@অরিন, "সমস্যাটি জটিল হয়ে যায় যদি *না* ক্লাস্টার গুলো কে সময় মতো শনাক্ত করে টেস্ট ট্রেস আলাদা করে ফেলার প্রক্রিয়াটি দ্রুত সেরে ফেলা যায়।" - "না" যোগ হবে তো?
@i: "অস্ট্রেলিয়া, নিউজীল্যান্ডের জনসংখ্যা অধিক হ'লে আর সীমানায় অন্য দেশের অবস্থানে এই পরিস্থিতিতে প্রাথমিক ধাক্কা সামলানো কতটা শক্ত হ'ত?"
সেটা অনেকগুলো ব্যাপারের ওপর নির্ভর করতো সেক্ষেত্রে।
এক. দেশের সরকার কখন, কত দ্রুত, ও কোন পরিস্থিতিতে দেশের সীমানা বন্ধ করতেন। অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ড চারপাশে সমুদ্র দিয়ে ঘেরা হতে পারে, সীমানায় অন্য দেশ হয়তো স্থলে নেই, তবে তাই বলে অন্য দেশ থেকে আনাগোনার কিন্তুকম নয় দুটো দেশেই। জল জাহাজ , উড়োজাহাজ সূত্রে লক্ষ্ করে থাকবেন হয়তো যে উভয় দেশেই মানুষের যাতায়াত কিন্তু অন্য অনেক দেশের থেকে অনেকটাই বেশি। কাজেই সীমানায় অন্য দেশের উপস্থিতিবনাম সমুদ্র থাকলে যে অনেকটা ইনফেক্টেড লোকের আনাগোনার তফাৎ হবে, এমনটি নাও হতে পারে। এমনকি উল্টোটাও হতে পারে যে যে সমস্ত দেশে প্রচুর জাহাজ/ বিশেষ করে cruise ship নোঙর ফেলে, সেসব দেশে জাহাজ থেকে সংক্রমণের আশংকা থাকে। নিউজিল্যান্ড অস্ট্রেলিয়া উভয় দেশ-ই কিন্তু সীমানা বন্ধ করতে গড়িমসি করেছে। এদের তুলনায় তাইওয়ান, সিঙ্গাপুর , সাউথ কোরিয়া কিন্তু আরো সময় থাকতে সীমানা বন্ধ করে ফেলেছিলো। তা সত্ত্বেও দুটো দেশ-ই কিন্তু খুব খারাপ সামলায়নি (এখনো পর্যন্ত) .
দুই, এটাতো একটা respiratory ভাইরাল infection , তাই মোট জনসংখ্যা তো অসুখের ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে একটা ব্যাপার ঠিক ই, তবে খেয়াল করে দেখুন এই অসুখ গুলো cluster ধরে অসুখ হয়। এখন একজন মানুষের থেকে প্রথমে দুই কি তিনজন, এই করে গোটা সমাজে ছড়িয়ে যায় বটে, তবে বেশির ভাগ ই ছোট ছোট ক্লাস্টার এ। যার জন্য দেখুন চীন এর ক্ষেত্রে হুবেই তে ক্লাস্টার হলো, আমেরিকায় দেখুন ওয়াশিংটন স্টেট এ প্রথম দিকে কিরকম নার্সিং হোম গুলোতে ক্লাস্টার হলো, তারপর নিউ ইয়র্ক এ দেখুন কতগুলো ক্লাস্টার এ অসুখ হচ্ছে, ইতালি তে বেরগামো ও উত্তর ইতালি, ভারতেও দেখুন ক্লাস্টার ধরে অসুখ তা হচ্ছে। এই দিক থেকে বিচার করলে দেখবেন , সমস্যাটি জটিল হয়ে যায় যদি ক্লাস্টার গুলো কে সময় মতো শনাক্ত করে টেস্ট ট্রেস আলাদা করে ফেলার প্রক্রিয়াটি দ্রুত সেরে ফেলা যায়।
তিন, এইখানে টাইমিং এর ব্যাপারটা খুব প্রয়োজনীয়। নিউজিল্যান্ড যেমন খুব দ্রুত ঠিক করে ফেলে যে শুধু সোশ্যাল ডিস্টেন্সিঙ এর ভরসায় না থেকে পুরো লক ডাউন করবে, অস্ট্রেলিয়া আরো সময় নিয়ে ব্যবসা বাণিজ্য খোলা রেখে চালিয়ে গেছে। এখন আমরা বলতে পারি বা ভাবতে পারি যে কম জনসংখ্যা আর মোটামুটি ভাবে সবাই সরকারের কথায় বিশ্বাস করেছে বলে এরা এযাত্রা উৎরে গেছে।
তাহলেও এরা ভালোই সামলেছে এখনো অবধি।
"অস্ট্রেলিয়া নিয়ে খুব বেশি উল্লসিত হবার কারণ নেই। পিপিই র অভাব আছে, লেবার লিবেরেলদের ঝগড়া ফিরছে আস্ত্র আস্তে। লোক কম থাকায় জোরালো লকডাউন করে প্রাত্গমিক ধাক্কা সামলেছে। " (a )
প্রসঙ্গ প্রাথমিক ধাক্কা সামলানো নিয়ে ছিল। বহু দেশ এখনো হাবুডুবু খাচ্ছে। এটাও কিছু কম নয়। পরে কি হবে কেউ জানে বলে মনে হয় না।
