ম কে নিয়মিত বড় লেখা দিতে অনুরোধ করি। টই কি বুলবুল। ভাটে তো হারিয়ে যায়...
এই রে, বোধিসত্ত্বর সঙ্গে গুরুর বাইরে আর তো কোনোরকম নিয়মিত যোগাযোগ ছিল না আমার।
রাগ টাগ, দুঃখ টুঃখ পাওয়ার প্রশ্নই নাই।
অনেক ধন্যবাদ। সেইভাবেই খোলার চেষ্টা করে দেখি তবে। অমল রায়চৌধুরী খুবই বিখ্যাত বিজ্ঞানী।
অটোজ, লিঙ্কটিতে ক্লিক করলে সত্যিই খুলছে না। কিন্তু লিঙ্ক কপি পেস্ট করলে দিব্যি খুলে যাচ্ছে। বোধ হয় কোন টেকনিক্যাল গ্লিচ। লেখাটা ফিজিসিস্ট অমল রায়চৌধুরীকে নিয়ে।
১২.১০ ১০.১২ হয়ে গেছিল।
ডিসি, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। ঃ-)
স্যান্ডি, আপনার দেওয়া লিংকটায় ক্লিকিয়ে দেখি পেজ নট ফাউন্ড বলছে। হয়তো ওদের সার্ভারে কিছু ইয়ে হয়েছে।
১০ ই ডিসেম্বর দেখাচ্ছে কেন? ১২ ই অক্টোবরকে? একটা লেখায় দেখলাম।
ধ্যাৎ তেরি , এতো গুলো পোস্ট কি করে হলো? ও অ্যাডমিন মশাই, এগুলো ডিলিট করার কি উপায়?
আমার মনে হয় দুটো জিনিস নিয়ে মানুষের কতগুলো ভুল কনসেপ্ট ক্লিয়ার করার ব্যাপার আছে, এবং সে দায়িত্ত্ব এপিডেমোলোজিস্টদের নেওয়া উচিত । এক, কাকে বলে হার্ড ইমিউনিটি , এবং কেন হার্ড ইমিউনিটির বিষয়টা কোরোনাভাইরাসের মতো সংক্রামক অসুখ, যেখানে এখনো কোনো ভ্যাকসিন আসেনি, সেখানে প্রাসঙ্গিক নয় । দুই, লকডাউন করার কি গুরুত্ব ও লকডাউনের থিওরি । মুশকিল হচ্ছে ২০২০র আগে পৃথিবীতে এই নিয়ে সরকার ও বিশেষজ্ঞরা নিজেদের মধ্যে কাজ করেছেন, সাধারণ মানুষকে এতটা involve করার মতো পরিস্থিতি আসেনি ।
হার্ড ইমিউনিটি একটা স্পেশালিস্ট কনসেপ্ট, একটা অংকের কনসেপ্ট । একটা সংক্রামক অসুখ যদি অনাক্রান্তদের মধ্যে R০ হরে ছড়ায়, এবং যদি জানা থাকে যে একবার সংক্রমণ হলে পুনরায় আরেকবার সংক্রান্ত হলেও অসুখ হবে না, তখন ধরা যেতে পারে যে (1 - 1/R0) অনুপাতে মানুষ সংক্রান্ত হয়ে ইমিউন হলে তখন আর মহামারীর ছড়ানো অসম্ভব হবে, কারণ মহামারী চালু রাখতে গেলে যে সংখ্যক মানুষকে একজন মানুষের আক্রান্ত করার কথা, সেই সংখ্যাটি আর মিলবে না । কিন্তু এইটা কেবল মাত্র যাদের এখনো কোনো রকম ইমিউনিটি হয়নি তাদের কথা বলা হচ্ছে । এখানে যেটা সবচেয়ে গোলমেলে, সেটা R0' পরিমাপ । এবং R0 একটি অত্যন্ত জটিল পরিমাপ, এখন অবধি মোটামুটি সবাই প্রায় মাইয়া মজুমদার রা যে অংকের ভিত্তিতে পরিমাপ করেছিলেন সেইটেই সকলে ধরে নেয়, তাঁরা করেছিলেন উহানে সংক্রমণ এর ভিত্তিতে (পেপার:
