এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ফিল্ডার - ১৬

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০৮ বার পঠিত
  • | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬
    ( ১৬তম ও শেষ পর্ব )

    পরের দিন সকালে দীপেনবাবুর আর সুরেশের সঙ্গে সন্ময়ও হাসপাতালে গেল। গৌরীদেবী আজ আসেননি। ইরাবানকে জেনারেল বেডে দেয়নি এখনও। ড. আলোকবিন্দু চক্রবর্তী মিনিট পনের পরে ঢুকলেন।
    --- ' ও মিস্টার মল্লিক ...আপনারা এসে গেছেন .... ভালই হল। সব রিপোর্ট এসে গেছে। গুড নিউস আছে আপনাদের জন্য। ক্রিয়েটিনিনটা শুধু একটু বেশি আছে। আর সব নর্মাল ... '
    দীপেনবাবু বললেন, ' আর ওর যে অসুখটা আছে .... '
    --- ' হ্যা ... ওটা আছে। তবে স্টেজ ওয়ানে। ম্যানেজেবল। আগে মেডিসিন, মানে ইঞ্জেকশান অ্যপ্লাই করে দেখা যাক তিনমাস। যদি এক্সপেক্টেড রেজাল্ট না পাওয়া যায়, পাঁচ ছটা কেমো নিতে হবে .... ইঞ্জেকশানটা একটু কস্টলি হবে ... যদি সরকারি স্পনসরশিপের কোন ব্যবস্থা থাকে দেখতে পারেন সুবিধে হবে .... '
    দীপেনবাবু খরচের প্রসঙ্গে ঢুকলেন না। তিনি বললেন, ' ও হানড্রেড পারসেন্ট কিয়োর হয়ে যাবে তো? মাঠে নামতে পারবে তো? '
    --- ' এ ডিজিজে হানড্রেড পারসেন্ট গ্যারান্টি কেউ দিতে পারে না। তবে, এখন যে স্টেজে আছে থ্রু প্রপার ট্রিটমেন্ট আয়্যাম সো হোপফুল অ‌্যবাউট হিস লিভিং এ নর্মাল লাইফ দিস মোমেন্ট। হ্যাঁ... মাঠে অবশ্যই নামতে পারবে একমাস পর থেকে। অনেকগুলো ওষুধ খেতে হবে, তাছাড়া ইঞ্জেকশান আছে। প্রচুর ফ্রুটস অ্যান্ড ভেজিটেবলস খেতে হবে। প্রোটিন অ্যান্ড ফ্যাট একদম মিনিমাম কারণ তাতে কিডনিতে প্রেসার পড়তে পারে । জলও খেতে হবে মেপে। ইন্স্ট্রাকশান পেপার দিয়ে দেওয়া হবে আপনাদের ... '

    দীপেনবাবু মনে মনে হিসেব করে নিলেন, একমাস রেস্ট মানে তিনটে খেলা বেরিয়ে যাবে ইরাবানকে ছাড়া। যদিও টুর্নামেন্ট নিয়ে এই মুহুর্তে আদৌ ভাবছেন না তিনি।
    ডাক্তারবাবু সব কথা রুগীর সামনেই বললেন।
    কারণ এগুলো গোপন করার জিনিস নয়।
    ইরাবান বলল, ' আমাকে তা'লে জেনারেল বেডে শিফট করে দিন ... '
    --- ' তার আর দরকার নেই মিস্টার রক্ষিত। আজ বিকেলে রিলিজ দিয়ে দেব আপনাকে। একমাস পরে একবার চেক আপ করাতে আসবেন। ইন দা মিন টাইম আরও কিছু টেস্ট করিয়ে রাখবেন। এখান থেকেও করাতে পারেন, অন্য জায়গা থেকেও করাতে পারেন। ইন্স্ট্রাকশানে সব লেখা থাকবে। সবকটাই ব্লাড টেস্ট ... '

    এক সপ্তাহের তফাতে পরপর দুটো ম্যাচ হয়ে গেল। দুটো খেলাতেই খুব অল্প ব্যবধানে হলেও শেষ পর্যন্ত জিতল উদয়ন, দুটোতেই আগে ব্যাট করে। সাদার্ন ইউনিটকে হারাল পাঁচ রানে আর
    ভবানীপুর সমিতিকে দু রানে। ম্যাচ দুটো জিতে বেরিয়ে যাওয়ায় দীপেন বাবু শুধু নয়, সন্ময়ও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল। আর একটা ম্যাচের পর আরও এক সপ্তার সময়। ডাক্তারের আশ্বাস অনুযায়ী তার পরের ম্যাচে ইরাবানকে স্কোয়াডে পাওয়ার কথা।
    এ সিজনে ট্রফি ঘরে (ক্লাবে) তোলার মায়াবী স্বপ্ন দীপেন বাবুর চোখে। সন্ময়েরও চোখে।
    কত বছর ধরে সে দীপেনবাবুর ক্লাবে পড়ে আছে ভালোবাসায় মাখামাখি হয়ে শুধু এই একটা স্বপ্ন বুকে পুষে।

    ইরাবানকে একমাস খেলতে বারণ করেছে। সে তাই প্র্যাকটিসেও যোগ দিচ্ছে না। কিন্তু প্র্যাকটিসের দিন মাঠে থাকে। ব্যাটসম্যানদের টিপস দেয়। হোয়াইট বর্ডারের ম্যাচে পারফর্মেন্সের পরে দুটো অফিস ক্লাব থেকে মেসেজ এসেছে। তার মধ্যে ক্যালকাটা কাস্টমসও আছে। পরশুদিন নিউ আলিপুরের অফিসে দেখা করতে বলেছে। তীব্র দোলাচলের মধ্যে সে দোল খেয়ে চলেছে। ওরা চাকরি দেবে শুধু ওদের হয়ে খেলার শর্তে। কিন্তু সে কি করে দীপেনবাবুকে ছেড়ে যাবে। তিনি বুক পেতে দিয়ে বাঁচালেন তাকে। কত টাকা খরচ করছেন তার জন্য। তা ছাড়া সে যে খেলার মতো অবস্থায় ফিরে আসবে তারই বা কি নিশ্চয়তা আছে। সপ্তাখানেক বাদে মোহন স্পোরটিং -এর সঙ্গে খেলা। উদয়নের সবাই উদগ্রীব হয়ে আছে যে সে ওই ম্যাচটায় খেলবে। তার ব্যাটের দিকে তাকিয়ে আছেন দীপেনবাবু। তাকে ছেড়ে যাবার মতো জঘন্য পাপ সে করবে কি করে। তিনি বলেছেন, সব দায়িত্ব তার। কিন্তু এতবড় দায়িত্ব কি তার ওপর চাপিয়ে দেওয়া ঠিক ? ওই সব অফিস থেকে আর্থিক সাহায্য পাবার প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে .... কিন্তু শুধু টাকার জন্য কি যে কোন বাঁধন ছিঁড়ে ফেলা যায় .... মা বেঁচে আছে তাই ... নাহলে এই পৃথিবীতে তার জীবনের দাম কতটুকু। সে তো শুধু কলকাতার দ্বিতীয় ডিভিশানের একটা ক্লাবের সামান্য একজন ক্রিকেটার। পরের সপ্তাহে একটা চেক আপ আছে। ডক্টর চক্রবর্তীর কথা মেনে ব্লাড টেস্টগুলো করিয়ে রেখেছে ইরাবান।

    মাঠে ক্যাচিং প্র্যাকটিস হচ্ছে। দম দেওয়া পুতুলের মতো এদিক ওদিক শরীর ফেলে ক্যাচ তুলছে টোপাই। ছেলেটার ফিটনেস অকল্পনীয়। ব্যাটিং -এ ম্যাচিওরিটি এসে গেলে বাংলা একটা দারুণ প্লেয়ার পেতে চলেছে --- ইরাবান ভাবে। তাকে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে সন্ময় কোথা থেকে একটা ফাইবারের চেয়ার নিয়ে এসে বলল, ' বস এখানে ... '
    ইরাবান বুঝতে পারল তাকে রুগী হিসেবে দেখা হচ্ছে।
    পরের মঙ্গলবার মোহন স্পোরটিং-এর সঙ্গে খেলা। সোমবার ব্লাড রিপোর্টগুলো নিয়ে ডক্টর আলোকবিন্দু চক্রবর্তীর কাছে যেতে হবে।

    ডক্টর চক্রবর্তী সব রিপোর্ট দেখলেন আগাগোড়া। তারপর হাসিমুখে বললেন, ' বাহ্ ... আপাতত কোন কিছু তো পাচ্ছি না। ইঞ্জেকশানে রিমার্কেবলি রেসপন্ড করছে আপনার সিস্টেম। এটা যদি পারসিস্ট করে, কেমোথেরাপির দরকার হবে না মনে হচ্ছে।'
    দীপেনবাবুর মুখে মেঘ কেটে গিয়ে আলো ফুটে উঠল। তিনি আশাভরা দৃষ্টিতে ডাক্তারবাবুর মুখের দিকে তাকিয়ে রইলেন।
    ভীষণ উৎসাহে জিজ্ঞাসা করলেন, ' ও কালকের ম্যাচটা খেলতে পারবে ডাক্তারবাবু ? '
    --- ' হ্যাঁ ... খেলতে পারে ... খেলতে পারে ... অসুবিধে নেই .... তবে এক্সেসিভ লোড নেবেন না .... দেখি হাতটা দিন ... '
    ডাক্তারবাবু রক্তচাপ মেপে বললেন, ' একশোচল্লিশ বাই আশি .... ফাইন। ওষুধগুলো কিন্তু কন্টিনিউ করবেন ... আবার দুমাস বাদে একবার দেখিয়ে যাবেন।

