আরো একটি ক্যাম্পেনের নমুনা! আশ্চর্য লাগে। কয়েকবছর আগেও এসব ভাবা যেত না। দশ বছর আগেও ফেসবুকে এসব পোস্ট দেখিনি! সবই আইটি সেলের বানানো ধরে নিলেও এসব বলার, ভাইরাল করার মত লোকজনও তো দেখি আশেপাশে ভাইরালি বাড়ছে!
কিন্তু এস মাইরি ডেমোক্রাট দের পজিশন নিচ্ছ কেন, তুমি তো ডেমোক্রাট ভোটার , নিজে তো ডেমোক্রাট নও :-)))
হ্যাঁ৷ অরণ্যদা!
চারিদিকে অরণ্যই অরণ্য!
কিন্তু অ্যাসেন্জে শেষপর্যন্ত কি এমন গোপন জিনিস বেড় করল? আমেরিকা অন্য দেশের উপর স্পায়িং করে? পোস্ট সেকেন্ড ওয়ার্ল্ড ওয়ার পৃথিবীতে সব দেশ নিজেদের ক্ষমতা অনুযায়ী করে। নিজেদের অ্যালাইদের উপরেও। এসব দেখে লোকে খুব অবাক হয়ে যাওয়াটাই আমার বেশ নাটকীয় মনে হয়। অথচ ২০০০ সালের ইলেকশনের পর ফ্লোরিডাতে কারা টাকা ছড়িয়েছিল বুশকে জেতাতে? ইরাক যুদ্ধের মোটিভেশন কি? ফাইনান্সিয়াল ক্রাইসিসে কে কে লাভবান হয়? এই ঘটনাগুলোর মধ্যে সম্পর্ক কোনওদিনও কিছু বেড়লো না। লোকে হিলারীর সাইন করা দুটো কাগজ নিয়ে এখনও হই হই করে চলেছে।
এসব দেখেশুনে মনে হয় যে এইসব সোকল্ড সেল্ফ অ্যাপয়েন্টেড লোকজনরা এমেসেমের থেকেও জঘণ্য। অন্তত এমেসেমের মোটিভেশানটা জানা আছে।
"নিউজিল্যাণ্ড অস্ট্রেলিয়ার ডায়াস্পোরিক জীবন নিয়েও প্রচুর লেখা হয়েছে।
বাংলায় হয়ত দেখবেন না, কিন্তু অনেকেই লিখছেন। আমার অভিযোগটা এইখানেই। এই গ্যাপটা কেন"
ঢাকার কাগজে নিয়মিত
এনাদেরপ্রবাসী জীবনের লেখা বের হয়
বরং নিউজ বাদ e বেশির পাতার দখল চলে যাচ্ছে প্রবাসী der হাত e ।
এতে পত্রিকার জনপ্রিয়তা বাড়ছে তা নয়,
তবে সম্পাদকদের ছেলে মেয়েরা পড়তে যাবে
উনারানিজেরাও হয়তো রিটায়ারমেন্ট হোম কিনবেন
গণতান্ত্রিক সমাজে অনাবাসী অনাগরিকদের প্রভাব কি প্রকার ও কতটুক হওয়া ...
ব্রিটিশের নানান পুরস্কার নানান উৎসব
তার তলে ngoগিরি..
পাই, তোমার ফিল্ড ওয়ার্কের জায়গা?
