এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ঔরঙ্গজেব প্রসঙ্গে রিচার্ড ইটন বনাম নেহেরু

    upal mukhopadhyay লেখকের গ্রাহক হোন
    ০২ আগস্ট ২০২৩ | ৫৪৭ বার পঠিত
  • ঔরঙ্গজেবের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো খণ্ডনের স্ট্র্যাটেজি ঠিক স্ট্র্যাটেজি নয়। সব সংঘী অভিযোগের পেছনে দৌড়ে লাভ কি? অনেক ভিত্তিহীন প্রোপাগান্ডার উদেশ্যই হল বিভাজন সৃষ্টি তাই  অযথা শক্তিক্ষয় করে লাভ কি? 
    ঔরঙ্গজেব এক অর্থে হলেন মোঘল রাষ্ট্রীয় মতাদর্শের ধারাবাহিকতা যার ভিত্তি ছিল নাসিরুদ্দিন তুসির এ্যারিস্টটলের নেকমেকিয়ান এথিক্স প্রভাবিত স্বর্গীয় আশীর্বাদপুষ্ট রাজকীয় সার্বভৌমত্বের ধারণা। রাজা ন্যায়বিধান করবেন আর ন্যায়ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত ভায়োলেন্ট হবেন; মজার কথা হল আকবর নিজেই চিত্তর দখলের সময় গণহত্যার নির্দেশ দিয়ে এর চূড়ান্ত প্রয়োগ করেন। সে অর্থে বরং ঘড়ির কাঁটা পেছনের দিকে ফেরানোর নেহেরুর অভিযোগটা সিরিয়াস আর তাকে ডিল করা উচিত। সম্ভবত মৌলনা আজাদ আর উনি মিলে ঔরঙ্গজেব সম্পর্কে ওই পলিটিক্যাল রেজলিউশন নিয়েছিলেন। কংগ্রেস তখন ন্যাশানালিস্ট আইকন খুঁজছিল। সেটা কে হতে পারে আকবর ছাড়া। কারণ সুল ই কুলের (সর্বজনীন শান্তি) প্রবক্তা আকবর কংগ্রেসের সেকুলারইজমের ভারতীয় ধারণা সর্ব ধর্ম সমন্বয়ের আদর্শের একদম ঠিকঠাক প্রতিনিধি। প্রশ্নটা হল মোঘল রাষ্ট্রীয় মতাদর্শের বিবর্তনটা জাহাঙ্গীর শাজাহান হয়ে ঔরঙ্গজেবে পৌঁছে কি এতটাই সংকীর্ণ হয়ে গিয়েছিল যে ঘড়ির কাঁটার পেছনে ঘুরে যায়? আমি যতটুকু বুঝছি উত্তরাধিকারের প্রশ্নে “ইয়া তখত ইয়া তাবুত” অর্থাৎ হয় তখতে যাবে বা কবরে এই ধর্ষকামী জঘন্য ডেভিয়েশন ছাড়া মোঘল রাষ্ট্রীয় মতাদর্শের মূলধারা বরাবরই ছিল সুল ই কুল। এখানে ইটনের গবেষণা সবচেয়ে নেহেরু বিরোধী। রিচার্ড  ইটন বলছেন আকবর-ঔরঙ্গজেব বাইনারি অর্থহীন। ঔরঙ্গজেব বেশ খানিকটা স্বর্গীয় আশীর্বাদপুষ্ট রাজকীয় সার্বভৌমত্বের - সেক্রেড সভরিনিটির ধারণা থেকে বেরিয়ে এসে ব্যক্তি নিরপেক্ষ আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে গিয়েছিলেন ফতোয়া ই আলমগিরির মাধ্যমে। ওটা ছিল হানাফি শরিয়তি বিধির সবচেয়ে বড় ও পূর্ণাঙ্গ সংকলন-এক রুল বুক। নন্দিনী চ্যাটার্জির গবেষণা নেগোশিয়েটিং মোঘল ল দেখিয়েছে মধ্য বা প্রাক আধুনিক যুগে শরিয়তি বলতে লিগাল বা আইনী বোঝাত। রিচার্ড ইটনও চ্যাটার্জীর মত সমর্থন করেন কারণ  সে সময়ের গুরুত্বপূর্ণ  সাম্রাজ্যের মধ্যে মোঘল ছাড়া শিখ সাম্রাজ্যের বিচার ব্যবস্থা কাজি নির্ভর শরিয়তি বিধির ওপর নির্ভরশীল ছিল আর মারাঠা সাম্রাজ্য এর থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করে। তাই নেহেরু যে ভাবে শরিয়তি আইনের ওপর নির্ভরতার জন্য ঔরঙ্গজেবকে ঘড়ির কাঁটা পেছনে ফেরানর দোষে দুষ্ট করেছেন ইটনের মত তার কার্যকরী খণ্ডনই করে। যদিও ইটন কখনই নেহেরু প্রসঙ্গ তোলেন নি। আসলে নেহেরু বা কংগ্রেসের সমস্যা হল তাঁরা ন্যাশানালিস্ট প্রোজেক্ট তৈরি করতে গিয়ে পুরোপুরি এসিয়াটিক সোসাইটির বানানো ঔপনিবেশিক ইতিহাসের ন্যারেটিভের ওপর নির্ভরশীল ছিলেন। এই ফাঁদে পা দিয়েই দেশটা এখনও ভাগ হয়েই চলেছে নিয়ত।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দীপ | 42.***.*** | ০২ আগস্ট ২০২৩ ১৩:১৯522010
  • ঔরঙ্গজেবের অবিমৃষ্যকারিতা মোগল সাম্রাজ্য পতনের অন্যতম প্রধান কারণ। অবশ্য‌ই সাম্রাজ্যের পতন কোনো একজন ব্যক্তির উপরে নির্ভর করেনা, কিন্তু ঔরঙ্গজেবের একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত এই পতনকে ত্বরান্বিত করেছে। ঔরঙ্গজেবের সময়েই মোগল সাম্রাজ্যের সর্বোচ্চ বিস্তৃতি, আর তাঁর সময় থেকেই এর পতনের সূচনা। তাই ঔরঙ্গজেবের মৃত্যুর ত্রিশ বছরের মধ্যেই মোগল সাম্রাজ্য দিল্লী ও তার চারপাশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে, একের পর এক আঞ্চলিক শক্তির উত্থান ঘটে, মোগল সাম্রাজ্যের শ্মশানশয্যা রচিত হয়। 
    যে রাজপুত শক্তি একশো বছর ধরে মোগল সাম্রাজ্যের বিশ্বস্ত সহায়তা করেছে, ঔরঙ্গজেব তাকেই মোগল সাম্রাজ্যের শত্রু করে তুললেন। জিজিয়া পুনঃস্থাপনের মাধ্যমে, যশোবন্ত সিংহের মৃত্যুর পর মাড়‌ওয়ার গ্রাস করতে চেয়ে একের পর এক রাজনৈতিক ভুল করলেন। ফলস্বরূপ রাজপুতানায় বিদ্রোহের আগুন জ্বলে উঠল। দুর্গাদাস যশোবন্তের শিশুপুত্র অজিত সিংহকে বৈধ উত্তরাধিকারী ঘোষণা করে মোগল সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে পাল্টা লড়াইয়ে নামলেন, মধ্যভারতে ছত্রশাল বিদ্রোহ করলেন। গুরু গোবিন্দ সিংহের নেতৃত্বে শিখদের যুদ্ধ শুরু হল। উত্তর ভারতের বিস্তৃত অঞ্চলে বিদ্রোহের আগুন জ্বলে উঠল। মারাঠা অঞ্চলে শিবাজী স্বাধীন রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করলেন। একের পর এক আক্রমণ সাম্রাজ্যের ভিত্তিকে টলিয়ে দিল। ঔরঙ্গজেবের একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত এর জন্য দায়ী।
    অথচ বাবর বা আকবরের মতো ঔরঙ্গজেবের চরিত্রেও একাধিক গুণের সমন্বয় ঘটেছিল। কিন্তু ব্যক্তিগত ক্ষেত্রে নানা যোগ্যতার সমন্বয় ঘটলেও শাসক হিসেবে তিনি ব্যর্থ‌ই হলেন। তাঁর সন্দেহপ্রবণ মন, কেন্দ্রীকৃত শাসনব্যবস্থা - এসবের জন্য দায়ী। বৃদ্ধ সম্রাট নিজেও বুঝতে পারছিলেন তিনি দেশকে এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে নিয়ে চলেছেন, তাঁর মৃত্যুর পর ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি আসতে চলেছে। পুত্র বাহাদুর শাহকে লেখা চিঠিতে সেই অসহায় আর্তনাদ ই আমরা শুনতে পাই। এই হাহাকার‌ই ঔরঙ্গজেবের জীবনের শেষকথা, অশেষ গুণের সমন্বয় ঘটলেও শেষপর্যন্ত তিনি ট্রাজেডির চরিত্রে পরিণত হলেন। এই ট্রাজেডি ঔরঙ্গজেবের জীবনের, এই ট্রাজেডি ভারতের ইতিহাসের।
    ঔরঙ্গজেব নিয়ে আলোচনার ক্ষেত্রে এই তথ্যগুলিকে অস্বীকার করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়!
  • upal mukhopadhyay | ০২ আগস্ট ২০২৩ ১৩:৪৫522013
  • আপনার দেওয়া তথ্যগুলো অধিকাংশই ভুল। আমি বেশি কথা বাড়াবো না শুধু ঔরঙ্গজেবের আমলের অতি কেন্দ্রীকরণের যে কথা আপনি বলেছেন সেই অর্ধ সত্য সম্পর্কে বলতে চাই। মোঘল শাসন সম্পর্কে সঞ্জয় সুব্রামনিয়মের কথাটা ইতিহাসকারদের সাম্প্রতিক মতামত হিসেবে ধরা যায় আর সেটা হল মোঘল রাষ্ট্র ছিল কেন্দ্রীকৃত শাসনের ঠিক বিপরীত -এ্যালায়েন্স স্টেট-আঁতাতকামী রাষ্ট্র । এটা ঘটনা যে ষোলোশো আশির প্রথমে শাহজাদা আকবরের বিদ্রোহে প্রায় কাপড়ে চোপড়ে হয়ে কোন রকমে সামলে নেওয়ার পর ঔরঙ্গজেব একটু প্যারানয়েড হয়ে শাহজাদাদের ক্ষমতা কমিয়ে আর্থিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণ করেন। যা শুধু শাহজাদাদের হাউসহোল্ড এসস্ট্যাবলিশমেন্টে বা মহলের ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ ছিল। এটা করা হল বাদশাহের নিজস্ব মহলের হাতে থাকা ভালো খাজনা উৎপন্নকারী ‘খালসা’ জমির পরিমাণ অনেক বাড়িয়ে। টাকার দরকার হলে ঔরঙ্গজেব নিজের বিপুল ফান্ড থেকে দিতেন। এর বাইরের প্রশাসনিক ব্যবস্থা ও অর্থনীতি একদমই বিকেন্দ্রিত ছিল। উইকিপিডিয়া দেখুন সাতেরোশো সালে ঔরঙ্গজেবের রাজত্বের শেষ দিকে ভারত জিডিপিতে এক নম্বরে। অতএব সব দোষ ওই বুড়ো বাদশার ঘাড়ে চাপিয়ে লাভ নেই। অনেক জটিলতা আছে। যদি পড়তে চান মুনিস ডি ফারুকির প্রিন্সেস অফ মোঘল এম্পায়ার পডুন। পিডিএফ লভ্য। 
  • সেখ আসাদ আলি | 2409:4088:8191:dc33:bc82:6344:b7b6:***:*** | ০২ আগস্ট ২০২৩ ১৫:২৭522014
  • ভালো লেখা।  বেশ সম্ভাবনা আছে মনে হচ্ছে।  
  • দীপ | 42.***.*** | ০২ আগস্ট ২০২৩ ১৫:৫৮522015
  • ঔরঙ্গজেবের মৃত্যুর ত্রিশ বছরের মধ্যে মোগল সাম্রাজ্য ভেঙে পড়ে। দিল্লী ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে ছাড়া মোগল সাম্রাজ্যের অস্তিত্ব নেই।
    এর জন্য ঔরঙ্গজেব দায়ী নন? 
    একা ঔরঙ্গজেব কখনোই দায়ী নন ঠিক‌ই , কিন্তু তাঁর যথেষ্ট পরিমাণ দায় আছে।
    ঔরঙ্গজেবের সময়ে মোগল সাম্রাজ্যে সর্বাধিক বিস্তৃত, ঠিক ততোটাই অন্তঃসারশূন্য। 
    মারাঠা অঞ্চল স্বাধীন, শিবাজী সেখানে নিজেকে স্বাধীন রাজা হিসেবে ঘোষণা করেছেন। এমনকি শম্ভাজিকে বন্দী ও হত্যার পর‌ও মারাঠাদের দমন করা যায়নি। মধ্যভারতে ছত্রশাল স্বাধীন রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছেন। শিখেরা গুরু গোবিন্দ সিং এর নেতৃত্বে স্বাধীনতা ঘোষণা করেছে। রাজপুতরাও তাই।
    দীর্ঘ দুদশক ঔরঙ্গজেবকে দক্ষিণ ভারতে কাটাতে হয়। তাসত্ত্বেও মারাঠাদের পরাজিত করা যায়নি।
    সম্রাটের অনুপস্থিতির সুযোগে দিল্লিতে অভিজাত সম্প্রদায়ের প্রভাব বাড়তে থাকে। কে এগুলোর জন্য দায়ী?
    রাজপুতদের বিদ্রোহ, দাক্ষিণাত্য নীতি মোগল সাম্রাজ্যের পতনের অন্যতম কারণ।
  • দীপ | 42.***.*** | ০২ আগস্ট ২০২৩ ১৬:০৭522016
  • আর মোগল আমলে ভারতের অর্থনীতি যথেষ্ট ভালো ছিল, এটি আংশিক সত্য। এই বিশাল সম্পদ মূলত অভিজাত সম্প্রদায়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল, যা মোট জনসংখ্যার ৩/৪ শতাংশ। সাধারণ মানুষের অবস্থা মোটেও খুব স্বচ্ছল ছিলনা। 
    শাহজাহানের সময় থেকেই কৃষকবিদ্রোহ শুরু হয়ে যায়। পরবর্তীকালে আরো প্রবল আকার নেয়।
    আজকেও আম্বানী, আদানীকে দেখিয়ে কেউ ভারতের অর্থনীতির প্রশংসা করতে পারে। সেটা অন্ধের হস্তীদর্শন মাত্র। জিডিপি দিয়ে সবকিছু ব্যাখ্যা করলে বিপদ আছে।
  • Upal Mukhopadhyay | 116.193.***.*** | ০২ আগস্ট ২০২৩ ১৮:০৩522018
  • ধন্যবাদ অধ্যাপক আলি। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন