এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • নানা দেশের উপকথা

    Tim
    বইপত্তর | ২০ জুন ২০০৭ | ১০২৯৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Tim | 204.***.*** | ২৩ আগস্ট ২০০৭ ০৭:০৮389456
  • (৪)
    এক তিমিশিকারীর দুই স্ত্রী। বড়বউয়ের দুটি ফুটফুটে ছেলেমেয়ে ছিলো, কিন্তু বিয়ের অনেকদিন পরেও ছোটজন নি:সন্তানই থেকে গেল। সে বেচারী একা একা সমুদ্রতীরে ঘুরে বেড়াতো, কেউ তাকে তেমন পাত্তা দিতো না বলে তার মনে ভারি দু:খ।
    একদিন খুব ভোরে সে আনমনে সমুদ্রের ধারে হাঁটছে, এমন সময় একটা অদ্ভুৎ আওয়াজ শুনে সে দেখতে পেল তীরের কাছে বিশাল এক তিমি হাজির। তিমিটা তীরের কাছে এসেই আচমকা একটা মানুষ হয়ে গেল। তারপর সাঁতরে তীরে উঠে সটান ছোটবউয়ের কাছে এসে ভাব জমিয়ে ফেললো। এরপর সহজেই ওদের বন্ধুত্ব হয়ে গেল, রোজ রাতে তিমিরূপী যুবকটি আসতো, অনেকক্ষণ ধরে গল্প করতো, তারপর ভোরের দিকে ফিরে যেত সমুদ্রে। কেউ কিচ্ছু টের পেত না, ছোটবউ সারাদিন ঘুমিয়ে কাটাত আর রাত্রি হলেই একছুটে সমুদ্রের ধারে গিয়ে হাজির হত।
    কিন্তু একদিন তারা ধরা পড়ে গেল। সেদিন বাড়ির কর্তা, সেই ধুরন্ধর শিকারী ঘুমের ভান করে পড়েছিলো। তারপর ছোটবউকে অনুসরণ করে সহজেই দেখে ফেললো ঐ যুবকটিকে। হারপুণ হাতেই ছিলো। অব্যর্থ লক্ষ্যভেদে প্রণয়ীর বুকে আমূল বিঁধে গেল সেটা। রক্তে জল লাল করে তলিয়ে গেল সেই তিমি। আর এর অল্পদিন পরেই ছোটবউ একটা ছোট্ট মিষ্টি তিমির জন্ম দিলো।
    দিন যায়। সেদিনের ছোট্ট তিমি ধীরে ধীরে বড় হয়েছে, এখন আর তাকে বাড়ির চৌবাচ্চায় রাখা যায় না। সে সমুদ্রের অগভীর অংশে খেলে বেড়ায়, মাঝে মাঝে তার মা এসে তাকে খাইয়ে যায়। তারপর একদিন সে নিজেই শিকার করতে শিখলো। গভীর সমুদ্রের কোন জায়গাই আর তার অগম্য রইলো না। অনেক বন্ধু জুটলো। আর এর ফলে তীরবর্তী তিমিশিকারীদের প্রচুর সুবিধে হল। সে বছর তারা বহু তিমি শিকার করলো। অনেকদিন পর্যন্ত তাদের মাংস আর তেলের জন্যে ভাবতে হয় নি তাই। কিন্তু কিছুদূরের আরেক উপজাতির লোকেরা এতে ভারি ঈর্ষান্বিত হয়ে পড়লো। তারা খোঁজ নিয়ে জানতে পারলো ঐ আজব পোষমানা তিমির কথা। এবং অচিরেই একদল দক্ষ শিকারীর হাতে মারা পড়লো সে। এরপর দুই পক্ষই ক্রমাগত একে অন্যের লোক মারতে শুরু করলো। এইভাবে দুই শিকারী উপজাতি নানজিন্ট আর মেমেপিন্টদের মধ্যে বহু বছরের শত্রুতার সূচনা হয়। এখনও তারা নিজেদের মধ্যে বিবাদে লিপ্ত।
    -------------------
  • Tim | 204.***.*** | ২৩ আগস্ট ২০০৭ ০৭:৩১389457
  • (৫)
    পাশাপাশি দুই গ্রামে দুই বন্ধুর বাস। একজনের নাম আইয়ানা, সে দারুণ তীরন্দাজ। অন্যজন এটুভি, ফাঁদ পেতে জন্তু ধরতে তার জুড়ি নেই। একদিন দুই বন্ধুতে শিকার করতে গেল গভীর জঙ্গলে। আইয়ানা তীরের পর তীর ছুঁড়ে ঘায়েল করলো একটা বড়সড় হরিণকে। অন্যদিকে এটুভির পাতা ফাঁদে পড়ে প্রাণ গেল বিশাল এক নেকড়ের। দুজনেই খুব খুশি। চটজলদি চামড়া ছাড়িয়ে, মাংসের টুকরো থলিতে ভরে দুজনে রওনা দিলো বাড়ির দিকে। পথে যেতে যেতে একজন আরেকজনের প্রশংসা শুরু করল। কিন্তু কিছুক্ষণ যেতে না যেতেই ঝগড়া শুরু হল। দুজনেরই দাবী, তার শিকারের চামড়াটা বেশি পুরু। সময় বয়ে চলল, সেইসাথে বাড়তে লাগলো শিকারীদের গলার আওয়াজ। কউ হার মানবে না। তখন এটুভি একটা প্রস্তাব দিলো। সে বলল, "" অত তর্ক না করে, এসো গুণে দেখি কার শিকারের চামড়ায় কটা রোঁয়া আছে। তাইলেই প্রমাণ হয়ে যাবে কোনটা বেশি পুরু""। আইয়ানাও সানন্দে রাজী হল এই প্রস্তাবে। তখন দুজনে রোঁয়া গুনতে বসলো।
    ক্রমে রাত হল, তারপর একসময় রাত শেষ হয়ে ভোর হল, কিন্তু তাদের গোনা শেষ হল না। শুধু তাই না, দিনের পর দিন, মাসের পর মাস কেটে গেল, তাদের ভ্রুক্ষেপ নেই। ওদের পাশ দিয়ে কত শিকারীরা নতুন শিকার নিয়ে বাড়ি ফিরে গেল, কতজনের বিয়ে হল, কত নতুন শিশুর জন্ম হল, কিন্তু ওদের গোনা বন্ধ হল না। এইভাবে ধীরে ধীরে কয়েক বছর কেটে গেল, আইয়ানা আর এটুভি দুজনেই বুড়ো হল। কিন্তু অদ্ভুৎ তাদের জেদ। তারা গুণেই চলল নিয়ম মেনে। আপনি যদি সেখানে যান, দেখবেন দুই বুড়োতে মিলে আজও সমানে রোঁয়া গুণে চলেছে।
    --------------
  • Tim | 204.***.*** | ২৩ আগস্ট ২০০৭ ১০:১৫389458
  • (৬)
    আমুর নদীর তীরে আদিগা বলে এক শিকারীর বাড়ি ছিলো। দুর্জয় সাহসের জন্য তিনি সবার প্রিয় ছিলেন। তখন আকাশে একটার বদলে দুটো সূর্য উঠতো। সেই প্রখর তাপে মাটি ফেটে চৌচির, নদী শুকিয়ে কাঠ, গাছেরা প্রাণহীন। পশুপাখীরা সবাই অপেক্ষাকৃত শীতল জায়গার খোঁজে চলে গেল। দুজন সূর্য আসলে সহোদর ভাই ছিলেন। তাঁরা তখন অনেক নিচে, পাহাড়ের মাথা ছুঁয়ে আকাশে ঝুলে থাকতেন। ফলে পৃথিবীর সবকিছু ঝলসে যেত তাঁদের প্রচন্ড তাপে।
    সে যাই হোক, সবাই চলে গেলেও আদিগা পালালেন না। কোনমতে তাঁদের দিন চলছিল। এমন সময় ঘর আলো করে আদিগার স্ত্রী দুই পুত্রকন্যার জন্ম দিলেন। আদিগা পড়লেন মহা সমস্যায়। এত প্রচন্ড তাপে বাচ্চারা বাঁচবে কি করে? তিনি সূর্যভাইদের কাছে প্রার্থনা জানালেন কদিন একটু তফাত যাওয়ার। কিন্তু বিফলে গেল সব। সূর্যরা তেমনি করেই রোজ পোড়াতে লাগলেন সব। ফলে যা হওয়ার তাই হল। সপ্তাহ খানেকের মধ্যেই বাচ্চাদুটি মারা গেল। এই ঘটনায় আদিগা রাগে উন্মাদ হয়ে গেলেন। সেদিনই জঙ্গলে ঘুরে ঘুরে সংগ্রহ করে আনলেন সবথেকে শক্ত গাছের কাঠ। তারপর সেই কাঠ থেকে তৈরী হল বিশাল এক ধনুক আর দুটো তীর। পরদিন সকালে পাহাড়ের মাথায় উঠে আদিগা ধনুকে শরযোজন করলেন। চোখ বুজে একবার বাচ্চাদের মুখ মনে করে সর্বশক্তি দিয়ে টেনে ছেড়ে দিলেন সূর্যভাইদের একজনকে লক্ষ্য করে। হাওয়ায় শিসের মত শব্দ করে ছুটে গিয়ে সেই তীর ছিন্ন করলো সূর্যের বুক। বিরাট বিস্ফোরনের শব্দ করে ভেঙ্গে টুকরো হয়ে গেল সেই সূর্য। সবথেকে বড়ো টুকরোটা নরম আলোয় জ্বলতে লাগলো। জন্ম হল চাঁদের।
    ভাইয়ের দূর্গতি দেখে অন্য সূর্য একছুটে অনেকটা উঠে গেল, তাই আদিগা দ্বিতীয় তীরটা ব্যভার করার সুযোগ পেলেন না। সেই থেকে দিনে সূর্য আর রাতে চাঁদ আলো দিচ্ছে, আর পৃথিবীও অনেক বাসযোগ্য
    হয়েছে।
    --------------------
    (৭)
    এমন একটা সময় ছিলো যখন সমস্ত উপজাতিরা বিরাট এক খোলা মাঠে তাঁবু খাটিয়ে একসাথে থাকতো। ছেলেরা রোজ দল বেঁধে শিকারে যেত, আর মেয়েরা ঘরে থেকে বাচ্চা সামলাতো। এরকমই একবার শিকারে গিয়ে ছেলেরা আর ফিরলো না। দেখতে দেখতে তিনদিন কেটে গেল। শেষে খবর এলো ওদের আসতে আরো তিনদিন লাগবে।
    মেয়েদের মধ্যে একজন এই শুনে জঙ্গলে গিয়ে কিছু কাঠ কেটে আনলো। তার ঘরের আগুন নিভে এসেছে, ছোট বাচ্চা আছে সেথা। নিভু নিভু আগুনে কাঠ গুঁজে দিতেই তা উঙ্কÄল হল। কিন্তু কি করে যেন আগুনের একটা ফুলকি ছিটকে এসে পড়লো খোকার গায়ে। সাথে সাথে খোকা কেঁদেকেটে অস্থির। এইসব দেখে তার মা-ও বেজায় চটে গেল। ""তবে রে বেইমান! আমি কাঠ দিয়ে তোকে বাঁচালাম, আর আমারই অনিষ্ট করিস?"" বলে তখুনি সে কুঠার দিয়ে জ্বলন্ত কাঠগুলো সব সরিয়ে নিল, আর তারপর তাতে ঢেলে দিল ঠান্ডা জল। এক মুহুর্তে আগুন নিভে ঘন অন্ধকারে চারিদিক ভরে গেল, কনকনে ঠান্ডা হাওয়া এসে গ্রাস করলো চারদিক থেকে। বাচ্চাটি আরো জোরে কেঁদে উঠলো এবার। নিজের ভুল বুঝে তখন সেই মেয়েটি আবার আগুন জ্বালানোর চেষ্টা করলো। কিন্তু আগুন জ্বললো না। মেয়েটি তখন পাশের বাড়ি গেল, কিন্তু যেইনা সে দরজা দিয়ে ঢুকেছে, অমনি সেই বাড়ির সমস্ত আগুন নিভে সেখানেও অন্ধকার ঘনালো। এমনি করে সে যেখানেই যায়, সেখানেই আগুন নিভে গিয়ে অন্ধকারের রাজত্ব শুরু হয়। শত চেষ্টাতেও কেউ আর আগুন জ্বালাতে পারলো না। দেখতে দেখতে সমস্ত আগুন নিভে গিয়ে উপজাতি অধ্যুষিত প্রান্তর নিÖপ্রদীপ হয়ে গেল। কারুর মাথায় আসছিলো না কেন এমন হচ্ছে।
    তখন সেখানকার এক বৃদ্ধা সবাইকে ডেকে বললেন, এ নিশ্চই অগ্নিদেবীর কারসাজি। মেয়েটি তাকে রাগিয়ে দিয়েছে। সবাই মিলে মেয়েটির ঘরে গিয়ে প্রার্থনায় বসলো। অনেকক্ষণ প্রার্থনার শেষে মেঝেতে একটা আবছা আলোর রেখা দেখা গেল। তারপর আরো কিছুক্ষণ পর সেই আলোর রেখা মস্ত এক অগ্নিপিন্ডের আকার ধারণ করলো। ভাল করে তাকিয়ে সবাই দেখলো, এক জ্বলন্ত দেবীমুর্তী উপস্থিত। অগ্নিদেবী জানালেন, মেয়েটি আচরণে তিনি ভয়ানক অপমানিতা হয়েছেন। এর প্রতিকারের একটাই পথ। মেয়েটিকে নিজের সন্তান আহুতি দিয়ে প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে। নয়ত আর কখনো আগুন জ্বলবে না, সমস্ত উপজাতি নিমেষে নির্মূল হবে।
    কি আর করা, দেবীর আদেশ! সবাই মিলে একরকম জোর করে সেই মেয়েটিকে রাজি করালো। খোকাকে কোলে নিয়ে অগ্নিদেবী অদৃশ্য হলেন লেলিহান শিখায়। যাওয়ার আগে বলে গেলেন, "" আর কখনো কেউ আগুনে লোহার জিনিস ছোঁয়াবে না। নয়ত আবার এমন ঘটবে।"" দেবী বিদায় নেওয়া মাত্র সমস্ত নিভে যাওয়া আগুন আপনা থেকে জ্বলতে শুরু করলো। শোকে পাথর হয়ে যাওয়া মেয়েটিকে সেই বৃদ্ধ বললেন, "" আজকের এই ঘটনা পৃথিবীর মানুষ চিরকাল মনে রাখবে। লোকের মুখে মুখে ফিরবে কিভাবে তোমার ছেলের প্রাণের বিনিময়ে সমস্ত উপজাতি রক্ষা পেল। জন্ম হল এক কিংবদন্তীর ""।
    ----------------
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন