এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ইনফোসিস ও‌ পাঞ্চজন্য

    bodhisattvagc dasgupta লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ | ১৮২২ বার পঠিত
  • https://thewire.in/business/rss-mouthpiece-attacks-infosys-says-company-is-colluding-with-tukde-tukde-gang

    প্রতিষ্ঠানবিরোধী রাজনীতিতে কিশোর অতিনিবেদিত কাসাব্লাংকা বা সুকান্ত ঘরানার বামপন্থী হিসেবে সংস্কৃতির জগতে বৌদ্ধিক চর্চার জগতে খানিকটা সরলীকৃত যাতায়াতের অভ্যেস ছিল। যেসব বন্ধুরা দেশ পত্রিকায় কবিতা ছাপানোর জন্য আকুলি বিকুলি করত, বা আনন্দ পাবলিশার্স এর আপিসে একদিন সিকিউরিটির বেড়া পেরোতে পারত তাদেরকে ঠিক সিআইএর চর মনে না করলেও আমরা তাদের কলকেতে স্খলন নিয়ে একটু দুশ্চিন্তায় থাকতাম। তরুণ বন্ধুসহ সব লেখকলেখিকাদের মধ্যে আত্মপ্রকাশের আর্তির ওজন, সমাজ সচেতন রাজনীতির থেকে পাল্লায় ভারী হল কিনা খেয়াল রাখতে গিয়ে নিজেদের লেখালিখি বা তার নিরীক্ষার চর্চা থমকে থাকত।

    এখন এই বিচিত্র মোদি সরকার আসার পর থেকে বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে এমন বেচাবেচি, আভ্যন্তরীন অন্তর্ঘাত শুরু হয়েছে যে প্রতিষ্ঠানবিরোধীতা চুলোয় গেছে, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, প্ল্যানিং কমিশন, সুপ্রীম কোর্ট, হাই কোর্ট, সব্জী মান্ডি, প্রভিডেন্ট ফান্ড, সরকারি ব্যাঙ্ক, বন্দর, এয়ারপোর্টকে মানুষের হাতে রাখার স্বার্থে প্রেমের কবিতা লেখা ছাড়া আর সবই লেখা হয়ে গেল। এলাইসিকে নিয়ে ইরোটিক ওড লেখা একটু চাপের হওয়া সত্ত্বেও।

    (গুরুচন্ডালি সূত্রে কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে অন্তত সম্পর্কটা যেহেতু চলমান কথোপকথনের, যতদূর মনে পড়ছে কয়েক বছর আগের বইমেলাতেই তাপস দাস, সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় এর সঙ্গে এনিয়ে একদিন হ্যাহ্যা হচ্ছিল।)

    ট্রাম্প মোদী গোছের দক্ষিণপন্থী পপুলিজম এর বৈশিষ্ট্যই হল তাদের নেতৃত্বে মানুষের অধিকারের উপরে, তার প্রাতিষ্ঠানিক রূপের উপরে সর্বাত্মক আক্রমণ এমনভাবে সংবিধান পূজার ন্যাকামির পরেও নেমে এসেছে সরু উজ্জ্বল থেকে পৃথুল ভোঁতা, সফল ও ব্যর্থ, নিম্ন উচ্চ ও মধ্যমান আঁতেল সমস্ত বামপন্থীদের কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানকে, রাষ্ট্রকে, মানুষের অধিকারের একমাত্র অবশিষ্ট গ্যারান্টি হিসেবে ডিফেন্ড করা। তার নানা বিপদ‌ সত্ত্বেও। সত্যি বলতে কি প্রথম দিকে বুঝতে পারতাম না আমেরিকার সিভিল রাইটস মুভমেন্ট শুধুই আইনের উপরে, ভালো লইয়ার তৈরির উপরে এত জোর দেয় কেন, এখন হাড়ে হাড়ে বুঝছি। গতকাল থেকে তার পরের স্তরে চলে গেলো আক্রমণটা। ইনফোসিসকে জাতীয় শত্রু বানাতে চায় আরএসএস এর বেসরকারি হাতুড়ে 'পাঞ্চজন্য' পত্রিকা। কোম্পানিটির অপরাধ তাদের গবেষণার চ্যারিটি আকাদেমিকদের পয়সা দেয় বই লেখার জন্য। তারা নাকি সব টুকরে টুকরে গ্যাঙ। আকাটে যেহেতু দেশ ভরা তাই বলে রাখি বড় বড় কর্পোরেট সংস্থারা শুধু ব্যবসার সঙ্গে জড়িত বিষয়ের প্রযুক্তির আকাদেমির চর্চা শুধু না, নানা কাজে গবেষণায় পয়সা দিয়েই থাকেন। সারা পৃথিবীর আকাদেমিদেরই ফান্ডিং এর জন্য পাগল হতে হয়, পয়সা চাইতেও হয় নানা সংস্থার কাছে, কৃতজ্ঞতা প্রকাশও করতে হয়। তার নানা সমস্যা থাকলেও, বোঝা দরকার সমস্যাটা তৈরি উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণায় সরকারী বিনিয়োগ অপসৃয়মান হওয়ার ফলে। সংস্থারাও নানা কাজে দান ধ্যান করে গুরুত্ব পেয়ে থাকে, নানা দেশের সরকারকে প্রভাবিতও করে থাকে‌। সুরঞ্জন দাস, অচিন্ত্য দত্ত-র সদ্য প্রকাশিত মহামারীতে সাম্রাজ্যবাদী আমলে ব্রিটিশ শাসকদের ভূমিকার বিষয়ে বইটি বিখ্যাত ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থার ইতিহাসের সঙ্গে জড়িত ওয়েলকাম ট্রাস্টের অনুদান ও সংগ্রহ ব্যবহার করে লেখা হয়েছে। সমাজবিজ্ঞান ও ইতিহাস চর্চায় কিছু আর্থিক সহায়তা ইনফোসিস ট্রাস্ট করেছে একসময়। আবার তাদের প্রাক্তন উচ্চপদস্থরা আর পাঁচটা হালের উচ্চ বিত্ত ভারতীয় পেশাদারী দের মত মোদিজির ভক্তি প্রচার  ও করেছেন। আমাদের চেনা প্রতিষ্ঠান বিরোধীতার মৃত্যু ঘটছে ঠিকই, নতুন রাস্তা খোঁজ ও নির্মাণ তো চলবে, কিন্তু মাঝে দেখা যাচ্ছে ট্রেড ইউনিয়ন করা যৌবন, বেচে যাওয়া কিন্তু একলা ও খানিকটা ম্যানেজমেন্টের অসোয়াস্তি জাগানো শেষ যৌবনের পরে, প্রৌঢ় বয়সটি যদি প্রাইভেট এন্টারপ্রাইজের ম্যানেজমেন্টের স্বাধীনতাকে ডিফেন্ড করে পোবোন্দ লিখতে হয় মাইরি,‌ তাহলে নিজের জীবনের অভিজ্ঞতাতেই বোঝা উচিত এই গত তিন‌ দশকেই ভারতবর্ষ কতটা দক্ষিণগামী হয়েছে। অথচ চারিদিকে এমন একটা গেলো গেলো ভাব একটা বিষয় নিয়ে, সাধারণ মানুষ বড্ড মাথায় চড়েছে। বিশ্বভারতী থেকে কার্নাল, মুজফ্ফরনগরে তাদের উঁচু মাথা ফাটানো ছাড়া অসহায় কেন্দ্রীয় সরকার নিরূপায়। কি ভয়ঙ্কর ও একাধারে নেকুনেকু।

     

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ ১৫:৩৬497838
  • আমার তো মনে হল মুর্তি সাহেব বোধহয় সঙ্ঘের কৌটোয় ইচ্ছেমত টাকাপয়সা দিতে চাইছেন না আর। এইতো সেদিনে মুর্তিই বললে ভারতের এই মন্দাবস্থায় সব্বার উচিৎ হপ্তায় ৬ দিন ১২ ঘন্টা করে কাজ করা। মালপুয়া এত আল খুবই প্রীত হয়ে সেসব শেয়ারও করল। এইটে মনে হয় নিতান্তই হালকা কড়কানি কৌটোর ভরাবর্তি অবস্থা ঠিক রাখার জন্য। 
     
    আমরা খামোখা এদের নিয়ে ভাববো কেন? ১২ ঘন্টা ওয়ার্কিং আওয়ার্স অনেক বড় সমস্যা। 
  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 49.37.***.*** | ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ ১৬:৪৭497839
  • আসলে কে কি নিয়ে ভাববে সেটা বিশেষতঃ সর্বাত্মক আক্রমণের মুখে সেটা ঠিক করার স্বাধীনতা ঠিক ব্যক্তির উপরে এমনকি যথেষ্ট তুলনামূলক ভাবে কনজিউমার হিসেবে ক্ষমতায়ন হয়েছে এরকম মানুষের উপরে আর নেই। কারণ ক্ষমতায়ন টা রাজনৈতিক হয় নি, মরীচিকা বেচা হচ্ছে। আমরা টা কারা তার উপরে নির্ভর করছে। আইটির লোকেরা যদি মনে করে বারো ঘন্টার বিরোধিতা করবে, তাতে ইউনিয়ন তৈরী কে সমর্থন করতে হতে পারে। সেটাতে ব্যক্তিগত আগুপিছু, সরকারী আগুপিছু, ম্যানেজমেন্ট রেকগনিশন এর আগুপিছু চলবে। লম্বা গল্প। আর বারো ঘন্টার কাজ করাতে রাজি হয়ে স্বদেশ প্রেমী আর এস এস , বিজেপি সরকার , আর কোম্পানীর ম্যানেজমেন্ট এর মধ্যে ডিল হলে , প্রাইভেট সেক্টরের সোশাল সায়েন্সে ফান্ডিং বাঁচবে না, ভালো আর এস এস এর অপেক্ষায় বসে থাকা তো প্রায় শবরীর প্রতীক্ষা। 
     
    সুতরাং ব্যতিক্রমী প্রগতিশীল ইন্ডিভিজুয়াল হবার পরিসর আসলে ঠিক দেশের মতই প্রাইভেট কোম্পানীর অভ্যন্তরের গলিতে কমবে, ভালো কফি পাওয়া যাচ্ছে বলে তাকে সিভিল সোসাইটি বলে ভুল করার জো নেই। এবং সংকোচন টা খুব স্বাভাবিক ভাবেই, আমাদের দেশে ই বেশি হবে, কারণ আমাদের দেশে ৯০ পরবর্তী প্রযুক্তি প্রতিভা বিষ্কার হয়েইছে আমরা শুধু শস্তার বলে না, আমাদের সরকার শ্রম আইন গুলির যথেচ্ছ বারোটা বাজাতে পারবে বলে এবং তাতে ​​​​​​​প্রতিভাবান ​​​​​​​মেরিটোক্রাসির বিশ্বাসযোগ্য ​​​​​​​কাহিনীটি সহায়তা ​​​​​​​করেছে। ​​​​​​​
     
    বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
  • খ্যাক খ্যাক | 76.72.***.*** | ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ ১৯:০৫497842
  • ট্রেড ইউনিয়ন করা যৌবনটি কি আপনার স্যার?
  • bodhisattvagc dasgupta | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২১ ০৮:২০497861
  • খ্যাক (২), হ্যাঁ। 
    আমি কোনদিন কোথাও ইম্পর্টান্ট নেতৃস্থানীয় কেউ ছিলাম না, কারণ যোগ্যতর লোক ছিল  তবে এনগেজমেন্ট টি এই ধরণের
    ১- ৮২-৯২ এস এফ আই, বিশ্বভারতী, স্থানীয় কৃষকসভা। ঐ সময়ের বিশ্বভারতীর ছাত্র আন্দোলন সম্পর্কে খোঁজ নিলে আমার কিছু খবর পাওয়া উচিত। 
    ২. ৮৮-৯২ সাধারণ ভাবে সিপিএম পার্টির সিটু কৃষক সভা সহ কর্মসূচী 
    ৩. ৯২-৯৩ বিহার সেল্স রিপ্রেজেন্টেটিভ ইউনিয়ন, ভাগলপুর।  লিগাল‌ এইড সেল, সিটু এবং এম আর আই অনুমোদিত।
    ৪. ৯৫-৯৬ বোলপুর অঞ্চলে সিপিএম ইত্যাদি
    ৫. ৯৮-২০০০ বম্বে বাসের সময়ে ট্রেড ইউনিয়ন ইতিহাস নিয়ে কিছু লেখা পড়া , ২০০৬-২০০৮ আবার কিছূ ফিল্ড ওয়ার্ক এবং একটি‌‌ ব্যর্থ
    কিন্তুৎএই বিষয়েই প্রকাশিত নভেলা
    ৬. ২০০১-২০০৬ লন্ডনে ট্রেড ইউনিয়ন ইতিহাস কিছু পড়াশুনো,  আলাপ আলোচনা , কর্মসূচি পর্যবেক্ষণ ইত্যাদি
    ৭. ২০০৬-২০২১ সাধারণ ভাবে সমস্ত আইটি ইউনিয়ন কে সমর্থন।
    ৮. ২০২০-২০২১ দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা নির্মাণ ও পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃত্বে কমিউনিটি কিচেন ও শ্রমজীবি ক্যান্টিনে কিছু কাজকর্ম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ প্রতিক্রিয়া দিন