পঞ্চ প টা একেবারে খাঁটি!
হয় দারুণ আকর্ষণ, নয় ফাটাফাটি রকমের রিরাগ, বিরক্তি, তাও না হলে ভুলভাল চিন্তাভাবনা, বিকৃত রকমের দর্শণ, এই তিনটের বাইরে কিছু খুঁজে বার করা রীতিমত ব্যথার।
অর্জুন: "যেটা জ্ঞানের জগত অর্থাৎ wisdom সেটায় religion আসে কি করে?"
খুব গভীর কথা, এবং শুধু সঙ্গত প্রশ্নই নয়।
আসলে আমরা নিজেদের যেভাবেই দেখি, প্রত্যেকেরই কিছু না কিছু ধর্ম থাকে, ধর্ম, যা আমাদের ধারণ করে, আমাদের অস্তিত্বের container ধর। কিন্তু সে যখন আমাদের আশ্রয়, আমাদের "আঁকড়ে থাকার", আমাদের অস্তিত্বের চিহ্ন হয়ে দাড়ায়, তখনই এই হাবিজাবি আইডিয়াগুলো যে হিন্দু বিজ্ঞান না কি ছাই প্রবল হয়ে দেখা দেয়। হিন্দু, মুসলমান, এথিস্ট, এগুলো যে লেবেল, এগুলোর যে কোন বাস্তবিক অস্তিত্ব নেই, সেই বোধটাই তখন হারিয়ে যায়।
অনেক দিন আগে David Foster Wallace এর একটা লেখা মনে পড়ে গেল, পুরোটাই তুলে দি:
"Because here's something else that's weird but true: in the day-to-day trenches of adult life, there is actually no such thing as atheism. There is no such thing as not worshipping. Everybody worships. The only choice we get is what to worship.
And the compelling reason for maybe choosing some sort of god or spiritual-type thing to worship--be it JC or Allah, be it YHWH or the Wiccan Mother Goddess, or the Four Noble Truths, or some inviolable set of ethical principles--is that pretty much anything else you worship will eat you alive.
If you worship money and things, if they are where you tap real meaning in life, then you will never have enough, never feel you have enough. It's the truth. Worship your body and beauty and sexual allure and you will always feel ugly. And when time and age start showing, you will die a million deaths before they finally grieve you. On one level, we all know this stuff already. It's been codified as myths, proverbs, clichés, epigrams, parables; the skeleton of every great story. The whole trick is keeping the truth up front in daily consciousness.
Worship power, you will end up feeling weak and afraid, and you will need ever more power over others to numb you to your own fear. Worship your intellect, being seen as smart, you will end up feeling stupid, a fraud, always on the verge of being found out. But the insidious thing about these forms of worship is not that they're evil or sinful, it's that they're unconscious. They are default settings.
They're the kind of worship you just gradually slip into, day after day, getting more and more selective about what you see and how you measure value without ever being fully aware that that's what you're doing"
[ https://www.theatlantic.com/daily-dish/archive/2010/03/a-different-kind-of-freedom/189620/ ]
বুদ্ধদেব বলতেন, অস্তিত্বের তিনটি লক্ষণ (তিলক্ষণ) - অনিত্য (পালি: অনিচ্চ), অনাত্ত (নিজের বলে আলাদা করে কিছু নেই, non-self), এবং দু্ঃখ, আমাদের suffering কারণ আমরা এগুলো গুলিতে ফেলি, রিলিজিয়ন ধর, যেখানে প্রথাগত চর্চা (আচার আচরণ) প্রবল, কারণ আমার identityর জন্যে তার প্রয়োজন, আমি তাকে আঁকড়ে ধরি, অথচ যা চাই, তা প্রজ্ঞা, তাকে এভাবে আচার বিচারের পাকে ধরতেই পারা যাবে না। এই contradiction গুলো যত নষ্টের মূল, :-)।
যাকগে, প্রপঞ্চের এইটাই গল্প, ;-)
"সব ব্যাদে আছে", মনীষীর উক্তি কি বৃথা মহায়?
যা বলেছেন। এক্কেরে, যাকে বলে "ক"!
গোটা ভারত একটা পাগলাগারদে পরিণত হয়েছে।এর মধ্যে কয়েকটা একদম বদ্ধ উন্মাদ, তারা ইলেকশানে জিতে রাজা সেজে পাগলাগারদটাকে চালাচ্ছে, এই যা। আড়াআড়ি ভাগটা কম আর বেশী পাগলদের মধ্যে, পাগলামোতে এরা সব সমান।
চাই বা না চাই এই বিভাজনটা হয়েই গেছে। এখন আর খুব একটা বিনিময়ের জায়গা আছে বলে মনে তো হয় না। আমারও দু-চারজন বিজেপি "বন্ধু" আছে, ছোটবেলার ক্লাসমেট তাই এখনো বন্ধুই বলি আর কি - তা তাদের সাথেও আর বিনিময়ের জায়গা খুঁজে পাই না - অচেনা লোকের সাথে তো আরোই না। বিনিময়ের ন্যুনতম প্ল্যাটফর্মটাই নেই।
আমার অবজার্ভেশন, জাতি হিসাবে হিন্দুরা সম্ভবত পৃথিবীর সবথেকে বেশী মীন মাইন্ডেড ইন অ্যাভারেজ
ভারতে coronavirus infection er প্রথম কেস, কেরালায় Wuhan University r ছাত্র,