এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • খাসা ভালোর বাসা

    Suvasri Roy লেখকের গ্রাহক হোন
    ২০ মার্চ ২০২৪ | ৪১৬ বার পঠিত
  •   এ দেশে, কাউকে "ভালোবাসছি" মানে যেন তার ওপর চিরকালীন স্বত্ব জন্মে যায়। অথচ মানুষ জমি বা বাড়ী নয় যে তার ওপর চিরস্থায়ী স্বত্ব পাওয়া যাবে। এমন কী একতরফা ভালোবেসেও অনেকে চিরস্থায়ী স্বত্ব দাবি করেন। অবশ্য দু' তরফা ভালোবাসাতেও কেউ কারোর সম্পত্তি হয়ে যায় না। ভালোবাসা শব্দটির মানে হ'ল ভালোর মধ্যে বাস করা, মনের মানুষকে শাসন বা শোষণ করা তো নয়। কারোর ভালোর মধ্যে বাস করলে, তাকে তার মতো করে চলাফেরা করতে দিতে হ'বে বৈকী!

    তাছাড়া কাউকে ভালোবাসলে তাকে দখল করে রাখার মানসিকতা কোথার থেকে আসে? কোথা থেকে আসে প্রেমাাস্পদের মালিক হওয়ার মানসিকতা? যারা দাবি করেন, প্রেমাস্পদকে খুব ভালোবাসেন বলেই তার চব্বিশ ঘন্টা ও তিনশো পঁয়ষট্টি দিনের খুঁটিনাটির হিসেব রাখতে চান, তাঁরাও আসলে নিজেদের শাসক সত্তাকে ঢাকা দিতে চান। নিজেদের ইগো-কে সন্তুষ্ট করতে চান। যাকে ভালোবাসেন তার ওপর নজরদারি, খবরদারি, তার খুঁটিনাটি কাজকর্মের কৈফিয়ত চেয়ে তাকে উত্যক্ত করেন আপনারা এবং তার পরেও দাবি করেন, ভালোবাসেন। এ এক অদ্ভুত  স্ববিরোধ এবং আরো নির্দিষ্ট করে বলতে গেলে ভন্ডামি। মানুষ যাকে ভালেবাসে তার শান্তি চায়, তাকে হাসিমুখে দেখতে চায়। প্রেমাস্পদকে উত্যক্ত করে করে পাগলামির পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া কখনো ভালোবাসা হতে পারে না। আপনি যাকে ভালোবাসেন সে আপনার কেনা গোলাম নয় যে তার সমস্ত সময়, সমস্ত মনোযোগ আপনাকেই দেবে।

    অনেকে আবার সম্পর্ক ভেঙে যাওয়া ব্যাপারটাকে মানতে পারেন না। ব্রেক আপের পরে কেউ কেউ অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েন। কেউ কেউ আবার সম্পর্কে ফেরার জন্য প্রাক্তনকে অনুনয়বিনয় করেন, কেউ ভয় দেখান। এমন কী কেউ কেউ অস্ত্রের ব্যবহার করে প্রাক্তনকে শেষ করে দেন। 

    সম্পর্ক যে কারণেই ভাঙুক না কেন, বিষয়টা বেদনাদায়ক। এ কথাও মানি, একটা সম্পর্ক ভেঙে গেলে অসহ্য দুঃখ হয়। এটা মানবিক দুর্বলতা। আমরা কেউই পাথর নই, যন্ত্রও নই। পুরনো ভালোবাসাকে ভোলা সহজ নয়। কিছুতেই ভুলতে না পারলে ঘুম কমে যায়, রক্তচাপের হেরফের হয় এবং মানসিক চাপ ভয়াবহ বেড়ে যায় যার প্রতিক্রিয়ায় দেহে অনেক অসুখ বাসা বাঁধতে পারে। আপনার সমস্যা কোনো বন্ধুকে খুলে বলুন। তাও না পারলে সাইকিয়াট্রিস্টের কাছে যান এবং দুম করে চিকিৎসা বন্ধ করে দেবেন না।

    পুরনো সম্পর্কে নতুন করে ঢুকবার জন্য একবার দু' বার এমন কি দশবারও প্রাক্তনকে বলার পর সে যদি ফিরতে না চায়, তাহলে আর বলবেন না। তাকে ভালোবেসেছেন এবং ভুলতে পারছেন না, এটা যেমন সত্যি তেমনি সে আপনাকে আর চায় না, এটাও নির্মম বাস্তব। আপনাকে আত্মসম্মানজ্ঞান নিয়ে বেঁচে থাকতে হ'বে, তাও সত্যি। ভালবেসেছেন বলে আত্মসম্মানজ্ঞান বিসর্জন দিতে হবে, এমন কোনো কথা নেই।

    কী কী কারণে সম্পর্কটা ভাঙল, তা ভেবে দেখতে পারেন তবে পুরনোতে ফেরার জন্য নয়। সেই ভুলগুলো আপনার দিক থেকে ভবিষ্যতে যেন আর না হয়, এটুকু মনে রাখলেই যথেষ্ট।

    অনেকে বলেন, প্রাক্তন ছিল বিশ্বাসঘাতক, বহুগামী, প্রতারক ইত্যাদি ইত্যাদি। এটা যদি বুঝেই থাকেন তাহলে তো সেই সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ায় আখেরে আপনার ভালোই হয়েছে। তার পরেও দুঃখ কিসের! আর সত্যিই যদি সে বহুগামী হয়, তাহলে পরের যে কোনো সম্পর্ক এবং বিয়ে করেও সুখী হতে পারবে না। বহুগামিতা কখনো সুখ দেয় না। কিন্তু এই কারণে তাকে শাস্তি দেওয়ার কী অধিকার আছে আপনার? অতএব প্রতিশোধস্পৃহা ত্যাগ করাই ভাল। 

    পুরনো প্রেমকে ভুলতে একটু কোথাও বেরিয়ে আসুন, নরম গান শুনুন, ভালো বই পড়ুন, বাচ্চাদের সঙ্গে সময় কাটান। পোষ্যটিকে আদর করুন। পৃথিবীর অনেক লুকনো সৌন্দর্য আছে। দেখার ইচ্ছা থাকলে সে সব ঢাকা দেওয়া সৌন্দর্য দেখা যায় তবে তার জন্য সময় ও নিভৃতি চাই। সেই অবসর খুঁজে নিতে হ'বে। এই সবের দিকে দৃষ্টি গেলে অহোরহ পুরনো প্রেমের কথা নিশ্চয় মনে পড়বে না। নিজের জীবনটাকে তখন আর ভার বলে মনে হ'বে না।

    এই ভাবে জীবনের গলি থেকে রাজপথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে কোনো এক দিন আপনার জীবনে নতুন ভালোবাসা আসতে পারে। কবি তো সেই অমোঘ সত্য বলেই গেছেন, প্রেমের ফাঁদ সারা পৃথিবীতে ছড়ানো!

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শমীক | 103.***.*** | ৩০ মে ২০২৪ ১৩:৫৬532505
  • ভালোবাসলেই যেমন অধিকার জন্মায় না। তেমনই উল্টো দিক থেকে দেখলে ভালবাসার মানুষ যদি কোনো অধিকার না ফলায় তাহলে ভালবাসা পরিপূর্ণতা পায় কি? আমার প্রেমিকার সঙ্গে কেউ খুব হেসে হেসে কথা বলছে, আমি তা দেখেও সম্পূর্ণ উদাসীন, কোনও কৌতূহল হবে না, এটা কি স্বাভাবিক? অনেক সময় ভালবাসার মানুষও এই পোসেসিভনেসস আশা করে প্রিয়তমের থেকে। তবে বেশি কোনো কিছুই ভালো না। সবকিছুর মধ্যে একটা ভারসাম্য থাকলে ভাল। প্রেম যেমন থাকবে তেমন বিরহ, মনোমালিন্যও থাকবে। সেটাই সুস্থ সম্পর্কের ইঙ্গিতবাহী।
  • Suvasri Roy | ৩০ মে ২০২৪ ১৪:৪২532506
  • @শমীক
       সুচিন্তিত মত প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ। এবারে বলি, প্রেমাস্পদ আর কারুর সঙ্গে হেসে হেসে কথা বলছে দেখে কৌতূহল হতে পারে। সেটা আর দখলদারি মানসিকতা এক জিনিস নয়। এ প্রসঙ্গে সত্যজিৎ রায় পরিচালিত চিড়িয়াখানা সিনেমার একটি সংলাপ মনে পড়ছে। ভালোবাসায় একটু আধটু ঈর্ষা, একটুআধটু সিনিসিজম থাকবেই। ব্যোমকেশ বক্সী রূপী উত্তম কুমারের মুখ দিয়ে সত্যজিৎবাবু কথাটা বলিয়েছিলেন। কথাটা ঠিক। 
     
      অনেকে প্রেমাস্পদকে অকারণে সন্দেহ করে যা থেকে ঝগড়া লেগে যায়। অনেক সময় সম্পর্ক ভেঙেও যায়। মিথ্যে সন্দেহ করার ফলে ব্রেক আপ দুঃখজনক নয় কি? 
     
       প্রেমিক প্রেমিকার প্রতিটি মুহূর্ত পরস্পরের জন্য নাকি? তাদের পৃথিবী শুধু পারস্পরিক ভালোবাসা দিয়েই সচল থাকবে এমনও নয়। যে কোনো দরকারে, সমাজে টিকে থাকার জন্য এমন কী একঘেয়েমি কাটাতেও অন্যদের সঙ্গে কথাবার্তা বলা ও হাসিঠাট্টা করতে হতে পারে। এসবের ফলে তাদের প্রেম ক্ষয়ে যাবে না।
     
       যে কোনো জিনিসের বাড়াবাড়ি ক্ষতি ডেকে আনে। একেক জায়গায় এই ক্ষতিটা একেক রকম। 
  • Aditi Dasgupta | ৩১ মে ২০২৪ ০১:০০532519
  • খুব ভালো লাগলো। অধিকারবোধ ততক্ষণ ই মধুর হয় যতক্ষণ পর্যন্ত সেটা দুটো স্বাধীন সত্তার মধ্যেকার আকাশটিকে মর্যাদা দেয়। তানা হলে ব্যক্তি ব্যক্তি থাকেনা, আর ব্যক্তি ছাড়া প্রেম হয় কী করে? 
  • Suvasri Roy | ৩১ মে ২০২৪ ০৮:৩০532522
  • @Aditi Dasgupta 
    আমার লেখা পড়ে বেশ কিছু অর্থপূর্ণ কথাবার্তা বলেছেন। সমৃদ্ধ হ'লাম। আশা করব, আমার লেখায় মন্তব্য করা অব্যাহত রাখবেন।
     
     
  • চিত্তরঞ্জন হীরা। | 2409:4060:2eb5:ba12:821b:d1db:cddb:***:*** | ০১ জুন ২০২৪ ১৫:৩২532564
  • অসম্ভব সুন্দর এবং একটি দারুণ অনুভূতিময় একটি লেখা। প্রত্যেকটি মানুষের একটা অনুভূতির জগৎ রয়েছে। কেউ তাকে প্রকাশ করতে পারে, কেউ কেউ পারে না। এই পারাটাই শিল্পময় অভিব্যক্তি। নিজেকে বুঝে ওঠাটাও বিশেষ যোগ্যতা। 
    খুব ভালো লেগেছে লেখাটি।
  • Suvasri Roy | ০১ জুন ২০২৪ ১৬:০৬532567
  • @চিত্তরঞ্জন হীরা
    সুচিন্তিত মতামত দিয়েছেন। ভালো লাগল। শুভেচ্ছা জানাই।
  • Kuntala | ০২ জুন ২০২৪ ০৩:৫৬532585
  • চমৎকার লেখা। বেশ কিছুদিন পরে গুরুতে ফিরেই এরকম ঝরঝরে পরিস্কার ও সেন্সিবল একটি রচনা পড়ে মন ভরে গেল।
    একটি সিনেমা দেখেছিলাম, দুই অসমবয়সী বন্ধুকে নিয়ে, পুরনো দিনের আয়ারল্যান্ডের গ্রামাঞ্চলে কাহিনী। একজন বন্ধু সম্পর্ক শেষ করতে চায়, অন্যজন তা মানতে পারে না। শেষে সে ওয়ার্নিং দেয় যে আরও যোগাযোগ করলে সে একটি একটি করে আঙুল কেটে ফেলবে।
    এতো গেল সেলফ-হার্ম। এই মুহূর্তে অস্ট্রেলিয়ার বিরাট একটি সমস্যা হোল ইন্টিমেট পার্টনার ভায়োলেন্স।
    নারী স্বাধীনতার ফলে মেয়েদের ক্ষমতা কিছুটা হলেও বেড়েছে, আর আলাদা হয়ে যাওয়ার স্বাধীনতা পুরুষেরা মানতে পারছেন না।
    এই মুহূর্তে একটি বই পড়ছি, 'দি হাউস অফ গ্রিফ'। এটি সত্য ঘটনার ওপরে লেখা, হেলেন গারনারের বই। এক বাবা তার তিনটি সন্তানকে মেরে ফেলে, জলে ডুবিয়ে। এরকম প্রায়ই হচ্ছে। সম্প্রতি এক ভারতীয় নারী দুই সন্তান সহ আত্মহত্যা করেছেন জলে ডুবে। এই সব ভয়ংকর প্রতিক্রিয়ার থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় নেই, possessive মানুষদের। 
     
  • Suvasri Roy | ০২ জুন ২০২৪ ০৪:১৬532586
  • @Kuntala
      পাঠপ্রতিক্রিয়ার জন্য ধন্যবাদ। আপনার কথাগুলো তাৎপর্যপূর্ণ। এমনিতেই সব যুগে কিছু মানুষের ভেতর দখলদারি মানসিকতা থাকে। তার ওপর এখনকার দিনে নারী-পুরুষের সম্পর্কের পাল্টে যাওয়া সমীকরণ অনেকের মধ্যে possessiveness বাড়িয়ে তুলছে। তার ওপর deep rooted patriarchy তো আছেই। সেটা কি আর সহজে যাবে? সব মিলিয়ে দিনকে দিন পরিস্থিতি জটিল হচ্ছে।
      শুভেচ্ছা রইল।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে প্রতিক্রিয়া দিন