এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  সিনেমা

  • গুপি গাইন বাঘা বাইন নিয়ে বাৎচিত

    Arnab913 লেখকের গ্রাহক হোন
    সিনেমা | ১৩ জুলাই ২০১৭ | ৫৩৪০৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • T | 131.6.***.*** | ২৮ জুলাই ২০১৭ ০৬:১৬367895
  • অ্যায়, চারটে যন্ত্র মিলে যে হারমোনি তৈরী হয়েছে সেটা তো বাংলার ইতিহাস। মানে, কি সুন্দর এই পৃথিবী, এতো লোক কাঠি করচে, কিন্তু তাও চন্দ্র সূর্য উঠচে। কিন্তু এটা ট্রিভিয়াল হয়ে গ্যালো না? মানে বিভিন্ন শ্রেণী না থাগলেও তো দ্বন্দ্ব থাকত, ফুল ফল জ্যোৎস্না ও সুন্দর সবুজ বাংলাদেশ থাকত। মানে ইতিহাস তো তৈরী হতই। সময় তো বইবেই রে বাবা। এই বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য, বড়ো বেশী প্রক্ষিপ্ত হয়ে গ্যালো না?
    দিনের শেষে তারা সহাবস্থান করছে, এইটা কি রে ঐ লাস্ট ফ্রেমটা দেখে বলছে, যেখানে উপরনীচে সবাই ছিল। এ কি সহাবস্থান হল? সব্বাইকে এক প্ল্যাটফর্মে নামিয়ে নাচানো তো রায়বাবুর কাছে সহজ ছিল। সকলে আসলি সহাবস্থান করছে, সঙ্গীতেও তার প্রমাণ রাখা গ্যালো।
    কোলাবরেশনের প্রশ্ন তখনই উঠবে যখন দেখা যাবে যে প্রতিটি শ্রেণীই তাদের নিজেদের সুবিধার্থে এই ব্যবস্থা মেনে নিয়েছে এবং সেটিকে টিকিয়ে রাখার জন্য লড়ছে। এখানে কোথায় তা হল। প্রত্যেকের বক্তব্যই নিজেদের শ্রেণীর (ঐ তথাকথিত ক্লাস নয়) মধ্যে নির্দিষ্ট।
  • রে | 127.194.***.*** | ২৮ জুলাই ২০১৭ ০৭:২৩367896
  • হ্যাঁ লাস্ট ফ্রেমটা। প্রথম থেকেই সবাই একই ফ্রেমে নাচলে তো প্রথম থেকেই চারটে যন্ত্র একসাথে হারমোনিতে বাজিয়ে যেতে হবে। এক একটা ইনস্ট্রুমেন্ট খানিকক্ষণ একলা বাজিয়ে এবং সে সময় পর্দায় ঐ করেসপন্ডিং ক্লাস দেখিয়ে যন্ত্রটার সাথে ক্লাসটার ম্যাপিং না করালে যন্ত্রগুলোর হারমোনির সময়টাকে ক্লাসগুলির হারমোনিক সহাবস্থান বলে সিগনিফাই করানো যাবে কিকরে? লাস্ট ফ্রেমে সকলে এক প্ল্যাটফর্মে থেকে নাচলে, মানে ভিস্যুয়ালি চারটে ক্লাসকে ডিসটিংক্টলি আইডেন্টিফাই না করা গেলে বলতে বাধ্য হতাম ক্লাস ডিসলভড/ ইররেলিভ্যান্ট হয়ে শুধু মানুষই থেকে গেল এই আবহমানতা সিগনিফাই হচ্ছে। কিন্তু চারটে লেয়ারই আলাদা ভাবে রেখে দেওয়ায় তো ক্লাস সিস্টেমটার আবহমানতাই সিগনিফাই হয়ে গেল।
  • T | 165.69.***.*** | ২৮ জুলাই ২০১৭ ০৮:০৫367897
  • শ্রেণীর আবহমানতা সিগনিফাই হল না অতীত ইতিহাস সিগনিফাই হল। 'ভূত' যখন।

    লাস্ট ফ্রেমে চারটে শ্রেণী একসাথে এক প্ল্যাটফর্ম যদি শেয়ার করত তো তাহলে দুটো মানে দেওয়া যায়। এক, যেহেতু মিউজিকের পক্ষে ঐ শেষাঙ্কে পৌঁছে একমাত্র হারমনির বার্তা ছাড়া আর কোনো বার্তাই দেওয়া সম্ভব নয়, তো সবাই মিলে একই প্ল্যাটফর্মে নাচছে এবং ব্যাকগ্রাউন্ডে হারমনি মানে অবশ্যম্ভাবী একটা কম্পোজড ক্লাসের বার্তা আসে। একে টেনে নিয়ে গিয়ে কোলাবরেশনে ফেলে দেওয়া বিচিত্র নয়।
    দুই, সকলে তাদের শ্রেণীবিভেদ ভুলে, ক্লাসকে ইরেলিভেন্ট করে দিল, ব্যাকগ্রাউন্ডে হারমনি, তারমানে সবে মিলি করি কাজ জাতীয় বার্তা।
    দেখা যাচ্ছে এই দুটো রাজনীতির বহিঃপ্রকাশ হিসেবে দেখলে দুইপ্রান্তে অবস্থান করছে। পরস্পর বিরোধী।

    কিন্তু এইরকম মিলন তো আর লাস্ট ফ্রেমে হয় নি। যা দেখিয়েছেন তাতে প্রত্যেকেই নিজেদের শ্রেণীতে রয়েছে এবং স্পেস শেয়ার করছে ভার্টিক্যালি। এর দুটো মানে দেওয়া যেতে পারে। এক, তারা শেষাবধি এক ফ্রেমে এসেছে, তার মানে শ্রেণীগত বিভাজন মেনে নিয়েছে। এবং তা নিয়ে তাদের মাথা ব্যথা নেই। একধরণের আবহমানতার বার্তা বহন করছে ঐ লাস্ট ফ্রেম। টাইম অ্যারো প্রেজেন্ট থেকে ভবিষ্যতের দিকে।

    অন্যটা হল, ভূতসমাজ আসলেই বঙ্গসমাজের চালচিত্রের এক্সটেনশন। দৈনন্দিনতার নিরিখে ইন্টার ক্লাস মারামারির বদলে, ইন্ট্রা ক্লাস মারামারি অনেক বেশী প্রকট। ফলে, এটা মেনে নেওয়ার প্রশ্ন নয়, নিছক যা ছিল অর্থাৎ অতীত ইতিহাসের ডেপিকশন। এক ধরণের ইন্ডীভিজুয়ালিটি। সেখানে ইতিহাসের কোনো সময়ই আলাদা করে গুরুত্ব পাচ্ছে না, প্রত্যেকে একই গুরুত্ব সহকারে ভার্টিক্যালি স্পেস শেয়ার করছে। টাইম অ্যারো বর্তমান থেকে পাস্টের দিকে।

    এই মতামত দুটোও পরস্পর বিরোধী হল। তা এসব তো থাগবেই।

    এবাদে আরো কিছু কথা আছে। ঐ খেরোর খাতার আঁকিবুকি ইত্যাদির প্রেক্ষিত যদি দেখি। এইরম মনে হয়। রইবারের সকাল। সৌমিত্র এবং কামু বাবু এসে হ্যাজাচ্চেন বসে বসে। রায়সাহেব চা খাচ্চেন এবং খাতায় স্কেচ করছেন। ক্যালোরব্যালোরের মধ্যে টোটাল হাইবার নেশন এবং মনোযোগ দিয়ে ডিটেলে ভূতের পোশাকের স্কেচ হয়ে গ্যালো। পাশে লিখে দিলেন এই ক্লাইভ এই হেস্টিংস। অথচ তথ্যে গলদ থেকে গেল। এইরমই বড়জোর, তার বেশী কিছু নয় বলেই মনে হয়। তো, খেরোর খাতাকে খুব ইয়ে হিসেবে ধরার কিছু নেই। কারণ চিন্তাশীল মানুষ তো। সিনেমা নিয়ে এতো ভেবেছেন, ইম্প্রোভাইজ করেছেন, শ্যুটিং এর সময় হয়তো আলাদা হয়তো কিছু কিছু ভেবেছেন, সে কে আর জানবে।

    আর যেকোনো ক্রাফটসম্যানের প্রাথমিক ড্রয়িং এই ডিটেলিং দেখা খুব অস্বাভাবিক নয় তো। ইউরোপের ছবি আঁকিয়েদের মধ্যে দেখা যায়। প্রাথমিক পেন্সিল স্কেচের মধ্যে কাঠামোর প্রচুর খুঁটিনাটি দিক যা পরে ব্রাশ স্ট্রোকে মুছে গ্যাছে। তাই রায়সাহেবের ক্ষেত্রে, খুব ডিটেলে কস্টিউম ডিজাইন করে তাপ্পর ফিল্মে ঝাপসা করে দিলেন, এ ব্যাপারও খুব অস্বাভাবিক কিছু নয়।

    ছবি ও ক্লাস কোলাবরেশন নিয়ে আরো দুকথা লিখে দি। পরের পোস্টে।
  • T | 165.69.***.*** | ২৮ জুলাই ২০১৭ ০৮:৪৫367898
  • ভূতের নাচ যে ক্লাস ভাবনা থেকে আসা কোনো ডেপিকশন নয়, নিতান্ত মিউজিক থেকে আসা একটি কোরিওগ্র্যাফি, এই কথা আগে লিখেছি তো সেই নিয়ে নতুন কিছু বলছি না। বাড়ী ফিরে কিছু লেখাপত্তর খুঁজে বার করতে হবে। তারপর আরেকটু লিখব। এ বাদে কিছু সাধারণ অবজার্ভেশন,

    দ্যাকো, একটা ছবিতে যুদ্ধ বিরোধী বাণী গোদা স্কেলেও দেওয়া যায়, সাটল ভাবেও দেওয়া যায়। কিন্তু সামগ্রিক ভাবে যুদ্ধ নয় শান্তি চাই, এটুকু জাস্ট ক্লাস নাইনের বাংলা রচনা। আর কিছু ভ্যালু নেই। গুগাবাবার মোটা দাগ (কারণ সরাসরি যুদ্ধ হব হব প্রায়, তারপর গুপী বাঘার যুদ্ধ থামানো) দেখে কেউ যদি বলে এটি যুদ্ধবিরোধী ছবি, তো সে আদতে সেই রচনাটিই লিখছে যা সে ক্লাস নাইনে লিখে এসেছে। ফলে এইখানে 'যুদ্ধ বিরোধী' রাজনীতির ছবি ইত্যাদি বলা নিছকই বাগাড়ম্বর হয়ে দাঁড়াও। মানে কে আর একটা লার্জার অডিয়েন্সকে টার্গেট করে যুদ্ধ চাই শান্তি নয় বা ভায়োলেন্স ফর পিস দেখাবে, প্রোপাগান্ডা মূলক কিছু না উদ্দেশ্য থাগলে। এই আপাত স্বাভাবিক ব্যাপারগুলো আমাদের বাংলা লিটল ম্যাগ ও সেই উত্তরাধিকার জনিত ইন্টেলিজেন্সিয়া এমন ভাবে প্রেজেন্ট করে যেন কী বিরাট বিশাল ব্যাপার। প্রচন্ড অ্যামবিগুয়াস ল্যাঙ্গুয়েজ (উদাহরণ, ঋত্বিক টইতে হিরণ মিত্রর লেখা), খুব গড়বড়ে মিনিং, বক্তব্যকে সহজ ভাবে উপস্থাপন না করা, এগুলো পার্ট অব কালচার যা আদ্যন্ত ফাঁপা এবং ক্ষেত্রবিশেষে একপ্রকার ঢাল হিসেবে দাঁড়িয়েছে (উদাহরণ, ছোটাইদির দেওয়া লিঙ্কে ঋত্বিক সংক্রান্ত অনিন্দ্য সেনগুপ্তর বক্তব্য)। এইসমস্ত আলোচনা, সমালোচনা, ক্রিটিক অথবা আলোচোনার মধ্যে অন্তর্নিহিত যেটুকু খুব সাদা চোখে ধরা পড়ে সেটা হল, লেখা পড়ে মানুষ কতটা আহা উহু করবে সেইটের একটা সচেতন প্রয়াস। যে ফিল্মের সম্পর্কে বলা হচ্ছে সেগুলোকে ছাপিয়ে গিয়ে আমাকে রিভিউ লিখতে হবে, এইরম। এই সবেরই অনুসারী হিসেবে ফিল্মে 'রাজনীতি' শব্দটি ঢুকে পড়ে। যে শব্দের অনেক বড় পটভূমি আছে, তাকে দুম করে ছুঁড়ে দিয়ে হুঁ হুঁ বাবা করে চলে গ্যালো। সিঁফো রেগে যেতে পারে, কিন্তু আমার বক্তব্য হল, এই ভাবালু, হাবেগ মার্কা, বিচিত্র বাংলা রচনার কিছু মানে নেই। খুব স্কেচি আইডিয়াকে বাংলা ভাষার জবড়জং গয়না পরিয়ে প্রেজেন্ট করা হচ্চে।
    তো, এইবার আমি একটি পছন্দসই ইউটিউব চ্যানেলের উদা দেব। ফিল্মের স্ট্রাকচারাল অ্যানালিসিস, এবং বাংলায় এইরকম ভিডিও ব্লগ হলে খুব ভালো হয়। বীরেরা সেইসব করবেন কিনা জানা নেই।


