স্যান্ডি, ধন্যবাদ। সিংহমশাই কলমগোলাপকে নেমন্ত করেছেন!!!! উনি পার্থবাবুর বাড়িতে বিরিয়ানি রেখে ডাল খেয়েছিলেন, সেটা সিংহমশাই মনে হয় জানেন। নেমন্তন্নে ডালভাত খাওয়াবেন। ঃ-)
খেউড়টাই বড় কথা, লেখাটা বড়জোর টকিং পয়েন্ট মশাই।
'লেখাটায় আমার কোন ইন্টারেস্ট নেই, কিন্তু খেউড়ে আছে' - :-)
আটোজ, বিকাশ সিংহ কিবলে দেখুন কলমগোলাপ কে নিয়ে
'পুরো লেখা না খুলে কমেন্ট পড়ার ব্যবস্থা হোক' - এই আন্দোলনে আমিও সামিল হলাম। যেমন ধরুন একটা লেখার কমেন্টে খেউড় শুরু হয়েছে। লেখাটায় আমার কোন ইন্টারেস্ট নেই, কিন্তু খেউড়ে আছে। তাছাড়া হয়ত লেখাটা দেড় মাইল লম্বা। ফোনে স্ক্রোল করতে করতে বুড়ো আঙুল ফুলে যাচ্ছে। কাজেই একটা যদি লিং থাকে "শুধু মন্তব্য পড়ুন" তাহলে সাপও মরল, লাঠিও ভাঙল না, দেশে শান্তি ফিরে এল।
কোন পিটিশানে সই করতে হবে?
কোয়েল Maria, একদম ভেবলে যাবেন না। ভাটিয়ালি হল গুরুর সবচেয়ে সহজপাচ্য ডিশ।
ত্রিপুরায় ভালোই ক্যাও হচ্ছে। নেতাদের নাকি সব দিল্লি ডেকে পাঠিয়েছে, ওদিকে সুদীপ রায় বর্মন জ্বালাতন করছে - কিন্তু দল থেকে বের করে দিলেও সমস্যা হবে। লোকাল প্রভাবশালী মিডিয়া মোটামুটি বিপ্লবকে গাল দিচ্ছে।
এই ভাটিয়ালিতে ঢুকলেই না পুরো ভেব্লে যাই মাইরি
আজ সকালে হাঁটতে গিয়ে দেখলাম।
কারেকশান, ইলেকট্রিক সার্কুলার
r2h, ওনার নাম ইলেকট্রিক গভর্নমেন্ট সার্কুলার
ওদিকে আবাপতে সাভারকরের মুচলেখার জাস্টিফিকেশন বেরিয়েছে, বিশিষ্ট চাড্ডি বুদ্ধিজীবির কলমে।
বিজেপির মিছিলে বন্দুকধারীর পাগড়ি নিয়ে একপ্রস্থ ছ্যাচড়ামি শুরু হয়েছে।
Atoz, কিছু গল্প আবার যেমন চীন না হলে জমবেই না, যেমন ফোলডিং বেজিং | কিন্তু ওই যে, চীন দেশের গল্প, সেই জন্য, তার একটা ভারি আকর্ষণ আছে, :-)
টাইভা বাড়তি পড়ে গেছে। কেজানে কী করে।
হ্যাঁ অরিন, ওদিক থেকেই মানে সোভিয়েত সেন্সরশিপই বেশি ছিল মনে হয়। আরও নানারকম ফ্যাক্টর ছিল। নইলে আমরা বাংলা অনুবাদে পর্যন্ত আইভা, স্নো মেইডেন টাইভা ইত্যাদি চমৎকার গল্প পেয়েছি, আর কিনা ওদিকে এগুলো সেভাবে গেল না?
চীনা গল্পগুলো বেশ ভালো, তবে মূল কন্সেপ্টগুলো, ওই পৃথিবীকে চালিয়ে নিয়ে চলা সৌরজগৎ থেকে বার করে, তারপরে সেই প্রক্সিমা সেন্টরি থেকে এলিয়েনদের বার্তা---এইসব ব্যাপারগুলো পশ্চিমী সাই ফাই জগতে বহু আগে থেকেই বহুল আলোচিত ব্যাপার।
সেটা একটা ব্যাপার Atoz, তবে চীনা গল্প গুলো মোটের ওপর বেশ ভাল, নাহলে শুধু "চীনারা কি করছে দেখি তো" সেনটিমেনট দিয়ে বইয়ের ব্যবসা নিশ্চয়ই আজকাল আর চলে না! তবে আপনার সোভিয়েত দেশের সঙ্গে তুলনা টানাটা বুঝতে পারলাম না। পশ্চিমী বই প্রকাশনা দুনিয়া বা পাঠকরা চাইলেও কিন্তু সোভিয়েত দেশের মালিকরা ছাপতে নাও দিতে পারত, সেইটে খেয়াল করেছেন নিশ্চয়ই | ফলে লোকসান সব পক্ষেরই, বিশেষ করে যারা গল্প পড়তে ভালবাসে তাদের |
Its lead anchor, Arnab Goswami, has made a name for himself shouting down opponents, embracing right-wing causes and aggressively backing up Prime Minister Narendra Modi and his right-leaning administration.
In turn, Republic TV’s ratings have soared.
But this week, police officials in Mumbai accused Republic TV and two smaller channels of rigging the ratings system by paying poor people the equivalent of a few dollars a month to tune into the station and leave their televisions on
https://www.nytimes.com/2020/10/09/world/asia/india-republic-tv-ratings.html
কি হাল !!!
চীনা সায়েন্স ফিক্শনের ইংরেজী অনুবাদ সম্প্রতি জনপ্রিয় হবার আর একটি কারণ আছে, সেই দেশের অর্থনৈতিক আর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিগত উন্নতি (পশ্চিমের দৃষ্টিতে)। পশ্চিমী মিডিয়া তাই চাইছে ওই ব্যাটারা ভেতরে ভেতরে করে কী, সেটা ছড়িয়ে দিতে। অথচ দেখুন, রাশিয়াতে সেই চল্লিশের দশক থেকেই চমৎকার চমৎকার সব সায়েন্স ফিকশন লেখা হয়েছে, পশ্চিমী মিডিয়া সেগুলো প্রচার একেবারেই করেনি, তার কারণ হয়তো এই যে নীতিগতভাবে ওগুলো ছিল শত্রুপক্ষীয় নীতির, পশ্চিমী দৃষ্টিতে মুক্ত দুনিয়ার নয়।
অডিয়েনসের ব্যাপারটা সাংঘাতিক রকমের গুরুত্বপূর্ণ | সকলের সব ধরণের লেখা যে ভাল লাগবে না মোটামুটি ধরে নেওয়া যায়। যে ভদ্রমহিলা এই বছর নোবেল পেলেন, তাঁর কথাই ধরুন না। এঁর লেখা অনেকেই পছন্দ করবেন না।
এর সঙ্গে আরো একটা ব্যাপার আছে, সেটা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের চিন্তা ভাবনা ভাললাগার বিষয়টার একটা পরিবর্তন আসে। রবীন্দ্রনাথ যে সময়ে গীতাঞ্জলি লিখছেন, যে সময় প্রাচ্যের সঙ্গে পাশ্চাত্যের একটা যোগসূত্র তৈরী হচ্ছে, সেখানে রবীন্দ্রনাথ প্রাসঙ্গিক। এই মুহূর্তে বাংলায় যাঁরা লিখছেন, তাঁদের ক'জনের লেখা ইংরিজিতে ট্রানসলেট করলে প্রচুর অডিয়েনস পাওয়া যাবে জানি না। সে রকম অনুবাদ অবশ্য দেখতেও পাই না কোথাও |
আবার দেখুন, সমকালীন বেশ কিছু চীনা ও জাপানী ভাষার লেখকের ইংরিজি অনুবাদ চোখে পড়ে। মুরাকামির কথা আপনি লিখলেন। তাছাড়া বেশ কিছু ভাল ভাল চীনা ভাষার লেখকের সাই ফাই ফিকশন গত কয়েক বছরে পড়েছি। শিজিন লিউ আর হাও জিংফ্যাং যেমন। কেন লিউ আর টেড চিয়াং কে এর মধ্যে ধরছি না।
অডিয়েন্সের ব্যাপারটিই সবচেয়ে গুরুত্বের। রবীন্দ্রনাথের গীতাঞ্জলির ইংরেজী যখন হল, তখন সেটা যাদের কানে পৌঁছল, সেই তাঁদের কাছে না পৌঁছলে এফেক্ট ওরকম হত না। অত বিস্তৃত পরিচিতিও হয়ে যেত না অত অল্প সময়ের মধ্যে।
অতি অবশ্যই | অন্যান্য ভাষা থেকে ইংরিজিতে অনুবাদ অবশ্যই করা দরকার, কারণ ইংরিজির প্রভাব অনেকদূর | বহু লোক পড়তে পারবে | এখন সে অনুবাদ করবে কে? লেখক নিজে ইংরিজি ভাল মতন জানলে সেটা একটা মস্ত Advantage, নাহলে অন্যান্যভাবে | ভাষার অনুবাদ একরকম, ভাবের অনুবাদ আরেক রকম | এই দুটোর ইন্টার-অ্যাকশন আবার আরো জটিল | তখন কে অনুবাদ করছেন সেটা একটা বড় ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায় | জীবনানন্দ দাশের কবিতার অনুবাদ ক্লিনটন সিলির হাতে আর গুগল ট্রানসলেট দুভাবেই করা যেতে পারে, কিনতু দুটো দুরকম ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে, :-) তারপর ধরুন কোন অডিয়েনসের জন্য অনুবাদ হচ্ছে, সেও আরো একটা ব্যাপার |
এই যে মুরাকামি, ইংরেজী অনুবাদের কল্যাণেই তো এত পরিচিতি এঁর! জাপানি ভাষাতেই শুধু যদি থেকে যেত লেখাগুলো, ক'জনে জানত?
মানে আদৌ যদি অনুবাদ হয়, তবে।
হ্যাঁ, সে তো আছেই। কিন্তু ভাষাটার কথা বলছি। সেটার কিছুটা অ্যাডভান্টেজ আছেই। তুলনায় ধরুন জাপানী ভাষার কবিতা বা সোয়াহিলি ভাষার কবিতা। সেসব ক্ষেত্রে তো ইংরেজী অনুবাদ হয়ে তবে বিশ্বের পাঠকের দরবারে যাওয়া।
হবে হয়ত, তবে ইংরিজিরও তো অনেক তারতম্য থাকে | ইংরিজি তো একমাত্রিক নয়, আমেরিকানদের ইংরিজি, ইংরেজের ইংরিজি, ভারতীয়দের ইংরিজি এসবের মধ্যেও তো অনেক তফাৎ থাকে | তাই না?
তবু তো এঁরা যারা ইংরেজীতে লেখেন, তাঁদের মূল লেখাগুলোই পড়তে পারেন বহু দেশের বহু লোক। যাদের মাতৃভাষা ইংরেজী নয়, তাঁরাও পারেন পড়তে, কারণ ইংরেজী অনেকেই শিখতে বাধ্য হন কর্মের প্রয়োজনে। সেই সুবিধাটা রয়েছে ইংরেজী লিখিয়েদের।