্প ইলেকশানে জিতবে কিনা জানিনা। কিন্তু ট্রাম্প জিতলে অনেক ক্ষতিই হবে। সেইটুকু অন্তত শিওর করে বলে গেলাম।
দ্যাখেন ই না শেষ অবধি কি হয়। শেষ অব্দি সেই আশাই ভরসা আমাদের মত ম্যাংগো লোকের। আর কি বা করার আছে? হয়তো ট্রাম্প এলেও অতটা খারাপ কিছু হবেনা।
সেতো ২০১৯ এও ভেবেছিলুম নোটবন্দি , জিএসটি, ইকোনমি , গো-রক্ষক সব মিলিয়ে লোকে উত্ত্যক্ত হয়ে মোদীর এগেইনস্ট এ ভোট দেবে। তো লোকে সব ছেড়ে দিব্যি বালাকোট দেখে ভোট দিয়ে এলো। কি আর করা.
ট্রাম্প আরো ৪ বচর পেতে চলেছে।
ট্রাম্প আর মোদী হচ্ছে ক্লাসিক কেস যে কাকে দিয়েছে রাজার পার্ট ।
দুটোই সমান অখাদ্য!
সেটা অবশ্য ঠিকই ।ওভারঅল স্কট মরিসন ভালই কাজ করেছে . আর ওদিকে আসলে ট্রাম্প -মোদী -বলসেনার - সব হাই প্রোফাইল মহারথীরা এতটাই ছড়িয়ে লাট করেছে যে এদের কম্পারিসনে সব্বাইকে ভাল মনে হচ্ছে। :) :)
"কদিন আগে এখানে কাগজে একটা স্যাটায়ার আর্টিকেল এসেছে -অষ্ট্রেলিয়া -নিউ জিল্যাণ্ড জুড়ে একটা দেশ হলে জেসিন্দা আর্ডেন কে পিম করা হোক।
:) :) "
অস্ট্রেলিয়া কিন্তু ভালোই সামলেছে । আমরা এখানে অস্ট্রেলিয়া কে West Island বলি, :-)
জেসিনডা অনেকদিন ধরেই অস্ট্রেলিয়াতে বেশ জনপ্রিয় । আপনাদের মাঝখানে এতবার করে প্রাইম মিনিস্টার পরিবর্তন হচ্ছিল যার জন্য মানুষ অধৈর্য হয়ে পড়েছিলেন । স্কট মরিসন কিন্তু ভালো সামলেছেন এখনো অবধি ।
ইলেকশন ডের সন্ধেবেলা টা বেশ হাই অক্টেন ড্রামা হতে পারে মনে হয়-? নিউস দেখলাম ট্রাম্প তো রীতিমতো হুমকি দিচ্ছে পুরো লইয়ার টিম নামাবে রেজাল্ট অন্যউন্স না করলে। ভালো খোরাক পুরো।
তাইওয়ানও শুনলাম ভালো সামলেছে।
অরিন: মাইনিং পিক আপ করেছে মানে চীনের সাথেএকোনোমিক রিলেসন ঠিকঠাক আছে বলেই মনে হয় , অন্তত ভেতরে ভেতরে। নাহলে পুরো ডুবে যেত . বাইরে পলিটিকাল হাঁকডাক বা ড্রামা চলছে হয়তো। তবে এই QUAD এলায়েন্স বা নেভাল এক্সারসাইজ নিয়ে ইন্ডিয়ার মিডিয়ায় যত বিশাল হট্টগোল দেখি , লোকাল মিডিয়ায় তার কিস্সু নেই।
নিউ জিলান্ড অসাধারন ভাবে কোরোনার ইমপ্যাক্ট সামলেছে , জাস্ট এক্সসেপশনাল গভর্নেন্স। বাকিরা তুলনায় ই আসেনা। অস্ট্রেলিয়া জাস্ট লো ডেনসিটি পপুলেশন আর আইল্যান্ড কান্ট্রি বলে অনেকটা বেঁচে গেছে এখনো অবধি। অবশ্য সরকার থেকে ঠিক সময়ে ঠিক সোশ্যাল সাপোর্ট ইনিশিয়েটিভ গুলো নিয়েছিল এটা মানতেই হবে।
কদিন আগে এখানে কাগজে একটা স্যাটায়ার আর্টিকেল এসেছে -অষ্ট্রেলিয়া -নিউ জিল্যাণ্ড জুড়ে একটা দেশ হলে জেসিন্দা আর্ডেন কে পিম করা হোক।
:) :)
সেটাই তো সমস্যা। করোনা ভাইরাস সামলানোর দায়িত্ব পুরোপুরি ফাউচি আর সিডিসির ওপর ছেড়ে দিলে মনে হয় ফল অন্য রকম হতে পারত।
অমিত, অস্ট্রেলিয়া আর চীনের সম্পর্ক এখন কেমন বুঝছেন? দু তরফের ইকোনমিতে এর প্রভাব পড়বে নিশ্চয়ই।
আমেরিকা প্পরবেও না। নীচের ভিডিওটা দেখুন। এক রাজ্যের রিপাব্লিকান গভর্ণর লকডাউন করতে চাওয়াতে লোকে বাইবেল আর বন্দুক দেখিয়ে সেই নিয়ম অমান্য করতে বলছে।
তাহলে তো সেটা করোনা ভাইরাসের ইমপ্যাকট। এখনো ঠিক হয়নি, অন্তত অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যাণ্ড, চীন সামলাতে পারলেও আমেরিকা পারেনি। কাজেই এরকম করে কি কিছু বলা যায়?