এক বন্ধুর থেকে একটা হেব্বি মজার খবর পেয়েছিলাম দিন পনের আগে। পব তে কিছু জায়গায় পুলিশ ইচছুক ব্যক্তিদেরকে চড়া দামে মদ সাপ্লাই করছিল। মদের দোকানগুলো বন্ধ থাকার জন্য তিনগুন দাম দিয়ে পুলিশের থেকে লোকে কিনছিলও। ফোন করে বলে দিলে সিভিক ভলেন্টিয়ার বাড়ি এসে দিয়ে যাচ্ছিল। আসলে লকডাউনের জন্য ট্র্য়াফিক থেকে পুলিশের বাড়তি ইনকাম বন্ধ ছিল, তাই এই ব্য়বসায় নামা। এখন মদের দোকান খুলে দেওয়ায় পুলিশের ব্যবসা বন্ধ।
এক অদ্ভুত সময়
হস্টেল এ সারারাত খিস্তি প্রতিযোগিতা আমরাও করেছি কিন্তু আজ ও এই ৫২ বছর বয়সে বাবা মা র সামনে শালা বলতে পারলাম না
দেশের রোল মডেল প্রত্যেকটা উইকেট পড়ার পর বেহেন....বলে উদযাপন করেন , উনি জানেন ক্যামেরা ওনাকে ফোকাস করছে , টিভি র সামনে বসে আমার লজ্জা হয় , উল্লাসে চাপা পড়ে যায় সেই উদযাপন , আচ্ছা ওনার মা ও তো খেলা দেখেন , কখনো মনে হয়না ? অবশ্য কোটি টাকা র চুক্তি র নিচে এইসব মধ্যবিত্ত সেন্টিমেন্ট চাপা পড়ে যায়
আমি অবাক নই
স্থান কাল পাত্র বলে কিছু একটা ছিল আমাদের সময়ে , আজ তার প্রয়োজন ফুরিয়েছে
করনা বোধ হয় সব ব্যালান্স করে দেবে , আমাদের জেনারেশন টা র সঙ্গে এই মধবিত্ত মূল্যবোধ গুলো ও চলে যাবে
ভালোই হবে
সেটাই তো বলছিলাম , বাপ কাকার তাউ জী র মাংসপেশী র জোর থাকলে গো বলয় রাজ্যে এগুলো কোনো কেস ই না
যেখানে বাপ ছেলে সাধারণ কথায় বহেন .....মাদার..... Use করে কনভার্স করে , এগুলো হাস্যকৌতুক লেভেল এর , তার ওপর আছে পঞ্চ নদ এর বীর পুঙ্গবরা , ওদের সাধারণ ঠাট্টা ওয়ে তেরি মা কি আঁখ বলে শুরু হয় , বিশাল শৌর্যের ব্যাপার
অবশ্যই তেরে বাপ কি......কখনো নয়
নেক্সট দেখার আছে কোন মেয়ের ফ্যামিলি FIR করে , নির্ভয়া বেচেঁ গেলে যে ট্যাবু নিয়ে বাঁচতো সেটা যেচে কে নিতে যাবে সেটাই কথা
ইন্ডিয়ান সংবিধানে ফেমিনিস্ট সোসাইটি কেস করলেও ভিক্টিম কে FIR করতে হবে , এখন যা মিডিয়া , এক ঘন্টা র মধ্যে 'সানসানি খবরেন 'তে মুখ দেখিয়ে দেবে
আলটিমেট পরিণতি ধামাচাপা
শুধু থ্রেট এ ও কত টা কি হবে বলা মুশকিল , কানহাইয়া কুমার কে IT সেল রোজ 500 থ্রেট পাঠায়
@#$%^&*(
ব্ল্যাকমেইলিং বা থ্রেট তো কোথাও এখনো লিক নেই , সব ই নিজেদের মধ্যে কথাবার্তা , এগুলো লিক করে সোশ্যাল শেমিং সম্ভব কিন্তু অ্যাকচুয়াল চার্জশীট দিতে গেলে ব্যাথা . ইনফরমাল স্কুল অ্যাকশন ম্যাক্সিমাম
অ্যাকচুয়াল রেপ না করে থাকলে এই গ্রুপ ইত্যাদি তে রেপ ফ্যান্টাসি বা নোংরা কমেন্টস এর অভিযোগ কোর্ট এ টিকবেনা
ব্যাঙ্ক ডাকাতি র প্ল্যান করা আর ডাকাতি করতে গিয়ে ধরা পড়া আলাদা . কোর্ট এ প্রমান করতে হবে যে ওই গ্রুপ এর আলোচনায় কারোর শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি হয়েছে . মানসিক খুব ই আপেক্ষিক . আবার ওদিকে তো গার্লস লকার রুম এর ফ্যান্টাসি চ্যাট ও পাবলিক হয়ে গ্যাছে . যুক্তি উঠছে ফ্যান্টাসি কতটা লিগাল ? রেপ ফ্যান্টাসি কতটা ইললিগ্যাল .
এগুলো যত টা মুখরোচক , আইন এর চোখে কেস মেরিট খুব কম . এখন যদি কোনো মেয়ে বা মহিলা যদি MP বা জজ এর ভাইঝি বা শালী হয় আর ছেলেটি র বাবা সামান্য 16000 টাকা মাইনের কেরানি তাহলে খুব সুবিচার হবে , উল্টো টা হলে হবে কচু . সমান সমান স্টেটাস হলে পুলিশ দু পক্ষ কে ডেকে কেস মিউচুয়াল মিটিয়ে নিতে বলবে .
নারীবাদী ফেইসবুক সম্প্রদায় কদিন খুব মেল ব্যাশিং করবে , ফেসবুক পুরুষবাদী জাঠ গোষ্ঠি ও পাল্টা হুমকি ছাড়বে .
নেট ফলাফল -করোনা ও পুষ্পবৃষ্টি র মতো সবাই সবার জায়গায় লোকডাউন
জটায়ু কে মিস করছি
লোকডাউনে লকলকে চ্যাট