"বিহারীলাল সরকার আস্তাকুঁড়ে ছুঁড়ে ফেলে দিন।"
কেন?
----------------
আজ্ঞে প্রিডিটারমিনড ন্যারেটিভে মিলছে না।
আচ্ছা, আপনার কেউ জানেন বিবেকানন্দর হাত্তালির নির্মোহ ব-র সোর্স রাজাগোপালবাবু, তাপ্পর ধরুন ষোড়শ মহাজনপদের দুটিমাত্র প্রজাতন্ত্রর সোর্স ভদ্রলোক/ভদ্রমহিলা - এনারাও সুসির ক্যাডার ছিলেন কিনা?
(আবার সেই ষষ্ঠী বিভক্তির খ্যালা)
আমি এখনো বোঝার চেষ্টা করছি,এলেবেলে কি বোঝাতে চাইছেন।
এক,নিজেই লিখেছেন পাঠশালা তে নিচু বর্ণের অবাধ প্রবেশাধিকার ছিলো।সেখানে করাকিয়া, গণ্ডাকিয়া শেখানো হতো। উচ্চ শিক্ষা ছিলো উচ্চবর্ণের জন্য।
প্রশ্ন,বিদ্যাসাগর উচ্চ শিক্ষায় আপনার কথামত নবশাখ অবধি এলাউ করে কি ভুল করেছেন?? আর উচ্চ শিক্ষায় ইংরেজি ও অঙ্ক চালু করে কি ভুল করেছেন?? কড়াকিয়া, গণ্ডাকিয়া লীলাবতী এগুলো ঠিক ছিলো?
দুই,জোনস সংস্কৃত জানতো না,মূর্খ ছিলো বা কু ম্ভীলক,তার স্বপক্ষে কোন উদ্বৃতি আনতে পারেন নি।এখনও অবধি অ্যানেকডোট ই ভরসায় নমঃ।
তিন, গারল্যান্ড ক্যানন ও কেনেথ এ আর কেনেডি দুজনেই সুপণ্ডিত ও আমেরিকার বিখ্যাত ইউনির প্রফেসরস।তাঁরা মিথ্যে বলতে যাবেন কেন?
//ব্রাহ্মণ ও বৈদ্য ব্যতীত অন্য জাতির ছাত্ৰগণের জন্য কালেজের দ্বারা উদ্ঘাটন//
এ জিনিস ২০১৬-র ইন্দ্রমিত্তিরেও আছে। বাঙালি এই পিটুলিগোলাগুলোকে দুধ মনে করে। কী আর করা যাবে!
আমার এক বন্ধু আছে, শিবাশীষ। চরম বিদ্যাসাগর-ভক্ত। সে মশাই দেখছি আপনাদের চেয়ে ঢের ভালো!
বিহারীলাল সরকার ১৮৯৫। চরম হিন্দুত্ববাদী, সুবল মিত্রের মতোই। বিধবা বিবাহকে মানেননি। বহুবিবাহ না হওয়ায় খুশি হয়েছেন। কোনও রেফারেন্স ছাড়া খানিক গপ্পোগাছা লিপিবদ্ধ করেছেন। চণ্ডীচরণ এবং সুবল মিত্রতে তবু দু-চারটে ইংরেজি চিঠিচাপাটি আছে যার জন্য বইগুলো আস্তাঁকুড়ে ফেলা যাবে না। যদিও বইয়ের বাকি অংশে রেফারেন্সবিহীন গপ্পো ছাড়া আর কিছু নেই। তাই। বরং যুক্তিবাদী অবস্থান থেকেই বিহারীলালকে লাথি মেরে তাড়ানো উচিত। বিদ্যাসাগর-জীবনীগুলোর মধ্যে ওটাই নিকৃষ্টতম বিদ্যাসাগরের মৃত্যুসময়ের বিবরণ পড়বেন, হাসি চেপে রাখতে পারবেন না। তাই।
"বিহারীলাল সরকার আস্তাকুঁড়ে ছুঁড়ে ফেলে দিন।"
কেন?
১৮৬৪। কাওয়েল তাঁর রিপোর্টে জানান, কলেজে ১৩ জন সুবর্ণবণিক, ৩ জন করে তাঁতি ও গোপ এবং একজন কৈবর্ত সম্প্রদায়ের ছাত্র মিলিয়ে মোট ২০ জন ছাত্র পাঠরত যাঁরা তাঁর মতে ‘would have been excluded by the former rule’।
বিনয় ঘোষে আছে এই প্রাইমারি রেফারেন্স? ইন্দ্রমিত্তিরে? চণ্ডীচরণ-বিহারীলাল-সুবল মিত্তিরে?
ক্যানন গুলে খাওয়া আছে। কারও বিরোধিতা করতে হলে আগে সেই সম্পর্কে ভালো ভালো কথা বলা বইগুলো পড়ে নিতে হয়। কী কী পড়িতে হইবে বলে দিয়েছি। আগে পড়ে আসুন , তারপরে কথা হবে।
বিনয় ঘোষের দয়ায় বিদুর ব্রাহ্মণ্যবাদ প্রমাণ করার দশায় আসিনি এখনও। এই দেখুন ---
১৮৬৩ সালের সরকারি নথিপত্র।
In view of such sanction, Brahmins, Vaidyas, Kayasthas and the castes known as Nabasakh were admitted to the Sanscrit College. The privilege however was not extended to students belonging to castes of a lower grade than the Nabasakh.
বিনয় ঘোষে আছে এই প্রাইমারি রেফারেন্স? ইন্দ্রমিত্তিরে? চণ্ডীচরণ-বিহারীলাল-সুবল মিত্তিরে?
কার কথা মানব?বিনয় ঘোষ?যিনি ইনিয়ে বিনিয়ে খামচে খুমচে,অর্ধসত্য এর পসরা খুলে বসেছেন?এ এমন ভ্রান্ত মূলক প্রচার,যা মিথ্যার থেকেও খারাপ।
আপনি বরঞ্চ প্রমাণ দিন জোনস সংস্কৃত জানতেন না, মূর্খ ও কুম্ভীলক! অ্যানেকডোট দেবেন না দয়া করে।
আমি অলরেডি গার্ল্যান্ড ক্যানন ও কেনেথ আর কেনেডির রেফারেন্স দিয়েছি। এটাও বলবেন,এঁদের রিসার্চ কেন পছন্দ নয়।
আমি খাই এমনি এমনি খাই,হরলিক্স ;এরকম মুনমুন সেন মার্কা জবাব নয় কিন্তু।
বিহারীলাল সরকার আস্তাকুঁড়ে ছুঁড়ে ফেলে দিন। অত কম বেসিক জ্ঞান নিয়ে আজাইরা প্যাচাল পাড়বেনা তো। ভাল্লাগে না।
@এলেবেলে, উইলিয়াম জোন্স নিয়ে আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
জোন্স অবশ্যই বহু ভাষা জানতেন, এবং সেকালে, যাকে বলে পলিম্যাথ, তাই ছিলেন, তা হলেও অনেকে যে মনে করেন জোন্স ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা সূত্র আবিষ্কারের জনক, এবং যদিও সাধারণভাবে অনেক পন্ডিত ই তাঁর বিষয়ে স্তুতি করেছেন, তাহলেও সেই সমস্ত স্তুতি যথাযথ কিনা, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে । William Poser যেমন লিখছেন
"Sir William Jones is incorrectly viewed as the discoverer of the Indo-European language family and founder of modern historical linguistics ...
There are two points to make here. The first is that Jones was not the first to recognize the relationship of some of the languages that comprise the Indo-European Language family. Hypotheses very much like Jones' go back to the "Scythian Hypothesis". Even Sanskrit was brought into the picture as early as 1643 by Claudius Salmasius.
The second and more important point is that Jones cannot be considered the founder of modern historical linguistics because he did not use the comparative method, the crucial innovation that distinguishes modern historical linguistics from its predecessors",
(https://languagelog.ldc.upenn.edu/nll/?p=489)
এবং এই নিয়ে William Poser ও Lyle Williams এর বইতে (Language Classification: History and Method) বিস্তৃতভাবে লেখা আছে , তিন নম্বর চ্যাপ্টার এ , আগ্রহী রা পড়ে দেখতে পারেন ।
এলেবেলে, হতে পারে আপনি যেমন লিখেছেন, জোনসের সংস্কৃত নিয়ে সীমাবদ্ধ জ্ঞান হয়ত তার একটা কারণ ।
আরেকটু লিখুন ।
@অরিন, অক্ষদা আর আসেন না। অক্ষদারা বোধহয় পরিচয় আর্কাইভ তৈরি করছিলেন। ওনার কাছে থাকতে পারে। আর ডবল-ঢেউ যদি ওমনাথ হন, তাহলে তিনি নির্ঘাত জোগাড় করতে পারবেন।
আমি অনলাইন এ পরিচয় পত্রিকার ১৩৭১ এর আষাঢ় সংখ্যা অবধি দেখতে পেলাম, আশ্বিন এর সংখ্যা অবধি এদের কাছে নেই । আপনাদের কারো কাছে ১৯৬৪'র পরিচয়ের আশ্বিন সংখ্যা থাকলে অশোক বাবুর লেখাটি আপলোড করলে ভালো দেখলে হত । আষাঢ় সংখ্যায় ধ্রুব গুপ্তর চারুলতা নিয়ে একটি বেশ ইন্টারেষ্টিং রিভিউ আছে ।
অমিত বাল্যবিবাহ নিয়ে ফার্স্ট ফেজের আন্দোলন ১৮৫০-১৮৬০, সেকেন্ড ফেজ ১৮৭০-১৮৮০। উনি কিন্তু সেকেন্ড ফেজে বহুবিবাহ নিবারণ নিয়ে লিখছেন। কিস্যু বুড়ো হননি। মেট্রোপলিটন দাপটে চালাচ্ছেন। কিন্তু বাল্যবিবাহ নিয়ে মুখে কুলুপ? কেন জানতে ইচ্ছে হয়নি কোনোদিন?
প্রসঙ্গত আকাশকুসুম নিয়ে এই সত্যজিতই মৃণাল সেনের সঙ্গে দীর্ঘ তক্কে জড়ান। তখন বোধহয় চিত্রনাট্যের অ-আ-ক-খভুলে মেরে দিয়েছিলেন! অশোক রুদ্র বিখ্যাত মার্ক্সিস্ট প্রাবন্ধিক এই প্রথম শুনলাম তাঁর প্রবন্ধ লেখার বাই ছিল। সত্যি কত যে খোরাক পাওয়া যায়!!!
অমিত, বিদ্যাসাগর কী কী করেছিলেন তার একটা ছোট করে লিস্টি করে দেবেন? আমার খুব সুবিধা হয়। বাই দ্য ওয়ে, আপনি আমাকে এলেবেলে 'বাবু' বলেন না 'দা' বলেন এটা আমার খুব পছন্দ। এলেবেলেও বলতে পারেন, অ্যাকচুয়ালি আমি তা-ই।
> রুদ্রমশাইকে সমালোচনার উত্তরে সত্যজিৎ কী বলেছিলেন, সেইটে জানতে ইচ্ছে।
বিষয় চলচ্চিত্র-র 'চারুলতা-প্রসঙ্গে' নামের লেখা শুরু করেছিলেন অশোক রুদ্রকে ঝেড়ে। রুদ্রমশাই বোধহয় আমলা ছিলেন, আইসিএস আইএএস ধরণের কিছু গেরেম্ভারি ব্যাপার। যদিও রঞ্জনদা-র শান্তিনিকেতন রেফারেন্স পড়ে এখন মনে সন্দ জাগছে। ওনার বাতিক ছিল প্রবন্ধ লেখা (যদিও আমার ওনার কিছু প্রবন্ধ খারাপ লাগেনা।) চারুলতা সম্বন্ধে লিখেছিলেন, নষ্টনীড়ের সঙ্গে চারুলতার কোন মিলই নেই। বলে, গল্পের সঙ্গে ছবির তফাত দেখিয়েছিলেন। তখন সত্যজিত কলম ধরে চিত্রনাট্য লেখার অ-আ-ক-খ শেখান ওই প্রবন্ধে। ভাগ্যিস অশোক রুদ্র প্রোভোক করেছিলেন। এই সেই পাতা (আশা করি ইমেজ আসবে)।
রুদ্রমশাইয়ের রবীন্দ্রনাথের গান নিয়ে একটা প্রবন্ধের থিসিস ছিল, সবাই যে বলে রবীন্দ্রনাথের গানে সব ইমোশন আছে, সেটা ভুল আসলে আছে প্রেম আর বিরহ - সেটাও একটা নুয়্যান্সড বিরহ।
রঞ্জনবাবু, নাঃ পারলাম না। আমি লেখার আগেই দেখি বিস্তর ভাটিয়ে ফেলেছেন! রামেন্দসুন্দর ও রবীন্দ্রনাথের সেই ঘিসিপিটি কোট এবং বিদুর বেদান্ত বিরোধিতা নিয়ে। তিনটেরই ঘাড় মটকে দিই?
১. রামেন্দ্রসুন্দর --- পুরো প্রবন্ধটা পড়েছেন নাকি ওই এলসিএমের মতো কানে শুনেই??? নাকি অশোকদার লেখা থেকে। আপনি যেখানটা থেকে তুলেছেন তার অব্যবহিত পরেই আছে বাঙালি হিন্দু মধ্যবিত্তের যুগপৎ ব্রিটিশপ্রীতি ও ইসলামোফোবিয়ার চরম নমুনা। পড়ুন দিকি।
একটা কথা আজকাল অহরহঃ শুনিতে পাওয়া যায়। ইংরাজগণের শুভাগমনের পর হইতে চারি দিকে আমাদিগের জাতীয় অভ্যুদয়ের লক্ষণ দেখা দিয়াছে। অবশ্য অতি প্রাচীন কালে যখন হিন্দু রাজা হিন্দু রাজ্যে শাসনদণ্ড পরিচালনা করিতেন, তখন আমাদের জাতীয় অবস্থা সমধিক উন্নত ছিল, অনেকে এ কথা স্বীকার করেন; অন্ততঃ হিন্দুজাতির পুরাবৃত্তের অভাব সত্ত্বেও এ কথা লইয়া তর্ক-বিতর্ক যতক্ষণ ইচ্ছা চালান যাইতে পারে। কিন্তু সেদিনকার মোসলমানি আমলে আমাদের দুর্দশার যে একশেষ ঘটিয়াছিল, এবং ইংরাজ বাহাদুর আমাদের সামাজিক জীবনটাকে সঙ্কটাপন্ন মুমূর্ষু অবস্থা হইতে ফিরাইয়া আনিয়াছেন; এবং তাঁহাদের দেশ হইতে আমদানি রাজনৈতিক ব্রাণ্ডি ও কুইনাইন যথেষ্ট মাত্রায় প্রয়োগ করিয়া সমাজশরীরে বলাধান ও নবজীবনের সঞ্চার করিয়াছেন, ইহা একরকম সর্ববাদিসম্মত সত্য।
রবীন্দ্রনাথ --- এইটা পড়েছেন? এইরকম অসংখ্য কথা (রবীন্দ্রনাথের থাকবে ওই বিদ্যাসাগরচরিতকে কাউন্টার করতে) থাকবে।
...যে-চাষা তাহার ছেলেকে প্রাইমারি স্কুলে পাঠায়, তাহার একটিমাত্র উদ্দেশ্য এই যে, তাহার ছেলে নিতান্ত চাষা না থাকিয়া কিঞ্চিৎপরিমাণে ভদ্রসমাজ-ঘেঁষা হইবার যোগ্য হয়; চিঠিটা পত্রটা লিখিতে পারে, পড়িতেও পারে, জমিদারের কাছারিতে দাঁড়াইয়া কতকটা ভদ্রছাঁদে মোক্তারি করিতে পারে, গ্রামের মোড়লি করিবার যোগ্য হয়, ভদ্রলোকের মুখে শুনিতে পায় যে, “তাইতো রে, তোর ছেলেটা তো বলিতে-কহিতে বেশ”!
চাষা একটু সম্পন্ন অবস্থার হইলেই ভদ্রসমাজের সীমানার দিকে অগ্রসর হইয়া বসিতে তাহার স্বভাবতই ইচ্ছা হয়। এমন-কি, তাহার ছেলে একদিন হাল-লাঙল ছাড়িয়া দিয়া বাবুর চালে চলিবে এ সাধও তাহার মনে উদয় হইতে থাকে। এইজন্য সময় নষ্ট করিয়াও, নিজের ক্ষতি করিয়াও ছেলেকে সে পাঠশালায় পাঠায় অথবা নিজের আঙিনায় পাঠশালার পত্তন করে।
কিন্তু চাষাকে যদি বলা হয়, তোর ছেলেকে তুই চাষার পাঠশালায় পাঠাইবি, ভদ্রের পাঠশালায় নয়, তবে তাহার উৎসাহের কারণ কিছুই থাকিবে না। এরূপ স্থলে ছেলেকে পাঠশালায় পাঠাইবার উদ্দেশ্যই তাহার পক্ষে ব্যর্থ হইবে।
শুধু তাই নয়। পল্লীর মধ্যে চাষার পাঠশালাটা চাষার পক্ষে একটা লজ্জার বিষয় হইয়া দাঁড়াইবে। কালক্রমে ভাগ্যক্রমে যে-চাষাত্ব হইতে তাহারা উপরে উঠিবার আশা রাখে, সেইটাকে বিধিমতো উপায়ে স্থায়ী করিবার আয়োজনে, আর যেই হউক, চাষা খুশি হইবে না।
বিদ্যাসাগরের বেদান্ত বিরোধিতা --- সংস্কৃত কলেজে অধ্যক্ষ থাকাকালীন, এমনকি অবসর নেওয়ার পরেও, বিদ্যাসাগর পাঠক্রম থেকে বেদান্তকে বাদ দেওয়ার কোনও ইচ্ছা প্রকাশ করেননি। বিদ্যাসাগরের অবসর গ্রহণের কিছু দিন পরে, ১৮৫৯ সালে জনশিক্ষা অধিকর্তা (Director of Public Instruction) সংস্কৃত কলেজের দর্শন পাঠ্যক্রমের সংস্কার সংক্রান্ত এক প্রস্তাব বাংলা সরকারের কাছে পেশ করেন। এই প্রস্তাবের সঙ্গে তিনি উড্রো, রোয়ার (Dr. Roer) ও সংস্কৃত কলেজের নতুন অধ্যক্ষ কাওয়েল (E.B. Cowell) সাহেবের সেই সম্পর্কিত মন্তব্যগুলিও জুড়ে দেন। সরকারের তরফে ছোটলাট এ বিষয়ে বিদ্যাসাগরের পরামর্শ চাইলে তিনি ১৮৫৯-এর ১৭ এপ্রিল লেখেন, Mr. Cowell appears to take objection to the study of the Smriti and Vedanta in the College. I am sorry that I must differ from him on this point. ...The Vedanta is one of the systems of philosophy prevalent in India. It is of a metaphysical character, and I do not think there can be any reasonable objection to its use in the College. Both the branches, as at present taught, are free from objection on religious grounds. In my humble opinion, the discontinuance of these subjects would make the college course a very defective one.
কাজেই উড়ো কথায় কান দেবেন না।