বিজ্ঞাপন দিবার কিছুই নেই
নিজেকে খুঁজে চলেছি। আপনাদের সহযোগিতা কাম্য।
নিজেকে খুঁজে চলেছি। আপনাদের সহযোগিতা কাম্য।
হুদাই। অলস। নড়বড়ে। মুখের সামনে থেকে খাবার নিয়ে গেলেও প্রতিবাদ করে না। মনে মনে ভাবে, বলে কী হবে? এতটা নির্বিষ হওয়া ভালো নয়। মনে হয়, পোকার কোনো সাহস নেই। যেন ভীতুর ডিম। কাফকার মেটামরফোসিস! তাই ছদ্মনামে আবির্ভাব। কথা বলতে হবে। তা মুখোশে মুখ ঢেকে হলেও। কথা তো বলতেই হবে। এখানে 'জোনাকি পোকা ৭১' আদতে পরিচয়ের আড়ালে রাখা বারুদের ভাষা। বাঙলাদেশের কোনো এক নিশুতি গ্রাম থেকে পোকা'র আবির্ভাব। এছাড়া পোকা'র বিশেষ কোনো পরিচিতি দেবার কিছু নেই। জোনাকি পোকা তো নিশিতের অন্ধকারে মিটিমিটি জ্বলে। জোনাকি তো নিজেকে জ্বালিয়ে অল্প আলোতে পৃথিবীর বিশেষ ভরকে ক্ষণিকের জন্য বহন করে। ৭১ হলো সেই ক্রান্তির চেতনা। ১৯৭১ সালে বাঙলাদেশের বুকের ভেতর যে ... ...
ছেলেবেলা থেকে আকাশ বাতাস ফুল পাখি গাছ পালা লতা পাতা প্রকৃতির যা কিছুই দেখতাম প্রাণে যে একটা আকুলি বিকুলি জেগে উঠত, কিছুতেই তাকে প্রকাশ করতে পারতাম না। কবিতা গল্প গান যাই ভাবতাম, মনে হ'ত নতুন করে কিই বা লেখার আছে। তাছাড়া গান গল্প কবিতা লিখতে গেলে যত পড়তে হয় জানতে হয়, আমার সে পাথেয় কই! এই করেই দিন পার হয়ে এই উপান্তে এসে একদিন হঠাৎ মনে হল এই যে আমার অন্তরের আকুলি, এটাকেই তো লিখে ফেলতে পারি! এতো একান্তই আমার ভাবনার প্রকাশ হবে। সেই শুরু। টুকটুক করে আমার এই জীবনে নানান যাপনের গল্প গুলো লিখে ফেলে প্রাণে বড় আরাম বোধ ... ...
বাঙালদেশে থাকি। হাফ হিঁদু হাফ মুসুল্লি আর পুরাটাই নাস্তিক! লেখালেখি করি। খুব গম্ভীর। ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি। গার্লফ্রেন্ড নাই।
নাম : মানালি মৌলিক
আমি স্বাতী। ফেসবুকের জ্বালায় তিতিবিরক্ত হয়ে এখানে এসেছি। শিক্ষকদের গ্রুপে ও বাজি পোড়ানো সনাতন ধর্ম বলে গণ্য হচ্ছে। সনাতন ধর্মের জ্বালায় মাথা ঘুরছে।
ছেলেবেলায় নিজেকে কবি ভাবতাম , শামসুর রাহমান মাথায় হাত দিয়ে আশীর্বাদ করেছিল বাব্বাহ এ কি সোজা কথা , সফেদ চুলের এই বৃদ্ধ তরুণ আমার শহরে কবিতা পাঠ করতে এসেছিল । তারপর বিড়াল চোঁখ ওয়ালা নারীদের প্রেমে টেমে পরে খাদ্য খুজতে নগরে নগরে ঘুরে একদিন পদ্মার মাঝখানে গভীর রাতে ফেরিতে বসে আবিষ্কার করলাম - দুস শালা আমি একটা নিখাদ শুয়োরের বাচ্চা । ওই এলিয়েন অর্থে আর কি । তারপর থেকে নিজের সাথে রাগ করে কথা বলা ছেড়ে দিয়েছি , চোঁখে আগুন জ্বলে কি না জানি না আয়না দেখা ও ছেড়ে দিয়েছি । অনলাইনে এখানে সেখানে ঘুরি কিছু মগজের গার্বেজ ত্যাগ করে ... ...
