এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • প্রেমে-অপ্রেমে, মুহাম্মদ ফজলুল হক 

    Fazlul Huque লেখকের গ্রাহক হোন
    ২১ আগস্ট ২০২৫ | ৩১ বার পঠিত
  • প্রেমে-অপ্রেমে
    মুহাম্মদ ফজলুল হক

    মেঘনার পশ্চিম অংশে রেলসেতুর নিচে কিছুটা দক্ষিণ দিকে স্রোতবিনী নদীর কাছাকাছি পাথরের উপর বসে আছে সুরভি ও লিটন। তাদের চোখের সামনে অনিন্দ সুন্দর, মনোরম ও নান্দনিক দৃশ্যাবলী। বর্ষার পানিতে নদীর বুক ভরাট হয়ে পানি যেন উপচে পড়ছে। মাছ ধরার নৌকা, যাত্রীবাহী নৌকা, লঞ্চ, স্টিমার চলাচল করছে। নানাবিধ জলজ উদ্ভিদ ও ভাসমান প্লাঙ্কটন ভেসে যাচ্ছে স্রোতের টানে।

    সুরভি, নদী কী অদ্ভুত সুন্দর! প্রতিদিন দেখি। তবু আজ অন্যরকম সুন্দর লাগছে।
    লিটন, নদীর এখন ভরা যৌবন। যৌবনে সবাইকে অনিন্দ সুন্দর লাগে।

    কাছেই নরনারী গোসল করছে। বড়শি দিয়ে ছোট ছোট মাছ ধরছে কিছু লোক। উত্তর দিকে তাকালে চর সোনারামপুর ছাপিয়ে আশুগঞ্জের পাওয়ার হাউজ পিছনে ফেলে মেঘনার পানি ভর্তি বিশাল অংশ যেন শেষ হয় না। দক্ষিণে সাইলো পেড়িয়ে সারকারখানার দিকে তাকলে অপরূপ সৌন্দর্য ধরা দেয়। মনে হয় মেঘনার অপার জলরাশি দিগন্তের দিকে ছুটে চলছে।

    ঐশ্বরিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ সুরভি ও লিটনের ধ্যান ভঙ্গ করে বর্ণনাহীন রোমাঞ্চকর টিপটপ বৃষ্টি। বৃষ্টির ফোটা নদীর পানিতে পড়ে বেটোফোনের সুরের মত মধুর সুর তুলছে। হঠাৎ চারদিকে হৈচৈ শুরু হয়। অন্যান্য মানুষের সাথে তারাও হাসতে হাসতে দৌড়ে রেলসেতুর নিচে এসে বৃষ্টি থামার অপেক্ষা করে।

    লিটন, ভিজতে চাইলে বলতেই পারতে! পালিয়ে এলেই কেন?
    সুরভি, বৃষ্টিতে ভিজে নদী দেখার আলাদা আনন্দ। হঠাৎ ঝড়ে তো পালাতেই হয়।
    মানুষের ভিড়ে তারা কাছাকাছি হয়। সুরভির নিঃশ্বাস এসে পড়ে লিটনের উপর। সে আনমনা হয়ে তাকিয়ে থাকে সুরভির দিকে। সেদিকে খেয়াল নেই সুরভির।

    মাথার উপরে তাকিয়ে থেকে অবাক বিস্ময়ে সুরভি বলে, প্রতিদিন এই সেতু দেখি। এমন মোহনীয় সৌন্দর্য কখনো চোখে পড়েনি?
    লিটন, সৌন্দর্য সর্বদা আমাদের সামনে থাকে। শুধু মনের চোখ দিয়ে অনুভব করতে হয়।

    মেঘনা নদীর উপর সটান দাঁড়িয়ে রেলসেতু। রাজা জর্জ ষষ্ঠ সেতু, শহিদ হাবিলদার আব্দুল হালিম সেতু, মেঘনা ব্রিজ, ভৈরব রেলসেতু কত নামেই না মানুষ চেনে। সুরভিও চেনে বোধবুদ্ধির বয়স থেকে। ভয় মিশ্রিত আপত্য ভালোবাসায় সেতুর সাথে পরিচয়।

    লিটন, ছোটবেলায় বাবার সাথে মেঘনায় গোসল করতাম। তখন দুর থেকে দেখে সেতুর বিশালত্ব, নান্দনিক রূপমাধর্যতা, গঠনশৈলী অনুধাবন করার ক্ষমতা ছিল না। মনে হতো কী আশ্চর্য জিনিস!

    সুরভি, এখনো সেই বিস্ময় তোমার চোখে আছে।
    হ্যা, বারোটি পিলার, নয়টি স্প্যান ও সূর্যের আলোয় ঢেউ তোলা লালচে রং সব মিলিয়ে অনন্য শিল্পকর্ম। দিনভর অপেক্ষা করতাম কখন ট্রেন যাবে। মনে হতো বিশাল কোনো সাপ সেতুর একমুখ দিয়ে ঢুকে হেলেদুলে অন্যমুখ দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। নানা রংয়ের ট্রেন পারাপার করে সেতুকে গর্বিত মনে হত।

    সুরভি, সমগ্র বাংলাদেশে ভৈরবের প্রতীক হয়ে আছে এই সেতু। ভৈরবকে না চিনলেও সবাই সেতুকে চেনে। সম্প্রতি এই সেতুর সমান্তরালে আরেকটি সেতু নির্মিত হয়েছে। বৃষ্টিতে রূপার মত চিক চিক করছে তার রং। নতুন সেতুও ভৈরবের নামে মহিমান্বিত। তবু পুরাতন সেতুর কীর্তি একটুও ম্লান হয়নি।

    লিটন, নতুন সেতুটা কেমন ঝলমল করছে!  পুরনোটা ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।
    সুরভি, পুরনোকে ছাপিয়ে কেউ কখনো নতুন হতে পারে না।

    বৃষ্টি থেমে গেলে লিটনের স্পর্শে সচেতন হয় সুরভি। লিটন তার হাত ধরে এগিয়ে যায়। আবার গিয়ে সেই পাথরের উপর বসে। বৃষ্টি ভেজা পরিবেশ আলাদা সিগ্ধতা ছাড়ায়। একটু এগিয়ে সুরভি পানিতে নামে। শীতল পানি তার মনকে আরো শীতল করে। ভালোলাগা ছড়িয়ে যায় সারা শরীরে।

    সে লিটনকে ডাকে। এদিকে আসো। পানি আজ স্বপ্নের মতো লাগছে। লিটন পানিতে নেমে সুরভির পাশে দাঁড়ায়। দুজন মুগ্ধ হয়ে চারপাশ অবলোকন করছে। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসে। আধুনিক আশুগঞ্জে আলো জ্বলে উঠছে। নদীর নীচে আলোকময় শহর তাদের মনকে আলোকিত করে। বামপাশে সড়ক সেতুর নিয়ন আলো তাদের আকর্ষণ করছে। একই সাথে তিন সেতুর মোহনীয় সৌন্দর্য চারপাশের পরিবেশ ব্যতিক্রম করে তুলেছে।

    সুরভি, আজকের সন্ধ্যার কথা অনেকদিন মনে  থাকবে।
    লিটন, নদী যেমন সেতুকে ভুলে না। আমি এই মুহূর্ত ভুলব না। তোমাকেও ভুলব না।

    সুরভি লিটনের হাত ধরে। চারপাশে হঠাৎ নিস্তব্ধতা নেমে আসে। নদীর বুক চিরে ভেসে যায় মাছ ধরার নৌকা। দূরে মেঘের ফাঁক গলে গোধূলির আলো তিনসেতুর উপর ঝরে পড়ে। সুরভি ও লিটন দাঁড়িয়ে থাকে পাশাপাশি। কোনো কথা নেই। চোখের দৃষ্টিতে অজস্র অপ্রকাশিত অনুভব বিনিময় হয়। নদীর ঢেউ ভিজিয়ে দেয় তাদের পা। একসাথে হেসে উঠে দুজন। দুই প্রাণ মিশে যায় মেঘনার বিশালতায়।

    মেঘনার বুক থেকে রঙিন গোধূলি ধীরে ধীরে মিলিয়ে যায়। সুরভি নদী পার হয়ে বাড়ি যায়। লিটন ফিরে আসে বাজারের বাসায়। দুজনের মনেই মুগ্ধকর মুহূর্তগুলো নদীর ঢেউয়ের মতো প্রতিনিয়ত বাজতে থাকে।

    লিটনের কানে এখনো ভেসে আসে সুরভির হাসি। তার বিস্মিত চোখে নদী ও সেতু দেখার মুগ্ধতা। সুরভিও মনে মনে শুনতে থাকে লিটনের সেই মধুর বাক্য। নদী যেমন সেতুকে ভুলে না। আমি এই মুহূর্ত ভুলব না। তোমাকেও ভুলব না।

    কিছুদিন পর আবার তারা প্রিয় নদীর ধারে আসে। আগের মতো মেঘনার মুখোমুখি সেতুর নিচে পাথরের উপর বসে। ভ্যাপসা গরম। খিটখিটে পরিবেশ।

    সুরভি নদীর দিকে তাকিয়ে বলে, দেখো আজ মেঘনা কেমন শান্ত! যেন ক্লান্ত হয়ে ঘুমাতে চাইছে।
    লিটন, নদীর শান্তি তোমার চোখে দেখি। প্রতিদিন আলাদা লাগে।
    সুরভি হেসে বলে, এই গরমেও তোমার এত প্রেম! অপ্রেমে থাক কখন।
    লিটন, মজেছি তোমার প্রেমে। অপ্রেমতো আরাধ্য।
    তুমি কি সবসময়ই এত কথা বলো?
    না। শুধু তোমার কাছে এলে। ভেতরের নীরবতা প্রেম খুঁজে ফিরে।
    সুরভি চুপ করে থাকে। চোখে ঝিলিক খেলে যায়।  তার চুল উড়ে এসে লিটনের মুখে পড়ে। বাতাসে শিউলি ফুলের গন্ধ। নরম, নীরব মুহূর্ত। ভালোলাগায় লিটনের চোখ বন্ধ হয়ে আসে। তবু সে তাকিয়ে থাকে সুরভির দিকে।

    কেন এমনভাবে তাকাও?
    তুমি নদীর মতো, সীমাহীন, পরিবর্তনশীল। পরিবর্তনে নতুন সৌন্দর্য ফিরে আসে।

    সুরভি আনন্দিত হয়। মুখ ঘুরিয়ে নদীর দিকে তাকায়। একটু পর ধীরে ধীরে বলে, নদী যেমন থেমে থাকে না। তেমনি মানুষও থেমে থাকে না। তুমি কি সত্যিই ভাবো আমরা একসাথে থাকতে পারব?
    হ্যা, যদি তুমি চাও। সমাজ, পরিবার ছাড়তে পারব। কিন্তু তোমাকে ছাড়া ভাবতে পারি না।
    সুরভির চোখ ভিজে আসে। নদীর ঢেউয়ের মতো তার বুক আন্দোলিত হয়।

    সেতুর উপর দিয়ে ট্রেন যাচ্ছে। ট্রেনের দিকে তাকিয়ে সুরভির হাত ধরে লিটন বলে, ছোটবেলায় সেতুর উপর দিয়ে যাওয়া প্রতিটি ট্রেন গুনতাম এখন মনে হয় প্রতিটি ট্রেন আমাকে তোমার কাছেই নিয়ে যায়।

    মুচকি হেসে সুরভি বলে, আমি ভাবি নদীর প্রতিটি ঢেউ তোমার হয়ে আমাকে ডাকে।
    হেসে উঠে লিটন। বলে, প্রেমের জন্যই হয়ত নদী আর সেতু সর্বদা একসাথে থাকে। একটি ছাড়া অপরটির গুরুত্ব কমে যায়।

    সুরভি লিটনের চোখের দিকে তাকিয়ে বলে, চল  আমরা নদীর মতো প্রবাহিত হই।
    লিটন খুশি হয়ে বলে, তুমি ভেবে বলছ।
    হ্যাঁ, জীবনের বাকি পথ তোমার সঙ্গেই হাঁটতে চাই।
    লিটনের চোখে অশ্রু চিকচিক করে। সেতুর আলো ঝরে পড়ে নদীর জলে। সেই আলোয় দুজনের মুখ উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।

    মনে রেখ, সুখে-দুঃখে, ঝড়ে-বৃষ্টিতে তোমার সঙ্গেই থাকব।।
    আমি প্রতিদিন নদীর মতো নতুন করে তোমাকে দেখব।
    ঢেউয়ের পানি ছিটকে এসে তাদের উপরে পড়ে।তারা উপলব্ধি করে চারপাশ অনিন্দ সুন্দর হয়ে উঠেছে। কোথাও গরম নেই, অশান্তি নেই। সুখের পায়রা অবিচল উড়ে চলছে দিগন্তের দিকে।

    গোধূলির শেষ রং মিশে যায় সন্ধার অন্ধকারে। ত্রিসেতুর ঝলমলে আলোয় ভেসে যায় মেঘনার বুক। জেলেরা নৌকা নিয়ে জাল ও বঁড়শি ফেলে মাছ ধরছে। ছোট ছোট নৌকা মানুষ পারাপার করছে। সেতুর উপর দিয়ে ট্রেন যাচ্ছে। হুইসেল বাজাচ্ছে। নদী ঢেউ তুলছে। সেই ঢেউয়ে তাদের ভালোবাসা চিরন্তন হয়ে ফুটে উঠেছে।

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | 2406:7400:56:5d7f:ede2:8b19:feb7:***:*** | ২১ আগস্ট ২০২৫ ১৩:৩৬733538
  • গোসল করতাম 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে মতামত দিন