তবে সব-ই তো ঝাঁকি দর্শন । দু -তিন সপ্তাহের ছুটিতে কতটাই বা দেখা যায়। কোন জায়গায় লং টার্ম না থাকলে হয় না
ধলাই পানে জঙ্গলের মধ্যে গ্রাম, টংঘর! :)
অরিন, বাবু-টা বাদ দিন। হ্যাঁ, ইচ্ছে তো আছেই। তবে আগে আফ্রিকা-টা যেতে ইচ্ছে করে। সুন্দরবনে কটা দিন নৌকো-য় ঘুরতে ইচ্ছে করে
পিকচার পোস্টকার্ড ব্যাপারটা বোধহয় - ভারতের মত জঙ্গলের ধারে গ্রাম দেখতে পাই না, সেটা একটা কারণ হতে পারে।
"আমেরিকা, ইউরোপ যেটুকু ঘুরেছি , পিকচার পোস্টকার্ডের মত লাগে। নিউজিল্যান্ড -ও হয়ত তেমনই লাগবে।"
অরণ্যবাবু, আমেরিকা, ইউরোপ দেখেছেন তো, এবার করোনা চুকেবুকে গেলে কদিনের জন্য এখানে আসুন, ঘুরে যান। নিজের চোখে দেখে যান। :-)
এসব কথা দ্রি, আমি, হয়তো আপনিও , আরো কেউ কেউ, বৈজয়ন্ত মনে পড়ছে, আমরা মামুর কলে ২০০৫-২০০৭-2008 আলোচনা করেছি আগে, কিন্তু সে সব এল সি এম রা তুলে না এনে দিলে আমাদের কালজয়ী ভাট-প্রতিভা কালের গর্ভে ই নিমজ্জিত থাকবে, :-))))))))))))))))))))))))))))))))))
যাদের কে আসাঞ্জ বিশ্বাস করেছিল, গার্ডিয়ান, ডের স্পাইগেল, নিউ ইয়র্ক টাইম্স সবাই, ওয়েস্টার্ন এসপায়োনেজ এর এজেন্ট দের নাম রিডাক্ট করার প্রশ্নে পিছিয়ে আসে। পেরুর এম্ব্যাসি, যে তাকে আশ্রয় দিয়েছিল লন্ডনে, সে কিসুদিন পর থেকেই বার বার আসঞ্জ কে লায়াবিলিটি মনে করে, সুইডিশ সরকার তার পেছনে লাগে রেপ কেস এর বিচার নিয়ে।
আসাঞ্জ এবং স্নোডেন আমিও মনে করি না, রাশিয়ার এজেন্ট, আমি মনে করি না, তারা কাল্টিভেটেড রিসোর্স। কিন্তু জিও পলিটিক্স এর খেলায় তারা রাশিয়া চীন ইত্যাদি দের হাতের টুল হয়ে গেছে কিছুটা তো বটে। সেটা এমন কিছু লজ্জার ও না, পার্সোনাল রিস্ক e যা বড় কাজ করেছে কল্পনা করা যায় না, কিন্তু ঘটনা হল, রাশিয় চীন এর আভ্যন্তরীন গণতন্ত্র এমনকি ফাসাদ হিসেবেও নেই। চক্ষুলজ্জার বিষয় ও নেই।
এবার সাংবাদিকতা সম্পর্কে আমার দু চার কথা আছে। দেখুন ,
-- পশ্চিমের অ্যান্টি এসটাবলিশমেন্ট সাংঅবাদিকতার সেরা ঐতিহ্য কারা। আমেরিকায় বব উডওয়ার্ড , বার্নস্টাইন , সেমুর হার্শ । মূল এঁদের এরিয়া কি, ইনটারনাল ডেমোক্রাসি। সেমুর হারশ শেষের দিকে লাদেন হত্যা প্রসংগে যে এক্সপোজ করলেন, তাতে আমেরিকান সরকার যা এমবারাসড হয়েছেন, তার থেকে বেশি হয়েছে পাকিস্তানের সরকার। কারণ তাদের সহযোগিতা তাদের ইনটারনাল পলিটিক্স এ তাদের এমবারাস করেছে। আরিয়েল শারোন এর কোরাপশন ইত্যাদি ছাড় সাধারণ ভাবে আমেরিকার সেরা জার্নালিজম ইন্টারনালি চুড়ান্ত পেশাদারিত্তএর ছোঁয়া রাখলেও, তাঁরা তাদের বিচার