বিমলার সঙ্গে সন্দীপের প্রেম না infatuation সেটা প্রসঙ্গ নয়। @আকা
আমার তিনটে মন্তব্য আরেকবার পড়ে দেখুন।
:|: টাইমস্ট্যাম্পের উল্লেখ করেছিলেন ০০০৭ লিখে। এলেবেলের নাম দেননি।
"নিবেদিতা কত কষ্ট করে করেছেন, সে খবরই রাখিনা ভাবার কারণ কী" এটা এলেবেলেকে বলা। ওজ্জুনকে নয়।
কোটেশনবাবুরা ভাট পড়ে বুঝতে পারেন না আর ইদিকে ইতিহাসচচ্চা করে ফাটিয়ে দিচ্চেন! মাইরি।
সেই জন্যেই বিমলার সঙ্গে সন্দীপের দেখা হওয়াটা এত জরুরী ছিল। বিমলার যে টুকু নিজস্ব identity প্রতিভাত হয়েছিল তা তার সঙ্গে সন্দীপ পর্বে, নিখিলেশের সঙ্গে নয়। সন্দীপ সঙ্গ was her choice।
আকা-কে দেখলেই মনটা খচখচ করে।
এই ইতিহাসবিদ মনে করেন জাতীয় আন্দোলন মেয়েদের এই তথাকথিত খাঁচা থেকে মুক্তি দিয়ে বাইতের জগতে পা ফেলার জায়গা করে দিল। ব্রিটেনের মডেলে anglicisation হয়েছিল emancipation হয়নি ! জাতীয় আন্দোলনের ডাকে তারা Home থেকে বেরিয়ে World এ এলেন।
'Ultimately the national movement built its own gender thresholds of interchange, ignoring the unproductive colonial learning models for females, infected as these models had become with the broader race, class and gender agendas of a fading raj. '
আপনি খবর রাখেন না, আমি তো বলিনি! কে কি ভাবে ইন্টারপ্রিট করবে তার উপর ভাষ্য নির্ভর করবে !
ঔপনিবেশিক কর্তাদের নারী শিক্ষা নিয়ে এক ইতিহাসবিদের বক্তব্য
'In the early nineteenth century the role of some women occupying colonial spaces in India was to provide emotional sustenance to expatriate European males serving away from the moral strictures of Britain. However, powerful colonial statecraft intervened in the middle of the century to racialise these women and give them a new official, moral purpose. Only some females could be teachers, chosen by their race as reliable transmitters of genteel accomplishment codes of European, middle-class femininity.'
ব্রহ্মাঃ ইনি কে, ইনি কে চিতু? চোখে-আঙুল-দাদা না চোখে-আঙুল-জ্যাঠা?
π | 42.110.141.60 | ০২ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০২:৩০
//তা, এনিয়েও অন্য ভাষ্য আছে নাকি? কোন অপকীর্তির তালিকায় উঠবে?//
মিশনের অন্যতম সেরা অপকীর্তির তালিকায় উঠে বসে আছে। বিবেকানন্দের মৃত্যুর পরে নিবেদিতা কত কষ্ট করে বাগবাজারের স্কুল চালাতেন সে ব্যাপারে প্রচুর লেখাপত্তর আছে। শুধু একটু দেখে নিতে হবে আর কি।
নিবেদিতার স্কুলের ছাত্রীরা অধিকাংশই ছিলেন বাল বিধবা। ফিরিঙ্গি এক মহিলার স্কুলে কুমারী মেয়েকে পড়তে পাঠালে তাকে পাত্রস্থ করা কঠিন হবে এই আশংকায় প্রথম দিকে তাদের পাঠানো না। বিধবা মেয়েদের নিয়ে সে বাধা অনেক কম ছিল। কিন্তু এখানে অজান্তেই একটা রেভ্লিউশন হয়েছিল যা নিবেদিতা নিজেও হয়ত আন্দাজ করতে পারেননি। বিধবা মেয়েরা স্কুলের পাঠ শেষ হলে আর্থিক ভাবে সক্ষম হওয়ার জন্যে কেউ সেলাই শিখে, কেউ গৃহশিক্ষিকা এবং কেউ কেউ সেবিকার কাজ গ্রহণ করেছিল। মধ্যবিত্ত এবং পড়ন্ত উচ্চবিত্ত পরিবার গুলো বাড়ির মেয়েদের এই আর্থিক স্বাধীনতা আপত্তি সত্ত্বেও মেনে নিয়েছিল। তাদের সামনে এই কর্ম সংস্থানের পথ খোলার পরে অনেকে স্বনির্বাচিত পাত্রে দ্বিতীয়বার বিবাহ করেছিলেন। কয়েকটি বিয়ে ছিল অসবর্ণ ও আন্তঃপ্রদেশীয়।
ভেবেছিলাম আর আসব না। কিন্তু আজকের মতো কাজ শেষ হয়ে গেছে। তারানাথ তর্বাচস্পতির পুত্র ছিলেন জীবানন্দ বিদ্যাসাগর। তিনিও বিদ্যাসাগরের ছাত্র। অ্যাকাডেমিক জগতে জীবানন্দ যা কাজ করে গেছেন, তার সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার মতো সংস্কৃত কলেজের কোনও মিঞার (তারানাথ বাদে) আজ অবধি (বিদ্যাসাগর-সহ) কলজেতে কুলায়নি। যাঁরা সংস্কৃত নিয়ে চর্চা করেন, পারলে তাঁদের থেকে জিগিয়ে নিয়ে অকারণে পোঙ্গা পণ্ডিতগিরি করবেন।
আর মথুরমোহন কী চিজ ছিলেন এবং ঠিক কী রূপ দেখেছিলেন সেটা আপনার সিলেবাসের বাইরে। কাজেই...।
আবার কাল রাত বারোটার পরে, কেমন? নিজে অন্যকে তাচ্ছিল্যসূচক নাম দিয়ে নিজেই ভুলে যান তো রামকেষ্টর সিলেবাস! হে হে। কত যে খোরাক পাওয়া যায় মাইরি।
*সবার