এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সম্পর্ক - আত্মীক/তাঙ্কিÄক/মানসিক/শারিরীক

    tkn
    অন্যান্য | ০৮ অক্টোবর ২০০৯ | ২৬২১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • pi | 128.23.***.*** | ১৪ অক্টোবর ২০০৯ ০৬:২৪419721
  • না না , মানসচক্ষু ছাড়াও তো দিব্য দেখা যায়। ক্যামেরার ১০x চাক্ষিক জুম এর দিব্যদৃষ্টি থাকলেই কম্পুর স্ক্রীনে দিব্য দেখা যায় !

    তবে ডিডিদা চিলকে কেন কর্তব্যবিধির লিস্টি থেকে অব্যাহতি দিলেন ?
    মেয়েটির হাতে ক্যামেরা না দেখলে একটু নিচ দিয়ে ওড়াটা তো তার কত্তোব্বের মধ্যে পড়ে, নাকি ?
  • d | 115.118.***.*** | ১৪ অক্টোবর ২০০৯ ০৭:৪৭419722
  • অ তার মানে সেই সাংঘাতিক দামী ১০-২২ লেন্সটা চিল কিম্বা বাজের ছবি তুলতেই লাগে মনে হয়। :(
    হায় আতসবাজী আর পাখিপক্ষীর ছবি তুলতে শিখলাম না এখনও।
    আর কদিনই বা ........
    ফোঁওওওস্‌স্‌স
  • tkn | 122.163.***.*** | ১৪ অক্টোবর ২০০৯ ০৮:২২419723
  • কিন্তু একলা মেয়ে চিলেকোঠার থেকে বেরিয়ে তাওয়া গরম ছাদে খালি পায়ে দাঁড়িয়ে চিলের ছবি তুলছে??? তাও ঐ শক্তিশালী হাইটেক লেন্সে চোখ রেখে?? বেচারী মেয়ে ....
    হায় রে "উও কাগজ কি কশতি উও বারিষ কা পানি".....
  • SS | 131.193.***.*** | ১৯ অক্টোবর ২০০৯ ০৬:১৬419724
  • ২০০৫ এর সামার, নায়াগ্রা ফল্‌স দেখে বাড়ি ফিরছি। Amtrak ট্রেনের ডাইনিং রুমে দেখি এক আঠেরো-ঊনিশের বাচ্চা ছেলে কলির কেষ্টর মত গিটার (বাঁশি নয়) বাজাচ্ছে আর তার চারপাশে ভিড় করে আছে ললিতা বিশাখার দল। এককোণে এক কাপ চা নিয়ে বসলাম, কিছুক্ষণ পরে ঐ দল থেকে বেরিয়ে একজন মেয়ে এসে সামনে বসলো। কথায় কথায় জানা গেল সে জার্মানী তে থাকে আমেরিকা এসেছে এক বছরের জন্য। ঘটনাচক্রে আমরা দুজনেই নামবো একই জায়গায়। ১৩ ঘণ্টার ট্রেন যাত্রায় ই-মেল এবং ফোন নম্বরের আদানপ্রদান দিয়ে শুরু সেই বন্ধুত্বের। এর পরের চারমাসে বারকয়েক বেড়াতে গেছি একসাথে, শহরে, লেকের ধারে। অবশেষে বন্ধু ফিরে গেল নিজের দেশে। যোগাযোগ রইল শুধু ই-মেল এ আর ইউরোপের বিভিন্ন জায়গা থেকে পাঠানো পোস্টকার্ডের পাতায়। আমার তরফ থেকে অবশ্য শুধুই ই-মেল।

    ২০০৯ এর সামার, হঠাৎ বন্ধুর ই-মেল অনেকদিন পরে, সে আসছে এখানে অক্টোবরে, তিন সপ্তাহের জন্যে। এর মধ্যে আমার সাথেও দেখা করতে চায়। অবশেষে দেখা হল, চার বছর পরে। বন্ধু সেই একইরকম আছে, শুধু কাজের চাপে একটু রোগা হওয়া ছাড়া। জার্মান নিয়মানুবর্তিতা কে কাঁচকলা দেখিয়ে এখনো সেইরকম সব কিছুতে দেরী করা আর দৌড়াদৌড়ি করা অব্যাহত। স্বভাবে একেবারে আমার উল্টো। খুব আনন্দে কাটলো কয়েকটা দিন। বৃষ্টি ছিল সর্বক্ষণের সঙ্গী কিন্তু ঘোরাঘুরি আর অনর্গল বকবকানিতে কোনো বাধা পড়েনি। এরই মাঝে একদিন খিচুড়ি আর ওমলেট রান্না করেছি বন্ধুর জন্য, কে জানে ভালো লেগেছে কিনা। বাকি দিনগুলো সেফ সাইডে থাকার জন্য রেস্টুরেন্টই ভরসা ছিল। যাবার দিন দেখি বন্ধুর ব্যাগে খুচরো নেই। যদিও ক্রেডিট কার্ড আছে তাও আমি জোর করে দুটো পাঁচ টাকার নোট দিলাম কারণ এয়ারপোর্টে দরকার হতে পারে। আমি এয়ারপোর্ট যেতে পারলাম না নিজের কাজ থাকায়। দুপুর নাগাদ বন্ধুকে এয়ারপোর্টগামী ট্রেনে তুলে দিয়ে এলাম। ট্রেন ছাড়ার সময় সে আমাকে একটা ছোটো প্যাকেট এগিয়ে দিল। বাড়ি এসে দেখি প্যাকেটে একটা থ্যাংকিউ কার্ড আর একটা চকোলেট। কার্ডের ভিতর একটা কুড়ি টাকার নোট, ওর পার্সের শেষ ইউএস ডলার বিল। মনে মনে ভাবলাম আবার একদিন দেখা হতেই হবে, এই টাকাটা ফেরত দেবার জন্য ...
  • sumeru | 117.99.***.*** | ১৯ অক্টোবর ২০০৯ ১৯:২৬419725
  • ১০-২২ লেন্স দিয়ে চিলের ছবি?
    কিছুই যায় না ধুলে (পাইকে)।
  • pi | 72.83.***.*** | ১৯ অক্টোবর ২০০৯ ১৯:৪৪419726
  • ১০-২২ লেন্সের কথা তো আমি বলি নাই :)

  • sumeru | 117.99.***.*** | ১৯ অক্টোবর ২০০৯ ২০:১২419727
  • গরুর সঙ্গে গাছের একটা সম্পক্কো তো আছেই।

    বল আর নাই বল,
    লোকজন যখন বলছে, কিছুটা তো বটে। :)
  • M | 59.93.***.*** | ১৯ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:১৯419728
  • কিছুদিন আগে অ্যাপোক্যালিপস নাও দেখার একটা চেষ্টা চালাচ্ছিলাম, যদিও মাঝপথে থামলাম, খুব একটা সহজ সিন্মা নয়,হজম করা এট্টু কঠিন,কিন্তু সেই ছোট্ট মিত্তি দেশটা মনে পড়তে লাগলো,খুব অল্পসময় কাটিয়েছি, কিন্তু খুব সুন্দর সময় কেটেছে সেখানে, ওখানে দেখেছিলাম সম্পর্কের একটা অন্য ধরন। আমাদের মতো আষ্টে পিষ্টে চেপে রাখা নয়, বেশ একটা হাল্কা পল্কা সহজে শ্বাস নিতে পারা সম্পর্ক, বা দুর থেকে দেখা বলে ভুল হতেও পারে।

    ওখানে পারিবারিক বন্ধনটা অনেকটা পশ্চিমের মতো। ছেলে মেয়ে বড় হলেই তাদের স্বাধীন ভাবে চলতে দেওয়া হয়, বাবা মার মনে সব সময় গেলো গেলো হাহাকার থাকে না। শারীরিক সম্পর্ক নিয়েও অযথা শুচিবায়ুগ্রস্থটা নেই। যেমন আমার বেটারার্দ্ধের ব্যবসায়িক পার্টনারের বিয়েরদিন ই তার বাবা সগর্বে ঘোষনা করলেন খুব শিগ্গিরি তাদের সদস্য সংখ্যা আরো একজন বাড়তে চলেছে, নতুন বউ ক্যারি করছে, এবং নো ছি ছি, ইত্যাদি।তারপর ছেলে বউ নিজেদের মতো থাকলো, একই শহর, উৎসবে সবাই দিব্বি একাকার, প্রতিদিন দেখাও হচ্ছে কিন্তু ঐ যেন কি বলে পার্সোনাল স্পেস ও দিব্যি রয়েছে।