ব্যবস্থায় আস্থাশীল, গ্রাসরুট গণতন্ত্রে বিশআশী, না হয়ে উপায় ও নেই। কিন্তু ফরেন পলিসি কেসে কম্প্রোমাইজ্ড। ব্রিটেনে, সেরা জার্নালিস্ট , কয়েক প্রজন্মের পল ফুট। প্রাইভেট আই , অবসার্ভার, গার্ডিয়ান। প্রচুর কাজ করেছেন, আশ্চর্য্য স্পিরিটেড টুসকি বলশি (ট্রটস্কিয়িস্ট বলশেভিক)। আভ্যন্তরীন গণতন্ত্র ও বিচার ব্যবস্থা নিয়ে হেল্দি সিনিসিজম ছিল। মিলিটারি নিয়ে আওয়ার বয়েজ গোছের বাল কোন ধারণা ছিল না, মানে ইয়াং রিক্রুট দের প্রতি সিম্প্যাথি ছিল আর স্যান্ডহার্স্ট ট্রেন্ড অফিসার দের উপরে একটা হেল্দি অবকেটিভিটি । যেটা সাংবাদিকতায় খুব লাগে। সেরা কাজ কোনটা, প্রাইভেট আই পত্রিকার ইয়ান হিসলপ বের করলেন, ডিপ কাট ব্যারাকে, কোড রেড গোছের র্যাগিং এবং চারজন ইয়াং রিক্রুট এর মৃইত্যু নিয়ে এক্সপোজ। কিন্তু ইনিও ফরেন পলিসি নিয়ে পেসিফিস্ট এর মতই ক্রিটিকাল হলেও ইনসাইসিভ নন।
সেটা ঘোরালেন কয়েকজন রবার্ট ফিস্ক (ইন্ডিপেন্ডেন্ট )এবং পিলগার ( এখানে okhaane) এবং প্যাট্রিক কোবার্ন এবং আলেক্ষান্ডার কোবার্ন । কোন একটা কোবার্ন সম্ভবত নিউ লেফ্ট ট্র্যাডিশন এর লোক। কারন আমি এদের লেখা একেবারে ছোটোবেলায় বিস্ভভারতী লাইব্রেরিতে মে ১৯৬৮ প্যারিস নিয়ে পড়েচ্চি। যাই হোক আর টিভি তে জন স্নো (চ্যানেল ফোর) আর লিন্ডসে হিসলাম (চ্যানেল ফোর)। অফ অল পিপল , পিয়ার্স মর্গান ও ইরাক যুদ্ধএর বিরোধিতা করেছিলেন বটে, তবে সেটা আবার কেন অন্যের দেশ থেকে টেররিস্ট আনা এই ভয়ে। কিন্তু ফিস্ক এবং স্নো যেটা তে লিড করলেন, সেটা হল সরাসরি যুদ্ধের , ফরেন পলিসির ক্রিটিক। এবং এই শ্যাডো ওয়ার এবং নিও কন এসটাবলিশমেন্টে কে এক্সপোজ করা। এবং বিশেষ করে ফিস্ক, লেবাননে বহুদিন ধরে থাকার কারণে, ফার্সি , আরবিক দুটৈ জানার কারণে আরেকট ইম্পর্টান্ট কাজ করলেন, উনি বললেন এস নিও কন ব নিও লিবেরাল নিও ফিও না, এই শ্যাডো ওয়ার এর রাজনীতি ১৯৬৭ র প্যালেস্টাইন দখল থেকে চলছে। এবং প্র্যাকটিকালি প্রেডিক্ট করলেন ইরাক ও সিরিয়া ও লেবাননের আজকের অবস্থা। রাগে উমর ও করেছিলেন বিবি সি তে বসে এই কাজ, কিন্তু তাকে চাকরি ছাড়তে হল, তিনি পরে আল জাজিরা জয়েন করেন, রাসিয়া টুডে আল জাজিরা গুলোর সমস্য হল এগুলো ঠিক বিবিসির মতই ফরেন পলিসি টুল, 'ভালো' সাংবাদিকে ভরা :-))))
সুতোরাং আসাঞ্জের আগে এই ট্র্যাডিশন ছিল। কিন্তু আসাঞ্জ এবং স্নোডেন মেনলি লিক করা শুরু করলেন। এবং সিকিউইরিটি অ্যাপারেটাস এক্সপোজ হয়ে গেলো, শুধু পলিসি বা তার অন গ্রাউন্ড ন্যারেটিভ না। এই জায়গাতেই স্টেট জিও পলিটিক্স ঢুএ গেল, কারণ এটা টু ক্লোজ ফর কম্ফর্ট। এবং এটা আটকানোর উপায় নেই। ঠিক উল্টো দিকে ফেসবুক গুগল, তাদের টেকনোক্রেসি স্টেট এবম ফিউচার স্টেট সবার ই বাবা।
