পুলিশ, জুডিশিয়ারির আগল গুলো ভেংগে দিচ্চে। টোটাল পুতুল। এরপর, সরকার পাল্টালেও প্রিসিডেন্স গুলো থেকে যাবে। গোটা সিস্টেমটা পিছনের দিকে হাঁটচে।
আহা! জগৎ পরিবর্তনশীল। গুরু তো অজাগতিক কিছু নয়।
গুরুর কোডার বোধয় চায়্না আমি আর গুরু করি। ভালই এডিটর বানিয়েছে।
আচ্ছে দিন এসে গেল। ১৫ লক্ষ টাকা দিতে না পারুক, ১১ লক্ষ পাতার চার্জশীট তো পাওয়া গেছে ।
আগেরটা অনেক ভালো ছিল।
১১ লক্ষ পাতার চার্জ শীট। ভাবা যায় না। এ জীবনে আর প্রশ্নতদন্ত শেশ হবে না।
ছাত্র দের ১ লক্ষ্য ভলান্টিয়ার চাই, লিগাল কেস e হেল্প করার জন্য। :-((((((((((((((((((((((((((
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
ভচকিয়ে দিল ঃঃ(((
নতুন এডিটর খাসা হয়েছে। প্রিভিউটা আইফ্রেমে করলে কি আরেকটু সুবিধেজনক হবে?
হেল্ল হেল্ল টেস্টিং।।।।
"
দশদিশ জলময় , চতুর্দিক জলাক্রান্ত ,জলাজলসার
তাকে বলো না আসতে কখন কী ভেঙ্গে পড়ে মাথায় আবার !
যদিচ শীতল , তবু শান্ত নয়তো এই মহা জেতবন ; সেকি
জানে শ্যামদেশ, বর্ণঘুম, কোথা হতে কথা হয়, কে জাগে কখন
অধুনা চঞ্চল আছি, শব্দসম্ভব , তবে ভীষণ বুখার
সে বরং দুরে থাক , যেইমত : ডুবজলে ওফেলিয়া , ধূসরের বন ।। "
এবার শুনুন শোলের থিম মিউজিক।
ওয়ান অফ দ্য গ্রেটেস্ট ফিল্মস এভার মেড। ওয়ান অফ দ্য গ্রেটেস্ট থিমস এভার কমপোসড :-)
ম্যাও
কী যে করছেন মহায়রা, লেখার ফ্লো ঘেঁটে যাচ্ছে।
সুখে থাকতে ভূতে ....
এটা কি হল? বাই।
বা এখন ত আস্ত টুল বাক্সো মাথার ওপর. একটা ব্রেক / নো ব্রেক টগল রাখলেও হবে।
কবিতার জন্যে একটা রিসারভ কী ওয়ার্ড দাও, সেইটে পেলেই এডিটর, এক লাইনে ধরা যাক দুগুণ লেটার একমডেট করবে ফন্ট সাইয কমিয়ে। যা আচে তার দুগুন হলে, পেন্টামিটার কবিতা এঁটে যাবে, বাংলায় সিলেবল এম্নিতেও ছোট হয়।
মোট কথা, কিছু করো প্লীজ।
আমাদের চেয়ে অল্প বড়, ঝুমাদি , ভাষ্কর দার মেয়ে, আই ফাইন্ড হার আনবিলিভেবেল আমোং দ্য রিয়েলি ইয়ং ওয়ানস।
ঋতজার গান
ওকে, তারমানে, এরকম।
এইবারে হয়েছে। :-)
ওহ। কাছে দিতে হবে।
ডট পড়ল .
দেখি তো .
ছোট করে দিতে পারো ফন্ট, লাইন বড় করলে.
বা কিছু একটা ভাবো, লাইন ব্রেক করলে কবিতা ভচকিয়ে যায় :((((
স্পেস মারতে হবে তো। তুমি যে এসএসটা দিয়েছ তার পরে একটাই স্টেপ বাকি ছিল। এন্টার বা স্পেস।
গুরুর এডিটর এর ( সবকটাই) সবচে বড় চাপ, কবিতার লাইন ব্রেক করে দেয়।
লাইন ব্রেক করেনা তো। বড় স্ক্রিনে যেমন এই লাইনটা, যেটা এখন লিখছি, সেটা ১ লাইনে দেখাতে পারে। কিন্তু ছোটো পর্দায়, বা লাইন খুব বড় হয়ে গেলে বড় পর্দায়ও, লাইন তো ভাঙবেই। ডিভাইসই ভেঙে দেবে। সে আটকাব ক্যামনে?
গুগলে ডট দিলে দাঁড়ি হচ্ছে তো। শব্দের ঠিক পরেই দিতে হবে। ফাঁক দিলে . হবে।
গুরুতে আগের মতোই।
গুরুর এডিটর এর ( সবকটাই) সবচে বড় চাপ, কবিতার লাইন ব্রেক করে দেয়। প্রচুর লোক সাফার করেচে, বিরক্ত হয়ে আর লেখেনা।
কবিতা জিনিসটার বেজায়গায় লাইন ব্রেক করে দিলে টোটাল পিন্ডি চটকে যায়, সে রাইম - ওপেন ভার্স যাই হোক। কাজ হচ্চে যখন এই দফায় দেখুন, আবার আর্জি রইলো।
এলসিএম , তাড়াতাড়ি করো , নইলে দুপুরে এলে এসে টাইপ না করতে পারলে, ক্লাস হায়ারার্কি বলে গাল দেবে।
এলে , সরি। ekTa কল e ছিলাম। এই হপ্তায় খুব ই ব্যস্ত আছি , ফোন করবো।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত