এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 162.158.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ০২:০১445327
  • বড় এস হ্যাঁ অবশ্যই। না আমরা শিখবো না। আমেরিকার এবারের স্টিমুলাসের পরে ক্যাপিটাল মার্কেট এর প্রচুর ইন্ডিকেটর হেল্দি হয়েছে তবুও বেকারিত্ব তুলনাহীন ভাবে বেড়েছে, সেটা হয়তো ওখানে নেই নেই করেও সোশাল সিকিউরিটি , টারগেটেড হেল্প‌দিয়ে হয়তো ম্যানেজ হবে এখানে তো মাইগ্রখন্ট লেবার সহ সমস্ত সাধারণ মানুষ কে নিয়ে রসিকতা চলছে। যেটা মেন কারণ এই এক্সোডাস টা্র , সোশাল হাউজিং না থাকা, কাজের ফর্মালাইজেশন মিনিমাম ডিগনিটি না থাকা, পলিসি‌তে মিনিমাম এম্প্যাথি না থাকা, তো আমাদের ঐতিহ্য।আশা করা হয়েছিল সামাজিক সেসপুল টার সামনে স্টেট পলিসি দিয়ে প্রোগ্রেসিভ কিছু উদাহরণ তৈরি হবে, কোর্ট দিয়ে খাপ বিদেয় এর মতো, তো‌ কোথায় কি, সারাদিন রাষ্ট্র এত অসুবিধা র মধ্যে ও কত উপকার করছে তার হিসেব চলছে, গরীবকে দেখতে গিয়ে মধ্যবিত্ত কে দেখছেনা তার কমপ্লেন চলছে, মাঝে শুরু হল পিলফারেশন কমাতে ডাইরেক্ট ক্র্যাশ ট্রান্সফার চাই, তারপরে অন্য দায়িত্ব খালি কমাও, তার পর ধরো বিজেপি নেতারা কাল থেকেই খুব গর্বের সাথে বলছিল , মানুষের হাতে ডাইরেক্ট টাকা না দিয়ে খুব ভালো হয়েছে , পরিশ্রম একটি সৎ অভ্যাস, প্রতিটি জনবিরোধী টার্ন এর ই লেজিটিমাইজেশনের কোন অভাব ঐতিহাসিক ভাবেই নেই। ওয়েস্টার্ন ওয়ার্ল্ড এ ইনক্লুশন এর ক্ষতি প্রতিদিন করা হয় তবে পাঁচ কেজি গ্রেন দিয়ে অনেক দিয়েছি কেউ বলেনা বা কদর্য কেন্দ্র রাজ্য ক্রেডিট নেবার লড়াই করেনা। ইন ইকূয়ালিটি এতটা ই আমাদের কালচারে র মধ্যে বুকে আছে তে এনটাইটেলমেন্ট এর ন্যুনতম গল্প ও উড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে । আমি সত্যি ই এই মাত্রা টেঁসে যেতে পারলে ভালো ,
  • Atoz | 172.69.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ০১:৫০445326
  • হঠাৎ বড়দা পাল্টি খেলে ছোড়দার কী হবে কেজানে!
    তবে যাদের ক্ষতি হয় তাদেরই ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে দেবার টেকনিক কিন্তু খাসা টেকনিক। এ জিনিস ক্ষুদ্র থেকে বৃহৎ নিচু থেকে উঁচু সব স্তরেই দেখেছি।
  • S | 162.158.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ০১:২৮445325
  • তবে এই পিএফ কন্ট্রিবিউশান কমানোর ফলে শেয়ার মার্কেট চাঙ্গা হবেই। মোদিজীর বেস - শহুরে শিক্ষিত ইংরেজি বলা প্রয়োজনের থেকে অধিক আয়ের জনগণরা যে এই অতিরিক্ত আয় মার্কেটেই ঢালবে, তার জন্য খুব বেশি ভাবতে হয় না।
  • S | 162.158.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ০১:২৫445324
  • @বোধিদা

    কৃষিক্ষেত্রে ভর্তুকি কমানো, শিক্ষা-স্বাস্থ্যে যথেচ্ছ প্রাইভেট পার্টিসিপেশান এনে সরকারের দায় কমানো, পিএফকে সরকারের দায়ভার হিসাবে দেখা, জনগণের নিজের ওয়েলফেয়ার এবং ভবিষ্যতের দায়িত্ব জনগণের উপরই চাপিয়ে দেওয়া তো অনেকদিন থেকেই চলছে। এককালে খবরের কাগজে, উইকলি-মান্থলি ম্যাগাজিনে, টিভিতে, ফ্রিজে, মাইক্রো ওভেনে সর্বত্রই এর স্বপক্ষে যুক্তি দেওয়া হত। প্রচুর কনসালটেন্ট, লবিয়িস্টরা এই কাজই করত।

    সমস্যা হল ভারত যে আমেরিকা নয় আর আমেরিকাও যে এখন এইসব বক্তব্য থেকে ডিস্টেন্ট মেইনটেইন করতে শুরু করেছে, সেটা আমরা কবে উপলব্ধি করবো জানি না।
  • অর্জুন | 172.68.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ০১:১৯445323
  • বিখ্যাত সব মহিলা অধ্যাপিকা যেমন নলিনী দাশ, ডঃ সুরমা দাশগুপ্ত, ডঃ অসীমা চট্টোপাধ্যায়, সুকুমারী ভট্টাচার্য , গৌরী ধর্মপাল এঁরা প্রায় সারাজীবন মেয়েদের কলেজেই পড়িয়েছেন । 

  • অর্জুন | 162.158.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ০১:০৪445322
  • কামিনী রায়, অবলা বসু, মানকুমারী বসুদের সময়ে অর্থনৈতিক ভাবে একমাত্র স্বাধীন ছিলেন তাঁদের সমসাময়িকা ডাঃ কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায় । একমাত্র চিকিৎসা বিজ্ঞানে যেসব মহিলারা এসেছেন তাঁরা অর্থনৈতিক ভাবে স্বাধীন ছিলেন। কাদম্বিনীর সঙ্গে আরো দুটি নাম আসে ডাঃ বিধুমুখী বসু ও ডাঃ যামিনী সেন । দুজনেই অবিবাহিতা ছিলেন । পরবর্তী কালে এদের রোজগার এবং সুনাম একজন পুরুষ চিকিৎসকের সমতুল্য ছিল । তাও অনেক পরে । 

    আরো একটি ক্ষেত্রেও অবশ্য মেয়েদের বাইরের জগতে দেখা যেত । স্কুল শিক্ষিকাদের । 

    কামিনী রায় প্রথম মহিলা অনার্স গ্র্যাজুয়েট। বেথুনে পড়াতেন কিন্তু বিয়ে করেই শিক্ষকতা ছেড়ে দিলেন । 

    একটু উচ্চতর প্রফেশনে মেয়েদের যাওয়ার আরেকটি বাধা হল, তাদের ইন্টেলেচ্যুয়ালি ইনফিরিওর মনে করা হত। বিশেষ করে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা এবং  high level administrative কাজে । সিভিল সার্ভিসও (ICS) তো মহিলাদের জন্যে খোলা ছিল না। কলেজে মেয়েদের কাছে  ছেলেরা পড়তে চাইত না।  তাই যোগ্য হয়েও  তাঁরা চাকরি পেতেন না। 

    এই ব্যাপারটা অনেককাল ছিল। 

    প্রেসিডেন্সিতে এক সময় অর্থনীতির একমাত্র অধ্যাপিকা ছিলেন ডঃ অমিতা দত্ত (সম্পর্কে আমার পিসি হন) । অভিজিৎ বিনায়ক ও তার সহপাঠীরা তাঁর  ক্লাস করত না।  এতা ৮০ র দশকের কথা !