আপনি যদি এটাকে আমার মত হিসেবে মানেন, এর থেকে পিলগার খুব দূরে নেই, শুধু তার সংগে আসাঞ্জ্ এর আনক্রিটিকাল ইন্টারভিউ টা আমার ভালো লাগে নি। পিলগার এবং ফিস্ক এর যেটা ম্যাচিওরিটি, সেটা হল এনারা কন্টেন্ট যখন যার সংগে পোশায় তাকে ইউজ করতে দেন, উডওয়ার্ড যেটা ইনটারনালি করেন। পিলগার আইডিওলজিকালি সোশালিস্ট বলে, ওনার অডিয়েন্স একটু সীমিত, অজি টুসকি সার্কল এর বাইরে।
ইত্যাঅদি , ডিসেগ্রী করলে অবশ্যই বলবেন।
http://www.eaajkaal.in page 7 আমার আর বৌয়ের মিলিত একটা লেখা বেরিয়েছে। পড়ে দেখতে পারেন।
মেন্টাল মডেল সারানো !
এক পরিচিত ছেলে এমন সব ইংরেজি বলা শহরে যেত যেখান সে দূতাবাস বা ঐ টাইপ কিছু পেত না 20-25বছর আগে
এই গল্প যখন করছিলো দশ বছর আগে , পাশ থেকে একজন বললো ভাই আপনি স্বীকার যান না কেন যে আপনি সবসময় পাড়া গাঁয়ে গেছেন।
আমাদের বিল হাওড়ঁ অঞ্চল ফাঁকা নিরিবিলি , বিরাট সৌন্দর্য্য
japan nz cn aus এরাকরোনা মোকাবেলা করতে না পারাই আজব।
পাবলিক হেলথ তো তারা ভুলে যায়নি ।
আমরা এখানে ভিড় ভাট্টা দেখলে আরাম পাই Trantor এর বাসিন্দাদের মত। অরোরাবাসীদের মত না ।
ইদানিং একটু ফাঁকাফাঁকা ভিড় লাইক করছি :) :) :)
আমেরিকা, ইউরোপ যেটুকু ঘুরেছি , পিকচার পোস্টকার্ডের মত লাগে। নিউজিল্যান্ড -ও হয়ত তেমনই লাগবে। নেপাল -অল্প একটু, আর ভারতের জঙ্গল পাহাড় যেটুকু যা দেখেছি, অনেক বেশি টানে। একক -এর লেখাপত্তর তো চেটেপুটে খাওয়ার মত, অন্য জীবনের কথা
আগেএই লেখা নিয়ে সাইটে বিস্তর আলোচনা হয়েছে ঠিকই,তবে এখন তো নতুন অনেক পাঠক সাইটেও আসছেন। তাঁরাও লিখলে তো ভালই। অরিনদাই শুরু করতে পারেন ।
তবে ইন জেনেরাল, প্রায় সব লেখায় মতামত তো বেশ কমই আসে ,তাই না ? লেখার পঠিত আর শেয়ারের তুলনায়। এই এনগেজমেন্ট বাড়লে তো ভালই হত।
ভাল বললেন বোধিসত্ত্ব |
মারক টোয়েনের ফলোয়িং দি ইকুয়েটর আমারও খুব ভাল লাগে, দারুণ বইটা, তবে ওখানে দেখবেন ব্রাহ্মণদের সঙ্গে মারক টোয়েনের চোখে দেখা মাওরিদের সংস্কৃতি, হেঁসেেলের নানান মিলের কথা লেখা আছে।
মারক টোয়েনের কথা তুললাম এই জন্য যে আপনার পয়েন্ট টা মানছি, ইংরেজের কলোনি না থাকলে হয়ত মারক টোয়েনের আসা হত না, কিন্তু দেখুন এ আপনার কাউন্টার ফ্যাকচুয়াল চিন্তা । কলোনি না থাকলেও মারক টোেয়েনরা আসতেন ধরে নেওয়া যায়, ভারতে পর্যটকরা বরাবরই এসেছেন, কাজেই সে ইংরেজের কলোনি না হলেও হয়ত আসতেন।
