এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ভ্যালেন্টাইন্স ডে গল্প কথা - আজকের অন্তিম পর্ব - ভ্যালেন্টাইন্স ডে আর ভালোবাসার মানুষগুলো -- কলমে সহেলি বন্দ্যোপাধ্যায়

    Saheli Bandyopadhyay লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২৩ বার পঠিত
  • | | অন্তিম পর্ব


    সাত সকাল বেলা মাথাটা বেশ গরম হয়ে গেলো রিনিতার। ঝগড়াটা শুরু হয়েছে লাঞ্চ দেওয়া নিয়ে রঞ্জন এর সাথে। সকাল ৫ টা নাগাদ উঠে পড়া বরাবরের অভ্যেস রিনিতার। আজ দেশে সরস্বতী পূজো আর সঙ্গে ভ্যালেন্টাইন্স ডে ও। যস্মিন দেশে যথাচার - তাই গত weekend ই এই পূজো হয়ে গেছে এখানে। সানফ্রান্সিস্কোর বে এরিয়ার বাসিন্দা সে বেশ কয়েক বছর ধরেই। এখানের সরস্বতী পুজোতে নিজেরাই খাটা খাটুনি করে করতে হয়। তাই আজ বেশ গায়ে ব্যথা হয়েছে। তাও সোমবার সকালে কাজে তো বেরোতে হবে। রিনিতা চায় রঞ্জন কে অফিস এ একটু বাড়ির খাবার দিয়ে দিতে। এতে করে শরীর স্বাস্থ্য ভাল থাকে। প্রতিদিন ওই অফিস ক্যান্টিন থেকে চিজ দেওয়া পাস্তা, স্প্যাগেটি বা আলুভাজা যাকে মডার্ন ভাবে আমরা বলি ফ্রেঞ্চ ফ্রাইস। রিনিতা দুবছর ধরে বিদেশে আছে, এতদিন একাই ছিল, দেশ থেকে স্পিচ থেরাপি প্যাথলজি তে মাস্টার্স করে এদেশে এসেছিল। তার কাজ হল অনেক স্কুল ঘুরে ঘুরে অটিস্টিক্স বাচ্চাদের স্পিচ থেরাপি করা। এখন মাস ছয়েক হল রঞ্জন ও সাথে থাকে। সম্পর্কে এখনও হাসব্যান্ড হয়ে ওঠে নি, কিন্তু বাড়ির থেকে এমন জোরজার চলছে সম্পর্কটা পাকা হতে বেশি দিন লাগবে না বলেই মনে হয়। রিনিতার ধরন ধারণ অবশ্য নববিবাহিতা বউ এর মত। এখন থেকেই সে রঞ্জন কে হেলথি খাবার খাওয়াতে চায়। অবশ্য রঞ্জন অফিস এ গেলে টুকটাক খাবার খেতেই থাকে। রিনিতা কিন্তু খুব কড়া বউ হবে। সে কিন্তু ক্রেডিট কার্ড চেক করলেই বুঝে চায় রঞ্জন কতোটা বাড়তি খরচ করে। যাই হোক, সক্কাল সক্কাল ঝগড়া টা তুমুলে পৌছালো। রিনিতা খুব কড়া গলায় চেঁচিয়ে চেঁচিয়ে বললো, "যখন বলেছি, তুমি স্যান্ডউইচ খাবে তার মানে খেতে হবে, আজে বাজে খাবার মোটেও খাবে না।" রঞ্জন ও পাল্টা চেঁচিয়ে বললো, "ধুর বাবা, কে রোজ রোজ হেলথি খাবার খেতে চায়?" না, এই সব খুনসুটি ঝগড়া ওদের প্রতিদিনই আর তারপরই আবার মিটমাট। আজকেও ঝগড়া করার পরেও রঞ্জন রিনিতা কে জড়িয়ে ধরে বললো, " Happy Valentine day সোনা, রাগ করে না, আজ আমাদের প্রথম ভ্যালেন্টাইন ডে না?" রঞ্জন বেরিয়ে যাবার কিছুক্ষণ পর রিনিতা আবিস্কার করলো সকাল থেকে যে স্যান্ডউইচ নিয়ে যে ঝগড়া চলছিল সেই স্যান্ডউইচ টেবিলের ওপর পড়ে আছে অর্থাৎ কিনা যাহা নিয়ে সকাল থেকে এত ঝগড়ার সূত্রপাত তাহা অত্যন্ত নিরীহ ভাবে টেবিল এর ওপর আসন গ্রহণ করিয়াছেন। রঞ্জন office এর ব্যাগ এ ঢোকাতে একেবারেই ভুলে গেছে। রিনিতার এখন রাগ নয়, খুব কান্না পাচ্ছে। "আচ্ছা, Valentine day মানে কি আসলে? Happy Valentine day বলা? নাকি আমার ভালোবাসা টা বোঝা? কত কান্ড করে সকাল থেকে উঠে খাবার বানাই, যাতে তোমার একটু শরীর স্বাস্থ্য ভাল থাকে। না, ভালোবাসা মুখে বললেই ভালবাসা হয় না? তার কোনো বিশেষ দিন ও থাকে না। ভালোবাসা তে বড় মনের কথা বুঝে নিতে হয়। " রিনিতা জানে, রঞ্জন ঠিক অফিস ফেরত চকোলেট আর গোলাপ আনবে আর একশো ব।র করে sorry বলবে। কিন্তু রিনিত। সত্য ই gift চায় না. চায় রঞ্জন তার জীবনে Valentine এর অর্থ বাহক হয়ে আসুক যেটা ই হবে তার আসল Valentine gift।

    ঘড়িতে এখন প্রায় সাতটা। এখন ই বেরিয়ে না পড়লে স্কুলে পৌঁছ তে অনেক দেরি হয়ে যাবে। তাই রাগ দুঃখ ভুলে গিয়ে তাড়াতাড়ি ready হতে বসল রিনিতা। San francisco এর bay area তে winter এ তেমন কিছু ঠান্ডা পড়ে না অন্যান্য USA এর state এর মত। ঠান্ডা প্রায় দেশের মতই 12 deg C। এই একটা ভীষণ ভালো এখানে। সারা বছরই বলতে গেলে বসন্ত। কিন্তু প্রতিদিনের জীবন যাত্রার খরচ এখানে প্রচণ্ড। আজ সেই আবার একটা পুরোনো স্কুল এ duty পড়েছে। career এর প্রথমে প্রথমে এই স্কুলটাতে সে অনেক কাজ করেছে। আমেরিকার স্কুল এ Autestic এর তো অনেক ভাগ। কেউ পড়াশোনাতে খুব ই কাঁচা আবার কেউ কেউ শারীরিক ও মানসিক ভাবে চরম অসুস্থ, কেউ কেউ তো বাচ্চাদের মত diaper পরে থাকে। এই স্কুলটায় অনেক বাচ্চাদের সাথে কাজ করেছে রিনিতা আগে। জানিনা কেন এই স্কুল ঘরটার মধ্যে একটা মায়া জড়িয়ে আছে। এত জায়গায় কাজ করা সত্ত্বেও রিনিতার মনে হয় এই ছেলেমেয়ে গুলোর সাথে তার একটা আত্মিক যোগ রয়েছে। আবার সেই পুরনো স্কুল ঘরটায় আবার যেতে হবে ভেবে কি একটা অকারণ সুখ।নুভূতি কাজ করছে মনে। সকাল বেলার ঝগড়ার রেশটা এখন বেশ খানিকটা ক্ষীণ।

    সকাল সাড়ে আটটা নাগাদ গাড়ি পার্ক করে দাঁড়াতেই এক ঝলক তাজা ঠান্ডা বাতাস মুখে এসে লাগলো। রিনিতা বেশ মনে হালকা বোধ করছে এখন। এই ক্লাস এর ছেলে মেয়েগুলো ওকে খুব ভালোবাসে। বেশ খানিকটা অবশ্য হাঁটতে হবে classroom টা তে পৌঁছুতে গেলে। নাহ, এরা আর কি ওকে মনে রেখেছে? ক্লাস রুমে যিনি প্রধান চার্জ এ আছেন মি. Waldkar রিনিতা কে দেখে খুব খুশি হয়েছেন, বললেন এত দিন পরে আবার এলে, তোমাকে দেখে খুব ভালো লাগছে। রিনিতার মনে পড়ছে, তার speech therapy র নিয়ম কানুন ওনার পছন্দের ছিল না। রিনিতা ছবি আঁকতে পছন্দ করত। প্রতিটি বইয়ের পৃষ্ঠার গল্পকে রিনিতা ছবি এঁকে এঁকে বোঝাত। তাই Alison বলে মেয়েটি যে ঠিক করে কথা বলতে পারতো না, Good morning কে বলত Goo. Modnig, কারোর কোনো কথা শুনতে চাইতো না, চিৎকার করত জাতব ভাবে, সেও কি ভাবে রিনিতার সব কথা শুনতে শুরু করে দিয়েছিলো। রিনিতা বুঝেছিল মেয়েটা আসলে ভীষণ মায়াবী, একটু আদর চায়, ভালোবাসা চায়, আর ও ভীষণ পড়াশোনা করতে চায়, নতুন নতুন জিনিস শিখতে চায়, অন্য সব স্বাভাবিক ছেলে মেয়েদের সাথে বন্ধুত্ব চায়। রিনিতা আরো একটা জিনিস লক্ষ্য করেছিলো, Alison Music ভালবাসে। music ক্লাস এ সে চুপ করে Music উপভোগ করে, অনেক সময় তার নিয়মে music করতে চায়। রিনিতা বুঝতে পারে A।ison একটা স্বাভাবিক পৃথিবীর সন্ধান পেতে চাইছে। কিন্তু গোল তো লেগে গেল সেখানেই। ক্লাসের অন্য শিক্ষকরা রিনিতার এই বেহিসেবি নিয়ম পছন্দ করলো না। তাই রিনিতা এতদিন এই স্কুল টা avoid ই করত। গত সপ্তাহে এই স্কুল থেকে তাকে ডাকা হয়েছিল, বলেছিলো একবার এখানে এসে situation সামলে দাও। এবার Alison কে দেখে রিনিতা রীতিমতো হতাশ হয়েছে। শুধু A।ison নয়, অন্যান্য ছেলে মেয়ে গুলো ও মনে হলো self confidence হারিয়েছে। A।ison এখন সারাক্ষণ কানে একটা ভারী ধরণের headphone ঝুলিয়ে বসে, যেটি কানে পরলে বাহ্যিক জাগতিক পৃথিবীর সব শব্দ থেকে নিজেকে দূরে রাখা যায়। হ্যাঁ, অনেক Autestic লোক এই রকম ব্যবহার করে থাকেন, তবে A।ison ওই পর্যায়ের বোধহয় নয়। তার মধ্যে সম্ভাবনা দেখেছিল রিনিতা। আর তাকে আশ্রয় করে Alison ও বোধহয় স্বপ্ন দেখেছিল নতুন পৃথিবীর। রিনিতা সব বাচ্চাদের উদ্দেশ্যে বলল, " Happy Valentines day…. YayYay.. Have some cookies and chocolates." এই ক্লাসে সে আগেও চকোলেট দিয়েছে,, সবাই তার নিজের মত করে খুশি প্রকাশ করেছে, এবারে কারোর মধ্যেই কোনো বিকার দেখলো না। বোধহয় ভালোবাসার অর্থ এদের মধ্যে হারিয়ে গেছে এতদিনে। এই সমস্ত মানুষের বোধহয় আরো বেশি করে ভালোবাসা প্রয়োজন হয়। এরা ছল বোঝে না, এদের কে নিয়ে po।itics হলেও সেও কি তাদের বোধগম্য? যারা এদেরকে চালায় তাদেরই ভয়ে ভয়ে থাকে এরা সারাক্ষণ। তবু এরা অন্যান্য সাধারণ মানুষের মত হতে চায়। সবাই হয়ত না। কারো কারোর তো সেটুকুও বোধ নেই। কিন্তু কারোর কারোর ভীষণ ভাবে আছে। তাদের বোধটুকু সুপ্ত আগ্নেয়গিরির লাভ। স্রোতের মত, ঘুমন্ত অবস্থায়, কিন্তু ক্রমাগত যদি আঘাত হানা যায় জানা নেই কখন কি ভাবে সেটা বেরিয়ে আসে। এদেরকে আলোর দিকে এগিয়ে না দিয়ে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দেওয়াটা বোধহয় ঠিক কাজ না। রিনিতার হঠাৎ খুব ইচ্ছে করে সবাইকে জড়িয়ে ধরে বলে " Ha….. Pp… yy Valentines… Day.., তোদের কে আমি ভীষণ ভীষণ ভালোবাসি।

    Copyright : Saheli Bandyopadhyay, USA, 13 th February, 2025

    (রিনিতা আমার গল্পে একটি নাম যে বারবার করে নানা গল্পের চরিত্রে ফিরে আসে)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | অন্তিম পর্ব
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন