ওল্ড টেক, নিউ টেক, বিগ টেক, স্মল টেক সবারই দাবী হলো সব্বাই যেন প্রতিদিন পুরো সার্কাসটা ভালো করে দেখেন ও কে কী খেলা দেখালো মুখস্থ রাখেন।
এটা দেখলে অর্জুনের ভালো লাগবে আশা করি (যদি না আগেই সংগ্রহে থেকে থাকে)
https://openlibrary.org/works/OL15202238W?edition=livesofindianpri00alle
"সার্কাস তো নয়, পৃথিবীর ভাগ্য নির্ধারিত হচ্ছে, কেস সিরিয়াস।" -
সিরিয়াস কিছু না , সার্কাসই | তিন মাসে বোঝাপড়া হয়ে যাবে , যদি আদৌ দুটো ফ্যাকশন থেকে থাকে , আর পুরোটাই স্ক্রিপ্টেড রিয়েলিটি শো না হয় | লুটের মাল ৬০-৪০ হবে না ৪০-৬০ তা নিয়ে একটু নেগোশিয়েশন চলছে |
আমার হিসেবে খবর্টায় খুব একটা মিট নেই। থাকলে ট্রাম্প এতকাল আগে পাওয়া একটা খবর কেবল টকিং পয়েন্ট হিসেবে ভোটের আগে ছেড়ে মজা দেখত না! একই ব্যাপার হিলারীর খবরগুলোতেও নেই মনে হয়। মানে, ট্রাম্পের কেলোগুলো যেমন লিগালী প্রমান করা খুব শক্ত নয় একটু খুঁটিয়ে খবর আর মিটিং গুলো দেখলেই বোঝা যায়। হিলারী আর বাইডেনের কেলোগুলো এখনো সেই লেভেলের বলে মনে হচ্ছে না!
আজ কী? শুভ মহাপঞ্চমী? সবাইকে শুভেচ্ছা জানাই।
আমেরিকার নির্বাচন নিয়ে কথা বলাই চাপ হয়ে গেছে। একদিকে ট্রাম্প, যাকে আরেকবার নির্বাচিত হতে দেওয়া, ওরে বাবা। আর অন্যদিকে জো বাইডেনকে জেতানোর জন্য যা চলছে, সেটা অকল্পনীয়। বাইডেনের ছেলের খবর ঠিক হতে পারে, ভুল হতে পারে, যদিও ভুল বলে মনে হচ্ছেনা। কিন্তু পয়েন্ট হল, ফেবু টুইটার খবরগুলোকে স্রেফ ব্যান করে দিল? নিউ ইয়র্ক টাইমস থেকে শুরু করে সিএনএন পর্যন্ত সবাই তাতে খুশি। আর ফক্স একা চেঁচাচ্ছে বাক-স্বাধীনতার পক্ষে। ভাবা যায়?
এই সার্কাসকে কী ভাষায় লিখতে হয় জানিনা। সার্কাস তো নয়, পৃথিবীর ভাগ্য নির্ধারিত হচ্ছে, কেস সিরিয়াস। কে দুনিয়ার নতুন ভাগ্যবিধাতা হবে? একদিকে একটি উন্মাদ অন্য দিকে একটি নীতিহীন ক্ষমতালোভী। একটার পিছনে পুরোনো ঘরানার পুঁজিপতিরা। আরেকটার পিছনে নিউ টেক উদীয়মান ক্যাপিটালিজম।
আজ না হলেও আগামীকাল নিউ টেক জিতবেই। সেও বড় সুখের দিন হবেনা।
পুজো মন্ডপে ভীড় করা যাবে না বলে রায় বেরিয়েছে, তার পুনর্বিবেচনার অনুরোধের শুনানি ও আছে। বেশ একটা আলোকপ্রাপ্ত উচ্চবর্ণ উচ্চশিক্ষিত বিজ্ঞানমনষ্ক বাঙালি আর আলোকপ্রাপ্ত উচ্চবর্ণ উচ্চশিক্ষিত অথচ ভক্ত এবং সাহারণের কাছাকাছি দরদী বাঙালী র মধ্যে আভ্যন্তরীন বিতর্ক। ভালো লাগছে, এখনো চিল্লা চিল্লি তেমন হয় নি। এর ই মধ্যে মনে হল অশিক্ষিত , আরব er পয়সায় চলা, বাংলা দেশের সন্ত্রাসবাদী দের ডেকে আনা আশ্রয় দেওয়া মোল্লা রা এবার করোনার জন্য উৎসব পালন প্র্যাকটিকালি করে নি, মসজিদে বড় প্রার্থনা হয় নি, বলা বাহুল্য উচ্চবাচ্য ই বিশেষ হয় নি। তবলিঘির জন্য কনটাক্ট ট্রেসিং এর আলাদা হিসেব রাখছিল কেন্দ্রীয় সরকার, মাস্টারস্ট্রোকের এই সংস্করণের চাপে তারা সবাই গুটিয়ে যায়। সংখ্যালঘু দের প্রকৃত দেশপ্রেমের পরিচয় গুটিয়ে যাওয়ায় ও গুটিয়ে থাকায়।
পুজো ও বিতর্ক ভালো থাকুক। সকল কে শারদীয় শুভেচ্ছা।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
বাহ সুন্দর প্রশ্ন । আমারও পরীক্ষা শুরু হল আজ।
অরিন, বাঃ, ভালো ভালো ধাঁধার সাইটের লিংক!!!! থ্যাংকু।
আরেকটা,
Atoz, এটা দেখেছেন?
শুধু রাইস মিল্ক? তার থেকেও অখাদ্য হল ওটস মিল্ক। একবার সেই মিল্ক দিয়ে চা খাবার দুর্ভাগ্য হয়েছিল।
চমৎকার রেসিপি!
গোটা ফুলকপিটা মশলার মধ্যে ম্যারিনেট করে, কোণে কোণে বাদাম মাশরুম ডিমসেদ্ধ টোমাটো ইত্যাদি আরো বহুরকম জিনিস গুঁজে গুঁজে তারপরে পুরো জিনিসটা একসঙ্গে আভেনে দিয়ে নাকি এক বিচিত্র জিনিস তৈরী হয়। তারপরে স্লাইস করে কেটে কেটে খাওয়া হয়।
"সিঙারায় পুর দিতে চান, দিন। আরো কত কী! ঃ-)"
শুধু কি তাই? ফুলকপির নাকি মাংসের মতন স্টেক অবধি রান্না হয়, শুনে তো চক্ষু চড়কগাছ। কপিটাকে লম্বাটে করে কেটে ওভেনে রোস্ট করে সে এক কাণ্ড!
যেমন এঁচোড় দিয়ে "পুলড পর্ক"!
এবং বাস্তবিক আজকাল পিটুলি গোলা 'রাইস মিল্ক' নাম দিয়ে দুধের জাতে উঠেছে |
(হায়!)
ওদিকে যাদুকরীর বিষয়ে লেখাটা পড়তেই পারলাম না। এত ছোটো ছোটো খুদে খুদে ফন্ট। মূল লিংকটা থাকলে সোজা আজকালের পাতায় গিয়ে পড়া যেত।
ধাঁধার্কাইভ বলে একটা সাইট করা উচিত। সেখানে সবাই ধাঁধা তুলবেন।
ধাঁধা আর্কাইভে তুলব কেন? এই দ্যাখ না, কেমন হয়েছে?
হ্যাঁ দিতাম তো, সেই যে যখন আজ্জোদা শুক্কুরবারে রাম খেয়ে পদ্য লিখত।
অভ্যু সব ধাঁধা আর্কিভে রেখে দিয়েছে
রসগোল্লার বিরিয়ানি হয় তো। বিয়ারের মত খেতে অনেকটা। কেউ বলবে অখাদ্য কেউ বলবে দারুন
আরে অভ্যু, ধাঁধা যে দাও না আর? সেই যে ভালো ভালো ধাঁধা দিতে?
বলে দিই, আমার লেখা যাঁরা ফলো করতে চান তাঁরা arxiv.orgএ গিয়ে খোঁজ করবেন। তাছাড়া আমার ওয়েবপেজও মাঝে মাঝে আপডেট করা হয় সুতরাং ওখানেও খোঁজা যেতে পারে। টইপত্তরে খুঁজলে এসব কিস্যু হবে না।
ফুলকপির পকোড়া খাইয়েছিলেন এক বন্ধুনির মা, সেই বন্ধুনির জন্মদিনের প্রীতিভোজে। সে এক অসাধারণ ভালো জিনিস। আজও তার স্বাদ মনে আছে।
ফুলকপির মতন উচ্চমানের সব্জি দুনিয়ায় খুব কম আছে। ফ্র্যাকটাল কষতে চান কষুন, সারফেস জিওমেট্রি কষতে চান কষুন, ফিবোনাচ্চি না কী এক সিরিজ আছে, সেই বিষয়ে গবেষণা করতে চান ফুলকপিকে কেন্দ্র করে, করুন। ভাজা খেতে চান, খান, সেদ্ধ খেতে চান, খান। আলু আর কইমাছ দিয়ে তরকারি বানাতে চান, বানান। সিঙারায় পুর দিতে চান, দিন। আরো কত কী! ঃ-)
অরিন, মঙ্গলকাব্যের রান্নাবান্না বিষয়ে একটা লেখা পেয়েছিলাম সচলায়তনে। সেই লেখার মন্তব্য অংশটি খুবই সমৃদ্ধ ছিল। কোন সব্জী কোন মশলাপাতি আগে ছিল বা ছিলনা সেই নিয়ে চমৎকার আলোচনা হয়েছিল সেখানে। এই যে লিংকটা-
http://www.sachalayatan.com/tuli1/57337
ফুলকপি তো রীতিমত ম্যাথেমেটিক্যাল তরকারি।
Cauliflower has been noticed by mathematicians for its distinct fractal dimension, calculated to be roughly 2.8. One of the fractal properties of cauliflower is that every branch, or "module", is similar to the entire cauliflower.
২০১৬ সালে পৃথিবীতে মোট ২৫ মিলিয়ন টন ফুলকপি (ব্রকোলি ধরে) উৎপাদিত হয়, যার সিংহভাগ (৭০%+) হয় ভারত এবং চীনে।
অরিন,
ভাবা যায়, আলু কাঁচালঙ্কা টোম্যাটো ---এইসব ছিল না ভারতে, ইউরোপীয়রা আনল এই তো সেদিন। তার আগে ঝালের জন্য বল্লালসেনেরা তরকারিতে কী দিত কেজানে! মনে হয় গোলমরিচ দিত। আর সেই রাজা গোপাল, তাঁর পরবর্তী পালেরাও, হায় কোনোদিন কাঁচালঙ্কা খান নি! আলুসেদ্ধ খান নি। আলুভাজাও খান নি। ফুলকপি বাঁধাকপি ওলকপি এসবও কি ছিল তখন?