আপনার আরেকটা পয়েন্ট যে কে কোথায় গিয়ে কি লিখছেন সেটা প্রণিধানযোগ্য | ইতিহাস লেখা তো হচ্ছে, অনেকেই লিখছেন | এমনকি নিউজিল্যাণ্ড অস্ট্রেলিয়ার ডায়াস্পোরিক জীবন নিয়েও প্রচুর লেখা হয়েছে।
বাংলায় হয়ত দেখবেন না, কিন্তু অনেকেই লিখছেন। আমার অভিযোগটা এইখানেই। এই গ্যাপটা কেন? একে সংখ্যা, অর্থনীতি, বিদেশনীতি দিয়ে ব্যাখ্যা করা যাবে না, গেলেও আংশিক।
তবুও যোগাযোগটা হওয়া উচিৎ, নইলে খুব একমাত্রিক হয়ে যায়। অনেকের তাতে কিছু আসে যায় না, তাঁরা যে ভাবেন না, ভাবেন নি, সেটাকে তাই নানাভাবে জাস্টিফাই করেন, সেই প্রবণতাটা অনেকের মধ্যেই আছে | এতে করে অবিশ্যি একটা জগৎ অজানা থেকে যায়।
তখন যেখানে বলত সেখানে অনেকে অনেককিছু বলেছে। এখন বই হয়ে গেছে খামাখা ওখানে বলবে কেন।
এখন বলাতে হলে ফেসবুকে লিনক দিতে হবে।
https://arena.org.au/eyewitness-to-the-agony-of-julian-assange/
বা দু সপ্তাহ আগে ট্রায়াল নিয়ে সাক্ষাৎকারে -
https://consortiumnews.com/2017/10/20/clinton-assange-and-the-war-on-truth/
"How shaming it all is. A decade ago, the Guardian exploited Assange’s work, claimed its profit and prizes as well as a lucrative Hollywood deal, then turned on him with venom. Throughout the Old Bailey trial, two names have been cited by the prosecution, the Guardian’s David Leigh, now retired as ‘investigations editor’ and Luke Harding, the Russiaphobe and author of a fictional Guardian ‘scoop’ that claimed Trump adviser Paul Manafort and a group of Russians visited Assange in the Ecuadorean embassy. This never happened, and the Guardian has yet to apologise. The Harding and Leigh book on Assange—written behind their subject’s back—disclosed a secret password to a WikiLeaks file that Assange had entrusted to Leigh during the Guardian’s ‘partnership’. Why the defence has not called this pair is difficult to understand.
Assange is quoted in their book declaring during a dinner at a London restaurant that he didn’t care if informants named in the leaks were harmed. Neither Harding nor Leigh was at the dinner. John Goetz, an investigations reporter with Der Spiegel, was at the dinner and testified that Assange said nothing of the kind. Incredibly, Judge Baraitser stopped Goetz actually saying this in court."