    ক্লাস কোলাবরেশন যে রয়েছেই, এইটাকে প্রতিষ্টিত করা হচ্ছে কিন্তু 'ক্লাস স্ট্রাগল নেই' এইটার বিপ্রতীপে। ক্লাস স্ট্রাগল নাই হতে পারে, কিন্তু বাইনারি ক্লাসিফিকেশনই যে একমাত্র এইটা কে প্রমাণ করল। এইসব খোসা না আঁটি কত্তে গিয়েই মনে হয়, ডিসি যেমন বলেছেন, স্বাদটাই লোকে হারিয়ে ফেলছে। কারণ হতে পারে, ফিল্মের স্ট্রাকচারাল অ্যানালিসিস সম্পর্কে এনাদের খুব কিছু বলার নেই। যেখানে এর ক্রাফটিং টাও চুলচেরা বিচার করা যেতে পারত সেখানে উলটে নিয়ে আসা হচ্ছে বিবিধ গোলগাল ধারণা যা কিনা একমাত্র অ্যামবিগুইটির স্ফিয়ারে ঘোরাফেরা করে। স্ব স্ব অর্গ্যাজমের প্রচেষ্টা।

    এর থেকে বেড়ালই ভালো।
  • T | 165.69.***.*** | ২৮ জুলাই ২০১৭ ০৮:৫১367899
  • যা ত্তারা আরেকটা কথা বলা হয় নি।
    হ্যাঁ, মিউজিক তো আসলে বিবিধ টুং টাং ঝং ঝ্যাং পিড়িং মেয়াং ধপ টপ ক চ ট ত প ইত্যাদির কম্পোজিশন। তো এইবার বিভিন্ন কম্পাঙ্কের ব্যান্ড হিসেবে এদের ক্লাসিফাই করে দেওয়া হল। আঠারো কিলো হার্জ মানে বুর্জোয়া, ফিফটি হার্জের ওদিকে কিছু মাল চাষাভুষো ইত্যাদি। সব একজায়গায় কোলাবরেশনে আসছে। :) এবং এই হিসেবে পৃথিবীর সমস্ত মিউজিশিয়ানরা, চিত্র পরিচালক, চীনে ভূত প্রত্যেকেই ক্লাস কোলাবরেশনের প্রোপোনেন্ট। :)
  • dc | 121.93.***.*** | ২৮ জুলাই ২০১৭ ১০:০৩367900
  • দুরন্ত হয়েছে । ইউ টিউব লিংকটা পরে নিশ্চই দেখবো , আপাতত সুযোগ নেই ! শুধু T এর কথার সাথে সংযোজন করে বলবো ওই ভূতের নাচের লাস্ট সিন এ যে একটাই ফ্রেম এ ভার্টিকাল লেয়ার দেখানো হয়েছে তার শিল্পগত একটা প্রেরণা হচ্ছে কোনারক এর সূর্য মন্দির এর গায়ে যে নাচের মোটিফ গুলো আছে তার একটা রিপ্রেসেন্টেশন । এটা কেও শ্রেণী বিচার/কলাবোরেশন এর সাথে মাথায় রাখলে ভালো মনে হয় !
    রে আপনার কাছে ওই রেফারেন্স গুলো চেয়েছি জানার জন্য ওই বিশেষ ইন্সট্রুমেন্টগুলো গুগাবাবতে কোথায় ব্যবহার হয়েছে , কোনো কুইজ হিসেবে নয় । না পারলে ছেড়ে দিন , এটা কোনো জীবন মরণ সমস্যা নয় !
  • কল্লোল | 233.227.***.*** | ২৮ জুলাই ২০১৭ ১০:৩৪367901
  • তা, এতে এতো রাগারাগির কি হলো। ভূতের নেত্য দেখে আমার আর রেবাবুর শ্রেণী দ্বন্দ্ব মনে হলো। ডিসি আর টিএর মনে হলো না। এতো হতেই পারে।
