এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • এত এত কৌতূহল 

    Suvasri Roy লেখকের গ্রাহক হোন
    ১২ মে ২০২৪ | ৪৭৩ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  •    কৌতূহল, যা জানি না সেটা জানার ইচ্ছা। মানুষ মাত্রেরই কৌতূহল থাকে, কারো কম কারো বেশি। মনুষ্যেতর প্রাণীদেরও থাকে।
      ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, কৌতূহল থাকা স্বাভাবিক। যার কৌতূহল নেই, সে জড় পদার্থ। তবে এটা প্রকাশ করার সময় সাবধানতা অবলম্বন করলেই ভালো।
      আমার খরগোশ অ্যান্ডিকে দিয়ে শুরু করি। বাবা মারা যাওয়ার মাস দেড়েক পর আমি ওদের নিয়ে আসি। তারপর আমরা তিনটি প্রাণী অর্থাৎ আমি আর আমার দুই খরগোশের এক সঙ্গে জীবন শুরু হল। যখন এসেছিল দুই ক্ষুদের বয়স তখন এক মাসের একটু বেশি। বাপ রে বাপ, কী প্রাণশক্তি আর কৌতূহল!
       অ্যান্ডি আর স্যান্ডির মধ্যে অ্যান্ডি ধবধবে সাদা এবং বেশি দুষ্টু। স্যান্ডির রং কালো তবে পুরো কালো নয়, নাকের ওপর থেকে মাথা পর্যন্ত অনেকটা সাদা। আকারে অ্যান্ডি বড়, স্যান্ডি তুলনামূলক গোলগাল এবং অসহনীয় মিষ্টি। ওদের দেখা মাত্র এমন স্নেহ অনুভব করতাম এবং এখনো করি যে মনে হয় হৃৎপিণ্ডটা হয়তো ফেটে যাবে। শেষ পর্যন্ত ফাটে না, এই যা রক্ষা।
    অ্যান্ডির কৌতূহল এত বেশি যে কী বলব! তখন সবে এসেছে, ছোট্টটি, তবু কী কৌতূহল! এক অতিথি এসেছিলেন, তাঁকে কফি করে দিয়েছিলাম। তিনি চলে যাওয়ার পর চামচ সহ কফির কাপটা বাইরের ঘর থেকে খাবার টেবিলে এনে রেখেছি। ছোট্ট সোনা অ্যান্ডি আমার কোলে ছিল। সে আমার কোল থেকে কাঁধের দিকে ফিরে ঝুঁকে পড়ে কাপের চামচটা ঘাঁটতে লাগল, কাপটায় কী আছে তার দেখা চাই!
      শিশু সোহম সরকারও কৌতূহলে কম যেতেন না। তাঁদের নিজেদের বাড়িতে বেশ ঝকঝকে ও আমাদের থেকে ঢের বেশি যত্নে রাখা ফ্রিজ। তবু ওপরে এসে আমাদের ফ্রিজটা খুলে দেখা চাই, ভেতরে কী আছে। সাদা স্যান্ডো গেঞ্জি ও সবুজ হাফ প্যান্ট পরা গাবলুগুবলু আড়াই-তিন বছরের সোহম আমাদের ফ্রিজটা খুলে ভেতরটা পর্যবেক্ষণ করছেন, এ দৃশ্য এখনো আমার চোখে ভাসে। অবশ্য আরো অনেক ভাবে কৌতূহল দেখাতেন এবং ভাংচুরও চালাতেন তিনি।
      আমার নিজের কৌতূহলও কিছু কম ছিল না। অনেক ধাক্কা খাওয়ার পর এবং বাবা-মায়ের কথা শুনে ক্রমশ বুঝে গিয়েছিলাম যে সব সময় কৌতূহল প্রকাশ করতে নেই।
       আমার কলেজ জীবনের একটা ঘটনা বলি। তখন আমরা বি এ ক্লাসের ছাত্রী, বেথুনে পড়তাম। আমাদের এক সহপাঠিনীর ঠাকুর্দা পন্ডিত মানুষ, দীর্ঘ দিন সুনামের সঙ্গে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়িয়েছেন। অবশ্য তত দিনে তিনি অতি বৃদ্ধ। যাই হোক, আমি এক দিন এই মেয়েটিকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম- তোর দাদুর বইগুলোর কপিরাইট কার নামে আছে? আমার কৌতূহলী স্বভাব সে জানত না এমন নয়। উত্তর দিয়েছিল, "তুই বইগুলো কিনে দেখে নিস, কার নামে আছে।"
       আরেকটা ঘটনাও সেই সময়কার। তখন এ কে মুখার্জি রোডের সরকারি আবাসনে থাকতাম আমরা। আমার বোন মামনের বন্ধু কুতুনরা ছিল আমাদের প্রতিবেশী। কুতুনের এক মাসীর বিয়ের কথা চলছিল। কলকাতা থেকে বিয়ে দিতে সুবিধা বলে অসম থেকে মেয়েটিকে বড়দির কাছে পাঠানো হয়েছিল। এক দিন মামনের মুখে শুনলাম এক জাহাজকর্মীর সঙ্গে কুতুনের মাসীর সম্বন্ধ হচ্ছে। শেষ অবধি সেখানে বিয়েটা হয়নি। কারণটা কুতুনকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম। কুতুন বলেছিল, হ'ল না কারণ ছেলে জাহাজে কী চাকরি করে সেটা ওরা কিছুতেই স্পষ্ট বলছে না। ব্যাপারটা নিয়ে মেয়েপক্ষ চিন্তায় পড়ে গিয়েছিল। পাত্র কী এখন জাহাজের চুল্লিতে কয়লা দেয় বা অন্য কিছু! চাকরিটা ঠিক কী চাকরি খুলে না বললে তো আর বিয়ে দেওয়া যায় না।
      কুতুনের সঙ্গে আমার কথাবার্তা মা শুনেছিল। পরে আমাকে বলেছিল, তোর কী কৌতূহল রে মৌ! যার বিয়ের চেষ্টা হচ্ছে সে ভুলে গেছে, কিন্তু জাহাজের সম্বন্ধ তুই এখনো ভুলিসনি!
      নিজের কথা ছেড়ে এবার দূর সম্পর্কের এক আত্মীয়ের কথা বলি। ভদ্রলোক দুবাইতে থাকতেন এবং বিয়ে করার আগে অবধি নিজেই রান্না করে খেতেন। প্রবাসী বাঙালিদের বিশেষ করে মহিলাদের তাঁর এই নিজে রান্নার ব্যাপারটা নিয়ে ভারি কৌতূহল ছিল। দেখা হলেই প্রশ্ন - আজ কী কী রান্না করলেন? শেষ কালে অতিষ্ঠ হয়ে ভদ্রলোক বলতে শুরু করলেন, "আজ আমি কাঁচা তরিতরকারিগুলো খেয়ে উনুনের মধ্যে ঢুকে বসেছিলাম।"
      আমাদের প্রতিবেশী একটি প্রাপ্তবয়স্ক ও শিক্ষিত ছেলের উৎকট কৌতূহলের কথা বলে শেষ করি। সবার বাড়িতে গিয়ে এটা ওটা খুলে দেখতে সে। এই কারণে তার সমালোচনাও হ'ত। আমার চেয়ে এক বছরের মতো বড় এই ছেলেটি বেশ গভীর জলে সাঁতার দিত সন্দেহ নেই। যখনকার কথা বলছি তখন আমাদের ছাব্বিশ-সাতাশ বয়স। এক প্রতিবেশীর মৃত্যুর পর তাঁদের বাড়িতে গেছি। দেহ তখনো শেষ কাজের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়নি। বাড়িতে শোকের আবহাওয়া। প্রতিবেশী হিসেবে এই ছেলেটিও এসে হাজির, তারপর স্বভাব অনুযায়ী এটা ওটা নেড়েচেড়ে দেখতে শুরু করল। শেষে একটা ক্যাসেরোল খুলে দেখে নিল ভেতরে কী আছে!
