সঙ্গীতচিন্তা পিডিএফ
তবে তখন গুরু পড়লে চার্টের থিমে নির্মোহ ব রাখা যেতখন ! সুপারহিট হত নাকি তারপরে টিসি জুটত , ভাববার। কোন কোন দিদি যে রাজি হতেন না , তা না। আমাদের ইতিহাস, বাংলার দিদিমণিরা অনেকেরই টুকটাক নির্মোহ ব করতে ভালবাসতেন। গল্পচ্ছলে তো করতেনই।
এটিও পড়ুন :)
এই লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প এর মূর্তি যে নিবেদিতার , সন্দেহ নেই। মনে পড়ল, আমাদের ক্লাস এইটে পনেরই অগস্টের চার্টের ( সে এক মহাসাড়ম্বরে পালিত বিষয় ছিল, ক্লাসে ক্লাসে, সেকশনে সেকশনে অলিখিত প্রতিযোগিতা, কাদেরটা সেরা হবে, কনেটেন্টে আর 'সৃজনশীলতা'য় । তিন মাস ধরে বানানো হত। একেকবছর একেক থিম, সেইথিমে একেক ক্লাসের একেক সাবথিম আর ক্লাসের সেকশনগুলোর সাব সাব থিম। বিশাল বড় একটা বা দুটো চার্টে আঁকা লেখায় থিম ফোটাতে হবে , ভাল হাতের লেখা আর আঁকিয়েরা সেই তিন মাসে আমাদের মেন সম্পদ ! ইন ফ্যাক্সট সেকশন ভাগের সময় আমরা আগে দেখে নিতাম , সুন্দর হাতের লেখা আর আঁকার কে কে আমাদের সেকশনে এল এবার, না এলে মুষড়ে পড়তাম। আমি অবশ্য এর কোনটাই পারতাম না, র্যাদার খুবই খারাপ পারতাম, কিন্তু আমার দায়িত্ব ছিল কন্টেন্ট আইডিয়া আর পুরো কোওর্ডিনেশনের, বেসিকালি ম্যানেজারি আর কি) বিষয় ছিল, নিবেদিতার বিজ্ঞানসাধনা বা অম্নি কিছু । আমাদের সেকশনের জন্য বেছে নিয়েছিলাম, নিবেদিতা ও জগদীশ বোস। :) তখন কন্টেন্ট বানানোর জন্য নানা কিছু পড়তে গিয়ে বেশ মুগ্ধই হয়েছিলাম বলা চলে। যদিও রাইটার্সের লাইব্রেরি থেকে আনা একটা দারুণ বই ( নাম মনে নেই) পড়তে পড়তেই কেউ ঝেঁপে দিয়েছিল, মাঝপথে।
এই লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প আমরা চার্টের মধ্যে বানিয়েছিলাম। পুরো মূর্তির মত লুক, থ্রিডি । তো তখন তো নেট টেট নেই। বাবাকে বললাম , তুমি গিয়ে দেখে এস তো, মূর্তিটার রঙ কী। কারণ ছবি যা পেয়েছিলাম, সাদাকালো। তো, কাকে দিয়েছি, রাজার পার্ট। আমার বাবা ঘুরে এসে দেখেটেখে বলল, খুব ভাল করে দেখে নিয়েছি। েকেবারে কমলা রঙের মূর্তি। :(
বাবা কিছুতে মানতে চায়না যে ডাহা রংকানা, কিন্তু কত যে এমন প্রমাণ আছে ! তখনকার দিনে মোবাইল আর তাতে ছবি তোলার উপায় থাকলে হাতেনাতে প্রমাণ দেওয়া যেত !
এখানে কিছু কথাবার্তা আছে। তবে মুক্তমনার বিবেকানন্দকে নিয়ে লেখায় প্রচুর আউট অব কন্টেক্সট , অন্য মানে করে দেওয়া কোট ছিল। এখানেও তেমন আছে কিনা মিলিয়ে দেখিনি।
" রাগের চলনে যে কীকরে ভোর থেকে সকাল হওয়ার মুড আটকা পড়ে যায়, ভাবতেই আশ্চর্য লাগে !"
স্যার আরেন্টি লিখেছেন এই নিয়ে। সঙ্গীতচিন্তায়। হার্বার্ট স্পেন্সার অনুপ্রাণিত। আমি প্রথম এদেশে এসে রাটগার্সের লাইব্রেরি থেকে নিয়ে হার্বার্ট স্পেন্সার পড়েছিলাম। বেসিকালি আদি সাইকোলজি অফ মিউজিক। খুবই প্রিমিটিভ। কিন্তু এখন ভেবে দেখলে, স্যার আরেন্টির কনজেকচারে কিছুটা হলেও, দম হ্যায়। পড়ে দেখতে পার। আমি অনেকদিন আগে পড়েছি।
রাইট ক্লিক করে লুপে দিন।
বাজে ব্যাপার হল, অখিলবন্ধুর গানটা ইউটিউবে চালিয়ে কোথাও যাবার বা অন্য কাজ করার শান্তি নাই । শেষ হলেই লতার মংগলদীপ জ্বেলে শুরু হয়ে মুডে পুরো চোনা ঢেলে যাচ্ছে !
যোগিয়ার সঙ্গে ভাটিয়ারের মিল-অমিল এসব কেসি, শিবাংশুদা প্রমুখরা জানেন। যদিও কেসি গড়গড় করে সংস্কৃত পড়তে জানে শুনে থেকে ঘাবড়ে আছি।
আমি কেন এই নানা চিত্র দেখতে পাচ্ছিনা!
অখিলবন্ধুর এই ভাটিয়ার শুনিনি তো আগে! কী ভাল! এই গানটা তুলতে ইচ্ছে করছে।
অখিলবন্ধুর গলা তো না মাখন! আমার কেমন জানি মনে হয় এমন মখমলি গলায় গজল ও মানাত ভাল!
ভাটিয়ারের সংগে যোগিয়ার মিল আছে না?
লসাগুদাই কী ছোটোলাট ?
সমালোচনা করবেন না। আপনারা লসাগুর থেকে বেশি পেজিনেশন জানেন?
এই সৃজনশীলতার কেসটা কী?
অখিলবন্ধুর এই গানগুলোর থেকে ওই পিয়ালশাখা, শিপ্রা নদীগুলো বেশি পপুলার। এমনিতেই কটা লোক আর সিডি কেনে, তার মধ্যে কটা লোকই আর অখিলবন্ধু শোনে! সবই ডিম্যান্ড-সাপ্লাইয়ের খেলা।
ইটস ওকে। এলসিএম চেক্কচ্ছেন।
এখন খালি অমিতবাবু থেকে হুঁ এর পোস্ট। আর রিপ্লাইতে আসছে না তো ?
এবার ফাইব। হেল পেজিনেশন চেকিং হেলো হেলো
একবার ওয়ান পোস্ট পার পেজ এল, এবার টু পোস্ট।
আরে, রিপ্লাই বাক্স ! দেখি তো !
একি, আমি ভাটে খালি অমিতবাবুর পোস্ট দেখছি কেন, তাও আবার পোস্টের নিচে উত্তরের বাক্স , এটাই কি সেই রিপ্লাই বাক্স ?