    হল্লার রাজা ভালো হয়ে গেলো এতে আমার শ্রেণী সমন্বয় মনে হলো, ডিসি আর টিএর মনে হলো না।
    এমনই তো হবার কথা যেকোন মহৎ শিল্পের ক্ষেত্রে।
    এতে এতো রেগে যাওয়া, গালমন্দ আসে কোদ্দিয়ে?
  • T | 165.69.***.*** | ২৮ জুলাই ২০১৭ ১০:৪০367902
  • আরে রাগারাগি কোথায় কচ্চি। আপনি তো ভালো করে বল্লেনই না ক্যানো কোলাবরেশন মনে হয়েছে। যা বলার রে বলেচে।
  • dc | 121.93.***.*** | ২৮ জুলাই ২০১৭ ১১:০৫367903
  • হ্যাঁ , শুধু beating about the bush !
  • কল্লোল | 233.227.***.*** | ২৮ জুলাই ২০১৭ ১৬:২৬367905
  • তা ভালো। রাগ করেন নাই জেনে খুবই আশ্বস্ত হলাম।
  • ঋদ্ধিমান বসু | 113.22.***.*** | ২৯ জুলাই ২০১৭ ১৩:০৪367906
  • 'গুপি গাইন বাঘা বাইন' - কেও আমার অনেকাংশে 'metaphoric' মনে হয়। সময়টা খেয়াল করলে বোঝা যাবে যে ওই সময় 'USA' ও 'USSR'-এর মধ্যে 'Cold War'-টা চুড়ান্ত পর্যায়ে পৌছেছিল। সেই সময়ে দাঁড়িয়ে, এমন একটা যুদ্ধবিরোধী বক্তব্য, নেহাত কাকতালীয় নয়। এছাড়া হাল্লার রাজা, একজন ক্ষমতাহীন 'Titular Head', এর পিছনেও কোন অনুপ্রেরণা আছে নিশ্চয়।
  • রে | 55.25.***.*** | ৩০ জুলাই ২০১৭ ২১:২১367907
  • সুকুমার রায় নিয়ে খানিক ধস্তাধস্তি র জন্য এই বইটা পড়ে দেখতে পারেন। বিশেষত পলিটিকাল কনোটেশনগুলো, যেগুলো শঙ্খ ঘোষ ও মেনে নিচ্ছেন।

    https://archive.org/details/in.ernet.dli.2015.454258
  • B | 69.97.***.*** | ০১ আগস্ট ২০১৭ ২১:৫১367909
  • বছর দুয়েক ধরে মাঝেসাঝে অল্পদিনের জন্য হাসপাতাল-ভ্রমণ একটা রুটিনে পরিণত হয়েছে, মানে, পার্ট্‌ অফ্‌ লাইফ্‌ বলা যায়, তার জন্য বেশ গ্যাপ পড়ে গেলো। দেখছি যে এ টই'ও এর মধ্যে অনেক পাতা এগিয়ে গেছে। শেষ লিখেছিলাম, মনে হয়, ২০শে জুলাই(অত কিলিক্‌-বাজিটা অন্যের দায়িত্বে রাখলাম) আর আজ ১লা আগস্ট। এ টই'ও এর পৃষ্ঠা ক্রম-সংখ্যায় ১০ থেকে ১৮য় পৌঁছেছে। অর্থাৎ বয়সের দিক থেকে ভাবলে ভোটাধিকার-যোগ্যতা-প্রাপ্তি বয়সে পৌঁছেছে। হয়ত বা লেখার মান ও ধরণেও। এতটা লেখা যে কতবার পড়লাম, আর কতটুকুই বা তার এ মোটামাথায় থাকল', তা গুরুদেব 'সত্যজিৎ' 'বাবু' জানেন (তালিয়াঁ..., তালিয়াঁ)

