lcm | 2600:1700:4540:5210:65c8:2263:e1fb:***:*** | ১৮ অক্টোবর ২০২০ ০৭:৫৪463143অরিন,
রেসিজিম নিয়ে আপনার বক্তব্যের সঙ্গে একমত। শুধু একটা কথা, এই যে কৃষ্ণাঙ্গ ডাক্তার ভদ্রমহিলা লিখেছেন এটা ওনার সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে লেখা, বেরিয়েছে এই আগস্ট মাসেই বোধহয়, পোস্ট জর্জ-ফ্লয়েড মুভমেন্ট।
আর নিউজিল্যান্ডের গভর্ন্যান্স নিয়ে যা লিখেছেন একদম ঠিক, তবে এটাও খেয়াল রাখা উচিত, নিউজিল্যান্ড তো আইল্যান্ড কান্ট্রি, সাইজের ছোট, এমনিতেই ক্রাইম রেট কম, ক্রাইম করে লোকে পালাবেটা কোথায়, প্লাস, ভাল গভর্ন্যান্স, আর এখনকার প্রধানমন্ত্রী ভদ্রমহিলা তো সারা পৃথিবীর উচ্চপদাধিকারী মানুষের মানবিকতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
aranya | 2601:84:4600:5410:34a1:bd97:9e98:***:*** | ১৮ অক্টোবর ২০২০ ০৭:৩৪463142'এ ব্যাপারটা আমার কাছেও খুব অবাক লাগে, ভারতীয়রা যে কোন কারণেই হোক, বিলেত আমেরিকাকে যতটা গুরুত্ব দেয়, অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যাণ্ডকে ততটা দেয় না'
- আমেরিকার গুরুত্ব পাওয়ার একটা কারণ হতে পারে, 'ল্যান্ড অব অপর্চুনিটি ' নামক ধারণা-টি। শুধু ভারত নয়, পৃথিবীর বহু দেশ থেকেই যত মানুষ আমেরিকা য় আসতে চায়, কাজের সুবিধার জন্য, আর্থিক উন্নতির জন্য, কাঙ্খিত গন্তব্য হিসাবে অন্য কোন দেশ তার ধারে কাছে আসে না ।
S | 2a0b:f4c2:2::***:*** | ১৮ অক্টোবর ২০২০ ০৭:০৬463141বলেছে তো "স্মিয়ার ক্যাম্পেইন", "রাশিয়া মিসিনফর্মেশান"। নিউ ইয়র্কের পোস্টের টুইটটাও তো ব্যান করে দেওয়া হয়েছে। একদল সেই নিয়েই লাফাচ্ছে; কিন্তু তারা বিশেষ ভরসা করে দাবী করতে পারছে না যে খবরটা সত্যি। তবে আগেরবার হিলারীর ইমেইল নিয়ে যেমন চেঁচামেচি হয়েছিল, সেটা এবারে হবে না। কারণ সবাই বুঝেছে এসব ভুয়ো।
আগেরবার সেই কি আলোচনা যে হিলারী নাকি পার্সোনাল প্রাইভেট ইমেইল সার্ভার ব্যবহার করেছে। এখন ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে পলিটিকাল র্যালি করে, ট্রাম্পের ছেলেপিলেরা প্রাইভেট ইমেইল আইডি থেকে সরকারি কাজকর্ম চালায়। এসব নিয়ে কোনও কথা নেই।
aranya | 2601:84:4600:5410:34a1:bd97:9e98:***:*** | ১৮ অক্টোবর ২০২০ ০৬:৫১463140সরকারের চিন্তা ধারা মোঝা মুশকিল। মানুষেকে তো বাঁচতে হবে, কাজের জন্য বেরোতে হবে, দূরে যেতে হবে। লোকাল ট্রেন, বাসের সংখ্যা প্রচুর বাড়ানো উচিত ছিল, যাতে ভিড় কম হয়, করোনার সম্ভাবনা কমে, মানুষ কাজেও যেতে পারে, অথচ হচ্ছে উল্টো।
দুর্গাপুজো ওয়ান টাইম ইভেন্ট। এই পুজো থেকে যাদের রুজি রোজগার - সরকার থেকে তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া কি যেত না, পুজো বন্ধ রেখে? মাটি উৎসব , মেলা, যাত্রা কত কিছুর জন্যই সরকারী টাকা বরাদ্দ হয়, ক্লাব , পুজো কমিটি - এদের টাকা বিলানো হয় - পুজোর সাথে যুক্ত বিভিন্ন পেশার লোকদের সরাসরি টাকা দেওয়া যেত না?
সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ১৮ অক্টোবর ২০২০ ০৬:৪৭463139বাইডেন একটা স্টেটমেন্ট দিয়ে দিলেই তো পারেন, যে, এসব গুল।
S | 2405:8100:8000:5ca1::299:***:*** | ১৮ অক্টোবর ২০২০ ০৬:৪০463138গতকাল ঈশানদা হান্টার বাইডেনের ল্যাপটপ নিয়ে জিগ্যাসা করেছিলেন। এইটা পড়ে নিতে পারেন। আমি কিছু এক্সার্প্ট তুলে দিলাম।
https://www.cbsnews.com/news/hunter-biden-laptop-new-york-post-story/
Rudy Giuliani, the president's personal lawyer, said his own attorney, Robert Costello, obtained the material from the owner of a computer repair shop in Wilmington, Delaware, after Hunter Biden allegedly left it there for months.
But the owner of the computer store, John Paul MacIsaac, was unable and unwilling to answer key questions about how the laptop supposedly arrived in his store, and eventually, how the data was shared with Giuliani.
Giuliani apparently held the information for months and released it less than three weeks before the election.
A photo of the alleged email published by the Post shows it was written by Vadym Pozharskyi, the Burisma adviser, and reads, in part: "thank you for inviting me to DC and giving an opportunity to meet your father and spent [sic] some time together."
But a spokesman for the Biden campaign said a review of Biden's schedule for the period in question showed no such meeting with Pozharskyi, ..... they said a formal meeting did not happen.
"We have reviewed Joe Biden's official schedules from the time and no meeting, as alleged by the New York Post, ever took place," said Andrew Bates, a Biden campaign spokesman.
Standing in his shop on Wednesday, MacIsaac admitted he was unable to confirm it was actually Hunter Biden who dropped off the laptop because he is "legally blind" and only realized it was the former vice president's son when Hunter stated his name for the point of contact.
hu | 174.102.***.*** | ১৮ অক্টোবর ২০২০ ০৪:২৬463137পরিযায়ী দুর্গা বিষয়ে পাইয়ের কোট করা আনখ সমুদ্দুরের পোস্টটা দেখে মনে হচ্ছে লিবেরালরা অনেক সময় ওভার সেনসিটিভ হতে গিয়ে নিজেদের মধ্যেই আকচা-আকচি করছেন। আর সেই ফাটল ধরে কনজারভেটিভদের ভিত আরোই শক্ত হচ্ছে। প্রথমত আমার অভিজ্ঞতা থেকে জানি দুর্গার মুখের ফিচার বা তার স্বাস্থ্য শ্রমিক মেয়েদের মধ্যে একেবারেই দুর্লভ নয়। বাল্য থেকে কৈশোরকাল পর্যন্ত নিয়মিত বিহার-্ঝাড়খন্ডের অস্বছল গ্রামগুলোতে বছরে অন্তত একটা মাস