চর্যাপদের মহাসুখতত্ত্ব -- লিখেছেন Lipikaa Ghoshপ্রাচীন কাল থেকেই তন্ত্রসাধনায় কল্পিত হয়েছে মানব শরীরের দুটো নাড়ী। শরীরের বামদিকে যে নাড়ী থাকে তাকে বলে ‘ইড়া’,আর ডানদিকে যে নাড়ী থাকে তাকে বলে ‘পিঙ্গলা’। বৌদ্ধ সাধনায় এই দুটি যথাক্রমে শুন্যতা ও করুনার প্রতীক। পুরোটা পড়ুন ... ...
নৃত্যের তালে তালে , ইতিহাস কথাবলে: -- লিখেছেন Lipikaa Ghoshপ্রাচীন কাল থেকে নৃত্য ভারতীয় সংস্কৃতির ঐতিহ্য । পুরোটা পড়ুন ... ...
চলচ্চিত্র বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মনোরঞ্জনের মাধ্যম হিসাবে চিহ্নিত। শুধু তাই নয় বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় বানিজ্য প্রতিষ্ঠানেরও অন্যতম। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো ভারতবর্ষে এই শিল্প-বানিজ্য প্রসার লাভ করেছে। বিশ্বের প্রথম সারির চলচ্চিত্র নির্মানে ভারতবর্ষ অগ্রণী ভূমিকা পালন করে চলেছে। আর এই ভারতীয় চলচ্চিত্রকে পথ প্রদর্শন করেছে বাংলার চলচ্চিত্র নির্মাতারা। চলচ্চিত্র নির্মানের শুরুতেই বাংলার ভূমিকা ছিল দৃষ্টান্ত মূলক। বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে হীরালালের নাম সর্বাগ্রে উচ্চারণ করতে হয়। তাঁদের হাত ধরে বাংলায় প্রথম বায়োস্কোপ আসে। ... ...
সুইডিশ একাডেমি ঘোষণা করছে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ীর নাম। ২০২০ সালে নোবেল জয় করলেন মার্কিন কবি লুইস গ্লুক। এই কবি তাঁর কবিতার সাবলীল আর ব্যতিক্রমী ভাষাশৈলী দিয়ে নিজেকে এমনভাবে প্রকাশ করেন, যা একাধারে হয়ে ওঠে ব্যাক্তিগত ও সার্বজনীন। ... ...
বিভূতি ভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ... ...
ননসেন্স ছড়ার প্রবর্তক সুকুমার রায় সুকুমার রায় শুধু বাংলা সাহিত্যের নয়, ভারতীয় সাহিত্যের "ননসেন্স ছড়া"রও প্রবর্তক। "যাহা আজগুবি, যাহা উদ্ভট, যাহা অসম্ভব, তাহাদের লইয়াই এই পুস্তকের কারবার। ইহা খেয়াল রসের বই। সুতরাং, সে রস যাঁহারা উপভোগ করিতে পারেন না, এ পুস্তক তাঁহাদের জন্য নহে।" - নিজের রচনা সম্পর্কে এমনটাই বলেছিলেন সুকুমার রায়। সুকুমার রায়ের জীবনী লিখতে গিয়ে লেখক দীপক সেনগুপ্ত 'অবসর' পত্রিকায় তাঁর ব্যক্তিগত জীবনে সম্পর্কে আলোক পাত করেছেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে সম্পর্ক, সন্দেশ পত্রিকায় রচনা ও সম্পাদকের ভূমিকা নিয়েও লিখেছেন। সিটি স্কুল থেকে প্রবেশিকা পাশ করে ফিজিক্স ও কেমিস্ট্রিতে ডাবল অনার্স নিয়ে ১৯০৬ সালে প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে বিএসসি পাশ করেন ... ...
"হৃদয়ে প্রেমের শীর্ষ" বইটি কোনও কবিতার বই নয়। বইটি আদ্যন্ত গদ্যে লেখা। উনি যে শুধু কবিতা নয় সুন্দর, সরস, গুঢ়, গভীর ও চোখ ঝলসানো গদ্যও রচনা করেন এই বইটি তার প্রকৃষ্ট প্রমাণ। বইটি কবির আত্মজীবনী মূলক রচনা। তাঁর ছোটবেলার খুব রূঢ় বাস্তবতাকে বেশ নরম সুরে পরিবেশন করেছেন। রুগ্ন অশক্ত শরীর, অভাব অনটন দুঃখ, কষ্ট তাঁর শৈশব ও কৈশোর জড়িয়ে ছিল। ... ...
মাসের পাঁচ তারিখ শিক্ষক দিবস কেন পালন করা হয় একথা আজ সকলেই জানা। সেই ১৯৬২ খ্রিঃ থেকে এই দিনটি ভারতের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণনের জন্মদিনে তাঁরই নির্দেশে “শিক্ষক দিবস” হিসাবে পালিত হয়ে আসছে। আমরা সবাই জানি, ৫ই সেপ্টেম্বর ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণনের জন্মদিন। দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুর তিরুত্তানিতে ১৮৮৮ খ্রিঃ এর ৫ই সেপ্টম্বর গরিব ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। পিতার নাম সর্বপল্লী বীরাস্বামী, মাতা সর্বপল্লী সীতাম্মা। অত্যন্ত মেধাবি ছাত্র হওয়ার কারনে ছোট থেকেই বিভিন্ন শিক্ষা মূলক বৃত্তি পেয়ে পড়াশোনা চালিয়ে যান। অভাব অনটনের মধ্যে বড় হওয়া রাধাকৃষ্ণন দূর সম্পর্কের এক দাদার কাছ থেকে একটি দর্শনের বই পান। এরপর দর্শনের উপর ... ...
উচ্চ মাধ্যমিকের পর, স্কটিশ চার্চ কলেজে ভর্তি হয়েই হস্টেলে বসে বইটি (ন হন্যতে) হাতে পেয়েছিলাম। মৈত্রেয়ী দেবীর সঙ্গে সেই প্রথম পরিচয়। পরে উত্তর চব্বিশ পরগনার বাদুর কাছে শিক্ষকতা করতে গিয়ে তাঁর নিজে হাতে গড়া “খেলাঘর” দেখলাম। ... ...
সেদিনও ছিল ৭ আগস্ট, বাইশে শ্রাবণ। সালটা ছিল ১৯৪১ খ্রিঃ (১৩৪৮ বঙ্গাব্দ) বৃহস্পতিবার। কবিকে ততদিনে কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে আনা হয়েছে। ঠাকুরবাড়িতে আগের রাতে (রাখী পূর্ণিমার রাতে) কেউ ঘুমোয় নি। ভোর থেকেই বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজনের আনাগোনা বেড়েছে। একটা আশঙ্কা চারদিকে কেমন একটা চঞ্চলতা তৈরী করেছে। ততক্ষণে ঈশ্বরের উপাসনা ও ব্রহ্মসংগীত শুরু হয়েছে। কবি গুরুর খাটের পাশে মাথার কাছে দাঁড়িয়ে রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় উপাসনা করলেন আর তাঁর পায়ের কাছে পণ্ডিত বিধুশেখর শাস্ত্রী এসে মাটিতে বসে ঔপনিষদিক মন্ত্র উচ্চারণ করলেন ... ...