    তাতে করে, আমাদের সবার বা কারুরই অবস্থান একচুল'ও নড়েছে ব'লে একদমই মনে হয় না - এটা একদমই আমার নিজস্ব মত। যদিও 'এটা পড়ে', 'ওটা জেনে', 'সমৃদ্ধ হয়েছি', এবং ফলতঃ 'যারপরনাই আহ্লাদিত হয়েছি' বলে সশব্দে ঘোষণাও হয়েছে।

    কি আর করা? আমরা সব্বাই'ই যে সেই ইয়্যাক'ই থাকি, বা সেই ইয়্যাক'ই থাকব'- এটাও বোধহয় স্বতঃসিদ্ধ। বোধহয়। টই'এর প্রতিপাদ্য বিষয়ের উপর একেবারে হাত-পা-বাঁধা না থেকে কোন মন্তব্যকে বিচ্যুতি হিসেবে ধরে, তৎপর ব্যঙ্গ, তৎসহ বিদ্রূপ এবং ফলস্বরূপ বিস্তার, এ টই'কে সেখানেই, সেই বিচার-অনুমানেই নিয়ে গেল, যার বিরুদ্ধে এত লোক, বেছেবেছে লোক বিশেষে কাদা ছোঁড়াতে লিপ্ত হয়েছিল।(বিপরীতে ছুঁড়ি হয়েছে তাও মানতে হবে)।

    এর মধ্যে রেফারেন্স'এর বা রে'র এই টইয়ে বিভিন্ন তথ্য যোগান একে অন্য মাত্রা দিয়েছে, যেরকম মাত্রা দিয়েছিল 'এলেবেলে'র এবং আরও কারও কারও মন্তব্যও। কেউ সহমত হতে পারেন, কেউ নাও পারেন।

    যথারীতি বাদ যায় নি কিছু মন্তব্য, যা পাবলিক ফোরামে হবেই, যার উত্তর দায়ও কারুর থাকে না, নেই'ও।

    আমার আগে মনে হত' না, এখন হয় যে এর কোন উপসংহারও হয় না, এর থেকে বেরিয়ে আসে না কোন জনাদেশ। তবে মজার ব্যাপার যেটা দেখা গেলো, যে, আজ বেড়ে ওঠা শিশু'রা প্রায় সবাই শিশু-মন-বিশেষজ্ঞ হিসেবে এমনভাবে মতামত রাখছেন, যার সঙ্গে, বিভিন্ন রাজ্য-প্রতিপালকদের (তাঁদের বেশভূষা ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের কথাই মনে পড়াত', আজও পড়ায়। জানি না, এ নিয়ে শিশুমন কি বার্তা নিত, বা আজ কি বার্তা নেয়) উদ্দেশ্যে হাল্লারাজের "নিস্তার নাই কাহারও সটকে"-স্বরূপ নিদান হাঁক্ড়ানোর একমাত্র তুলনা চলে।

    নাঃ, "যার ভাণ্ডারে রাশিরাশি, সোনাদানা ঠাসাঠাসি, জেনো সে'ও সুখী নয়, সুখী নয়..." পংক্তির বার্তা-স্বাধীন শিশুরা "নিস্তারও নেই আমারও সট্‌কে" শুনে যেরকম খুশিত হইয়াছিল, সেরকমই বিদ্দ্বজনকে খুশিত করার (বিফল কিনা, জানি না) চেষ্টায় আমি বলি, 'নিস্তার নিই আমিও সটকে'।
    ******************************************************************************
    মাননীয় 'এলেবেলে'
    (দুটি কথা, এক- 'এ লেভেল'এর জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তিকে 'এলেবেলে' বলে সম্বোধন করতে বাধো, বাধো ঠেকছে, তবুও আপনার স্বপ্রদত্ত নাম বলেই ব্যবহার করলাম;
    দুই, যদি আপনি এখনও এখানে আসার ধৃষ্টতা দেখান, তাই, আর আপনার মেল জানি না বলে, এখানেই লিখলাম),

    বয়সে কনিষ্ঠ হলেই জ্ঞানে হতে হবে, আমি এটা মনে করি না। সেই জ্ঞানের কথা মাথায় রেখেই এই সম্বোধনকে মেনে নেবেন আশা করি। আপনার অনুরোধটি, এ পাতায় প্রকাশ্যভাবে রক্ষা করে, এত'জন বিদ্দ্বজনেদের বিরাগভাজন হই বা কি সাহসে। বরঞ্চ আপনি যদি আমার ই-মেল'এ আসেন, তো আপনাকে সব তথ্য দিয়ে দেব', তবে দেখবেন বিতণ্ডা নিমন্ত্রণ করবেন না। কারণ সর্ব্বদিকে 'গবেষক, গবচন্দ্র, জ্ঞানতীর্থ, জ্ঞানরত্ন, জ্ঞানাম্বুধি, জ্ঞানচূড়ামণি"দের জ্যোতির্ব্বলয় কিঞ্চিৎ পরিমান দ্যুতি হারাইলে সমূহ বিপদ। "গ্যাঁটের পয়সা খরচ করে" এই সভায় আসন পাচ্ছেন এই ঢের।
    নিন, ইমেল-গুলোর যে কোনটি লিখে নিন, দুটিতেই আপনাকে স্বাগত জানাই।
    (ক) khurhor.kal@gmail.com
    (খ) rudra.dostidar@gmail.com
    --------------------------------------------
    মাননীয় ডিসি(চেন্নাই বা কলকাতা),
    কোন একটি বা দুটি পোস্টে আপনি আমার মত একটেরে অজ্ঞকে উল্লেখ করে যে মূল্যবান সময় দিয়েছেন, তাতেই আমি শ্রদ্ধাবনত এবং আপনার ঐ বক্তব্যকে অসীম মান্যতা দিলাম।
    ---------------------------------------------
    মাননীয় i,
    উপরে ডিসি-কে লেখা বক্তব্যের হুবহু প্রতিলিপি আপনার উদ্দেশ্যেও রাখলাম।
  • dc | 121.93.***.*** | ০২ আগস্ট ২০১৭ ১১:৪২367910
  • মাননীয় B ,
    আপনি ভালো থাকুন , সুস্থ থাকুন এটা একান্ত কাম্য । বাক বিতন্ডা এইসবের উর্দ্ধে মানুষে মানুষে সুস্থ সুন্দর সম্পর্ক । ব্যক্তিগতভাবে আমরা েকে ওপরের পরিচিত নই , কিন্তু তার মানেই আমাদের েকে অপরকে অসম্মান করার অধিকার জন্মায় না । আপনার খারাপ লেগে থাকলে আমি দুঃখিত । এটুকু বলতে পারি । ভালো থাকুন ।
  • ন্যাড়া | 109.72.***.*** | ০৫ আগস্ট ২০১৭ ০৯:৩৬367911
  • উৎপল দত্তর শেষবয়সের একটা নাটক আছে। খুব সম্ভবতঃ "আজকের সাজাহান"। তো সেখানে এক চিত্রপরিচালক একজন রিভিউয়ারকে বলছেন যে আপনার রিভিউতে যেখানে অমুক দৃশ্যে ডায়লগের পেছনে রাইফেলের আওয়াজের গভীর মানে খুঁজে পেয়েছেন, সেটা জায়গাটা খুবই ভাল। তবে কী জানেন, আসলে ওখানে ডাবিং থিয়েটারে আমাদের প্রোডিউসার ডাবিং চলাকালীন বসে বসে খোলা ভেঙে চিনেবাদাম খাচ্ছিলেন। রাইফেলের শব্দ বলে যেটা আপনার গভীর দ্যোতনাময় মনে হয়েছে, সেটা ওই চিনেবাদামের খোলা ফাটানোর আওয়াজ। পয়সা ছিলনা বলে রিডাব করা যায়নি।

    আমার এই থ্রেডটা পড়ে নাটকের এই কথোপকথন মনে পড়ে গেল। ভীমরতি ধরছে বোধহয়। কিসের থেকে যে কী মনে পড়ে যায়!
  • lcm | 109.***.*** | ০৫ আগস্ট ২০১৭ ১০:১১367912
  • হ্যা হ্যা।
    আর মহানগর সিনেমার লাস্ট সিনে লাইটপোস্টের বাল্ব, একটা জ্বলছিল না - তাই নিয়ে গভীর আর্থসামাজিক ব্যাখা ।
  • i | 131.44.***.*** | ০৫ আগস্ট ২০১৭ ১৩:১৭367913
  • B,
    ও আচ্ছা। নমস্কার নেবেন।

    ছোটাই।
  • শঙ্খ | 113.242.***.*** | ০৫ আগস্ট ২০১৭ ১৯:০৭367914
  • ন্যাড়াদা পুরো সামারি করে দিয়েছেন।
  • modi | 208.96.***.*** | ০৫ আগস্ট ২০১৭ ১৯:২৭367916
  • কিছুদিন আগে সব গায়কদের গানের টেকনিক নিয়ে ঐ রকম গভীর আলোচনা হচ্ছিল। তখন আমারও উৎপল দত্তের নাটকটা মনে পড়েছিল। অম্বলের ঢেঁকুর চাপতে গিয়ে গলা কেঁপে গিয়েছিল, সেটার নাম হল শ্রুতি।
  • pi | 57.29.***.*** | ০৫ আগস্ট ২০১৭ ২১:০২367917
  • এলেবেলে খামোখা মেইলে লিখতে যাবেন কেন? মানে সে যেতেই পারেন, কিন্তু এখানে লিখবেন না কেন আর আমরা সেটা পড়তে পারব না কেন?
  • agantuk | 138.48.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০১৭ ০৪:৪৯367918
  • রিংকি ভট্টাচার্যকে দেয়া সাক্ষাত্কার থেকেঃ

    RB: This may sound simplistic to you but please allow me to satisfy my curiosity. I felt that you wanted to tuck in a message, or something close to message, in the final scene of Goopy Gyne Bagha Byne. About the futility of war, or that feuds can be sorted otherwise. It is an anti-war film.
    SR: Yes, of course. I did put a very simple message, which the young can absorb. Apart from the [message of the] need for friendliness between nations.

    RB: You mean averting war at any cost?
    SR: That is one way of putting it. The same kind of message, but not the same message, is there in Hirak Rajar Deshe. In a realistic film, or naturalistic film, as most of my other films are, I am not concerned with a message. When you are making a film for the very young, who are at an impressionable age, I think it is important to give a simple message. A good moral tale; all fables have messages: Hitopadesha, Panchatantra or even Aesop’s Fables. These stories have messages in the end. I had that in mind. I deliberately planted a message; making it entertaining [and] at the same time not making people aware of the message all the time; it only comes in the end. But no one sort of says: ‘You must do that’!

    http://www.forbesindia.com/article/recliner/meetings-with-the-master-a-30yrold-conver-sation-with-satyajit-ray/40181/1
  • pi | 167.4.***.*** | ১৩ মে ২০১৮ ২৩:৩০367919
  • এটা এখানেও থাক বরং। কারণ এই টইতেই মনে হয় সত্যজিত বনাম ঋত্বিক হয়ে গেছিল। লোকে এও বলেছিল, লোকজন কেন এই বনামে যায়।
    এই লেখা তো সত্যিকার লাইফের বনাম নিয়েই। মানে কিছুটা সেই সূত্র ধরেই সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ে ঋত্বিক ঘটককে মারা।

    http://epaper.sangbadpratidin.in/epaper/m/256259/5af64e6d73621
  • S | 194.167.***.*** | ১৪ মে ২০১৮ ০০:১১367920
  • টইয়ের নামটা বদলে কথাবার্তা দিলে ভালো হয়না? "বাৎচিত"?
  • -- | 127.194.***.*** | ২৬ মে ২০১৮ ১০:৫৮367921
  • PT | 213.***.*** | ২৬ মে ২০১৮ ১০:৫৯367922
  • কোথায় পাই?
  • dc | ***:*** | ২৫ জুন ২০১৮ ১৭:০১367924
  • ৬ নং পাতায় সঞ্জয়বাবুর লেখাটা ......................... উফ !
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন