1
যদি 18 দিনের পারমাণবিক যুদ্ধে দেড়শ কোটি যোদ্ধা নিহত হয়ে থাকে তাহলে বিশাল তেজস্ক্রিয়তায় গোটা হস্তিনাপুর ইন্দ্রপ্রস্থের সমস্ত নাগরিকের মরে যাওয়ার কথা।
মরে যাওয়ার কথা বটে, কিন্তু কয়েকজন মুনিরিষি মিলে লাস্ট মোমেন্টে একটা এনার্জি শিল্ড দিয়ে প্রায় পুরো জায়গাটা ঘিরে ফেলেছিলেন। অল্প কিছু জায়গা শুধু বাঁচাতে পারেননি। মহাভারতে লেখা আছে, পড়ে নিন।
2
সমস্ত গাছপালা পশুপাখির মরে যাওয়ার কথা। এমন সার্বিক ধ্বংসলীলার কোন বর্ণনা মহাভারতে নেই।
গাছপালা পশুপাখির কোন ক্ষতি হয়নি। দুয়েকটা পশুর অল্প ক্ষতি হয়েছিল বটে, তবে সেসব প্লাস্টিক সার্জারি করে সারিয়ে নেওয়া হয়েছিল। এসবই মহাভারতে আছে, ভালো করে পড়ে দেখুন।
3
18 দিনের যুদ্ধের পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ণনা মহাভারতে আছে।
কিন্তু ওই বিশাল ওয়রহেডগুলো যুদ্ধক্ষেত্রে কীভাবে নিয়ে যাওয়া হত?
বাহন বলতে বলদে টানা শকট, ঘোড়ার টানা রথ, হস্তি।
ধুর, বিশাল ওয়ারহেড আবার কোত্থেকে এলো? সব মাইক্রো সাইজের, সেগুলো সবাই পিঠে বেঁধে ঘুরতো। কিছুই পড়েন না নাকি?
আর বলদ আবার কি কথা? বলুন গৌপিতা। ওদের তেজ জানেন?
4
প্রক্ষেপণের আগে ওই ওয়রহেডগুলো কিসে মাউন্ট করা হত, ধনুকে?
ধনুকে, হাতে, কাঁধে, নানান জায়গায় মাউন্ট করা হতো। প্রেডেটর দেখেননি? আপনি তো বড্ডো পিছিয়ে পড়েছেন দেখছি!
5
ওই দুই মহাকাব্যে আলোর জন্য মশাল ও দীপ ছাড়া
কিছুরই উল্লেখ নেই।
বাষ্প , বিজলী কিচ্ছু না।
অথচ ওই সময়ের নিউক্লিয়ার প্ল্যান্ট?
ব্রহ্মতেজের নাম শোনেননি? তখন সব নিউক্লিয়ার প্ল্যান্ট ব্রহ্মতেজে চলতো।