পৌষমাস আর সর্বনাশ থিওরি?
চীন তো ওই মাস্ক বানিয়েই ইকনমি রিবাউন্ড করে ফেলল।
বাংলাদেশ এর পার ক্যাপিটা ইনকাম ইন্ডিয়াকে টপকে যাওয়ার চাড্ডি ন্যারেটিভ বাজারে নামেনি এখনো- ? এতো দেরি তো হয়না নরমালি হয়তো মন্দার বাজারে আহমেদবাদ IT সেল র মাইনে আসেনি এখনো। এলেই থিওরি নেমে যাবে যে কয়েক কোটি ইল্লিগাল ইমিগ্র্যান্ট কে ওপাশে পাঠিয়ে দিলেই ইন্ডিয়ার পার ক্যাপিটা ফিগার আবার ওপরে উঠে যাবে.
আচ্ছা, এই হাল্কা আকাশি রঙের পাতলা চৌকো মাস্কগুলো কারা বানান? সবচেয়ে বেশি এইগুলোই দেখতে পাই লোকেরা পরেছেন।
আরে টপচন্দ্রের গল্পে ছিল ভূত শুকিয়ে রাখা আছে, কাগজের মতন পাতলা করে। একগোছা অমন শুকনো ভূত এনে যেই না আগুনে দিয়েছে, অমনি সেই থেকে বাড়িভর্তি ভূতের উপদ্রব শুরু! ঃ-)
"ভূত শুকিয়ে নেবার মতন করোনা শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিয়েছে। প্যাকেটে রেখেছে। জলকামানের জলে মিশিয়ে দিয়েছে।"
হ্যাঁ, কোথা থেকে কি হইয়া গেল, করোনা জলকামানের জলে মিশিয়া গেল | দেখুন দিকিনি, কি বিপদ!
সজনীকান্ত দাসও তো স্যাটায়ারিস্ট ছিলেন। তবে ইনফেমাস। সজনী দাসের পুরো সাহিত্য জীবন নিয়ে কোন লেখা টেখা কিছু চোখে পড়েনি।
রঞ্জন-দা,আজ সাউথসিটি গিয়েছিলাম পিসতুতো দিদি ও ভগ্নীপতির সঙ্গে। স্টারমার্কে আপনার বই 'ফেরারী ফৌজ' দেখলাম শেল্ফে স্মার্টলি ঠেস দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। :-)
ভূত শুকিয়ে নেবার মতন করোনা শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিয়েছে। প্যাকেটে রেখেছে। জলকামানের জলে মিশিয়ে দিয়েছে। ---এই ধরণের জিনিস টপচন্দ্রবাবুর গল্পে দেখা যেত। ঃ-)
"'নবান্ন অভিযানে জল কামানে ছিল করোনা ভাইরাস মেশানো রাসায়নিক', চাঞ্চল্যকর অভিযোগ বিজেপির"
কোরোনা ভাইরাস কি হার্ডওয়ারের দোকানে পাওয়া যাচ্ছে নাকি? অনেককিছুর মধ্যে এই প্যান্ডামিক একটা জিনিস দেখিয়ে দিল। মানুষ কতবড় ইডিয়ট একটা প্রাণী।
এই দেখুন জলকামানে করে নাকি করোনা ভাইরাস ছুঁড়েছে মুলোরা। :-)))))
সে ওদের অ্যাড আছে দেখে বেশি লোক ওদের ডোনেট করবে না,গুরুতে অ্যাড নাই গুরুকে করবে। মোদ্দা কথা ফ্রি ফ্লোটিং একটা ডোনেশন অ্যানাউন্সমেন্ট ঝুলিয়ে রাখা আর কোথাও একটু খানি টাচ দিয়ে রাখা যে, এই যা কনটেন্ট পড়ছেন সবই তো ফ্রিই। এবার চাইলে মূল্য হিসেবে যা মনে হয় ধরে দিতে পারেন,যদি ইচ্ছে হয় এরম আর কি। শারদ গুরুর ক্ষেত্রে একটা পুজোসংখ্যা কেনার মতো ফিল আসে তো। অন্যান্য শারদীয়র সাথে কম্পেয়ার করে যে কেউ যা ইচ্ছে পাঠাতেই পারে। পেটিএম, ফোন পে এগুলো থেকে চট করে ৫০/১০০ টাকা পাঠিয়ে দেওয়া তো সুবিধেরই।
এরা তো প্রচুর অ্যাডও রেখেছে দেখছি। অ্যাড আর ক্রাউড ফান্ডিং মডেল কি একসাথে যায়? লোকে কি টাকা দেওয়ার আগে এরকম ভাববে না, যে এরা তো অ্যাড থেকে টাকা পায়, তাহলে আমি আবার টাকা দেব কেন? এটা মতামত নয়, জানতে চাইছি। এসব ক্ষেত্রে পাবলিক পার্সেপশন কীভাবে কাজ করে? কারুর কোনো আইডিয়া আছে?
এরা ভালো করেছে। গুরু এরকমটা করতেই পারে ক্রাউড ফান্ডিং হিসেবে -
লিখেছে -
২০১৯ এর উৎসব সংখ্যাটাও পেলাম সাইটে
পাই,
মেল দেখো একটু।
এইটা কাদের কাগজ?
