ব্রাহ্মণ্যবাদ তাহলে ফিরে আসছে ভারতে। শিক্ষিত লোকেদের হাত ধরেই। বাহ।
আজ তো মহালয়া। আজ তো জাত, বর্ণ নিয়ে আলোচনার শ্রেষ্ঠতম দিন। আজই তো হিন্দু বাঙালির সাধের সেকুলারগিরির ঢ্যামনামি এক্সপোজ করার দিন। আর ঘন্টা তিন-চার বাদে আপামর বাঙালি নস্টালজিয়া নামক পাউডারটি সর্বাঙ্গে মেখে কায়স্থ বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের চণ্ডীপাঠ শুনে উলুতপুলুত হবে। তার পরে সমস্ত বাড়ির কিংবা বারোয়ারি দুর্গাপুজোয় সেই চণ্ডীপাঠের একচেটিয়া অধিকার ফের আরও একবার ফিরে যাবে বাউনদের হাতে। আজ বাঙালি সেকুলার সাজবে, বাকি ৩৬৪ দিন পরম নিষ্ঠাবান হিন্দু!!!
পূর্ব ঘোষণা মতো দুটো প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য কাউকেই পাটালি দিতে পারলাম না। কেবলমাত্র দ-দি সততা বজায় রেখে 'আমি জানি না' বলায় এবং দুটো লেখার লিঙ্ক পাঠানোর জন্য এক নাগরি পয়রা গুড় পাবেন। বাকিরা কেউ প্রশ্নদুটির ধারপাশ অবধি মারাননি।
এটা প্রত্যাশিতই ছিল। নমঃশূদ্ররা পূর্ববঙ্গের হিন্দু বাঙালি ও পশ্চিমবঙ্গের হিন্দু উদ্বাস্তু বাঙালিদের কাছে চিরকালীন অস্বস্তিকর অ্যাকিলিস হিল - এটা অজানা নয়। আশা করি, আজ থেকে পূর্ববঙ্গের সমস্ত হিন্দু বাঙালিকে 'বাঙাল' বলে খোপবন্দি করা বন্ধ হবে।
বহু দিন আগে শারদীয়া আনন্দবাজারে রমাপদ চৌধুরীর বাড়ি বদলে যায় পড়েছিলাম। সেদিন থেকেই বুঝে যাই - আজ যে ক্ষমতার অংশ না হতে পারার জন্য প্রতিবাদী, কাল সেই একই ব্যক্তি ক্ষমতার ভাগ পেলে সেই ক্ষমতার অন্যতম অঙ্গ হয়ে যায়। ওই কারণেই স্বাধীন বাংলার বাউন-কায়েত-বদ্যিদের কোনও ঘটি-বাঙাল হয় না। তাই জ্যোতি বোসের ক্যাবিনেটে রাজ করে নিরূপম সেনরা।
বিশ্বকর্মা মাই কি জ্যায়!
b-বাবু নন্দবাবু শোনালেন। বুজুর্গদের মতে শুধু নন্দবাবুই নয়, গন্ধর্ব-মশাইয়ের এই গান one of the best of Indian recorded music.
উনি তো আদতে খোরাক ই করতে চেয়েছেন ব্যাপারটা নিয়ে, না কি?
অগ্নীহোত্রী মহারাষ্ট্রীয় পদবী। হঠাৎ এত জাত, বর্ণ নিয়ে আলোচনা কেন?
"এটাই কি স্বপ্নময় বাবু র কমেন্ট? " - হ্যাঁ, ফেসবুক দেওয়াল থেকে কপি করলাম |
"অগ্নিহোত্রী নিশ্চই বামুন" - এটা মজার | স্বপ্নময় বাবু মনে হয় জানেন না, অনীতাদি, আমার মাসতুতো দিদি, জন্মসূত্রে চট্টোপাধ্যায় | তবে যদি জন্মসূত্রে অব্রাহ্মণ হতো, তাহলে কি অগ্নিহোত্রী বিয়ে করে অনীতাদি ব্রাহ্মণত্ব পেতো? কনভার্সলি যদি অগ্নিহোত্রী অব্রাহ্মণ হতো, তাহলে কি বিয়ের পর ব্রাহ্মণত্ব খোয়া যেত ? হিন্দু বিয়েতে আপ কাস্টিং / ডাউন কাস্টিং রুল কি পেট্রিয়ার্কাল?
নতুন এডিটরে (গুরুপদ্ধতি) চলতে চলতে পাল্টে যাওয়াটা আধুনিক ঠিকই, কিন্তু এর একটা জিনিস অসুবিধেজনক মনে হয়।
ধরা যাক আমি লিখছি 'নোংরা ছাঁটা খ্যাংরা ঝাঁটা বিচ্ছিরি আর ময়লা', পুরো জিনিসটা বাংলা হলো কিনা তা তো প্রতি অক্ষরে দেখা হয় না, শব্দের শেষে দেখা গেল খ্যাংরা লিখতে গিয়ে চ্যাংড়া লিখে ফেলেছি।
এবার ওল্ড টেস্টামেন্ট অনুযায়ী, ch পাল্টে kh এবং rএর শেষ h মুছে দেওয়া - এটুকু করলেই কাজ হয়ে যায়। কিন্তু নতুন পদ্ধতিতে জিনিসটা ভজঘট। chyA`mrhaa তে ch এর c মুছে k লিখলাম, তাতে পুরো বাংলা শব্দটা উড়ে গিয়ে এলো শুধু ক।
@b
আজ কেসরবাঈয়ের লিঙ্ক দিলেন। আহা!
আমিও দিলাম আরেক অসামান্য শিল্পীর
পুরনো গুরুর বাক্সটা ব্যাপক হয়েছে। এটা পপ আউট হলে আরো ভালো হয়, আর যদি টানাটানি করে বড় করা যায়।
এটাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করা যায় না? মানে এখানেই নাম, সাবমিট সব থাকবে?
ভালই হয়েচে ফীচার গুল। এখনো দাবি রইল, কবিতার ক্ষেত্রে লাইন ব্রেক আটকানোর ফীচার আসুক।
গুরু পদ্ধতিতে টাইপ করছি। চমৎকার সাজেশন আসছে। এলসিএম দা ঈশান দা ও আরো যারা এই জিনিসটা করলে, খুব ভালো কাজ হয়েছে। তবে এডিটর খুলে পোবোন্দো লিখতে গেলে কী হবে সেটা দেখার। ভাট বা টইয়ের জন্য খুবই ভালো এই ফিচার।
এটাই কি স্বপ্নময় বাবু র কমেন্ট?
কলি, তোমাকে দেখে খুব ভালো লাগল।আমার সেই হাবিজাবি লেখার কথা তোমার মনে আছে দেখে অবাক হলাম:-) সে কোথায় হারিয়ে গেছে জানি না।
তবে সুজি একেবারে একরকমই আছে। একটুও বদলায় নি।
তিন গঙ্গোপাধ্যায় - নারান, শ্যামল, সুনীল
খারাপ বলছি না, অ্যাকচুয়ালি ভালৈ হয়েছে! কিছু ফিচার মনে হচ্ছে মেঘ না চাইতে জল হয়েছে কিনা!
মাইক্রোসফ্ট আপিস যখন ব্যান্ড বানালো মাথার ওপর, তখন প্রথমে ঝঞ্ঝাট হলেও ব্যাপার্টা আসলে ইনট্যুইটিভ ছিল, প্রথমে ইউজারদের একটু অস্বস্তি লাগলেও পরে ঠিক হয়ে যায় ! এটাও মনে হচ্ছে সেরকম হবে!
তিন বন্দ্যো বোধহয় মানিক, তারাশংকর আর বিভূতিভূষণ
এডিটরটা কিন্তু পোস্টমর্ডান হয়েছে
অর্জুনের ঘুmpeyechhe
আচ্ছা বলতে বলতেই পেয়েও গেছি বইটা। ইপাব লাগলে বলবেন বি। :- D
'' তিন বন্দোপাধ্যায়, শ্যামল, সুনীল,সন্দীপনের ছবি থাকবে" সন্দীপন তো চট্টোপাধ্যায় ।
thyaanku
"এবারে ব্রাহ্মণ সাহিত্য একাডেমি গঠনের জন্য তীব্র দাবি তুলছি।অলোক গোস্বামি কে সম্পাদক করবো,ঝড়েশ্বর থাকবে,তপন দা,ভগীরথ দা থাকবে আমি তো আছিই সমীর চট্টোপাধ্যায় কে ও রেখে দেব। সুব্রত টা চলে গেল,নইলে ওকে সভাপতি করা যেত।এখন সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় কে বলে দেখা যেতে পারে। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শীর্ষেন্দু দা কে রাখবো।একাডেমির অফিস ঘরে তিন বন্দোপাধ্যায়, শ্যামল, সুনীল,সন্দীপনের ছবি থাকবে। অমলেন্দু চক্রবর্তী র ছবিট প্রিয়দর্শি চক্রবর্তীর কাছ থেকে চেয়ে নেব। তরুণ দের তো রাখতেই হবে।সুকান্তরা আছে,।সুভাষ মুখোপাাধ্যায়,বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায় শক্তি চট্টোপাধ্যায় মনিভূষন ভট্টাচার্য....সবাই কে হৃদয় এবং দেয়ালে রাখবো। জয় গোস্বামীর জন্য একটা চেয়ারম্যান পদ বানাতে হবে,তবে জানিনা অবৈতঅনিকে রাজি হবেন কিনা।দু এক পিস মহিলা কে ও কর্ম সমিতি তে রাখা উচিৎ। চৈতালী থাকুক,পাপড়ি,আছে,যশোধরা রায়চৌধুরী বামুন কিনা পদবি তে বোঝা যাছেনা। অগ্নিহোত্রী নিশ্চই বামুন,তবে সর্বোপরি কবি মমতা বন্দোপাধ্যায় আছেন,তাঁকে ই মাথায় রাখবো। রবীন্দ্রনাথ কে রাখবই না,বেম্ম,ব্রাহ্মণ বিরোধী। জীবনানন্দ? প্রশ্নই ওঠেনা।বিষ্ণু দে,বুদ্ধদেব বসু রা পিকচারে নেই।
আচ্ছা স্বপ্নময় কি ছড়িয়েছে? কেউ একটু লিংক দিলে ভালো হয়।
@এলেবেলে স্কুল লাইফে গোলপার্কে মিশন লাইব্রেরীর চিলড্রেন সেকশনে মেম্বার ছিলাম। মনে আছে সেখানে একটা তাকে মনীষীদের জীবনী থাকত। মণি বাগচী নামে একজন প্রায় সব মনীষীদের জীবনীর সিরিজ বের করেছিলেন। নিজেই লিখেছেন সব। ওরে বাবা! সে সব বইয়ে সব্বাই হল গিয়ে ভগবান! কয়েকটা পড়েছিলাম। মনে হত ঠাকুরের বই পড়ছি।
শম্ভুচন্দ্রের বইটা ওখানেই পড়েছিলাম এবং বিদ্যাসাগরকে ঘিরে যেসব ফলস মিথ আছে সেগুলি তিনি পয়েন্ট করেছিলেন, যতদূর মনে পড়ছে। একটি জীবনী পড়ে খুব ভাল লেগেছিল। যোগেন্দ্রনাথ বসুর মাইকেল জীবনী।
এই শম্ভুচন্দ্র না ঈশানচন্দ্রের এক উত্তরপুরুষ হলেন বিখ্যাত হোমিওপ্যাথ ডাঃ প্রশান্ত (পি) ব্যানার্জি।
যাইহোক, নদীয়ায় এই সময় পাটালি পাওয়া যায় ?
দেখে নিলাম। টেকনিক্যাল ব্যাপারে এভাবেই পথ দেখাবেন প্লিজ। অন্য বিষয়েও দেখাতে পারেন শুধু একটাই মন্তব্য, নাজুক নাজুক। যেহেতু অসম্ভব খুঁতখুঁতে তাই একটা ঘ্যানঘেনে আবদার রাখলাম। চুল কমে গেছে ঠিকই, তা বলে এতটাও কমেনি যে আপনারা তাকে 'ওরা থাকে ওধারে' বলবেন। দুটো লাইনের মধ্যে ব্যাপক ফাঁক থাকছে আর কি। দরকারে স্যাম্পল দিতে পারি। আজ যেটা লিখছি তারই একটা অংশ।
এখন, আয়না = 'দেখে নিন' বাটন :-)
হ্যাঁ বি, ব্ল্যাংকি বা ছাগলছানা কবে দেয় সেই অপেক্ষায় আছি।
হ্যাঁ কদিন আগেই তো রাওলিং ম্যাডাম বিশাল শোরগোল ফেললাম। আম্মো ট্যুইটারে ঝেড়ে এসেছিলাম।
আমার w দিয়ে ব-কার লেখা অভ্যাস ছিল। এখন সেটা উঠে গিয়ে মুশকিল হয়েছে। সৈকতদা কিছুদিন আগে ভাটে যে টেস্ট পেজটা দিল তাতে w দিয়ে ব-কার লেখা যাচ্ছে দেখে খুশি হয়েছিলাম।
চন্ডালদের পাল্লায় পড়ে এলেবেলের কলমের জোড় নরম হয়ে যাচ্ছে
শুধু সেটা যে হচ্ছে না = শুধু সেটা যে একচুল এদিক-ওদিক হচ্ছে না