চিন্তা নেই। মতিগতি দেখে মনে হচ্ছে ট্রাম্প থাকছে।
অরিন , এতো অনেক কঠিন প্রশ্ন। আমার বিদ্যের বহু ওপরে। তবে কোরোনার আগে অস্ট্রেলিয়ার গ্যাস আর মাইনিং সেক্টর মোটামুটি এভারেজ ৩-% স্ট্যাডি গ্রোও করছিলো। এবছর তো ১০-% র বেশী স্রিঙ্ক করে গেছে কোরোনার ধাক্কায়। গোটা দুনিয়ারই এক হাল , অস্ট্রেলিয়া তো ছোট্টো দেশ ইকোনমির হিসেবে। তাও গত তিন মাসে চীন ডিমান্ড আবার পিক করছে যেটা হয়তো ভালো খবর। কিন্তু আম্রিগায় বন্ধুবান্ধব দের থেকে যা শুনছি অয়েল & গ্যাস এর মেজর প্রজেক্ট সব আপাতত হোল্ডে , সবাই দেখতে চাইছে বিডেন জিতলে কি কি পলিসি চেঞ্জ আনে , ডিমান্ড প্রোফাইল কিছু বাড়ে কিনা । ওভারনাইট হয়তো বিশাল কিছু চেঞ্জ হবেনা , তবে লং টার্ম ইমপ্যাক্ট আসতে পারে.
যাকগে . আমরা হলুম গিয়ে উলুখাগড়া দের দলে। :) :)
ডট ড্যাশ ইত্যাদি নিক থেকে কিছু বলা হয়েছে নাকি? যাই হোক, এতোজ কে অনুরোধ করবো ফিরে আসতে। এগুলো ইগনোর করতে পারলে ভালো হয়।
অতোজ কবে বিরক্ত হয়ে বেরিয়ে গেছেন? কি হয়েছে?
অমিত, ট্রাম্প এবার জিতলে অস্ট্রেলিয়ান ইকোনমির ওপর কি ধরণের ইমপ্যাকট হবে? বাইডেন জিতলে কতটা তফাৎ হবে? এক্ষেত্রে ধরুণ অস্ট্রেলিয়া এবং প্যাসিফিক অঞ্চলে? ট্রাম্পের গত চার বছরে কি দেখেছেন? নিউজিল্যাণ্ডে বিশাল কিছু ইমপ্যাকট হয়েছে বলে মনে হয় না। অস্ট্রেলিয়ার কি অবস্থা?
"এতোজ খেপে গিয়ে বিদায় নিলেন।"
এতোজ বিরক্ত হয়ে বেরিয়ে গেছেন। খেপে গিয়ে নয়। ওনার লাস্ট পোস্টটা পড়েছেন?
আম্রিগার বাইরে দুনিয়ার যত লোক এর রেজাল্ট নিয়ে যতটা চিন্তিত , তার ৫০-% ইন্টারেস্ট আম্রিগার লোকের নিজের ভোটটা গিয়ে দিয়ে আসায় থাকলে হয়তো রেজাল্ট অনেক প্রেডিক্টবল হতো। : ) :) একটা ওয়ার্ল্ড লিডিং, ম্যাচিউরড ডেমোক্রেসিতে ৫০-৬০-% পোলিং রেট সত্যি খারাপ।
আর বাইরের লোকের ইন্টারেস্ট কিন্তু এক্কেরে নাক গলানো নয়। আমেরিকার পলিসি বা ভিশন গোটা দুনিয়ার ইকোনমি ড্রাইভ করে , বিশেষ করে অয়েল গ্যাস বা মাইনিং বা ইঞ্জিনিয়ারিং বা আইটি সেক্টরে কয়েকটা হাতেগোনা ছেড়ে দিলে সবকটা বড়ো কোম্পানি আমেরিকান। এরা কোথায় কি বড়ো প্রজেক্ট এ ইনভেস্ট করছে , তার বড়ো ইমপ্যাক্ট পড়ে অনেক দেশের ওপর।
চার নম্বর নিউ ইয়র্ক হবে।
বেশ বুলবুলভাজাতে অতীন্দ্রিয় বানান ঠিক হয়েছে দেখছি!
দ্যাখেন দুদিন মাত্তর আসিনি ভাট পাতায়, তার মধ্যে এতো কান্ড। এতোজ খেপে গিয়ে বিদায় নিলেন। বোঝো কান্ড.
এই যে আবাপ লিখেছে "সেই দিক থেকে সবচেয়ে বড় রাজ্য ক্যালিফোর্নিয়া, ইলেক্টরাল কলেজের সংখ্যা ৫৫। অন্যতম বড় রাজ্যগুলির মধ্যে রয়েছে টেক্সাস (৩৮), ফ্লোরিডা (২৯), ক্যালিফোর্নিয়া (২৯)।"
এ কথার মানে কি? যাহাই ৫৫ তাহাই ২৯?