https://papers.ssrn.com/sol3/papers.cfm?abstract_id=3524675
)
কিন্তু একবার সংক্রমণ শুরু হলে, দেশে কিছু লোক আক্রান্ত হলে তখন কিন্তু আর R0'র কনসেপ্ট টা ব্যবহার করা যাবে না, তখন দেখতে হয় effective reproduction number (Re) টা কতটা । ধরে নেওয়া যেতে পারে সে সংখ্যাটা ক্রমশ কমে আসবে যার জন্য একটা সময়ের পর মহামারী আর মহামারী থাকবে না, সংক্রমণ শেষ হয়ে যাবে যখন Re == 1 হবে ।
এবার Re'র ক্যালকুলেশন অত্যন্ত জটিল একটা মডেলিং এর সমস্যা । সংক্রমণ এর গতিপ্রকৃতি পুনঘকানুপুঙ্খ ভাবে বিচার না করলে তার বিচার করা প্রায় অসাধ্য । সহজ S-I-R (susceptible - Infected - Recovered / Removed ) মডেল দিয়ে তাকে assess করা যায় না, আরো জটিল মডেলিং এর প্রয়োজন পড়ে । আবার effective reproduction number (Re) না জানলে বা আসল সংখ্যার কিছুটা কাছাকাছি এস্টিমেট না করতে পারলে লক ডাউন কখন শুরু আর কখন শেষ করা উচিত তার হদিশ পাওয়া যাবে না । একটু বিচার করে দেখলে বোঝা যাবে যে লকডাউন নিয়ে যে ক্রাইসিস আরম্ভ হয়েছে তার মুলে অনেক ক্ষেত্রেই এপিডেমিওলজিক মডেলিং এর জটিলতা রয়েছে । আবার effective reproduction number (Re) এর মডেল করতে গেলে টেস্ট করে কতজনের ঠিক পজিটিভ সেইটা জানা সাংঘাতিক রকমের গুরুত্ব পূর্ণ ।
কবিতার আলোচনাগুলো টই খুলে তুলে রাখা উচিত। বড়ো বড়ো ভালো ভালো পোস্ট সব।
বুড়ো হচ্ছি। সব কী আর মনে থাকে?
ন্যাড়াদা, কাল সকালে টুকে দেব। তোমারই দেওয়া বইটা তো!!
হ্যাঁ, একদম শুরুতেই ইন্টারন্যাশালান ফ্লাইট প্যাসেঞ্জার নিয়ে আগ্রেসিভ আইসোলেশন টেস্টিং কোয়ারান্টাইন ট্রেসিং এর ব্যবস্থা নিলে এত মানুষের এত ভোগান্তিই হয়ত হত না। লকডাউনও তো করলে সিলেক্টিভ করা যেত। এত বড় দেশে,এই অসমসত্ত্ব। এই সাইজে সব ফিট করালেও চাপই।
তবে সুইডেন নিয়ে কী মত ? সেভাবে তো সেকেন্ড ওয়েভও আর এলনা,ইউরোপের অন্যত্র যেমন আসছে। তাহলে কি হার্ড ইম্যুনিটিই এসে গেছে ?
দেশেও প্রচণ্ড বেড়ে যাওয়া জায়গাগুলোতে,যেমন মহারাষ্ট্র, দিল্লি ,উত্তরপ্রদেশ,তামিলনাড়ু -সব কমছে কীকরে ? সবজায়গাতেই যেখানে আনলক বাড়ছে ? কমছে মানে শুধু আবসলিউট কেস না,পজিটিভিটি দিয়েই বলছি। অনেক জায়গায় টেস্ট কম ,তাই কেস কম,সেসব ধরছিনা।
কেসিবাবু, কী কয়েছেন লাহিড়ীমশাই?
