লাল ঠোঁট কালো জলমুরগীর( এটাই জলমুরগী?) ভিডিওটা খুব চমৎকার। ঃ-)
দিদিগরিমা
আকখুটের মানে হল আমি। পাইনির মতন আমি ছেলেবেলা থেকে মা-র থেকে এই বিশেষণ শুনে এসেছি।
আচ্ছা, হ্যাঁ চীনা হাঁস আরো জবরজং দেখতে, এ বেশ ছিমছাম।
সেদিনের s ত মোনয় পিপিদিদি। সর্বানি ভট্টাচার্য। কেকেদিদি নিজের নাম বলে দেয়ায় ভদ্রতার খাতিরেই অন্যদের নিজের নাম বলার কথা। তবে মনে হয় না সেসব পাওয়া যায় আজকাল
হাঁসের মতো আঙ্গুল জোড়া নয় এদের।
না না জলমুরগি ই বলে। যে কোনো জলা জমিতে পাবে , নীলচে গায়ের রং। চিনে হাঁস আলাদা।
ওহ আচ্ছা, এগুলোকেই কী চীনা হাঁসও বলে?
মুরহেন। মেসি ইটার হয় এরা। গুগুলি যা খায় তারচে পাতা ছিঁড়ে ঘেঁটে রেখে দেয় বেশি।
ও আমিও শুনেছি বাড়িতে। কেও খেলনা দিলেই খুলে দশখানা করে দেখতুম। একাধিক উলের জামা /কমফর্টার বসে বসে পুরো উল বের করেচি :):)) মায়ের শালের কোনা খুঁজে সুতো বের করে আস্তে করে টেনে টেনে শালকে ফ্রিল এফেক্ট দিতুম :) আখখুটে বলবে নাতো কী বলবে :))
প্রশ্ন হলো জলমুর্গি ব্যাপারটা কী।
*ভুলেও
আমি তো ছোট থেকে শুনে আসছি মায়ের কাছে, যে কী আখখুটে!!
ভেঙেচুরে নষ্ট করে এমন ,ভোগ করার জন্যে নয় বা ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে নয় , ধাত অমন বলে।
যেমন কীনা ভুলো লিখবেন না :কালাপাহাড় বড়োই আখখুটে ছিলেন .
আসলে জুনিয়রদের কিছুটা বাধ্য়বাধকতা থাকে সিনিয়রদের নাম-ধাম জানার ব্য়াপারে। ক্য়াম্পাসের প্রথম কয়েকমাসে 'আলাপ-পরিচয়' বলে যে আপাত ভীতিজনক একটা পর্ব ছিল সেটার জন্য়ই হয়ত কিছুটা। আর kk আপনাদের ইয়ারের কয়েকটি ছেলে তো রীতিমত ত্রাস ছিল।
দুয়ো, গৃহবন্দী। আমি গত মার্চ মাস থেকে চারখানা ডোমেস্টিক, একখানা আন্তর্জাতিক এয়ার ট্র্যাভেল, সমুদ্র সৈকত, জনবহুল ডাউনটাউন, পার্ক সব করে ফেলেছি। একটা জায়গায় হাইকিঙে গেছিলাম, কী ভিড়, যেন গড়িয়াহাটের ফুটপাথ।
আমি যেন দায়িত্বজ্ঞানহীন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ভালো কাজ করিনি, কিন্তু ঐ আরকি।
মুজতবা আলী দেশেবিদেশতে স্পষ্ট করে লিখে গেছেন যে স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ছাত্রছাত্রীদের তো বটেই এমনকি শান্তিনিকেনের চেয়ার টেবিলকে পর্যন্ত ঢালাও রেফারেন্স লেটার দিতেন। আর কনটেম্পোরারি হওয়া স্বত্ত্বেও kk সার্টিফাই করার আগে চিনতে চাইছেন। জনগণের আজকাল কি খারাপ ব্য়াভার মাইরি!
আক্কুটে মানে যে জিনিষপত্তর যত্ন করে রাখতে পারে না, ভেঙে ফেলে।
আমরা ভালই আছি, শুধু আমি গৃহবন্দী হয়ে বোর হয়ে গেছি।
আখখুটে হলো গিয়ে আমাদের হিরিদয় হংপাল। এর পেছনে লাগে ওর ল্যাজ ধরে টানে, এটা ভাঙে ওটা ছেঁড়ে। মানে আমি এইরকম জানি।
ওদিকে গুগল করে দেখলাম বাঙ্গালা ভাষার অভিধান বলছে 'আখখুটে খে) { আখটা প্রঃ] ৰিণ, আবারে। ২ । উড়নচড়ে ; জিনিৰপত্র বৃথা নষ্টকারী।'। অন্য এক জায়গায় পেলাম আবদেরে।
তবে আমার সবচে পছন্দ হলো, একটা ব্লগে পেলাম - "এটা মেয়ে, না আখখুটে আবদাল্লা? বলি, সব ঘরদোর পরিপাটি করে রেখে, ভালো করে দেখে তবে ঘুমোতে গেছি, আর এর মধ্যেই কিনা এত কিছু বিগড়ে রেখেছে!"
ওদিকে জীবনানন্দর চরিত্র দেখছি আমেরিকার মেয়েদের সম্পর্কে বলছে 'ওরা তো জলমুর্গির মত আখখুটে'।
'আখখুটে' কথাটার মানে কি? কেউ জানলে একটু বলবেন?
এই যে আকাবাবু,
হ্যাঁ অনেকদিন পর! এই আছি আর কি। তোমার কি খবর বলো। ললিপপ, গামড্রপ, রিমি সবাই কেমন আছে?
কেকে, তোমার সাথে ঠিক ব্যাটে বলে হচ্ছে না, বহুদিন বাদে এলে, কেমন আছো?
স্যান্ডির কালকের পোস্টের উত্তরে --
হ্যাঁ হ্যাঁ, স্যান্ডিকে সার্টিফিকেট দেবো। কিন্তু ইয়ে হয়েছে ... আমি না স্যান্ডিকে ঠিক চিনতে পারিনি! লজ্জার কথা, কিন্তু স্যান্ডি আর ছোট s দুজনেই আমাকে চিনতে পারলেন। অথ্চ আমি ওঁদের চিনলামনা। শান্তিনিকেতনে থাকতে তো এঁদের এই সাংকেতিক নাম ছিলো না?
অবশ্য ভালো নাম দেবার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। চিনতেই হবে এমন কোনো কথাও নেই। তবে না চিনে সার্টিফিকেট দেয়া যাবে?
সামাজিক ইত্যাদি ইস্যুও যে কর্পোরেট দাক্ষিণ্য ছাড়া বাঁচে না। হাথরাস - অলরেডি ঝিমিয়ে পড়েছে, আর কদিন গেলেই কী হলো আর খোঁজই পাওয়া যাবে না। কামদুনি নিয়ে মাঝে মধ্যেই মনে হয়, কী বিচার হলো কিছুই জানা গেল না।
The Norwegian Nobel Committee has decided to award the 2020 Nobel Peace Prize to the World Food Programme (WFP).
The
has been awarded the 2020 #NobelPeacePrize for its efforts to combat hunger, for its contribution to bettering conditions for peace in conflict-affected areas and for acting as a driving force in efforts to prevent the use of hunger as a weapon of war and conflict.
পেন্সিলে লেখা জীবনের জন্য অপেক্ষা করছি।
"হাওয়া হয়নি, টইয়ে সদ্য আলোচিত সিলেকট করলেই এসে যাবে"
ব্রিলিয়ান্ট!
যত দিন যাচ্ছে গুরুচন্ডালীটা এক্সপোনেনশিয়াল রেটে ভালো হচ্ছে !
চালিয়ে যাও !
এ্কক, লুরুতে বিজেপির কাজকর্মে লোকজন খুশি ? কোভিড নিয়ে ব্যবস্থাপনায় ? এই যে এত কেস ম্যানেজ কেমন করছে ? স্থানীয় মিডিয়াই বা কী বলে ?