কাটিয়েছি। ট্রেনের আনরিজার্ভড কামরায় যাতায়াত করেছি। এমন মুখের মেয়ে হামেশাই দেখেছি ট্রেনের মেঝেতে বসে আছে এমনই গোলগাল বাচ্চা কোলে নিয়ে। তাদের চুল লালচে, কপালে টিনের টিপ, হাতে কাঁচের চুড়ি। অনেকেরই বাহুতে উল্কি। কাজ করতেই যাচ্ছে তারা। আমার বাড়ি বৈদ্যবাটিতেও যখন যাওয়া হয়, গঙ্গার ধারে ইঁটভাটার দিকে হাঁটতে যাই বিকেলের দিকে। সেখানেও এই মেয়েদের চোখে পড়ে। দুপুরের দিকে গেলে দেখতে পাই বাচ্চার দল গঙ্গা তোলপাড় করে চান করছে। যে শ্রমিকেরা হাজার কিলোমিটার হেঁটে ঘরে ফিরল তাদের তাদের অবর্ণনীয় কষ্টের কথা কল্পনা করাও আমার দুঃসাধ্য। দুর্গার মুখে সেই পথশ্রমের ক্লান্তি যে শিল্পী কল্পনা করবেন তাঁর কাজও নিশ্চয়ই দেখব যদি সুযোগ হয়। কিন্তু অপুষ্টিতে ভোগা শীর্ণ চেহারার দুর্গা তৈরী না করার পিছনে কোনো বিরাট চক্রান্ত কাজ করছে, বা এতে শিল্পীর সংবেদনশীলতার অভাব প্রকাশ পেয়েছে এমন তত্ত্ব আমি মানতে নারাজ। ইনফ্যাক্ট ব্ল্যাঙ্কেট সংবেদনশীলতা বলে কিছু হয় কি? ব্যাক্তিবিশেষে যার কাছে যে বিষয়গুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ তিনি সেই বিষয়ে সংবেদনশীল। আমি যেমন অত্যন্ত সংবেদনশীল হয়ে পড়ি অর্ধেক ভর্তি গ্লাসকে জোর করে আধখালি প্রমাণের চেষ্টা দেখলে। সমালোচকেরা চুলচেরা বিশ্লেষন করে প্রবন্ধ লিখে জার্নালে ছাপান - এতে আপত্তি নেই। কিন্তু যেখানে কট্টরবাদীদের ঠিক করে দেওয়া ভাবনার বিপরীতে দাঁড়িয়ে এতটুকুও কিছু করার প্রচেষ্টা আছে সেখানে সোশ্যাল মিডিয়ার ছড়িয়ে দেওয়া এই প্রতিক্রিয়াগুলো কেমন কান্ডজ্ঞানরহিত আচরণ মনে হয়।
S, পাই, অনির্বাণ, aka, আর lcm,
S: "গ্রীন পার্টির জেমস শ তো বললো যে লেবারের সঙ্গে কোয়ালিশনে থাকতে চায়। লেবারও বোধয় রাখতে চাইবে, রাজনৈতীক কারণেই। সেক্ষেত্রে নতুন সরকার খুব বড়সড় এনভায়রণমেন্টাল পলিসি চেন্জ আনতে চলেছে নিউজিল্যান্ডে। হেলথকেয়ারে কি আরো লিবারল পলিসি আনা সম্ভব ওখানে? তাহলে সেটাও হবে বলেই মনে হয়।"
ঠিকই, গ্রীণ রাজনৈতিক কারণেই কোয়ালিশনে থাকবে, কারণ এখানে প্রতি তিন বছর ভোট হয়, চোখ ২০২৩ এর দিকে রেখেই | লেবারও চাইবে। যার জন্য ক্যাবিনেটে (অন্তত) একটা জায়গা থাকবে মনে হয়, না হলেও সিলেকট কমিটিগুলোতে বেশ কিছু গ্রীণ সদস্য আসছে , মালটিপল মেমবার প্রোপোরশনের এইটা একটা সুবিধে যে বহু অপশন থাকে । নিউ জিল্যাণ্ডের হেলথ কেয়ার অবশ্য এমনিতেই যথেষ্ট লিবরাল, সরকার জনস্বাস্থ্য খুব সিরিয়াসলি নেন, কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণ সফল, দেখা যাক, দুটো রেফারেনডাম (স্বেচ্ছামৃত্যু আর ক্যানাবিস আইন করে বিক্রি করা) এর ফলাফল আসতে বাকী (আগামী দু সপ্তাহ পরে পাওয়া যাবে) । আগামী তিন বছর খুব তাৎপর্যপূর্ণ ! দেখা যাক।
---
পাই:" অরিনদা, নিউজিল্যান্ডের রাজনীতি, জেসিকার কাজকর্ম নিয়ে লিখুন না। "