    তো আমাদের একটা মেড ছিলো, যেবার আমি প্রথম গেছি সেবার, ওর নাম ছিলো হা।হা হ্যানয়ের দিকের কোন গাঁয়ের মেয়ে, গেঁয়ো ব্যাপার ছিলো ওর মধ্যে, মানে এট্টু টাচি আর কি, যারে লোকে নেকু কয়, আমি আর ঋভু যখন প্রথম গেলাম ওকে বলা হলো তুমি তোমার খাবার নিয়ে বাইরের টেবিলে বসো, প্রসঙ্গত: ওখানে মেড মানে আদপেই আমাদের এখানকার ঝি নয়,( অবশ্য এটা সবাই জানে) তো বেচারি কি কান্না জুড়ে দিলো, শেষে তাকে বাবা বাছা করে শান্ত করতে হলো, ওকে নিয়ে ভারী মজা ছিলো, ওর সব রান্না করার কথা, অথচ দেখা যেত সে দিব্যি গুছিয়ে খেতে বসে পড়েছে বারোটার সময়, আর আমরা হয়তো মাছ ভাজছি বা কিছু রাঁধছি, তো দিব্যি থালা বাড়িয়ে বলতো একটু দাও ! আর টফু, শুয়োরের কান ইত্যাদি নিয়ে দিব্যি টেবিলে গ্যাঁট হয়ে বসতো, স্বভাবতই আমরা দেরীতে খেতাম কারন মামনিকে টেবিল থেকে সরানো যাবে না আর আমরা ওসব দেখে খেতে পারবো না। আরো খুব মজা হতো, ও ইংলিশ অনেকটা আমার মতো জানতো বলে আমার ধারনা ছিলো, কারন আমার ইংলিশ ঐ দিককার লোকেরাই বোঝে, আর যারা ভাষাটা জানে তারা আমার ইংলিশ শুনলে খেই হারিয়ে মানে খুঁজতে থাকে।কিন্তু আমার ধারনা সেদিন ভেঙ্গে চুরমার হয়ে গেলো।

    ক্রমশ:
  • M | 59.93.***.*** | ১৯ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৩৬419729
  • আমি কিছু একটা গল্প করছিলাম আর সে আমায় হেল্প করছিলো, তো আমি বললাম যাও এটা আমার হাজব্যান্ড কে দিয়ে এসো, এসে বললো মাই হাজব্যান্ড এভাবে, আমি তো ঘাবরায়িতো, ছুটে গিয়ে একপ্রস্থ মারপিট করে ফেলেছি, তো আমি শান্ত হতেই সব শুনে তো মাই হাজব্যান্ড হেসে লুটোপুটি, পরে কেসটা বুঝলাম, আমি ওকে যেভাবে নির্দেশ দিচ্ছি ও সেভাবে উত্তর করছে, মানে ধরো আমি বলবো আমার বাবাকে গরম জলটা দিয়ে এসোতো, ও বলবে আমার বাবাকে গরম জল দিয়ে আসলাম, মানে যখন ইংরাজিতে বলবে, একটু খিচুড়ি টাইপ বলে, তবে লাষ্ট বার দেখলাম জনগন হুলিয়ে ইংলিশ শিখছে আর ভালো ই বলছে।

    হা একদিন খুব আগ্রহ ভরে ওর একটা অ্যালবাম নিয়ে এসে আমায় ফটো দেখাচ্ছিলো, ওর বাড়ি, মা, বন্ধু, বন্ধুর ফ্যামিলি। তারপর আমায় একটা অদ্ভুত গল্প শোনালো।

    ওর বন্ধুর হাজব্যান্ড যে ছেলেটি বর্তমানে সে হা -র বয়ফ্রেন্ড ছিলো, কিন্তু হা পড়াশুনা করতে হ্যানয় থেকে হো-চি -মিন এসেছে, এখানে ও ফিলিপিনস এয়ারলাইনস এ দুপুর থেকে কোন একটা কাজ করে,আর সকালের দিকটা আমাদের বাড়ীতে, রাতে পড়াশুনা। ছেলেটি হ্যানয় এই কোন কাজ করে আর সে হো চি মিনে আসতে পারবে না কাজের জন্য, এদিকে হা হ্যানয়ে ফিরবে কিনা ঠিক নেই।প্রসঙ্গত: হ্যানয় উত্তর ভিয়েতনামে আর এখানকার রাজধানী, আর হো চি মিন দক্ষিন ভিয়েতনামে আর এটা ব্যবসায়িক দিক দিয়ে মোষ্ট ইম্পর্ট্যান্ট শহর, অনেকটা আমাদের দিল্লী আর বোম্বের মতো। যাইহোক তাই হা সরে আসে আর ওর বান্ধবী ছেলেটিকে বিয়ে করে। এখন ও হা আর ওর বান্ধবীর এবং ছেলেটির সম্পর্ক যথেষ্ট ভালো। কেবল গল্পটা বলার পর ও কেমন যেন উদাস হয়ে গেলো।
  • pi | 128.23.***.*** | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ০০:০৬419731
  • সুমেরুদা, বট্যে ! :)

    তবে দমদি, আমি ১০ x অপটিক্যাল জুমের কথা বলেছিলুম, ১০-২২ লেন্স কিন্তু একদম ই আলাদা ব্যাপার। ওটা তো ওয়াইড অ্যাঙ্গেল লেন্স ! ও দিয়ে চিলের ছবি তুলতে গেলে চিলকে ছাদের চিলেকোঠায় এসে বসতে হবে তো ! :)
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে প্রতিক্রিয়া দিন