বিখ্যাত সব মহিলা অধ্যাপিকা যেমন নলিনী দাশ, ডঃ সুরমা দাশগুপ্ত, ডঃ অসীমা চট্টোপাধ্যায়, সুকুমারী ভট্টাচার্য , গৌরী ধর্মপাল এঁরা প্রায় সারাজীবন মেয়েদের কলেজেই পড়িয়েছেন ।
কামিনী রায়, অবলা বসু, মানকুমারী বসুদের সময়ে অর্থনৈতিক ভাবে একমাত্র স্বাধীন ছিলেন তাঁদের সমসাময়িকা ডাঃ কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায় । একমাত্র চিকিৎসা বিজ্ঞানে যেসব মহিলারা এসেছেন তাঁরা অর্থনৈতিক ভাবে স্বাধীন ছিলেন। কাদম্বিনীর সঙ্গে আরো দুটি নাম আসে ডাঃ বিধুমুখী বসু ও ডাঃ যামিনী সেন । দুজনেই অবিবাহিতা ছিলেন । পরবর্তী কালে এদের রোজগার এবং সুনাম একজন পুরুষ চিকিৎসকের সমতুল্য ছিল । তাও অনেক পরে ।
আরো একটি ক্ষেত্রেও অবশ্য মেয়েদের বাইরের জগতে দেখা যেত । স্কুল শিক্ষিকাদের ।
কামিনী রায় প্রথম মহিলা অনার্স গ্র্যাজুয়েট। বেথুনে পড়াতেন কিন্তু বিয়ে করেই শিক্ষকতা ছেড়ে দিলেন ।
একটু উচ্চতর প্রফেশনে মেয়েদের যাওয়ার আরেকটি বাধা হল, তাদের ইন্টেলেচ্যুয়ালি ইনফিরিওর মনে করা হত। বিশেষ করে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা এবং high level administrative কাজে । সিভিল সার্ভিসও (ICS) তো মহিলাদের জন্যে খোলা ছিল না। কলেজে মেয়েদের কাছে ছেলেরা পড়তে চাইত না। তাই যোগ্য হয়েও তাঁরা চাকরি পেতেন না।
এই ব্যাপারটা অনেককাল ছিল।
প্রেসিডেন্সিতে এক সময় অর্থনীতির একমাত্র অধ্যাপিকা ছিলেন ডঃ অমিতা দত্ত (সম্পর্কে আমার পিসি হন) । অভিজিৎ বিনায়ক ও তার সহপাঠীরা তাঁর ক্লাস করত না। এতা ৮০ র দশকের কথা !
অর্জুন | 162.158.166.134 | ১৩ মে ২০২০ ২৩:০৮
অর্জুনের সঙ্গে পেরে উঠব না। প্রচুর খুঁটিয়ে পড়ে।
বঙ্গভঙ্গ রোধ মানে? ভঙ্গই তো হয়নি
অর্জুন
আমি ডঃ রমা চৌধুরীর কথা বলেছি।
উনিও ঈশান স্কলার। ওঁর সমান নম্বর পেয়েছিলেন ভোলানাথ মুখোরাধ্যায়।
" মমতা কে মনে হয় আলাদা বাজার থেকে ধার করতে হবে, ২০০ কোটি আলোকেশন করেছিল প্রভিসনাল, কেন্দ্রীয় ঘোষনা য় তো মূলতঃ ভালবাসা, আর ধনখড়ের টুইট"
ভালবাসার কোন দাম নেই? ঃ-)))
ভবতোষ দত্তের (অর্থনীতির বিখ্যাত অধ্যাপক) 'আট দশক' এ ঢাকা ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক খবর পাওয়া যায় । তখন বাংলায় ঐ দুটিই বিশ্ববিদ্যালয় ছিল ।
তিব্বতে তথাগত সবকটা পর্ব পরপর পড়তে চাই, কি করে সম্ভব কেউ জানাবেন
কেস কিনা জানিনা । অবশ্যই ব্রিটিশ আমলের । চারুলতা রায় ঈশান স্কলার হয়েছিলেন ১৮৯৯ বা ১৯০০ খৃষ্টাব্দে । তখন ঈশান স্কলার পেলে প্রেসিডেন্সিতে এক বছর ক্লাস করতে হত । ঈশান স্কলার মহিলাদের সে পারমিশন মিলত । দ্বিতীয় মহিলা ঈশান স্কলার রমা বসু, পরে ডঃ রমা চৌধুরী । সেটা সম্ভবত ১৯৩০ সালে ।
চিনের বিশ্ব রেকর্ড
চিনের বিশ্ব রেকর্ড
পড়াশোনায় ব্রিলিয়ান্ট ও নানা গুণের অধিকারী হয়েও তখন অনেক মহিলা সামাজিক বাধা এবং বিশেষ করে সুযোগ, সুবিধের অসুবিধের জন্যে কিছু পাশ টাশ করে সেই বিয়ে করে গৃহবধূর জীবন কাটাতেন । বড়জোর কিছু সমাজ সেবামূলক কাজ বিশেষ করে মহিলা সমিতি করতেন। একটা স্মৃতিকথা লিখতেন । কংগ্রেসের মিটিঙে যেতেন । কেউ কেউ পরে গান্ধীর ডাকে সাড়া দিয়ে কিছু রাজনৈতিক কাজকর্ম করেছেন । ব্যাস ঐ অবধি ।
প্রেসিডেন্সি কলেজে মেয়েদের প্রবেশ ঘটল সম্ভবত ১৯৫১ সালে স্বাধীনতার চার বছর পরে । আশ্চর্যই !
@Дж
প্রথম মহিলা ঈশান স্কলার হলেন চারুলতা রায়, পরে চারুলতা মুখোপাধ্যায় । প্রেসিডেন্সি কলেজের প্রথম ভারতীয় অধ্যক্ষ ডঃ প্রসন্নকুমার রায় ও সেই সময়ের ডাকসাইটে মহিলা শিক্ষাবিদ সরলা রায়ের মেয়ে। গোখলে স্কুল ও কলেজের ফাউন্ডার ।
MSME , র সংস্থা গুলির মধ্যে প্রথমে আসে মাইক্রো সংস্থা।
পরিবর্তিত ডেফিনিশন অনুযায়ী মাইক্রো সংস্থার টার্ন ওভার হতে হবে এক থেকে পাঁচ কোটি টাকা।তবে তাঁরা বিনা কোল্যাটারাল ব্যাংক থেকে লোন পাবে।
এই মাইক্রো সংস্থা তো মূলত বেশ বড় বলে মনে হচ্ছে। বিশ ,ত্রিশ লক্ষ এর সংস্থা হিসেবে আসছে কি?তারা কি করবে?মহাজন এর থেকে লোন নেবে?