ভারতীয রূপের কথা হচ্ছে তো!
দময়ন্তী, :-)) চিল না ,ওর সমস্ত সংলাপ সব ভেদ করে বাঙালি পুরুষের( নারীদেরও) বুকে গিয়ে লাগতো। শক্তিশেলের মতো
গুলাবো র কথা বললেন? আছে তো- বেগম প্রেমিকের সঙ্গে চলে গিয়ে হাভেলিতে ১০০ র জন্মদিন পালন করলেন!
থিয়েটরে অভিনয় করে আমার এক বন্ধু একবার এন এস ডি'র ওয়ার্কশপ অ্যাটেন্ড করেছিল । সীমা বিশ্বাস ক্লাস নিয়েছিল ওদের। আমায় বলেছিল জাস্ট শুধু 'চোখ' দিয়ে অভিনয় করা ওদের শিখিয়েছিলেন সীমা ।
দ্রষ্টার চোখে- একেবারে ঠিক। বুদ্ধিদীপ্ত সৌন্দর্য ভাল্লাগে, চোখ নাক দাঁতের কমপ্লিট প্যাকেজ না হলেও চলবে:)
'রূপ' ব্যাপারটা বহুমাত্রিক। সবটাই দ্রষ্টা চোখে । কিন্তু কিছু মুখের একটা সার্বজনীন অ্যাপিল থাকে । আমি যাদের কথা বললাম তাদের সেটা ছিল। সুচিত্রা সেনের মুখ ও চোখ বাংলা সিনেমা দারুণ ব্যবহার করেছে বলে আমার মনে হয় । আর মহিলা খুব খারাপ অভিনেত্রী ছিলেন না। ব্যাপারটা হল উনি বড্ড তাড়াতাড়ি স্টার হয়ে যান । একটা অদ্ভুত ইমেজ তৈরি হয়ে যায় । তাই কেউ এক্সপেরিমেন্ট করতেও পারেনি।
ওয়াহিদাকে আমারো খুব ভাল্লাগতো।
না। আমার ভালো লাগে নি লিখেছি। দেখে অনেকটা সময় নষ্ট হয়েছে
অর্জুন,সংবেদনশীল রূপ দেখতে হলে আমি ছবির দিকে তাকিয়ে থাকবো। চোখ ধাঁধানো রূপ নিয়ে ক্যামেরার সামনে এসে যে কোনও চরিত্রে একই অ্যাঙ্গেল থেকে একইরকম ম্যানারিজম তেখতে হলে অখাদ্য লাগবে।কম বয়েসে ঐ শুরু হলো চোখের ব্যায়াম বলে মা বম্মাদের কাছে বকুনি খেয়েছি, এখন তো ধৈর্য আরো কমে গেছে:)
হেমা মালিনী এপিটমাইজড বিউটি । সবাই জানে। অভিনেত্রী হিসেবে খুব সাধারণ ।
রেখা ও শ্রীদেবী দুর্দান্ত অভিনেত্রী। ওয়াহিদা রেহমান ও দক্ষিণী ।
কেমন সিনেমা ভাল্লাগে সে সম্পর্কে আপনি কেমন করে সিদ্ধান্তে পৌঁছে গেলেন জানি না:) যাই হোক যে কোনও সিনেমার গল্প দু চার লাইনে বলে দেওয়া যায় তো সে গল্প থাকুক বা না থাকুক।বিষয়টা হলো তার ন্যারেশানটা কী ভাবে আমার সামনে উঠে আসছে বা আমার মগজে ধাক্কা দিচ্ছে, মানে দেখতে দেখতে আমি কী ভাবছি বা পরিচালক আমাকে কী দিতে চাইছেন। আনন্দ, ধাক্কা, খোরাক,কষ্ট, ভাঁড়ামি যাই হোক না কেন- ইটস আ জার্নি:)
তো আমার কাছে গুলাবো সেক্ষেত্রে পাস মার্ক পায় নি, কিছু উজ্জ্বল দৃশ্যের সমাহার হয়ে রয়ে গেছে:)
জয়া ভাদুরীর গুড্ডি সিনেেমা লোকে
লোকে ভুলে গেল!!
সুচিত্রা সেন, শর্মিলা ঠাকুর, তার অনেক আগে দেবিকারানী এরা সিনেমার জগতে না এলে বাঙালি মেয়েদের সংবেদনশীল রূপের খ্যাতি জগৎবিখ্যাত হত না।
@dc জিনাৎ আমান খুব গ্রেসফুল । আরেকজন চরম ওভাররেটেড হলেন হেমা মালিনী ।
শাবানা আজমী দুর্দান্ত অভিনেত্রী কিন্তু কোথাও বড্ড স্টিরিওটাইপ। অভীক সেন আমাকে বলেছিলেন 'এরা আর অভিনয় করেনা। শাবানা আজমী নিজে যেরকম পারসোনালিটি, সব চরিত্রগুলোয় সেরকম হয়ে যায় । কথাটা ঠিক ।
'বসন্ত বিলাপ' দারুণ ছবি কিন্তু অপর্ণা সেন অ্যাজ ইউজুয়েল ভীষণ ন্যাকা ।
অফিসের নেটওয়ার্কে অল্টনিউজ বন্ধ করে দিলো। আর কী কী আসতে পারে তাই ভাবছি।
গুলাবো সিতারো আহামরি ভাল্লাগে নি। এ সমাজ কি আমায় মেনে নেবে?
নওয়াজ ভালো। তবে ঐ সাইকোপ্যাথ, নিষ্ঠুর খুনী জাতীয় চরিত্রে আটকে পড়েছেন। সে দিক থেকে দেখলে ইরফান খান অনেক বেশি প্রিয়।বড় তাড়াতাড়ি চলে গেলেন!