বুঝেছি বোধি
"আর্লি একশন একটা বড় কি পয়েন্ট"
অবশ্যই।
তার সঙ্গে প্রথম থেকে Aggressive ভাবে সমস্যাটাকে দেখা। যে কয়েকটি দেশ করেছে, তারা পেরেছে। মোটামূটি জনস্বাস্থ্য মূলক কাজটুকু ঠিক করে করলেই হয়।
বোঝো! ট্রাম্প টেম্পল মারা গেলেন
Indian man who fasted for four days ‘to pray for Trump’s coronavirus recovery’ dies of cardiac arrest
তারাপদ রায়'কে নিয়ে একদম বেসিক কথাটা আছে অনিরুদ্ধ লাহিড়ী'র কমলকুমারকে নিয়ে লেখা বইটায়। "কমলকুমার ও কলকাতার কিসসা"।
এইত্তো এসে গেছে ধর্মের কথা। আসিতেছে, ধোজ্জোর কথাও থাকবে তাতে। সংগে থাকুন।
তার ধর্মেও থাক্তে পারে জিরাফও হতে পারে, মানে কিনা কবিতা হবার চেষ্টা করতে পারে, কখন হয়ে উঠ্তেও পারে। সে অন্য ব্যাপার। কিন্তু কবিতা হল বিশুদ্ধ প্রেমের মত।
অবশ্য চিন্তার কিছু নেই, বাল্মিকীর যখন হয়েছে, সবারি হতে পারে, মানে, এই সব রিয়েলাইজেশান!
কবিতা হৃদয়ের জিনিষ কি না এ নিয়ে বিতর্কের কোন অবকাশই নেই। এটা কি না কবিতার দেফিনিশানে আছে। জ্যামিতির অ্যাক্সিয়মের মত। হ্রিদয়ের বাইরে এলে তাকে বলে গদ্য কিংবা শ্লোগান অথবা ঐতিহাসিক ধর্মগ্রন্থ।
ঃ-)))))))))হ্হাহাহাহাহা , দোবো ধরে :-))))))))))))))))))))))))))))))))))), কবিতা টা প্রেমের হোতেই পারে :-)) কিন্তু প্রেম কি শুধুই হৃদয়ের? না কি কবিতা আর্ট pharm টা অন্য আর্ট ফর্মের থেকে বেশি বা কম হৃদয়ের জিনিস?
(এ জাগাটা মিঠু পোড়ো না, এগুলারে বাটাম না দিলেই খালি ফচকেমি kare) :-)))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))
এই জন্য আম্রা চাই নতুন ধর্ম যা আমাদের ধোজ্জো বাড়াবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
তার তত্ত্ব এখন লেখা হচ্ছে, না কি ছাপা হচ্ছে না শিলালিপিতে খোদাই করা হচ্ছে খোদাই জানেন!
ছোটবেলায় একবার নিরঞ্জন সদন থেকে মাধব মালঞ্চী কইন্যা দেখে বেরুচ্ছি, পেছনে শুনি বিজয়গড়ের ট্রটস্কিপন্থী কড়া আঁতেল ক-দা পার্শ্ববর্তীকে বলছেন - না না, এই নাট্ককে আমি ভালো বলতে পারলাম না, এতে তো শিক্ষনীয় কিছুই নেই।
তারপর তো অন্য নানান জিনিসের সঙ্গে দু'চারবার এনসি মার্কা নস্যও ট্রাই করলাম কিন্তু তবুও প্রেমের পদ্য ছাড়া কিছুই লেখা গেল না, তাই এখন ফুট কাটায় শিফ্ট করেছি।
মিঠু শোনো, আমি মাঝে মাঝেই পুরোনো বন্ধু দের দুঃক্খ দিয়ে ফেলি। সব সময়ে যোগাযোগ থাকে না বলে সেটা হয়। তোমাকে সেটা দিতে চাই না। অনেক দিন কথা এমনিতেই হয় না। আজকাল পাই দমু বৈজয়ন্ত মালু রাও রেগে ফেগে যায়, ইন্দ্রানি দি র সংগে ও যোগাযোগ হারিয়েছি। অরিজিত ইন্দো রাত্রি দের সংগে অ্যাব্সোলিউটলি যোগাযোগ নেই। মিঠুন দের সংগে কথাই হয় না। অভ্যু তাও যোগাযোগ রাখে। সোমনাথ দাশগুপ্ত মাঝে মাঝেই ফোন ই ধরে না। সবটা যে আমার দোষ তা নাও হতে পারে, কিন্তু কম্প্লেক্স হয়ে গেছে আমার একটু। এই সেদিন ই একটা জায়্গায় জঘন্য চেচামেচি করে ফেলেছি। ধোজ্জো চলে গেছে। খারাপ ব্যাপার। আই হ্যাভ সেইড নাথিং দ্যাট ইজ ওয়ার্থ থিস। ডিডি দা নাকি আমার জন্যেই সাইটে আসে না। অ্যাট্স তো আসেই না।
ব্যান্টার করি বটে, মানুষ কে দুঃখ দিতে চাই না, তোমার লেখা পড়ে মনে হল, তোমাকে দুঃখ দেবার একটা চান্স আছে। যোগাযোগ থাকুক বা না থাকুক। সেটা চাই না। আমি কবিতা জিনিসটা নিয়ে বুড়ো বয়সে একটু উত্তেজিত। দেখা হলে গল্প হবে। এই বিষয়ে ঝগড়াও করবো। পয়েন্ট বাগিয়ে রাখ্ছি। আর কবিতা শুধু হৃদয়ের জিনিস আমি মনে না করলেও , অনেকে করেন, সেটাকে ভাঙতে চাইনা। ভেরি ফিউ থিংস আর প্রেশাস ইন দিস ওয়ার্ল্ড। পোএট্রি ইজ ডেফিনিটলি ওয়ান ( অ্যান্ড মোর ) অফ দেম।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
প্রকৃত প্রশ্ন - তারাপদ কি বেসিকসের মধ্যে?
বম্বের কয়েকজন ভারী তারকা মিলে রিপাবলিক আর টাইমস নাও-এর বিরুদ্ধে নাকি আদালতে গেছে!
আমি কিন্তু হানুদা'কে বেশ বুঝতে পারলাম। যে কিছু পড়াই একটা ব্যক্তিগত জার্নি বিশেষ। আমাদের সময় ইংরেজি , অনেক সময় বাংলাও পড়েছি একটা স্কিলসেট বাড়ানোর জন্য ফলে অন্যভাষার কবিতা ভেতরে যেতোইনা। স্কিল বাড়ানোর জন্য স্প্যানিশ ফ্রেঞ্চ কিছুটা রাশিয়ানও পড়েছি তারপর ক্ল্যাসিকস পড়তে গিয়ে দেখি পুরো ঢুঁঢুঁ , কিস্যু হচ্ছেনা।এমনকি ইংরেজি ক্ল্যাসিক্সও মাথায় অল্পই ঢোকে। প্রায় বৃদ্ধ বয়সে এসে পুরোনো দিনের সিলেবাস বার করে আবার ইংরেজি ধরি এবার সেক্ষ কবি আরও বাকিরা এবং জয়েস বেশ সোজা হয়ে গেলেন। ফল পেলাম উর্দু লেখায়ও। বার খেয়ে আবার সংস্কৃত ধরলাম বছর আটেক আগে। এখন কালিদাস , গীতা , ঋগ্বেদের দশম মন্ডল বেশ ভালো লাগে।
আবার বাংলা পড়ব পুরোনো দিনের সিলেবাস ধরে। অনেক বেশি ভালো লাগবে মনে হয়।পড়ে আনন্দ পেতে হলে বেসিকস থেকে শুরু না করলে উপায় নেই মনে হয় এখন। পার্টিতেও তাই।
বোধি,একটা পুরো প্যারাগ্রাফের কেবল 'রিজিডিটি' শব্দটা তোমার কাছে বিশেষ অর্থবহ হয়ে পৌঁছেছে দেখে অবাক এবং চমৎকৃত হলাম।আহত হলাম লিখলাম না কারণ মত বিনিময়ে অন্যকে চট করে দাগিয়ে দিয়ে খেলার বয়েস পেরিয়ে এসেছি।
ভালো থেকো।