আপামর আম বাঙালির মতো, খচ্চর ও অসহায়।
বেশি জানিয়ে লাভ নেই। শান্তিতে বিচরণ করতে দাও তোমরা।
জ্ঞানগম্যি-বিদ্যাবুদ্ধি বিশেষ নাই।কাণ্ডজ্ঞান সন্দেহজনক,কাজ চলার মত।টেকস্যাভি নয়।পেনশনে পেট চলে।সরকার পেলেই গাল দিই।এটুক বুঝি মন্দের ভালো ওই সিপিয়েমই।লেসার ইভিলের তত্ত্বে পেট ভরে না।শেয়ার বাজার নিয়ে ভাবি তবে হঠাৎ বড়লোক হওয়ার ভয়ে পা মাড়াই না।বাঙাল বটে তবে মোহনবাগান ।
কবি, কথাসাহিত্যিক, সম্পাদক
কিছুই জানি না তবু নেমড্রপ করতে ভালো লাগে, সিনেমা বানাতে চাই, লো বাজেট নো বাজেট, ইমপারফেক্ট সিনেমা
অযৌক্তিক। নিরস্তিত্ব। অবাস্তব।
আমি মোঃ জীবন শাহ বরকত। আমি বাংলাদেশি মুসলিম। আমার ফ্যান ফলোয়ার রা আমাকে স্নিগ্ধ বলেই যানে,মানে এবং ডাকে। স্নিগ্ধ নাম খানা আমার শ্রদ্ধেয় মামার দেওয়া। আমার কিছু ফলোয়ার আছে বটে তবে আমি তেমন কোনো সেলিব্রেটি নই। লোকে আমাকে পছন্দ করার একটাই কারন আমি কারো কথায় কান দেই না। তবে আমাকে যাদের প্রয়োজন হয় তারা আমার ঘর অব্দি আসে। যখন বারান্দা দিয়ে বাহিরে তাকাই তখনি দেখি মানুষ দশ-এক দাঁড়িয়ে আছে। কারো হাতে ব্যাট কারো হাতে বল আর কারো হাতে উইকেট। ছেলেগুলো মনে হয় খেলতে যাচ্ছে। যাওয়ার পথে আমার দেখা পেয়ে নিজেদের ধন্য মনে করছে। আহ কিযে ভাল্লাগছে। কিন্তু না পেছন থেকে ... ...
আঁতেল নই। বোকা সোকা একটা লোক।
কলম হাতে পেলে গাধাটাও আজকাল লেখে ভালো
"আমার উচ্চতা ৪ ফুট হলেও আমি মোটেই বেঁটে নই।" গুরুর থেকেই ঝাপা, তবে এ আমার জন্যই লেখা। হেঁটে হেঁটে চাঁদে যেতে গিয়ে একটুর জন্য আলাস্কা চলে এসেছি। এখন কাঁথা মুড়ি দিয়ে নাক ডাকানোই কাজ। মাঝে মাঝে সুযোগ পেলে দিবাস্বপ্ন দেখি। রসের লেখা প্রিয়। ফেইলিওর নিয়ে জাবর কাটা শখের মধ্যে পড়ে। সকাল বিকেল গা দিয়ে ভূতের মত গন্ধ বেরোয়। ঘাসের গালিচায় আর গঙ্গার পাড়ে নিঃশ্বাস নিতে হেব্বি লাগে। ... ...
আমার লেখা মাস্টারপিসটা লিখছি কেবল রাস্তাঘাটে সই দিতে দিতে আঙুল খুলে যাবে বলে।