    রেঞ্জার্স মাঠে খেলা পড়েছে মোহনের সঙ্গে। সন্ময় টসে জিতে ব্যাটিং নিয়েছে। দুজন ওপেনার মাঠে নেমে গেছে। দীপেনবাবুও মাঠে এসেছেন। তার একটা জরুরী কাজ আছে। লাঞ্চের সময় চলে যাবেন। আজই গড়িয়াহাটায় একটা নতুন আউটলেটের উদ্বোধন হবে সন্ধে সাতটার সময়। তিনি মাঠের দিকে তাকিয়ে বসেছিলেন। ইরাবান অনেকক্ষণ ধরে তাকে কি একটা বলার জন্য উসখুস করছিল। দীপেনবাবু একলা বসে আছেন দেখে তার পাশে বলল, ' দীপেনদা .... একটা কথা ছিল .... কোন মুখে বলব বুঝতে পারছি না ... '
    --- ' অত ধানাইপানাই না করে কি বলবি বল না .... '
    --- ' মানে .... কি বলব ... আপনি আমাকে ক্ষমা করুন .... '
    --- ' কেন ? '
    --- ' আমি উদয়ন ছেড়ে কাস্টমসে জয়েন করার কথা ভেবেছিলাম .... চাকরিটা পাবার জন্য .... আজই ইন্টারভিউয়ের ফর্মালিটি ছিল .... '
    --- ' কিন্তু তুই যে যাসনি তা তো দেখতেই পাচ্ছি .... '
    --- ' যাবার কথা ভেবেছিলাম অনেকবার.... মহাপাপ করতে যাচ্ছিলাম .... আমাকে সে জন্য ক্ষমা করুন .... '
    --- ' না না .... অত সহজে ক্ষমা করতে পারব না .... ', গম্ভীর মুখে বললেন দীপেন্দ্রনারায়ণ মল্লিক।
    --- ' তবে ? '
    --- ' শুকনো কথায় চিঁড়ে ভিজবে না .... আজ একটা সেঞ্চুরী চাই ... তবেই ক্ষমা পাবি ... '
    ইরাবান একটু চুপ করে থেকে বলল, ' সেঞ্চুরী তো সব ব্যাটসম্যানই চায় .... তা কি আর ইচ্ছেমতো হয় ? কার যে কখন ইনিংস ফুরিয়ে যায় কে বলতে পারে ... '
    দীপেন বাবু চমকে উঠলেন কথাটা শুনে।
    ইরাবান তারপর বলল, ' আমরা খেলব ঠিকই .... ম্যাচ ডিসাইডার হবে কিন্তু টোপাইয়ের ফিল্ডিং... '
    --- ' সে তো বটেই .... আর হ্যা.... একটা কথা তোকে বলা হয়নি গড়িয়াহাট ব্রাঞ্চটার দায়িত্ব আমি তোর ওপর দিতে চাই ..... যাতে তুই সেঞ্চুরীটা করতে পারিস ..... '
    ইরাবান বাকরুদ্ধ হয়ে গেল। সে হাঁ করে দীপেন মল্লিকের মুখের দিকে তাকিয়ে রইল।

    স্বপ্নেন্দু আউট হয়ে গেল। এল বি ডব্লিউ। সন্ময় ব্যাট করতে নামছে। ইরাবান পায়ে প্যাড বাঁধতে লাগল। দীপেনবাবু মাঠের দিকে চোখ মেলে রেখে আর এক চিন্তায় ডুবে রইলেন। ভাবতে লাগলেন কিভাবে টোপাইয়ের ভবিষ্যতের ভিত বানিয়ে দেওয়া যায়। এটা তো তারই কর্ত্তব্য, তা ছাড়া আর কেই বা করবে ...

    প্রখর রোদ্দুরে ঝলমল করছে সারা মাঠ। ভর দুপুরবেলা। শশী ঠাকুরমা ভাত খেতে বসেছেন তার ঘরে।

    ( সমাপ্ত )

    **********
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | 2601:84:4600:5410:8c7f:1235:969d:***:*** | ০১ মার্চ ২০২৫ ০২:৪০541405
  • বেশ ভাল লাগল। আরও বাড়িয়ে একটা উপন্যাস হতে পারে। 
  • Anjan Banerjee | ০১ মার্চ ২০২৫ ০৭:৫৪541406
  • হ্যাঁ তা পারে 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে প্রতিক্রিয়া দিন