  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 162.158.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ০১:০৩445321
  • S | 162.158.106.11 | ১৪ মে ২০২০ ০০:৪৫

    হ্যাঁ ঠিক, তবে সাধারণত এটাকে বিশাল অসুবিধে বলে দেখানো টাই রীতি:-))), দুভাবে , অসহায় সরকারের দায় হিসেবে , আর সাধারণ ভাবে চাকুরি জীবিত কম হওয়ায় এটাকে চালু উইসডমে জিনিসের দাম বাড়ার কারণ হিসেবে বলা হয়:-)) আর এই ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ধরে নেওয়া যায় পি এফ ইন্টারেস্ট রেট কমার একটা নোটিফিকেশন আসবে, এর আগে খুব রিসেন্টলি ই অনেকবার এসেছে , সেটা না এলে খুবই অবাক হব।
  • সে | ১৪ মে ২০২০ ০০:৫৮445320
  • অর্জুন | 162.158.166.134 | ১৩ মে ২০২০ ২৩:০৮

    অর্জুনের সঙ্গে পেরে উঠব না। প্রচুর খুঁটিয়ে পড়ে।

  • সে | ১৪ মে ২০২০ ০০:৫৪445319
  • বঙ্গভঙ্গ রোধ মানে? ভঙ্গই তো হয়নি

  • Atoz | 172.68.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ০০:৪৫445318
  • ১৯০০ সাল! অনেক আগের। তখন তো বঙ্গভঙ্গ রোধ আন্দোলনও হয় নি। অত আগে একজন মহিলা ঈশান স্কলার, এটা বেশ একটা অবাক ব্যাপারই। তবে ইনি হয়তো ব্যতিক্রমী, বিশেষ করে এঁর মা নিজেই যখন শিক্ষাবিদ।
  • S | 162.158.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ০০:৪৫445317
  • ডিফাইন্ড বেনিফিট্স কমাতে গেলে ইফিএফের ইন্টারেস্ট রেট কমাবে। এক্ষেত্রে কন্ট্রিবিউশান কমিয়ে সরকারের অল্প হলেও অসুবিধাই হবে। তবে এখন ভারত সরকারের কাছে ইফিএফ তেমন বড় কোনও ব্যাপার নয়। কারণ মোট অ্যাসেট আন্ডার ম্যানেজমেন্ট ১১-১২ লক্ষ কোটি টাকা। তার মানে বছরে ১ লক্ষ কোটি টাকা সুদ দিলেই হয়ে যাছে। সেটা কেন্দ্র সরকারের কাছে তেমন কোনও ব্যাপার নয় যাদের মোট বাজেট রেভিনিউ ৩০+ লক্ষ কোটি টাকা।
  • সে | ১৪ মে ২০২০ ০০:৩৭445316
  • অর্জুন

    আমি ডঃ রমা চৌধুরীর কথা বলেছি।

    উনিও ঈশান স্কলার। ওঁর সমান নম্বর পেয়েছিলেন ভোলানাথ মুখোরাধ্যায়।

  • o | ১৪ মে ২০২০ ০০:৩৭445315
  • " মমতা কে মনে হয় আলাদা বাজার থেকে ধার করতে হবে, ২০০ কোটি আলোকেশন করেছিল প্রভিসনাল, কেন্দ্রীয় ঘোষনা য় তো মূলতঃ ভালবাসা, আর ধনখড়ের টুইট"

    ভালবাসার কোন দাম নেই? ঃ-)))

  • অর্জুন | 172.69.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ০০:২৮445314
  • ভবতোষ দত্তের (অর্থনীতির বিখ্যাত অধ্যাপক) 'আট দশক' এ ঢাকা ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক খবর পাওয়া যায় । তখন বাংলায় ঐ দুটিই  বিশ্ববিদ্যালয় ছিল । 

  • Subhabrata | ১৪ মে ২০২০ ০০:২৭445313
  • তিব্বতে তথাগত সবকটা পর্ব পরপর পড়তে চাই, কি করে সম্ভব কেউ জানাবেন

  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 162.158.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ০০:২৪445312
  • মমতা কে মনে হয় আলাদা বাজার থেকে ধার করতে হবে, ২০০ কোটি আলোকেশন করেছিল প্রভিসনাল, কেন্দ্রীয় ঘোষনা য় তো মূলতঃ ভালবাসা, আর ধনখড়ের টুইট, তো ওনাকে ধার করতে হবে, এবং উনি বামফ্রন্টের করে যাওয়া ঋণ কে দোষ দিয়ে আরাম পাবেন। পোস্স্মট অফিস স্মল সেভিং স কে সেন্ট্রাল লোন বলে ধরার রীতিটা কি এখনো আছে, আছে হয়তো কাল মমতার কথা শুনে মনে হল আছে।
  • অর্জুন | 172.69.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ০০:২২445311
  • কেস কিনা জানিনা । অবশ্যই  ব্রিটিশ আমলের । চারুলতা রায় ঈশান স্কলার হয়েছিলেন ১৮৯৯ বা ১৯০০ খৃষ্টাব্দে । তখন ঈশান স্কলার পেলে প্রেসিডেন্সিতে এক বছর ক্লাস করতে হত । ঈশান স্কলার মহিলাদের সে পারমিশন মিলত । দ্বিতীয় মহিলা ঈশান স্কলার রমা বসু, পরে ডঃ রমা চৌধুরী । সেটা সম্ভবত ১৯৩০ সালে । 

  • Atoz | 162.158.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ০০:২০445310
  • সে দি, গরীবদের জন্য সীট দিয়েই বা কতটা কী করতে পারতেন মিশনারিরা? কী হত পরে সেই গরীবদের? সব তালিকায় তো বড় বড় ঘরানা ঘরের নামই দেখতে পাই। চট্টো বন্দ্যো মুখো দাশগুপ্ত সেনগুপ্ত ঘোষ বোস গুহ মিত্র ইত্যাদি ইত্যাদি।
  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 162.158.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ০০:১৬445309
  • ১২% থেকে ১০% কমিয়েছে। হ্যাঁ, কিন্তু ওদের লজিক দুটো হবে, একটা মানুষ হাতে বেশি পেলে কনজাম্পশন বাড়বে আর যেহেতু ৮0 সি অপরিবর্তিত, তাই অন্যভাবে সেটা মানুষ করে নিতে পারবে। মূল গল্পটা বহুদিন ধরেই চলছে , লং টার্ম ডিফাইন্ড বেনেফিটস কমানো।
  • Atoz | 162.158.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ০০:১৫445308
  • চারুলতা মুখোপাধ্যায় এর কেসটা কবেকার? ব্রিটিশ আমলের?
  • S | 108.162.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ০০:১১445307
  • এটা বোধয় ম্যান্ডেটরি কন্ট্রিবিউশানের রেট। এটা কমাতে টেক হোম বাড়বে, সঙ্গে ট্যাক্সও বাড়বে। কেউ চাইলে ট্যাক্স কমানোর জন্য ভিপিএফে রাখতে পারে। সেই অপশান তো থাকছেই।
  • সিএস | 162.158.***.*** | ১৩ মে ২০২০ ২৩:৪৬445306
  • কিন্তু পিএফের পার্সেন্টেজ কমানোটা ঘুরিয়ে লোকের থেকে টাকা নেওয়া না ? যে টাকাটা এখন বেশী পাবে সেটার ওপর তো ট্যাক্স বসবে, কিন্তু রেটটা না কমালে সেটায় ট্যাক্স হত না এবং সুদও পেত। ডান হাতে দিয়ে বাঁ হাতে নিয়ে নিল ? সেই টাকাটাই আবার অন্য জায়গায় লাগাবে?

