সাংঘাতিক প্যানিক তৈরী হয়েছে। বাসে এক মহিলা কয়েকবার কাশছেন দেখে ড্রাইভার সোজা বাস নিয়ে বেলেঘাটা আইডি চলে যান!
https://www.kolkata24x7.com/bus-driver-rushed-to-hospital-with-a-corona-suspected-woman-passenger/
রামানন লক্ষ্মীনারায়ণ যখন আসলেনই
https://epaper.sangbadpratidin.in/epaper/m/433937/5e7c074ae6059
@pi ইউএসএফডিএ বা ইউরোপিয়ান কমিশন দ্বারা অ্যাপ্রুভড কোন টেস্ট কিটে ইন্ডিয়ায় পরীক্ষা হচ্ছে? মাইল্যাবেরটা বোধয় শুধু আইসিএমার অ্যাপ্রুভ করেছে।
এদিকে করোনা নিয়ে আমার একটা আস্ত পোবন্দ রেডি হয়ে গেছে, শুধু খ আমাকে পোবন্দ লিখতে বলেননি বলে সেটা একেনে দিতে পারছি না। কী দুক্কু।
“১১৭৬ সালে গ্রীষ্মকালে একদিন পদচিহ্ণ গ্রামে রৌদ্রের উত্তাপ বড় প্রবল। গ্রামখানি গৃহময় কিন্তু লোক দেখিনা। বাজারে সারি সারি দোকান, হাটে সারি সারি চালা, পল্লিতে পল্লিতে শত শত মৃন্ময় গৃহ, মধ্যে মধ্যে উচ্চ নীচ অট্টালিকা। আজ সব নীরব। বাজারে দোকান বন্ধ, দোকানদার কোথায় পলাইয়াছে ঠিকানা নাই। আজ হাটবার হাটে হাট লাগে নাই। ভিক্ষার দিন, ভিক্ষুকরা বাহির হয় নাই। তন্তুবায় তাঁত বন্ধ করিয়া গৃহপ্রান্তে পড়িয়া কাঁদিতেছে, ব্যবসায়ী ব্যবসা ভুলিয়া শিশু ক্রোড়ে করিয়া কাঁদিতেছে, দাতারা দান বন্ধ করিয়াছে, অধ্যাপক টোল বন্ধ করিয়াছেঃ শিশুও বুঝি আর সাহস করিয়া কাঁদে না। রাজপথে লোক দেখিনা, সরোবরে স্নাতক দেখিনা, গৃহদ্বারে মনুষ্য দেখিনা......এক বৃহৎ অট্টালিকা-তাহার বড় বড় ছড়ওয়ালা থাম দূর হইতে দেখা যায়-সেই গৃহারণ্যমধ্যে শৈলশিখরবৎ শোভা পাইতেছিল। শোভাই বা কি, তাহার দ্বার রুদ্ধ, গৃহ মনুষ্যসমাগমশূন্য, শব্দহীন, বায়ুপ্রবেশের পক্ষেও বিঘ্নময়। তাহার অভ্যন্তরে ঘরের ভিতর মধ্যাহ্ণে অন্ধকার, অন্ধকারে নিশিথফুল্লকুসুমযুগলবৎ এক দম্পতি বসিয়া ভাবিতেছিল.....
রোগ সময় পাইল-জ্বর, ওলাওঠা, ক্ষয়, বসন্ত। বিশেষ বসন্তের প্রাদূর্ভাব হইল। গৃহে, গৃহে বসন্তে মরিতে লাগিল। কে কাহাকে জল দেয়, কে কাহাকে স্পর্শ করে। কেহ কাহারও চিকিৎসা করে না; কেহ কাহাকে দেখে না, মরিলে কেহ ফেলে না।অতি রমণীয় বপু অট্টালিকার মধ্যে আপনা আপনি পচে। যে গৃহে একবার বসন্ত প্রবেশ করে, সে গৃহবাসীরা রোগী ফেলিয়া পালায়।“
রাবড়িকে শুধুই দুধের সর বললে রাবড়ির স্বাদে তারতম্য হয়না। তাই আপনার কাছে 'দেখনদারি' মনে হলেও কিছু এসে যায় না। অন্য মন্ত্রীরা এই 'দেখনদারি' কিছুটা ফলো করেল পারতেন! আমার কাছে এটা বিরল দৃষ্টান্ত।
তবে পার্ক সার্কাসে বসবাসকারী একজনের কাছে এখুনি খবর নিলাম। বলল পার্ক সার্কাস ফাঁকা এখন।
সুইডেন অফিশিয়ালি বলছে না যে হার্ড ইমিউনিটি ওদের লাইন অফ অ্যাকশন। ওদের বক্তব্য হল ফোর্সফুল লকডাউন মারাত্মক এফেক্টিভ কিছু নয়, বিশেষত এমন সোসাইটিতে যেখানে লকডাউন না মানলে গুলি করা বা জেলে পোরা সম্ভব নয়। ওদের বক্তব্য ওরা সব অপশনই ওপেন রাখছে প্রয়োজন পড়লে ব্যবহার করবে। স্কুল বন্ধ করা প্রসঙ্গেও একই বক্তব্য। স্কুল বন্ধ করার জন্য যেটুকু ল অ্যামেন্ডমেন্ট দরকার ছিল, সেটা করে রেখেছে। কিন্তু অ্যাকচুয়ালি বন্ধ করার মত সিচুয়েশন এখনও আসেনি বলছে। বলছে বন্ধ করার সোশাল কস্ট বেশি। এবং ইনফেকশন স্প্রেড তাতে কতটা কমবে সে নিয়ে কোনো নির্ভরযোগ্য স্টাডি নেই। বাজারে যা আছে সেটা স্পেকুলেশন। ওদের মতে স্কুল বন্ধ করলে সেটা ইনফেকশন স্প্রেড বাড়াতেও কনট্রিবিউট করতে পারে, ইত্যাদি। স্কি করতে যাওয়া নিয়েও ওদের বক্তব্য ওর স্কি রিসর্টগুলোর সাথে বসেছিল। তারা ইনফেকশন স্প্রেড কমানোর জন্য যা যা অ্যাকশন নিয়েছে সেগুলো ওদের স্যাটিসফ্যাকটরি মনে হয়েছে। তবু ওরা লোককে রেকমেন্ড করছে সম্ভব হলে যাওয়া এড়াতে বা গেলেও ফ্যামিলি কেবিনে থেকে নিজেদের মত স্কি করে চলে আসতে।
এদিকে আজ টানটান উত্তেজনা। গতকাল দেশের পাবলিক হেলথ অথরিটি সকালে প্রেস কনফারেন্সে বলেছে সিচুয়েশন ইজ স্টেবল, কারণ প্রতিদিন নতুন ইনফেকশন মারাত্মক বাড়েনি, যেটা ওরা এক্সপেক্ট করেছিল। এদিকে বিকেলে স্টকহোমের হেলথ ডিপার্টমেন্ট প্রেস কনফারেন্সে বলেছে দ্য স্টর্ম ইজ হিয়ার। তো দুরকম মেসেজ কেন, সেই নিয়ে মিডিয়া চেপে ধরেছে। আজ বিকেলে পাবলিক হেলথ অথরিটি এক্সপ্ল্যানেশন দেবে। :-)
শৈলসুতার অর্থ তো হল গঙ্গা। ঐ নামে একজন লেখিকা আছেন মানে ছিলেন না!
@sm একটা টইয়ে আপনার করোনা বিষয়ক লেখাগুলো তুলে দিন। পেজ স্ক্রোল করে পড়তে হচ্ছে।
@দেব যেটা বললেন সেটা শুনলাম। মুখ্যমন্ত্রী নিজে বেরিয়ে ইন্সপেক্ট করছেন। এর পরে বোধহয় কিছু করার নেই। নিজেরা যদি নিজেরটা না বোঝে কেউ কিছু করতে পারবেনা। এই অঞ্চলগুলো টিভি দেখাচ্ছেও কম।