"এই উইকিলিক্স ওয়ালা রা রাশিয়ার হাতের টুল হতে বাধ্য হল...এটা জন পিলগার ন বোঝার কারণ নেই, কিন্তু পোস্কার করে লেখেন নি"
লিখেছেন তো উনি বিশ্বাস করেন না, যে উইকিলিকস রাশিয়ার টুল |
https://consortiumnews.com/2017/10/20/clinton-assange-and-the-war-on-truth/
FERGUSON: How much of that was a personal vendetta by Vladimir Putin against you?
CLINTON: … I mean he wants to destabilize democracy. He wants to undermine America, he wants to go after the Atlantic Alliance and we consider Australia kind of a … an extension of that …
(The opposite is true. It is a combination of Western armies massing on Russia’s border for the first time since the Russian Revolution 100 years ago.)
FERGUSON: How much damage did [Julian Assange] do personally to you?
CLINTON: Well, I had a lot of history with him because I was Secretary of State when, ah, WikiLeaks published a lot of very sensitive, ah, information from our State Department and our Defense Department.
(What Clinton fails to say – and her interviewer fails to remind her – is that in 2010, WikiLeaks revealed that Secretary of State Hillary Clinton had ordered a secret intelligence campaign targeted at the United Nations leadership, including the Secretary General, Ban Ki-Moon and the permanent Security Council representatives from China, Russia, France and the U.K. A classified directive, signed by Clinton, was issued to U.S. diplomats in July 2009, demanding forensic technical details about the communications systems used by top U.N. officials, including passwords and personal encryption keys used in private and commercial networks. This was known as Cablegate. It was lawless spying.)
CLINTON: He [Assange] is very clearly a tool of Russian intelligence. And, ah, he has done their bidding.
(Clinton offered no evidence to back up this serious accusation, nor did Ferguson challenge her.)
CLINTON: You don’t see damaging negative information coming out about the Kremlin on WikiLeaks. You didn’t see any of that published.
(This was false. WikiLeaks has published a massive number of documents on Russia – more than 800,000, most of them critical, many of them used in books and as evidence in court cases.)
"২০০৭ এ সম্পাদিত লেখার নীচে কমেন করার ব্যবস্থা ছিল না।"
এবার তো দেখতে পেলেন| দেখি কটা কমেন্ট আসে!
