#ওভার রেসপন্স
#ঠিক ঠাক
চারদিকে লোকজন মিইয়ে যাচ্চে। ইদিকে আমার খুবই ফুর্তি লাগচে এই ল্যাদখোর জীবন পেয়ে। কিন্তু ডিপ্রেসড নই বললেই শুনতে হচ্ছে ডিনায়াল মোডে চলে গেচি। পৃথিবী ভর্তি মাইরি ফ্রয়েড আর ইয়ুং। ঃ-)))
এখানেই কবি কেঁদেছেন।ওষুধ এর ছেয়ে ভ্যাকসিন এর ফেজ ট্রাইয়াল সোজা।মূলত একসক্যালেশন।অর্থাৎ ফেজ 1 থেকে 3 পর্যন্ত ভলান্টিয়ার এর সংখ্যা বাড়ানো হবে।
ওষুধ এর ক্ষেত্রে প্রচুর প্রতিক্রিয়া দেখতে হয়।যেমন হার্ট,কিডনি এসবের ওপর কতটা প্রভাব ইত্যাদি।একটু বেশি জটিল আর কি!
এক্ষেত্রে কোন লাইভ ভ্যাকসিন ব্যবহার করা হবে না।অন্তত আমি জানি না।সুতরাং সরকার চাইলে বা এফ ডি এ চাইলে,জরুরি পরিস্থিতি তে টাইম স্প্যান ছোট করা যায় বলে আমার ধারণা।
এসম্পর্কে আরো বেশি কেউ জানলে আলোকপাত করতে পারেন।
বোধি-দা, টাকা পাঠিয়েছেন। নিজের থেকেই যোগাযোগ করে দিলেন। অনেক কৃতজ্ঞতা ও ভালবাসা রইল। গুরু থেকে আরেকজনও ইমেল ও ওয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করে টাক াপাঠিয়েছেন। বিদেশে থাকেন।, কিন্তু তার নাম করতে নিষেধ করলেন। তার প্রতিও রইল অনেক কৃতজ্ঞতা ও ভালবাসা।
এই কাজটার পুর পরিকল্পনা রত্নাদি, রত্না সেনগুপ্তের। ইতিহাসের প্রাক্তন অধ্যাপিকা, প্রেসিডেন্সির প্রাক্তনী। ঊনি ও ডাঃ মিজানুর রহমান টু হুইলারে চেপে বালিগঞ্জ ফাঁড়ি দিয়ে হাজরা রোড, হয়ে হাজরা মোড় হয়ে রাসবিহারী এভিন্যু হয়ে গড়িয়াহাট, ঢাকুরিয়া, ঢাকুরিয়া ব্রিজ ও স্টেশন হয়ে যাদবপুর, যাদবপুর স্টেশন- এই পুরো অঞ্চল ঘুরে মোটামুটি ১৪- ১৮ জন ফুটপাথবাসীকে পেয়েছে।
১২- ৩ টের মধ্যে বেরোয় মিজানুর ওর বাইক নিয়ে। পেশায় চিকিৎসক। আমি ওর সঙ্গে গড়িয়াহাটে যোগদিচ্ছি। কারণ যাদবপুর থেকে হেঁটে এর বেশী যাওয়া সম্ভব হচ্ছে। রত্নাদি পার্ক সার্কাসে থাকেন। পরিচিত এক দম্পতি রান্না করে ফয়েলে লাঞ্চ প্যাক করে দেয় আর রাতের জন্যে মুড়ি, চিড়ে, চিনি ও কখনো কলা দিয়ে দেওয়া হয়। প্রতি সপ্তাহে একটি সাবানও দেওয়া হচ্ছে।
যারা টাকা পাঠাচ্ছেন তাদের ইমেলে সপ্তাহ শেষে গ্রুপের কাজের বর্ণনা দিয়ে ছবি সহ একটি মেল পাঠাব ।
বেশ ক বছর আগে CSC নামের কোম্পানি থেকে কোম্পানির সার্ভার ব্যবহার করে একটা অসভ্য জীব ট্রোল করত। আমার নামে পাইয়ের নামে মিথ্যে পোস্ট করেছে। আমার নাম দিয়ে টইও খুলেছিল।
সেইটাই,মনে হচ্ছে।
হুম...
না ওটা দেবাশীস সাহাও নয় বলেই মনে হচ্ছে।
কারো মনে হচ্ছে নানান নিক সংক্রান্ত আমার দাবীগুলি নিয়ে একটু সমস্যা হয়েছে, নানান টইয়ে r2h নামে কমেন্ট করছেন। বানান দেখে মনে হচ্ছে দেবাশিস সাহা হতে পারেন।
ঠিক কিব্যবস্থা নিয়েছেন?
সুইডেনে ডেথ রেট এত বেশি কেন?
এদিকে বালী হল্ট। ওদিকে লিলুয়ার খানিকটা। আরেকটু এগিয়ে সালকিয়া। এদিকে ফোরশোর রোড; মানে শিবপুরের দিক টা। হাওড়ার হাল খারাপ।
বালী তে একজন নার্স মারা গেছেন। আরেকজন পাঠক পাড়ার একজন পজেটিভ। হসপিটালাইজড। সে আবার ফ্ল্যাট এ থাকতো। পুরো ফ্ল্যাট আইশোলেশনে। :(((
তাহলে কি দেখা যাচ্ছে, লক ডাউন এর উদ্দেশ্য হলো,হাসপাতাল থেকে চাপ কমানো আর ভ্যাকসিন এর জন্য টাইম দেওয়া।
এবার দেখা যাক ফাউচি কি বলেছেন।ভ্যাকসিন বাজারে আসার টাইম এক থেকে দেড় বছর।
কেন তা,জানি না।কিন্তু উনি হলেন ইনফেকশাশ ডিজিজ এর শেষ কথা। প্রাজ্ঞ ব্যক্তিত্ব।
একটাই জিনিস ডেফার করি।জরুরি ভিত্তিতে ট্রাইয়াল একস্পেডাইট করা উচিত।
দুই,হাসপাতালের ওপর চাপ কমানো।চাপ কিন্তু সত্যিই বাড়ে।কারণ প্রচুর ভেন্টিলেটর নেই ও দক্ষ স্টাফ কম।
চাপ কমানো যায় কি করে বলেছি।
কিন্তু এর বিপরীতে দুটো যুক্তি আছে। কার্ভ তো ফ্ল্যাটেন করা গেলো।কিন্তু করোনা তো ধিকি ধিকি করে আক্রমণ করতেই থাকবে।এপিডেমিক এর মেয়াদ ও কয়েক মাস বেড়ে গেলো। ছোট ছোট ওয়েভ আসতেই থাকবে।হাসপাতাল এর স্টাফ দের আগামী কয়েক মাস ধরে করোনা সামলাতে হবে। তারা ক্লান্ত হয়ে পড়বেন।যদ্দিন না,ভ্যাকসিন না বেরোয়।
দুই,একটা অজানা প্রাণঘাতী ভাইরাস কম্যুনিটি তে রয়েই গেলো।সে কি মিউটেশন ঘটাবে কেউ জানে না।
আমার মতে শর্ট টার্ম লক ডাউন বাঞ্ছনীয়।সঙ্গে সঙ্গে প্রচুর টেস্টিং ও কনট্যাক্ট ট্রেসিং চলুক। পপুলেশন কে ইম্যুন্ড,আক্রান্ত ও অনাক্রান্ত তিনটে ভাগে ভাগ করে শিফট করানো হোক।
মিসটেক। এটা LCM দার কাউন্টি তে। 10 লাখ লোক বললো।
দীপু, ক্যালিফর্নিয়ার কেস টা দেখ। 648 আক্রান্ত। 8498 টেস্টেড। 19 মৃত্যু ( কাল অবধি).
এটা নিয়ে একটু বল ভাই