দখিন হাওয়ার দেশ সিরিজটাতে এগুলো নিয়ে লেখার পরিকল্পনা আছে।
---
অনির্বাণ: "আমার মনে হয়েছে, কোন পপুলিস্ট রেটোরিক (পি সি বা ইমিগ্রেশান) কো-অপ্ট না করে বরং তার উল্টোদিকে থেকেই এই ল্যান্ডস্লাইড জয়। আপনার কী মনে হয়? "
একেবারে ঠিক অনির্বাণ! শুধু তাই নয়, বরং যারা পপুলিস্ট রেটোরিক কো অপ্ট করার স্ট্র্যাটেজি নিয়েছিল (ন্যাশনাল এক্ষেত্রে), প্রত্যাশার থেকে খারাপ ফল করেছে।
---
aka, নিউ জিল্যাণ্ড সত্যি খুব সুন্দর দেশ, ভাল লাগল আপনার ছবিগুলো পছন্দ হয় বলে। তবে শুধু ছবিতে প্রায় কিছুই বোঝা যায় না, এত সুন্দর।
---
lcm:" ডোনট ট্রাই টু লিভ দেয়ার - মাইনে কম, খরচ বেশি - এক্সপেনসিভ জায়গা - ইত্যাদি - এন্ড, ইয়েস দে হ্যাভ রেসিজিম এন্ড ডিস্ক্রিমিনেশন - সেম শিট - মে বি ইভেন মোর ... Racism in New Zealand runs deep"
দেখুন, কে কোন দেশে থাকবেন সেটা তাঁর ব্যক্তিগত ব্যাপার।
তবে রেসিজম সব দেশেই অল্প বিস্তর রয়েছে, তবে বিশেষ করে Racism in New Zealand runs deep কথাটা আজকের নিউ জিল্যাণ্ডে দাঁড়িয়ে খাটে না | যেটা উল্লেখযোগ্য, নিউ জিল্যাণ্ডে তার প্রতিবিধানও আছে। যে কারণে অন্য ছবিও দেখতে পাবেন।
যেমন নিউজিল্যাণ্ডে কোনদিন দেখতে পাবেন না যে, সাদা পুলিশ রাস্তায় কালো/বাদামী লোকের গলায় পা দিয়ে মেরে ফেলবে | এ দেশে পুলিশের হাতে বন্দুক থাকে না। তাই বলে কি রেসিস্ট আক্রমণ হয় নি? খোদ ক্রাইস্টচার্চেই হয়েছে তো! কিন্তু যেটা তার পর হয়েছে, সেটাই লেখা উচিৎ, এখানে সরকারের হিম্মৎ আছে , রেসিস্ট আক্রমণের পরের দিন প্রধানমন্ত্রী তাদের পরিবার পরিজনদের বুকে জড়িয়ে ধরে, সম্প্রদায়ের মানুষকে বুকে টেনে নিয়ে তাঁদের সঙ্গে সহমর্মিতা দেখাতে পারেন, সান্ত্বনা দিতে পারেন | ঘটনার এক সপ্তাহের মাথায় দলমত নির্বিশেষে পার্লামেন্ট একসঙ্গে ঘোষণা করতে পারে দেশ থেকে সেমি অটোমেটিক বন্দুক ব্যান, আইন প্রণয়ন হয় । এইগুলোও লেখা প্রয়োজন।
নির্বাচন | 2600:1002:b115:e89d:3897:e545:9d2e:***:*** | ১৮ অক্টোবর ২০২০ ০২:৫৪463135আজ যদি এপাতায় থাকতেন শ্রদ্ধেয় ডিডিদা, টুভালুর নির্বাচন নিয়ে আমাদের অর্বাচীনতাকে দিতেন তিন কথা ধুনিয়ে
এর থেকে আরো ভাল, রিয়েলিটির আরো কাছাকাছি এইটি।
আরেকটা অন্য ছবিও ছিল। সেটা আরো ঠিকঠাক। পাচ্ছিনা।
তবে বাস্তবে ইঁটের সং্খ্যা আরো বেশি হয়।
৮ -১০ - ২ টো ইঁট
১০-১২- ৪ টে
১২-১৪ - ৬ টা
১৪-১৬ -৮ টা
১৬ র পর থেকে ১০ টা ইঁট, এমন নিয়মও শুনেছি। নিজের কানে। ছবি ছিল। ভিডিও ও।
শিশু শ্রম বলেই ননা, পুরো বন্ডেড লেবারের জীবন।
যাসব অভিজ্ঞতা হয়েছিল, লিখব কখনো সময় পেলে।
বাসে অটোতে কিন্তু অনেকদদিিিন
ধরেই ( এডিটরে লিখতে গেলে এগুল্য কী আসে!) খুব ভিড়। ট্রেন চালু না হওয়ায় আরো। লোকে করবে কী!
এদিকে, ট্রেন চালু হলেও এই!
"কোভিভ পরিস্থিতির কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ আছে রেল। কিন্তু আনলক করতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে যা যা লক করা হয়েছিল, তার অনেক কিছুই সারাজীবনের মতোই লকড থেকে যাচ্ছে।
সারা দেশের ১০,২০০ টি হল্ট স্টেশনে ট্রেন আর দাঁড়াবে না। অর্থাৎ গরীব মানুষের অবলম্বন ছোট হল্ট স্টেশন বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। যেখানে ভিড় কমাতে প্রয়োজন ছিল ট্রেনের সংখ্যা বৃদ্ধির, সেখানে বাতিল হচ্ছে ৬০০টি ট্রেন। এছাড়া ৩০০ প্যাসেঞ্জার ট্রেনকে মেল ট্রেনে রূপান্তরিত করা হচ্ছে, অর্থাৎ ট্রেনগুলিতে ভাড়া হবে এক্সপ্রেস ট্রেনের মতো। আর ১২০টি এক্সপ্রেস ট্রেনকে সুপারফাস্ট বানানো হচ্ছে, অর্থাৎ সুপারফাস্ট চার্জ যুক্ত হয়ে এই ট্রেনেরও ভাড়া বাড়বে।
সূত্রঃ আজকের আনন্দবাজার"
aranya | 2601:84:4600:5410:9dec:800b:cf93:***:*** | ১৮ অক্টোবর ২০২০ ০০:৪৯463132মানুষ খুবই ক্রিয়েটিভ - এই দুর্গার ছবিছাবা দেখে আবারও বোঝা যায়
aranya | 2601:84:4600:5410:9dec:800b:cf93:***:*** | ১৮ অক্টোবর ২০২০ ০০:৪৮463131দিদি বোধাহয় পূজোটা এবার বন্ধ রাখলে পারতেন। ইতিমধ্যেই হুলিয়ে ভিড় হচ্ছে দোকান পাটে - পুজোর কেনাকাটা । পুজোর দিনগুলোয় যদি জনসমূদ্র প্যান্ডেল হপিং করে - কোভিডের বাড়বাড়ন্ত কেউ আটকাতে পারবে না। কেরলে যেমন উন্নাও ? সেলিব্রেট করার পর সংক্রমণের হার উর্ধগামী .
আমার ডাক্তার বন্ধু, আত্মীয় যারা পঃ বঙ্গে আছেন, দূর্গাপুজো নিয়ে খুবই চিন্তিত।
ওদিকে, বড়িশা নিয়ে, 

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে এই ছবিটা বেরিয়েছে। কোন পুজোর। এতেও চাড্ডিরা খচে গিয়ে বলেছে দিদির ষড়যন্ত্র!
aranya | 2601:84:4600:5410:9dec:800b:cf93:***:*** | ১৮ অক্টোবর ২০২০ ০০:৩৪463127পরিযায়ী শ্রমিক দূর্গা - ভাল আইডিয়া
aranya | 2601:84:4600:5410:9dec:800b:cf93:***:*** | ১৮ অক্টোবর ২০২০ ০০:৩৩463126কলকাতায় বাড়ি ভাড়া দেওয়া, বা বাড়ি বিক্রির জন্য সম্ভাব্য ক্রেতাদের বাড়ি দেখানো - এই সব কাজের জন্য কোন কম্পানি আছে?
Abhyu | 47.39.***.*** | ১৮ অক্টোবর ২০২০ ০০:১০463125অনেকদিন বুফোর্ড যাই না, লেবুপাতা ফুরিয়ে এসেছে। এখানের দোকানে বড্ড দাম!
র২হ | 73.106.***.*** | ১৭ অক্টোবর ২০২০ ২৩:৫৫463124হ্যাঁ ওইরকমই, অদ্ভুত দেখতে - আজ বুফোর্ড ফার্মার্স মার্কেট দেখে ভাবলাম প্লাস্টিকের তৈরী কিছু! মনে হচ্ছে দুদিক থেকে দুটো হাত কিছু ধরে আছে - এমন ডাইসে বানানো।
Abhyu | 47.39.***.*** | ১৭ অক্টোবর ২০২০ ২৩:৪২463123এই ছবিটা প্রায় এক রকম
https://blog.growingwithscience.com/2011/04/seed-of-the-week-water-caltrop/
Abhyu | 47.39.***.*** | ১৭ অক্টোবর ২০২০ ২৩:৪০463122
এইটা কেউ চেনেন? | 73.106.***.*** | ১৭ অক্টোবর ২০২০ ২৩:২৯463121
এই কাজ একদিকে যেমন প্রশংসায় ভাইরাল, তেমনি নিন্দাতেও। ইউজুয়াল সাসপেক্ট চাড্ডিরা গালি দিয়ে ভরিয়ে দিচ্ছে।
ওদিকে দেবরাজ গোস্বামীর পয়েন্টটা নিয়েও অনেকে বলছেন। ওঁর মত রেেেেকগেকগক
ভালভাবে না, রেগেমেগেই।
আরেকটা ভিউ এরকম অনেকটা। এটা আনখ সমুদ্দুরের পোস্ট
"স্মোকি চোখের ধুসর আই শেড, নিখুঁত শরীর, গোলাপের পাপড়ির মত, তবে দেবী বলে একটা উষ্ণ ও দৃঢ় প্রত্যয় আছে। আর আছে গুল্লুবাবু সোনার মতো গাল ফুলো বাচ্চারা। কি যে মিততি...
আমাদের পরিযায়ী শ্রমিক দেবী দূর্গা । আহ্ অপূর্ব শিল্প।
তো তোরা কি ভাবছিলি? আমাদের দেবীর আধপেটা খাওয়া অভুক্ত, শীর্ণ চোয়াল ভাঙ্গা হবে? না কি একটা কোলে একটা ঘাড়ে বাচ্চা নিয়ে কয়েক'শ কিলোমিটার হেঁটে চলা শ্রান্ত অবসন্ন শরীর, পা ফেটে রক্ত ঝরছে ....বা রাস্তায় রক্ততে লটপট নবজাতক জন্ম দেওয়ার ব্যাথাতে কাতর কুঁচকে যাওয়া ফ্যাকাসে অনিশ্চিত মুখের মেয়েটির মতো হবে...?
যাইহোক আমাদের দূর্গা খাওয়াপড়া ঘরের মেয়ে, বউ; তাকে তো আর সুন্দরবন বা মুর্শিদাবাদ থেকে কাজ খুঁজতে আসা মেয়ের মতো রুগ্ন অপুষ্টিতে ভোগা শ্রমিকের মতো করে দেখানো যায় না,
আর লক্ষ্মী সরস্বতীকে কি আর 'জামলো মকদমদের' মতন দেখতে বানানো যায়? এ্যসথেটিক বুঝতে হবে ভদ্রলোকের এ্যসথেটিক...
যতই হোক দর্শকের এ্যসথেটিকও বুঝতে হবে। আমরা কি জানি না 'যেমন খুশি সাজ' আমাদের মধ্যবিত্তদের শীতকালীন জনপ্রিয় স্পোর্টসের অংশ।"
এই যে, ছবির রেফারেন্স।

বড়িশার মাইগ্রান্ট দুর্গা নিয়ে দেবরাজ গোস্বামীর লেখাটাও থাক।
ভিস্যুয়াল রিইন্টারপ্রেটেশান এই সময়ের শিল্পীদের একটি প্রিয় প্র্যাকটিস। অন্য শিল্পীর আঁকা ছবি বা মূর্তি থেকে রেফারেন্স নিয়ে তার কনটেক্সট এমন কি কনসেপ্ট পরিবর্তন করে নতুন করে শিল্পসৃজন করাটা একটা স্বতন্ত্র শিল্পভাষা বলেই গন্য করা হয়। সাহিত্যে এই রেফারেন্স নেওয়া এবং কোটেশন ব্যবহার করবার ব্যাপারটা বহুকাল ধরেই প্রচলিত থাকলেও শিল্পসৃজনের ক্ষেত্রে বিষয়টা তেমন জনপ্রিয় ছিল না। বিশেষ করে শিল্পী যেখানে তাঁর রেফারেন্সের সোর্স গোপন রাখতে চান না বরং সেই সোর্স রেফারেন্সকে তাঁর বর্তমান সৃষ্টির একটা এন্ট্রি পয়েন্ট হিসেবে তুলে ধরতে চান। এই সময়ের বহু গুরুত্বপূর্ণ শিল্পীর ছবিতেই এই বিষয়টা লক্ষ্য করা যায়।
কৃষ্ণনগর ঘূর্ণির ভাস্কর পল্লব ভৌমিক এবং রিন্টু দাসের তৈরি একটি মূর্তি সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় খুব জনপ্রিয় হয়েছে। এখানে দেবী দুর্গাকে একজন পরিযায়ী শ্রমিক ও মায়ের ভূমিকায় দেখানো হয়েছে। তিনি শিশুসন্তানকে কোলে নিয়ে পিছনে ফিরে দর্শকের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন এবং তাঁর কপালের তৃতীয় নেত্রই বলে দিচ্ছে তিনি আসলে দেবী দুর্গা। এই ভাস্কর্যটির সৃষ্টির পিছনেও রয়েছে আর এক বিখ্যাত বাঙালী চিত্রকর বিকাশ ভট্টাচার্যের আঁকা দুর্গা সিরিজের একটি ছবির রেফারেন্স। আশির দশকে সাধারন ভারতীয় মহিলাদের কপালে তৃতীয় নেত্র এঁকে তাঁদের দেবী রূপে কল্পনা করেছিলেন শিল্পী বিকাশ ভট্টাচার্য। এই সিরিজেরই একটি ছবির নাম হল "দর্পময়ী"। সন্তানকে কোলে নিয়ে বর্ডার সিকিউরিটির হাতে ধরা পড়ে যাওয়া এক মায়ের ছবি এঁকেছিলেন বিকাশ। সেই মায়ের কপালে তিনি দেখিয়েছিলেন তৃতীয় নেত্র। এই ছবিটি আঁকা হয় ১৯৮৯ সালে। একত্রিশ বছর আগে বিকাশ ভট্টাচার্যের আঁকা "দর্পময়ী" ছবিটিই হল ভাস্কর পল্লব ও রিন্টুর তৈরি মূর্তির মূল রেফারেন্স। এর সঙ্গে অবিশ্যি তারা আরও কিছু এলিমেন্ট যোগ করে দিয়েছেন যা মূল ছবিতে ছিল না, আবার কনটেক্সট পরিবর্তিত হওয়ার কারনে বর্ডারের বন্দুকধারী সৈন্যের ইমেজ বাদ গেছে। সঙ্গের ছবিতে বিকাশ ভট্টাচার্যের ১৯৮৯ সালে আঁকা "দর্পময়ী" ছবিটা আর পল্লব ও রিন্টুর কাজটা পাশাপাশি দিলাম।
পুনশ্চ - কেউ এই পোস্টটা শেয়ার করতে চাইলে নির্দ্বিধায় করতে পারেন, আমার অনুমতির অপেক্ষা করতে হবে না।
#Debrajgoswamipost
Abhyu | 47.39.***.*** | ১৭ অক্টোবর ২০২০ ২৩:১০463117
Abhyu | 47.39.***.*** | ১৭ অক্টোবর ২০২০ ২২:৫৩463116বলছে যারা প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে টাকা দিয়েছিল তাদের অনেকের ব্যাঙ্ক ইন্ফর্মেশনও
https://www.aajkaal.in/news/national/donor-data-from-pm-narendra-modi-s-personal-website-leaked-on-dark-web--report-99ll
লিলিবালা | 37.***.*** | ১৭ অক্টোবর ২০২০ ২২:৪৬463115ভ্যাগাবন্ড কেন আমেরিকা রাশিয়ার রাজনীতি নিয়ে আলাপ করে?
Seki কোনো কাউন্টিতে মেয়র পদ এ দাঁড়াবে !?
না, যা দেখি শুনি বুঝি তা অন্য কারো সাথে মেলে কিনা দেখি
প্যাটার্ন আছে কিনা কোথাও জানতে বুঝতে ইচ্ছা করে
যেহেতু সবই সার্ভেইলেন্স আমলের রাজনীতি
যেমন পোডেস্টা ইমেইল ...
জ্যাকান্ডা যেন অনেক বেশি ফুটে থাকা রঙ মাতাল ফুল
ভয় হয় ওকে নিয়ে ...
হিলিলিলি | 37.***.*** | ১৭ অক্টোবর ২০২০ ২২:০৪463114খাতওয়ারী দফাওয়ারী বিভাগওয়ারী
এখানে মনে রাখতে হবে
এগুলো বলছে কে ? বলছে ভ্যাগাবন্ড হিলিবিলি।
ze বিদেশে থাকতে পারেনি
তাই তার কাছে আঙ্গুর ফল টক ।