@ টেক টীম,
ছোট্টো একটা প্রব্লেম, বাগ কিনা জানি না, লগ-ইন করাই আছে, তাও শারদ সংখ্যার পাতায় বলছে 'লগিন করেই ফেলুন, নাকি?'
"কবিতার একটা দায় হলো একটা বৃহত্তর ভাবনার জগত খুলে দেওয়া"।
--টিমের এই কথাটা মনে ধরল। বিন্দুতে সিন্ধু দর্শন না হলে কিসের কবিতা?
নিউজিল্যান্ডের স্যাম হান্টের কবিতাটি (অরিনের সৌজন্যে) সেই জন্যেই খালিস কবিতা (ব্যক্তিগত মত)।
এই কবিতা এবং অ-কবিতার আলোচনায় একটু বিনয় মজুমদার হবে না? শিবাংশু অন্য লেখা লেখিতে ব্যস্ত। নইলে বিনয় ওঁর অন্যতম প্রিয় কবি। ভালো কলেকশন। আমি " ফিরে এসো চাকা" ছাড়া কিছুই পড়িনি।
২
অতোজ,
ঠিক; কঠোপনিষদ, যম-নচিকেতা সংবাদ। থেংক্যু।
বেশিটাই অবশ্য নিজেদের নিয়েই খ্যা খ্যা। সৈকত কাকে যেন একটা স্লিভলেস সুজাতা সান্যাল বলত। :-))))))))))))) উনি হলেন গুরুর আদি ভ্যাম্প। :-)))))))))))))))))) দুই আমলের দুই বদমাইশ ছেলে, বিক্রম পরে এই তিতাস শয়তান টাও বোধায় কিচু লিখে দিয়েছিল। :-)))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))
গুরু র জন্য অনেকেই স্যাটায়রিকাল লেখাই বেশি লিখতেন। ডিডি দা গুরুদেব তবে আমি ও বেশ কিছু স্যাটায়ার লিখে দিয়েছি। কূটকাচালি নামে কখনো, কখনো এমনি, কখনো স্যাটাইরিকাল ফিকশন । যতদূর মনে হোচ্ছে, কূটকাচালি র সেকশন টার প্রথম এক দুটোর মধ্যেই আমার লেখা ছিল। সব মিলিয়ে বেশ কিছু লিখেছি মনে আছে, দু একটা র প্রতিপাদ্য ও মনে আছে, কিন্তু কবে বেরিয়েছিল, আর কি নাম ছিল সেসব মনে নেই।
এটা তো একে তাকে প্যাক দিতে দিতেই বড় পত্রিকা হয়ে গেল।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
পাই, কূটকচালিতে যে কটা লেখা সেগুলো তো ভালই, বিশেষ করে সৈকতের লেখাগুলো। তবে সামগ্রিকভাবে বাংলায় খুব ভাল স্যাটায়ার আমি পড়ি নি বহুকাল | যে কারণে এখন যষ্টিমধু র নামটা করলাম | হিমানীশ গোস্বামী বার করতেন, খুব নিশে পত্রিকা ছিল, ছোট ম্যাগাজিন, এখন বেরোয় কি না কে জানে |
তা বটে তবে সকলকে পয়সা দিতে হচ্ছে না। চার্ট-টা দেখুন,
https://www.miq.govt.nz/assets/MIQ-documents/miq-fees-flowchart.pdf
অরিনবাবুকে কোষ্নঃ নিউজিল্যান্ডে কি এখন নিজের খরচে ১৪ দিনের হচ্ছে?!
এই বিভাগটা দেখবেন অরিনদা। তাও পুরানো অনেক ভাল লেখাই নেই এখানে। আগের চন্ডালি গুলো কবে আসবে জানিনা।
গুরুচণ্ডালীর USP স্যাটায়ার হলে তো খুবই ভাল।
মেরেছে, শালকপি লিখে দিয়েছি ! :(
কিন্তু ,গুরুর চণ্ডা৯ র ইউএসপি ই তো স্যাটায়ার !
তারাপদ রায়, কবিতা এইসব নিয়ে আলোচনার মাঝখানে আরেকটা ব্যাপার তুলছি, বহুদিন বাংলায় মন ভরানো স্যটায়ার পড়িনি। পরে আরেকটু লিখব, এখন বেজায় তাড়াহুড়ো । আপনাদের স্মরণে থাকতে পারে হিমানীশ গোস্বামী মশাই যষ্টিমধু নাম দিয়ে একটা ভারি চমৎকার ব্যঙ্গ, স্যাটায়ার লেখার বাংলা জার্নাল বার করতেন। হিমানীশ বাবু গত হয়েছেন, সে জার্নালটি এখনো বেরোয় কিনা জানেন? আমাদের গুরুচণ্ডালীতে স্যাটায়ার নিয়ে একটা আলাদা বিভাগ করে লিখলে মন্দ হয় না। :-)
তারাপদ রায়কে নিয়ে কথা হচ্ছে দেখে এই কবিতাটা মনে পড়ল। আতোজ কয়েকদিন আগেই ভাটে দিয়েছিল।
পাই যখন শালকপি ওলগম লিখলই, চন্দ্রমুখী সূর্যমল্লিকা ও লিখলে পারত। বেশ হত।