হাহা, মজার ছবি, আর ক'বছর আগে জর্জাজড়ির ছবি ছিলঃ)
এই ছবির পরপরই তো পুলিশ টুলিশ এলো, ঝামেলা হলো?
বাই দ্য ওয়ে, ঈশানচন্দ্রের অনামিকায় ওটি কি 'ডিজাইনার' আংটি? মানে অমন পোশাকের সঙ্গে ওটিও পরিধান করা মাস্ট? এটার উত্তর ঈশানচন্দ্রকেই দিতে দেবেন আপনারা, কেমন?
//বিদ্যাসাগর বিবেকানন্দ নিয়ে পাতার পর পাতা নিটপিকিং পরনে গামছা, আদুর গা-ওয়ালা ভারতবাসীর কোন কাজে লাগে ?//
নিটপিকিং শব্দটা নোট করে রাখলাম।
যে জিনিস সাহেবচাটা না হলে 'দেশবাসী' গায়ে চাপান না, সে জিনিসে কলোনির আঁশটে গন্ধ লেগে থাকে। মোসাহেবদের এই পছন্দের বিষয়টা কলোনির কম্প্যানিয়নরা জানেন। তাই দেশি জিনিসটাকে বিদেশচাটা করিয়ে এনে ব্যাপক দাম চাপিয়ে 'শিল্প' করেন।
একই জিনিস মধুবনি পেন্টিং।
এর একটি লাগসই নিটপিকিং উদ্ধৃতি হাতের কাছেই ছিল। দিলাম না। কী লাভ?
এই যে লিখতে গিয়ে প্রথম ছবির মাঝে আর পিছে লেখা লুকিয়ে পড়ল, ওই একটু উঁকি টুকি মারছে। ছবি দেওয়ার পরে আর লিখতেই পারলাম না।
লিখছিলাম , ছবি ঘাঁটতে গিয়ে মাঝখান থেকে এই ছবিগুলো খুঁজে পেয়ে গেলাম :)
মাঝখান থেকেলিকজ
ামি ছবি দেওয়ার আগে লিখতে পারছি, কিন্তু প্রথমেই ছবি আপলোড করে দিলে পুরো স্ক্রিন জুড়ে খালি ছবি আসছে, আর কিছু লেখা যাচ্ছেনা।
অভিজিত অর্চনের একেবারে এরকম ভাবে হাতে নিয়েই ছবি ছিল । পএই কিনা দেখি। কিন্তু ছেলেরা তো বহুদিন শালও এভাবে নেয় ! মানে বিয়েবাড়িতে কায়দা করে, শাল গুটিয়ে , একেবারে এই ভঙ্গিতে। এতো বয়স্ক আত্মীয়দেরও দেখেছি।
যাহঃ , ঐ রঙের মাফলার বা সোয়েটার আমার নেই বলেই মনে হয় ।
এই তো, হুতোর পোষ্টেও লেখা+ছবি এসেছে, এক্সপেক্টেড রেন্ডারিং ই হচ্ছে
মিঠুদি যে গামছার কথা বলছে তা হলো এইগুলিঃ
(বিয়েবাড়ির গুলি তো এইরকমই)
আরেসেসের আবার একটা উত্তরীয় সংস্কৃতি আছে, আজকাল ফুলের মালার বদলে উত্তরীয় দেয়ঃ
ঠিকঠাকই এসেছে তো, লেখার ঠিক যেখানে ছবি দিয়েছি সেখানেই এসেছে, এবার বড় সাইজের ছবি হলে দেখতে হবে কি হচ্ছে
আমি তো লিখলাম, ছবি আপিল করে তার নিচে, এই যেমন এইখানে লেখার মাঝখানে এই ছবি দিলাম। ছবির ডিফল্ট আলাইনমেন্ট কিরকম হচ্ছে দেখা যাক, টেক্সট ছবির চারপাশে কিভাবে র্যাপ করে সেটাও দেখা যাক। ছবি বাঁ দিকে নাকি ডান দিকে, টেক্সট গুলো ছবির নিচে যা ক না - এই সব
কিন্তু রোবোট এসে যদি স্প্যাম না করে ঠিকঠাক কন্টেন্ট বানায় তাকে আটকাতে হবে কেন?
আচ্ছা গুরুর কলে এতরকম ফিচার এলো, একটা উন্নততর রোবোট ক্যাচারও আসবে ? আগামী দিনে, যখন সভ্যতা তলানিতে, তখন তো শুধু গুরুই থাকবে, সেইসব দিনের জন্য একটা এরকম ফিচার বানিয়ে রাখলে হয়। সাধারণ স্প্যামার না, এক্সট্রা অর্ড্রিনারি স্প্যামার ধরার কল? ধরা যাক কোন রোবোট, মানুষ সেজেছে। হুবহু একজন মানুষের মত টাইপ করে, কিন্তু আসলে একটা কম্পিউটার এসে গুরু করছে। বুবুভা লিখছে, হপা'র ব্লগ লিখছে, ভাট করছে। কীভাবে ধরা যাবে ?
(এইটা পড়ে একক এর কমপ্লেক্সিটি তিন কোটিগুণ বাড়িয়ে একটা আইডিয়া দেবে। )
পিছনে মাফলার গলে কি সি এসদা ?
গামছার ছবি ।
কিন্তু ছবি দিলে লেখা জোড়া যাচ্ছেনা কেন
@ম আমি মেদিনীপুরের এক পটচিত্র শিল্পীকে দিয়ে আমার একটা সুতির কুর্তা আঁকিয়েছিলাম। সে অসম্ভব সুন্দর সব নক্সা বানিয়ে দিয়েছিল। চেয়েছিলাম ভেষজ রঙ দিয়ে করে দিক। তার কাছে ছিল না। ফেব্রিক দিয়ে করে দিয়েছিল।
@অরিন-দা, শর্বরী দত্ত ফ্যাশন ডিজাইনর হিসেবে পরিচিত। সম্ভবত প্রথম মহিলা যিনি পুরুষদের পোশাক অলংকরণ করেন। কিন্তু ডিজাইনর তো তাকেই বলবে যিনি নুতন পোশাক বানিয়েছেন। চিরাচরিত কুর্তা বা পাঞ্জাবী ও ধূতিতে নানা লতা, পাতা, কল্কা তৈরি করেছেন উনি।
ভয়ংকর দামী সেসব। বার দুয়েক গেছি ওর শোরুমে। তাও অন্য কাউকে অ্যাকম্পানি করা যাকে বলে। ভাল কালেকশন। একটু জবড়জং লেগেছিল আমার।
ওর বয়েস বলছে ৬৩। দ্যাটস ইম্পসিবল। খুব কম করে হলেও উনি ৭৫+।
বড় দামড়া সাইজের ইমেজ - টেস্টিং - - ফ্লোরিডা, কি ওয়েস্ট ২০১৩
ফোন থেকে লেখা হেবি চাপের হয়েছে। খালি খালি শব্দ আগে পরে হয়ে যায়। এ তোমার কী লীলা গুরু ?
এদিকে আবার চায়নার গবেষক ঘুষ নিয়ে ধরা পড়ে পালিয়ে আম্রিকা এসেছে, এসে উইদাউট পিয়ার রিভিউ পেপার ছেপেছে যাতে বলা হয়েছে করোনা ল্যাবে তৈরী। তারপর এখন হাজতে, জানা গেছে ব্যাননের দলের লোক। এইটাকেই বোধহয় একক ছাপ রেখে যাওয়া বদমাইশি বলে কাল আক্ষেপ করছিলো। :)
ছপি কে তুলবে :) তবে ক্যারি ট্যারি চেষ্টা করিনা , এখানে লোকজন নিজেরাই এতো বিচিত্র যে আমার পোশাক দেখে হাসার এন্থু পায়না :))
আগে হলে খাতায় নাম তুলতাম। এখন আর বললাম না কিছু। এত এতক্ষণের চেষ্টায় আমার ঐ শাল-ওড়না-মাফলার কে চেয়ারের চাকার থেকে অতিকষ্টে ছাড়ালাম। এতক্ষণ চেয়ারে মনের সুখে দুলতে দুলতে যতক্ষণ এদের ইউটিলিটি বর্ণনা করে গেছি, প্রতি ঘূর্ণনে তিনি তাঁর বিভিন্ন সুতোসমেত চাকার মধ্যেও ততটাই পেঁচিয়েছেন :(। এরকম অবশ্য প্রায়ই খুলতে হয় , অভ্যেস আছে। আজ বরং অবস্থা বেটার। ল্যাবে দু;জন পজিটিভ ধরা পড়ল আজ, ফলে খুব ভাল করে মোছামুছি হয়েছে সবকিছু। বিশ্বকর্মা পুজো উপলক্ষেও সব আসবাবপত্র পার্লার ট্রিটমেন্টে চকমকে হয়েছেন।
পাইয়ের কিন্তু ওড়না মাফলার সব স্যানিটাইজ
করা বিশেষ পদ্ধতিতে
এটা কী হল ! ফন্ট এরকম লিলিপুট হয়ে গেল কেন, প্রথম দেড় লাইনে ? আর তারপর তাদের কমপ্ল্যানই বা খাওয়াল কে !
গুগল পদ্ধতিতে লিখছি। প্রথম লাইন পেস্ট করার ফল ? ফন্ট ইউনিফর্ম করার কী উপায় ?
আর এডিটরে এই পতাকাটাই বা কী করছে ? ক্লিক করলে বলছে,
নাম |
r2h | 73.106.235.66 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০ ২১:১০
দারুণ কিন্তু !
আমারো এখানের গামোসা উত্তরীয়ের মত ক্যারি করা দারুণ লাগে ! আর বহু ছেলেরা এখন খুবই ব্যবহার করে। ইনফ্যাক্ট আমি প্রায় নিত্যদিন যেটা নিই, কাঁথার কাজ করা সিল্কের বড় চাদরের মত , ওড়না, চাদর, মাফলার , শাল সব ইন ওয়ান সেরকম দেখলাম কোলকাতায় বেশ কিছু ছেলে নিচ্ছে। এই অর্চন অভিজিতদেরই নিতে দেখলাম। ওড়নার মত ফেলেও। ওই নৈঃশব্দের পত্রগুচ্ছের অনুষ্ঠানের দিন। দমদির খেয়াল থাকবে হয়তো। এবারেও দেখলাম। দেখি, আলবামে ছবি পেলে দিচ্ছি। এখন তো গুরুতে ছবি দেওয়া নিয়ে আর চিন্তা রইল না ! :)
একক, হ্যাঁ, পুনেতে গিয়ে সেই প্রথম দেখে চমকে গেছিলাম , এক তো প্রচুর মেয়ে স্কুটি কি বাইকবাহিনী , আর সবার মুখ মাথা সব উড়নি জড়ানো।
রোদ বৃষ্টি ধুলো , সবের জন্যই খুব ভাল।
আমার সাইনোসাইটিসের জ্বালায় ঘরেই বসে থাকতে হত, মাথা ঢাকার এই উপায় না থাকলে ! আমি তো ঘুমাইও মাথাও ওড়না দিয়ে আর শীতকালে মাফলার জড়িয়ে।
সে যে কবছর আগে ভুতোর বাড়ি ভাট হলো ওখানকার ছবি থাকলেও বোঝা যেত।