আমার মনে হয় হয় প্রণব মুখার্জি would have been a better PM than মনমোহন সিং ! তাহলে ২০১৪য় বিজেপি আসত কিনা সন্দেহ !
রাষ্ট্রপতি হিসেবে মনমোহন সিং ideal ।
চীনের প্রতি অভিমানে ভারত সই করলো না। জাপান বা অস্ট্রেলিয়া কিন্তু বিন্দাস আছে।
এই হপ্তায় দক্ষিণ চীন সাগরে আমেরিকান স্পাই প্লেনের দিকে চীন দুটো ওয়ার্নিং মিসাইল ছুঁড়েছে। মজা হলো তার একটা ছোঁড়া হয়েছে কিংঘাই থেকে, মানে তাকলামাকানের দক্ষিণ থেকে, ৩৩০০ কিলোমিটার দূর থেকে। অস্যার্থ, গুয়াম সাবধান।
আসল যুদ্ধের চেয়ে এরকম বস্তুই বেশি উপভোগ্য। হয় এরকম হাইটেক, নয় লাঠি-পাথর। ভালো চলছে।
"তখন অরিনবাবুর বাড়ির পাশে পাঁচকাঠা জমি তিনখানি ঘর"
আরে মশাই, তখন কেন আবার, এখনই চলে আসুন না।
"অরিন. আগে বোধয় লিখেছিলেন এখানেই, ভুলে গেছি. আপনি কি সাউথ আইল্যান্ড র দিকে থাকেন"
সাউথ আইল্যাণ্ড এর দিকে নয়, সাউথ আইল্যাণ্ডেই থাকি, খাসা জায়গা মশাই, হাড় কাঁপানো ঠাণ্ডা দশ মাস, আর বাকী দুমাস ওই আর কি!
তার চেয়ে রোদ্দুর রয় আর ঢিনচ্যাক পূজা দেখুন
হাতে রিমোট নিয়ে বসুন।সিএনেন আর ফক্সের মধ্যে আধঘন্টা ভাগ করে দিন।
চাঙ্গা হয়ে ধান্যোর খোঁজ করুন
"গব্বরকে তাপ সে সির্ফ এক হি আদমি তুমহে বচা সকতে হ্যায়। উও হ্যায় খুদ গব্বর।" - গব্বর সিং, 1975
"ট্রাম্পের আ্যমেরিকার ভায়োলেন্স থেকে একজনই তোমাদের বাঁচাতে পারে। খোদ ট্রাম্প।" - ডনাল্ড ট্রাম্প, 2020
সকাল থেকে অবিশ্রান্ত তুষারপাত শুরু হয়েছে ঘুম থেকে উঠে দেখি এই:
গাড়িতে টায়ারে চেন লাগিয়ে বেরোতে হবে, সে এক হ্যাপা, :-(
জে এন ইউ'র লোকজন তো বলে জে এন ইউ'র মডেলটা নাকি শান্তিনিকেতনের।
ফেসবুকে শান্তিনিকেতনের দুটো গ্রুপেই আমি আছি। সেখানে লেখালেখিও দিই। এছাড়া পুনের একটি প্রবাসী গ্রুপের 'আমার শান্তিনিকেতন' অনুষ্ঠানে আমাকে একটু জোর করিয়েই অংশগ্রহণ করানো হল। শান্তিনিকেতনে '৫৭ সালে আশ্রমের ছাত্রদের হাতে সুধীন ঘোষের মার খাওয়ার ঘটনা নিয়ে একটা লেখা দিয়েছিলাম। তখন দেখলাম অনেকে বেশ সোৎসাহে অংশ নিলেন।
@ম, ওখানে তান ওয়েনের কথা লিখেছিলাম। কেউ বলতে পারেননি। সবাই 'লাইক' আর 'লভ' মেরে বেরিয়ে গেছে। :-)
শান্তিনিকেতনে সঙ্গে একটা যোগাযোগ আমারও আছে। আমাদের রতনপল্লীতে ঠিক ৫০ বছর মত একটা বাড়ি ছিল। ১৯৬৫ তে তৈরি, ২০১৫য় বিক্রি। আমাদের বাড়ির একদিকে ছিল তপনমোহন চট্টোপাধ্যায় ও ঊর্মিলা দেবীর বাড়ি। আরেক দিকে ইউ.এন .র বিনয় বন্দ্যোপাধ্যায় ও আশা বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'সন্ধ্যা মালতী'। আমাদের বাড়ির নাম ছিল 'মধু মঙ্গল'। দুই বাড়ির সঙ্গেই খুব অন্তরঙ্গতা ছিল, 'বন্দো'দের সঙ্গে বেশী।
এছাড়া বড়পিসি কলাভবনের ছাত্রী ছিলেন ১৯৬৭- '৭৪। তো বাড়ি থাকার দরুন প্রতি বছরই যাওয়া হত । পুরনো আশ্রমিক অর্থাৎ রতন পল্লী, পূর্ব পল্লী ও গুরু পল্লীর বাছাই করা কিছু পরিবারের সঙ্গে পরিচয় এবং কিঞ্চিৎ যোগাযোগও যে ছিল না তা নয়। ঠাকুমা 'আলাপনী' র সদস্যা ছিলেন। পিসির দৌলতে গৌরী ভঞ্জ, ক্ষিতীশ রায়, শান্তিদেব ঘোষ, কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, নিলীমা সেন, দিনকর কৌশিক এঁদের খুব কাছ থেকে দেখেছি। পিসি শান্তিনিকেতনে এলে এঁদের বাড়ি একবার যেত।
পিসি পাশ করার পরে প্রায় দু জুগ বাংলার বাইরে ছিলেন। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। স্বভাবে খুব লাজুক আর মিশুকেও নন। ১৯৯৭/৯৮ র পরে আমাদের যাতায়াত কমতে থাকে আর তার পাঁচ , সাত বছরের মধ্যে ঐ জেনারেশনটাই এক, এক করে চলে যায়।
কলাভবনের সুখময় মিত্র আমার ঠাকুমার ফার্স্ট কাজিন হতেন। আমাদের বাড়িতে ওঁর করা একটা অসমাপ্ত ফ্রেস্কো আছে। কিন্তু কি কারণে আমার পিসি কলাভবনে ভর্তির কিছু আগেই তাঁর সঙ্গে আমার দাদু, ঠাকুমার সম্পর্কের অবনতি হয়। তাই শান্তিনিকেতনে গেলেও ওর সঙ্গে যোগাযোগ করা হত না। শান্তিনিকেতনের কোনো অনুষ্ঠানে তাকে সামনাসামনি দেখতে পেলেও আমার বাড়ির লোকেরা ওঁকে অ্যাভয়েড করতেন।
শান্তিনিকেতনের তথাকথিত আশ্রমিকদের কেউ কেউ একটু উৎকট অহংমিকায় ভোগেন। সেটা পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যেও বিদ্যমান ।
ওখানে একটা সময়ে প্রাচ্য পাশ্চ্যাত্যের মিশেল ঘটেছিল সে বিষয়ে সন্দেহ নেই এবং অনেক প্রডাক্টিভ কাজ হয়েছে। মোটামুটি যাদের নাম আলোচিত হয় সকলেই অ্যাক্মপ্লিশড। বৌদ্ধ ধর্ম ও দর্শন নিয়ে বিশ্বভারতীর সুনীতি কুমার পাঠক আন্তর্জাতিক মানের কাজ করেছেন । আজই রাজ্য সভা টিভির 'গুফতাগু' তে ওঁর একটি দীর্ঘ সাক্ষাৎকার শুনলাম।
এসব কারণে শান্তিনিকেতনের বিষয়ে বাঙালির এক্সপেক্টেশন হাই!
@রঞ্জন-দা, গল্পটা খুব মিষ্টি । :-)
কেন রে তোর অজানারে ভয় ! দুয়ার টুকু পার হতে সংশয়।
ভাটিয়ালিতে যা হয়, তা তো ভাট বলেই গণ্য, নাকি?