হ্যা অরিন, হ্যা পাবলিশিং এ করে খেতে গেলে, পিটার কেরি (অজ) থেকে সালমন রাশদি (ভারত ও ব্রিটেন) , কম টবিন (আয়ার ল্যান্ড) থেকে পংকজ মিশ্র (ভারত) , সবাই কেই নিউ য়র্কে গিয়ে ঠেকতে হয়, প্রত্যেকটাই ১৯৯০ এর পরের মাইগ্রেশন , তাঁদের জীবনে ব্রেখ্ট বা হর্কহাইমার দের মত ১৯৪৫ এর পরে ফিরে আসা নেই। মুশকিল হল , ব্রডওয়ে ব গ্রীনিচ ভিলেজ এর প্রোভোকেটিওর দের আড্ডার সামাজিক ইতিহাস টা, ও'হেনরি (1910 এর দশক), আর্থার মিলার (১৯৪০ এর দশক) , মেরে কেটে বাল্ডউইন প্যটি স্মিথ হ্যারল্ড ব্লুম দের ১৯৭০ এর দশক অব্দি মিথোলোজাইস করা যায়। সেটাই করাও হয়। আপনি ধরুন ইউনিয়ন প্লেস এর স্ট্র্যান্ড বুক স্টোরে গেলে, বই সাজানো টা দেখেই সেটা বুঝবেন, কিন্তু তার পরে নতুন গ্লোবালাইজীশন পরবর্তী কালচারাল ইম্প্রেয়িয়ালিজম হোম গ্রাউন্ড হিসেবে , নিউ ইয়র্ক এর ইতিহাস লেখা বিশেষ হয় নি। পরে হবে। :-))) আমরাই (ভারতীয় আর বাংলাদেশী রা ) লিখবো। সেটা উপাদেয় হবে না হবে না তার কথা আলাদা, সেটা কেউ জানবে না , সেটা আলাদা কথা। মার্ক টোয়েন ভারতে বেড়াতে এসে কলকাতা র দারিদ্র দেখে খচে গিয়ে যে সময়্টায় ব্রিটিশ ইম্পেরিয়াল অর্ডার এর তুলোধোনা করছেন, সেটা পড়ার সময়ে যেমন মনে রাখা দরকার, উনি ভারতে আসতেন ই না, ভারতে অ্যাঁগ্লো স্যাকসন্ন সাম্রাজ্য বাদ না থাকলে, তেমনি আমাদের লেখা পড়ার সময়ে লোকে মাথায় রাখলেই হল, আমরা নিউ ইয়র্ক পৌচেছিলাম, শস্তার ইঞ্জীনিয়ার হিসেবে প্রোজেক্ট করতে, সকলেই শুধু মুগ্ধ হই নি।
এআগে লোককে লন্ডনে যেতে হত।টাই বলতে পারেন অ্যাম্গলো স্যাকসন চেঞ্জ অফ গার্ড, পোস্ট ১৯৪৫। আর রাগী আইরিশ রা (বেকেট ১৯৩০ এর দশকে) , আর রাগী আমেরিকান রা ( জেম্স বালডউইন ১৯৫০ এর দশকে) প্যারিস যেতেন।
আমাদের সম্পাদক ও পানে গেসলো, কিন্তু তার ইংরেজি ক্ষমতা থাগলেও পোষায় না। সে জন্য এ আমাদের কল বানায়েছে। :-)))
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
২০০৭ এ সম্পাদিত লেখার নীচে কমেন করার ব্যবস্থা ছিল না।
ও, এই প্রসঙ্গেই জানিয়ে দিই,
এবার পুজোয় ঘরে থাকুন, গুরু ধরুন, গুরু পড়ুন!
ঘরে বসেই বই পেয়েও জান, তাও আবার বিশেষ ছাড়ে!!
শারদীয়া উপলক্ষ্যে অক্টোবরের ১৮,১৯,২০ এই তিন দিন গুরুচণ্ডা৯-র যেকোনো বই কিনলে পান ২৫%ছাড় আর পাঁচশো টাকার উপর কেনাকাটায় থাকছে ৩০% ছাড়
শুধুমাত্র তিন দিনের জন্য। ফোন অথবা হোয়াটসঅ্যাপ করতে পারেন, 9330308043 এই নাম্বারে।
অথবা এখান থেকে বই সম্বন্ধে পড়ে নিয়ে, পছন্দমত বই সরাসরি অর্ডার করে দিন!
কেভিন রাড , অস্ট্রেলিয় প্রধানমন্ত্রী, ওনার বংশধর।
হ্যাঁ। বিষয় অবশ্যই অস্ট্রেলিয়া নয়।
বই এর নাম বন্দরের সান্ধ্যভাষা।
পাই , সৈকত এক ঝলক পড়লাম। চমৎকার লেখাটা। পুরো বইটা কোথায়?
একটা ব্যাপার দেখেছ? অত বড় লেখাটায় একটাও কমেন্ট নেই?
যাই হোক, ও লেখার বিষয় মেরী ওয়েড (কেভিন রাডের পূর্বসূরী), ঠিক অস্ট্রেলিয়াও বলে মনে হল না, অস্ট্রেলিয়া একটা টকিং পয়েন্ট,তাই না | তবু ভাল।
একক,"কন্সার্নফুল এনগেজমেন্ট জিনিসটা একেবারেই ইউটিলিটারিয়ান একটা ব্যাপার। ", কনসার্নফুল এনগেজমেনটের কথা বলছি না। সে অনেক বড় ব্যাপার। কতগুলো ভাঙাচোরা মেনটাল মডেল সারানোর কথা হচ্ছে | এইটুকু হলেই হাততালি!
অরিনদার জন্য একটা লেখা রইল। পরে বই হয়ে প্রকাশিত হওয়ার সময় যদিও লেখাটি অনেক পরিমার্জিত পরিবর্ধিত হয়েছিল।