    যাগ্গে, হেডলাইন তো হল। স্ব-নড়বড় নড়বড় তো হল।
  • শতফুল | 14.***.*** | ১৩ মে ২০২০ ২৩:২৯445305
  • চিনের বিশ্ব রেকর্ড

  • শতফুল | 14.***.*** | ১৩ মে ২০২০ ২৩:২৯445304
  • চিনের বিশ্ব রেকর্ড

  • অর্জুন | 162.158.***.*** | ১৩ মে ২০২০ ২৩:১৭445303
  • পড়াশোনায় ব্রিলিয়ান্ট ও নানা গুণের অধিকারী  হয়েও তখন অনেক মহিলা সামাজিক বাধা এবং বিশেষ করে সুযোগ, সুবিধের অসুবিধের জন্যে কিছু পাশ টাশ করে সেই বিয়ে করে গৃহবধূর জীবন কাটাতেন । বড়জোর কিছু সমাজ সেবামূলক কাজ বিশেষ করে মহিলা সমিতি করতেন। একটা স্মৃতিকথা লিখতেন । কংগ্রেসের মিটিঙে যেতেন । কেউ কেউ পরে গান্ধীর ডাকে সাড়া দিয়ে কিছু রাজনৈতিক কাজকর্ম করেছেন ।  ব্যাস ঐ অবধি । 

    প্রেসিডেন্সি কলেজে মেয়েদের প্রবেশ ঘটল সম্ভবত ১৯৫১ সালে স্বাধীনতার চার বছর পরে । আশ্চর্যই !

  • bodagu | 162.158.***.*** | ১৩ মে ২০২০ ২৩:১৬445302
  • আমার ধারণা পি এফ সংক্রান্ত যে পরিবর্তন গুলো এসেছে তাতে ওভারল নন-কম্প্লায়েন্স , মানে নিয়মিত পি এফ জমা পড়া টা কমবে।
  • অর্জুন | 162.158.***.*** | ১৩ মে ২০২০ ২৩:০৮445301
  • @Дж

    প্রথম মহিলা ঈশান স্কলার হলেন চারুলতা রায়, পরে চারুলতা মুখোপাধ্যায় । প্রেসিডেন্সি কলেজের প্রথম ভারতীয় অধ্যক্ষ ডঃ প্রসন্নকুমার রায় ও সেই সময়ের  ডাকসাইটে মহিলা শিক্ষাবিদ সরলা রায়ের মেয়ে। গোখলে স্কুল ও কলেজের ফাউন্ডার ।  

  • চন্দননগর ফেকুগিরি | 162.158.***.*** | ১৩ মে ২০২০ ২২:১৮445300
  • গত দু'তিনদিন ধরে হুগলির চন্দননগরের তেলানিপাড়ায় সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। এবিষয়ে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতে এসেছে। তথ্যগুলো ভেরিফিকেশনের কাজ চলছে। ভেরিফিকেশনের পরে একটি ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং রিপোর্ট প্রকাশ করবো বলে স্থির করেছি। আজকের এই পোস্টটি সাংসদ অর্জুন সিং এর ফেসবুক ভিডিও পোস্ট এর ফ্যাক্ট চেক বিষয়ক।

    গত ১১ই মে বিকেল ৪টে ৩৪ মিনিটে বিজেপির সাংসদ অর্জুন সিং ফেসবুকে একটি ভিডিও পোস্ট করেন। সেই ভিডিওটিতে একজন রক্তাক্ত ব্যক্তিকে দেখা যাচ্ছে । ভিডিও পোস্টটির লিঙ্ক কমেন্টে এবং আমার এই পোস্টে তার স্ন্যাপশট রইল।

    অর্জুন সিং তার ফেসবুক পোস্টে সেই রক্তাক্ত ব্যক্তিকে হিন্দু বলে উল্লেখ করেছেন। এবং দাবি করেছেন, 'দুধেল গাই' মুসলমানরা এভাবেই তেলানিপাড়ায় হিন্দুদের রক্ত ঝরাচ্ছে।

    আসুন, এবার অর্জুন সিং এর পোস্টের ভিডিওতে যে রক্তাক্ত ব্যক্তিকে দেখা যাচ্ছে তার আসল পরিচয় একবার খতিয়ে দেখে নেওয়া যাক।

    ভিডিওটিতে যে রক্তাক্ত ব্যক্তিকে দেখা যাচ্ছে তার আসল নাম মঞ্জুর আলম। বয়স প্রায় ৫৫ বছর। পেশায় ভদ্রেশ্বর জুটমিলের শ্রমিক। ভদ্রেশ্বর জুটমিল কোয়ার্টারের ১২নম্বর লাইনে সপরিবারে থাকেন। গত ১০ তারিখ ইফতারের পরে মাগরিবের নামাজ পড়ে মঞ্জুর কোয়ার্টারের বাইরে দাঁড়িয়েছিলেন। তখন মুশলধারে বৃষ্টি হচ্ছিল। হঠাৎ কিছু দুষ্কৃতি তরোয়াল হাতে মঞ্জুরের কাছে এসে বলতে শুরু করেন,
    "তোরা মুসলমানরা করোনা ছড়াচ্ছিস। তোরা এই কোয়ার্টার ছেড়ে চলে যা। নাহলে কেটে টুকরো টুকরো করে নদীতে ভাসিয়ে দেবো।"

    মঞ্জুর কোয়ার্টার ছেড়ে যেতে রাজি না হতেই দুষ্কৃতিরা জয়শ্রীরাম শ্লোগান দিয়ে এলোপাথাড়ি তরোয়ালের কোপ মারতে শুরু করে। আর্তনাদ শুনে মঞ্জুর আলমের সন্তান বছর ত্রিশ বয়সী মুহাম্মদ আজাদ বেরিয়ে আসেন। বাবাকে বাঁচাতে যেতেই আজাদকেও কোপানো হয়। এরপর স্থানীয় মানুষরা রুখে দাঁড়ালে দুষ্কৃতিরা পালিয়ে যায়। মঞ্জুর আলম এবং পুত্র মুহাম্মদ আজাদকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

    মুসলিম ব্যক্তিদের উপর আক্রমণ চালিয়ে তাদের রক্তাক্ত করে, রক্তাক্ত ব্যক্তিদের হিন্দু বলে চালিয়েছিলেন অর্জুন সিং। আক্রমণের দায় চড়িয়েছিলেন মুসলমানদের উপর। দাঙ্গাবাজ অর্জুন সিং ধরা পড়ে গেলেন। হিন্দুত্ববাদীদের দ্বারা আক্রান্ত মঞ্জুর আলম এবং মুহাম্মদ আজাদ এর সুস্থতা কামনা করি।

    পুনশ্চঃ রিপোর্ট করে আমার আইডি ব্লক করিয়ে দেওয়া হতে পারে। তাই এই ফ্যাক্ট চেক বিষয়ক লেখাটি নিজের নিজের ওয়ালে কপি-পেস্ট করে রাখার অনুরোধ রইল।(Md Zim Nawaz এর দেওয়াল থেকে )
  • sm | 162.158.***.*** | ১৩ মে ২০২০ ২২:১২445299
  • MSME  , র সংস্থা গুলির মধ্যে প্রথমে আসে মাইক্রো সংস্থা।

    পরিবর্তিত ডেফিনিশন অনুযায়ী মাইক্রো সংস্থার টার্ন ওভার হতে হবে এক থেকে পাঁচ কোটি টাকা।তবে তাঁরা বিনা কোল্যাটারাল ব্যাংক থেকে লোন পাবে।

    এই মাইক্রো সংস্থা তো মূলত বেশ বড় বলে মনে হচ্ছে। বিশ ,ত্রিশ লক্ষ এর সংস্থা হিসেবে আসছে কি?তারা কি করবে?মহাজন এর থেকে লোন নেবে?

  • sm | 162.158.***.*** | ১৩ মে ২০২০ ২২:০৭445298
  • ডিভিডেন্ড,কনসালটেন্সি,ব্রোকারেজ ফি তে ২৫শতাংশ কর কম কাটা হবে? আপটু মার্চ ২১ অবধি।
    ভালো কথা। তা,মোট কতো কর সাশ্রয় হবে?মানে এতে করে কেন্দ্রীয় সরকার কতো কোটি টাকার ট্যাক্স লুজ করবে?
    এই না কাটা কর কি বাৎসরিক ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন থেকে বাদ যাবে না ধরে দিতে হবে?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত