বলছি যে আযমি জানিনা আ্য কারো এটা মনে হচ্ছে কিনা , গল্প আর ফোটোগ্রাফ এই কম্বি টা আমার ঠিক পোহাচ্ছে না। ইলাস্ট্রেশন দিয়ে গল্প বা কবিতা আর নিউজ ফিচার বা নন ফিকশন হলে প্রয়োজনে ফোটোগ্রাফ , এটা কি করে যায়?
ফোটোগ্রাফ ই যেখানে মেন স্টোরি , বা ফোটো ফিচার দিয়ে একটা জার্নালিস্টিক কিসু হল বা ফোটো গ্রাফের এগজিবিশন বা পোতিযোগিতা হল সে আলাদা কথা, হতেই পারে হলে ভালো হয় , কিন্তু আমার গল্প আর ফোটো বা কবিতা ও ছবি পোষাচ্ছে না।
এনি ওয়ে আরো অসংখ্য বক্তব্যে র মত এটাও ইগনোর করা যেতে পারে , জাস্ট ইনডাইরেক্টলি কইয়া থুইলাম আর কি।
আর অভ্যু আমাকে সম্ভবত ভুলে গেছেন, কিন্তু আমার তরফ থেকে অভ্যুকে ভোলার কোনও প্রশ্ন নেই। আমি যখন টেকনিক্যাল বিষয়ে আপনার থেকেও আনাড়ি ছিলাম, সেই সময়ে গুরুতে প্রকাশিত আমার প্রথম লেখার চারটি পর্ব অভ্যু ছবির মতো করে সাজিয়ে দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতি একটা কৃতজ্ঞতাবোধ আমার আছে।
এলেবেলে বাবুকে ভুলব কেন? কিন্তু ওনার পোস্ট গুছিয়ে দেওয়ার ব্যাপারটা সত্যি ভুলে গেছি। চিনতামও তো না, এমনিই একজন নতুন গুরুভাইকে হেল্প করব ভেবে করা হয়তো। তখন গুরু ছোটো ছিল, আর এই দীপের মতো ভক্তেরা কম আসতেন - এখন আর হবে না।
রঞ্জনবাবু, হ্যাঁ ওটা ওভারল্যাপিং-ই। দেখে নিশ্চিন্ত হয়ে লিখছি। নাহলে এটা নিয়েও আপত্তি উঠতে পারে! অরিনবাবু ০৮.৩০, আমারটা ০৮.৪০। ওই সময়টুকু আমি টাইপে ব্যস্ত ছিলাম কারণ প্রত্যেকের সময় উল্লেখ ও মন্তব্য কোট করে আমি তখন পোস্ট কম্পোজ করতে ব্যস্ত। ফলে অরিনবাবুর পোস্ট আমার চোখে পড়েনি।
আর অভ্যু আমাকে সম্ভবত ভুলে গেছেন, কিন্তু আমার তরফ থেকে অভ্যুকে ভোলার কোনও প্রশ্ন নেই। আমি যখন টেকনিক্যাল বিষয়ে আপনার থেকেও আনাড়ি ছিলাম, সেই সময়ে গুরুতে প্রকাশিত আমার প্রথম লেখার চারটি পর্ব অভ্যু ছবির মতো করে সাজিয়ে দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতি একটা কৃতজ্ঞতাবোধ আমার আছে।
হিমালয়ে আটকে পড়া নিশ্চয় আনন্দের কথা। অনেক ইন্টারেস্টিং লোকজনের দেখা মেলে। কিন্তু রুজি রোজগারের জন্যে শহরে ফেরত তো আসতেই হয়। এখনো ওখানে থেকে যাওয়ার মত সৌভাগ্য হয়নি।
সাধুরা সাধারণত অক্টোবরের শেষ থেকে নভেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত সময় থেকে সমতলে নেমে আসে। আবার এপ্রিলের শেষ ও মে'র প্রথমে ফেরত যায় । মার্চ থেকে লকডাউন। মনে হয় এ বছর ওপরে ওঠা হয়নি ওদের।
রঞ্জনবাবু, আসলে অরিনবাবুর সঙ্গে আমার পোস্টটা সম্ভবত ওভারল্যাপ করে গিয়েছিল। মানে এমন হতে পারে আমি যখন এখানে টাইপ করছি, হয়তো তার আগেই অরিনবাবু পোস্ট করেছিলেন। ওঁর সংক্ষিপ্ত ও সংহত মন্তব্যের জন্য ওঁকে অজস্র ধন্যবাদ।
না অভ্যু এবং অমিতের সঙ্গে আমার তেমন একটা কিছু হয়নি। হয়তো সব মিলিয়ে বিষয়টা বড় জোর পাঁচ কি দশ মিনিটে চুকেবুকে যায়। কিন্তু আতোজের হ্যাহ্যাহিহিটা যে আদৌ নির্মল হ্যাহ্যাহিহি ছিল না, সেটা আজ সকালে পরিষ্কার হয়ে গেছে। এবং এই কারণেই উনি এক চোখে ঠুলি পড়ে থাকায় আমার পাল্টা আক্রমণ দেখতে পেয়েছেন, কিন্তু পাঠকের লাগাতার কুরুচিকর শব্দপ্রয়োগ দেখতে পাননি।
ভাটের চরিত্র আমি জানি। তাই অমিতের সঙ্গে আজ দীর্ঘ কথোপকথন অন্য টইতে হয়েছে। কিন্তু যাঁদের সামান্য খোঁচা মারলেই মুখোশের আড়ালে ঢেকে রাখা প্রকৃত মুখটা উন্মোচিত হয়ে পড়ে, তাঁদের খিল্লিটা ঠিক নির্মল খিল্লি থাকে না।
আর বেশ কয়েকজন কেচ্ছালোভী শুঁয়োপকা এখানে ঘুরঘুর করে। আমি ভাটে আসলেই তাদের আনাগোনা বাড়ে, বিদায় নিলে তারাও হাপিস হয়ে যায়। এদের কথায় না আপনি পাত্তা দেবেন, না আমি।
হ্যাঁ, আজ নতুন কিস্তি পোস্ট করব। আপনাদের মন্তব্যের অপেক্ষায়।
এলসিএম , না, সিনেমাটায় নির্মলকুমার আছেন, কিন্তু ঐ চরিত্রটি নয় , চিনতে পারলাম না। কিন্তু সিনেমাটায় কে নেই ! নির্মলকুমার - বিকাশ রায় - শর্মিলা - ভানু - রবি ঘোষ - বিকাশ রায় - পাহাড়ি সান্যাল - মলিনা দেবী - অনুভা গুপ্ত - জ্ঞানেশ মুখার্জী - চারুপ্রকাশ ঘোষ (সত্যজিতের মহাপুরুষ )!
https://guruchandali.com/comment.php?topic=19400
@S পড়ে বলবেন কেমন লাগলো
পুরুষ অডিয়েন্সকে মাথায় রেখে যেরকম ভাবে এস ইউ ভি বা মার্লবরো সিগারেট এর বিজ্ঞাপন হয়, শহর ছেড়ে বেরোনো মুক্তির আস্বাদ ইত্যাদি, এটা একটু সেরকম হয়েছে , মহিলা অডিয়েন্স কে মাথায় রেখে। পার্টনার কিসু বোঝেনা বা আনসিম্প্যাথটিক, অথবা অবসাদ বোঝার অক্ষমতা। তারপর হাঁটা। লেখার মধ্যে কিছু তেমন পাইনি।
দমু সায়ন্ত্বন দীপেন গল্পটা একটু ব্যাখ্যা করবেন? কি মিস করলাম জানতে আগ্রহী
রঞ্জনদা, হ্যাঁ, শুভা ও দেবতার গ্রাস। এককালে টিভিতেই এই তিনটে সিনেমা দেখেছিলাম।খুব পাওয়ারফুল আর সাহসী পরিচালক মনে হয়েছিল। যদুবংশতে উত্তম - অপর্ণা - শর্মিলা - ধৃতিমান ছিলেন, কিন্তু সকলেই প্রবলভাবে ডি-গ্ল্যামারাইজ্ড, মেকাপহীন। সুন্দরমের সাথে এক সময়ে মনে হয় ছাড়াছাড়ি হয়েছিল।
আবার বলছি, এলেবেলে যার কমেন্ট নিয়ে কথা বলেছিলেন এবং পাইকে কিছু বলেছিলান--তিনি যেই হোন, আমি নই। সে'সময়ের ভাটপাতা এবং টই আবার দেখুন। আমি নিজের নামেই লিখি। নিক নেব ক্যান?
সিএস,
পার্থপ্রতিম চৌধুরীর সিনেমাটা ছিল "শুভা ও দেবতার গ্রাস"। একই সিনেমায় দুটো গল্প।
সুন্দরম এর হিচকক অবলম্বনে নাটক "ফ্রিঙ্গারপ্রিট" বেশ সাফল্য পেয়েছিল। স্ক্রিপ্ট ও ডিরেকশন পার্থপ্রতিম চৌধুরীর। ইনি, রুদ্রপ্রসাদ, মনোজ মিত্র, গায়ক সমরেশ চাকী --এঁরা একই ব্যাচের এবং বন্ধু ( সম্ভবতঃ স্কটিশ)।
রঞ্জন রায়ই তাহকে নীপা.অপূর্ব তো। সেই যে নাকি পাইকে মিন করে বলা হয়েছে বলে নাচানাচি হল। সেই যে বেলেবাবুর আয়না দেখা নিয়ে এত্ত চিন্তা সেসবই রঞ্জন রায়।
কতই রঙ্গ
@ বাঃ বাঃ
না,না। আমি নীপা নই । নিজের নামেই টই খুলি।
ভাটপাতায় উত্তাপ বেড়ে যাচ্ছে এবং এলেবেলের লম্বা তথ্যসমৃদ্ধ পোস্টগুলো পড়তে সুবিধে হবে বলে আমি ঘোষণা করেই সেখানকার প্রশ্নোত্তরী বাদ দিইয়ে শুধু এলেবেছাড়ালের পোস্টগুলো কপিপেস্ট করে টই খুলে ছিলাম। সেটায় এরপর একটা পোস্ট ছাকড়া কিছু হয়নি। এছাড়া বোধহয় ্ অ্যাডমিন থেকে ঐরকম আরও একটা টই খোলা হয়। যাতে জনৈক নীপার পোস্ট নিয়ে কিছু বিতর্ক হয় ।
রঞ্জনদা ই "নীপা"? মহাদেব পচে গিয়ে বেরল ক্যাবলা? অবশ্য তিনি আগেই জানতেন। "বানান ভুলটাও এত চেনা ..." 8=D
হিমালয়ে আটকে পড়লে তো খুশি হওয়ার কথা! সেখানে কতো সাধু আছে, দিব্যি তাদের সাথে সময় কেটে যাবে।
b-এর দেওয়া গানের লিংকে দেখলাম ছায়াসূর্য সিনেমাটা পার্থপ্রতিম চৌধুরীর ! সুন্দরম নাটকের দলটি তৈরীর সাথে যুক্ত ছিলেন, মনোজ মিত্রর সাথে, পরে সিনেমার সাথে যুক্ত হন। সত্তর দশকে দুটো অসম্ভব সিনেমা বানিয়েছিলেন - যদুবংশ আর শুভ,কেমন আছো। দেবতার গ্রাস কবিতাটা নিয়েও একটা সিনেমা ছিল মনে হয়, আর একটু আগে। মোটামুটি কম বয়সে মারা যান।
ডিসেম্বর- জানুয়ারির দিকে কি লাগাতার লকডাউনের সম্ভাবনা আছে? হিমালয়ের কোথাও যাওয়ার প্ল্যান করছি। গিয়ে আটকে পড়লে বিপদে পড়ব।
দরিয়াগঞ্জে গঞ্জি সাহিব গুরুদ্বারার কাছে খুব ভাল সোহন হালুয়া পাওয়া যায় । আমি গতবারও নিয়ে এসেছি।
এলেবেলে।
এটা কী করছেন? আপনার লেখা পড়ে আমার মত অজ্ঞানী কেউ যুগপৎ অবাক হতে পারেন, খুশি হতে পারেন, বিতর্কে মেতে উঠতে পারেন।
কিন্তু কারও যদি হাসি পায়? খিল্লি করতে ইচ্ছে হয়? সে হাসতে পারবে না? সবাইকে রামগরুড়ের ছানা হতে হবে?
আমার মনে হয় অরিন যা বলেছেন তার পরে আপনার খামোকা এতোজ, অমিত এবং অভ্যুকে নাম করে ধমকানোর দরকার ছিল না।
ক্যান?
১ ভাটপাতা টই নয়, বিশুদ্ধ রকের আড্ডার স্পেস। এখানে খিল্লি করা, বিষয় থেকে বিষয়ান্তরে যাওয়া, --এটাই ধারা। এটা বন্ধ করে দেবেন?
২ আপনি আগেও এটাকে সেন্টার স্টেজ ভেবে আপনার লেখাগুলো আলাদা করে টইয়ে রাখায় (আমিই রেখেছিলাম) তাতে কর্তৃপক্ষের ষড়যন্ত্রের গন্ধ পেয়েছিলেন। আসলে গুরুতে টই এবং ভাটের স্পষ্ট আলাদা স্পেস আপনার আমার যোগ দেওয়ার আগে থেকেই নির্ধারিত।
৩ এরা তিনজনেই টইয়ে কোন খিল্লি করেনি। ভাটে করেছে, কিন্তু লেখা নিয়ে। আপনার আসল নাম, বা আগের হিস্ট্রির উল্লেখ বা কোন গালাগাল দেওয়া -- এসব তো দেখলাম না। এত স্পর্শকাতর হলে ইগ্নোর করুন না!
৪ অভ্যু হচ্ছে গুরুর একেবারে পোস্টার গুডবয়। কখনও কাউকে ব্যক্তি আক্রমণ করেনি, অসৌজন্য দেখায় নি। আর আজ অব্দি কাউকে "শ্যালক" পর্য্যন্ত বলেনি। ট্রাম্পকে ও না। এতোজ সারাক্ষণ হালকা মুডে থাকে। কিন্তু অনেক সময় গভীর কথা বলে, হিউমার এবং উইটের মোড়কে। বহুবছর আগে আমাকে খেপানোর চেষ্টা করেছিল-- ভাটপাতায় কোন ব্যাপারে 'হেই রঞ্জন' 'হেই রঞ্জন' বোলে কিছু পোস্ট করেছিল । কিন্তু তাতে বিদ্বেষ ছিলনা, আমি মজা পেয়েছিলাম।
৫ টইয়ের পাতায় যদি কেউ বিষয় এড়িয়ে আপনাকে ব্যক্তি আক্রমণ, নাম ধরে বলা বা অভদ্র অসৌজন্যমূলক সম্বোধন করে --ধুয়ে দিন ।
কিন্তু ভাটপাতায় ইয়ার্কি? হাসুন বা ইগ্নোর করুন। আজ রাত্তিরে আপনার নতুন কিস্তি পড়ার অপেক্ষায়।
আর বলবেন না। দিল্লিতে গত শীতে গিয়ে দেখি ঘন্টেওয়ালার দোকান বন্ধ হয়ে গেছে। অন্য কোন একটা দোকান থেকে জালি টাইপস সোহন হালুয়া কিনতে হল।
পাকিস্তানও খাবার-দাবারের ব্যাপারে এরকম ঝোলালে কী করে হবে?
ন্যাড়াদা, ছবি যা দেখছি তাতে সেই নরম থলথলে জেলি হালুয়া টাইপস মনে হচ্চে।
সুমিত্রা সেন এবং তাঁর দুই কন্যার গান ভালো লাগেনা। সুমিত্রা সেনের গলা বড্ড সাদামাটা । রবীন্দ্র সঙ্গীতে গায়কীর সাথে একটা স্টাইল থাকে। সেটা ওঁর ক্ষেত্রে মিসিং।
আজ সকালে বাবা আরতী মুখোপাধ্যায়ের রবীন্দ্র সঙ্গীত চালাল। আরতী মুখোপাধ্যায়ের মত কমার্শিয়াল সিনেমা ও আধুনিক গান করা শিল্পীর মধ্যেও রবীন্দ্র সংগীত পরিবেশনে একটা স্টাইল আছে কিন্তু।
হারিকেন zetaর কবলে যারা পড়েছেন, তাদের কথা ভেবে খারাপ লাগছে। কি ভয়ঙ্কর ঘুর্ণিঝড়।
https://www.nytimes.com/2020/10/29/us/hurricane-zeta-louisiana-mississippi.html
ঐসব অঞ্চলে গুরুচণ্ডালীর কে কে থাকেন?
হলদিরামের করাচি হালুয়া কি সেই ঘিয়ে চপচপে, খুব শক্ত দিল্লির সোহান হালুয়া? দিল্লির ভাল সোনার হালুয়া আ্যমেরিকায় অনলাইনে কোথায় পাব?
আম্রিগা ইলেকশন নিয়ে আমার মূল্যবান দুপয়সা র ইউসলেস ওপিনিয়ন আবার দিয়ে যাই:
মাইরি বলছি ট্রাম্প হারলে ডেমরা খুশি হোক নাহোক , মেলানিয়া ট্রাম্প সব থেকে বেশি , জেনুইনেলি খুশি হবে। এখুনি ওর ক্যাম্পেন ভিডিও দেখছিলাম,, পুরো চিরতা খাওয়া তেতো মুখ করে বরকে ভোট দিতে বলছে.
:) :)
সেকি ল্যাদোশ বাবু একশোয় একশো পেলেন? আমি তো ভাবলুম গোটা দুই পাঙ্কচুয়েশন ভুল করার জন্য আটানব্বইয়ের বেশী কিছুতেই হবে না। উনি লিখতে চাচ্ছিলেন: "পূর্ণ কুমারী দাসীর গাওয়া। নয়?"
ঠিককিনা?
আর ল্যাদোশদাকে কি-ই বা বলি :)
একশোতে একশো!