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দীপংকর রায় | 2405:201:8003:d162:5d24:c946:d938:***:*** | ১২ মে ২০২৪ ১৭:০৬531633
  • বেশ ভালো লাগলো। সাধারণ বিষয়, তবু যারা লিখতে পারেন, তাঁদের লেখার গুণে ভালো হয়ে ওঠে। 
  • Suvasri Roy | ১২ মে ২০২৪ ১৭:১০531634
  • @দীপংকর রায়
    মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। গঠনমূলক সমালোচনা অব্যাহত রাখার অনুরোধ রইল।
  • অরিন | 2404:4404:1732:e000:a85b:8345:50b7:***:*** | ১২ মে ২০২৪ ১৭:২৯531635
  • খরগোস দুটোর ঐরকম ইংরেজি নাম রাখলেন যে? কবি সুবোধ সরকার ঠিকই বলেন পশুদের ভাষা ইংরিজি। 
  • :|: | 174.25.***.*** | ১২ মে ২০২৪ ২০:৩৫531645
  • ঠিক তা নাও হতে পারে। এই বিষয়ে নিজস্ব দুটি থিওরি আছে। অন্যান্য তত্ত্বের মতো এগুলিও দাম পায়নি তবু বলে যাই। এক, সাহেবপ্রীতি। ​​​​​​​কিন্তু ​​​​​​​তারচেয়েও ​​​​​​​বেশী ​​​​​​​মনে ​​​​​​​হয়, ​​​​​​​দুই, আমাদের অজান্তেই পরাধীনতার কিছু গ্লানি রহিয়া গিয়াছে। ইংরেজি নামের পাবলিককে আমি পুষছি, আমার দয়ায় তার অন্নসংস্থান হচ্ছে -- সেই বোধ অবচেতনে তৃপ্তি দেয়। হয়তো। 
  • Suvasri Roy | ১২ মে ২০২৪ ২২:০৬531646
  •   খরগোশ দুটোর নামকরণের পেছনে সাহেবপ্রীতি, মানসিক পরাধীনতা এ সব নেই। ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ফাস্ট বোলার অ্যান্ডি রবার্টস বল করার সময় অসাধারণ ভঙ্গীতে দ্রুত দৌড়তেন। ছোট্ট সাদা খরগোশটার দৌড় দেখে তাঁর কথা মনে হওয়ায়  "অ্যান্ডি" নাম দেওয়া হয়েছিল। দু' জনকে এক সঙ্গে আনা হয়েছে তাই অ্যান্ডির সঙ্গে মিলিয়ে "স্যান্ডি"।
      এক পাঠক এক জন কবির নাম উল্লেখ করেছেন। সেই কবি নিজে কিন্তু ইংরিজির অধ্যাপক। 
       দুই খরগোশের ইংরিজি ধাঁচের নামকরণে যাঁদের আপত্তি, তাঁদেরকে প্রশ্ন করি- স্কুলে কলেজে আপনারা এই ভাষাটি পড়েননি নাকি "পশুদের ভাষা" বলে এড়িয়ে গিয়েছেন?!                 সিলেবাস থেকে ইংরিজি তুলে দিতে পারবেন? দেশ থেকে ইংরিজির ব্যবহার তুলে দিতে পারবেন?
       খরগোশদুটোর সঙ্গে আমি ভালোবেসে কথা বলি, ইংরিজি বলার দরকার হয় না। কার কত সাহেবপ্রীতি আছে, খোঁজ রাখি না। আমার নেই।
  • চিত্তরঞ্জন হীরা | 2409:4060:2190:b6b3:1e36:7c09:2760:***:*** | ১৩ মে ২০২৪ ১৮:৪৪531674
  • খুব সুন্দর পরিবেশন হয়েছে। জীবনের ঘটে যাওয়া সাধারণ ঘটনাও পরিবেশনার গুণে অসাধারণ হয়ে ওঠে‌
  • Suvasri Roy | ১৩ মে ২০২৪ ১৯:১২531675
  • @চিত্তরঞ্জন হীরা
    মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। আশা করি, গঠনমূলক সমালোচনা অব্যাহত রাখবেন।
  • Dolon | 2a00:23c5:7720:b601:7c55:86bf:f682:***:*** | ১৩ মে ২০২৪ ২০:৫৩531681
  • পোষা প্রানীর প্রতি মমতা একেবারে সন্তান স্নেহের  মতো I এমন সন্তান যে সারা জীবন শিশু রয়ে যায় আর তার দেখাশোনা করে যেতে হয় I আমার পোষ্য মার্জারের আমার কোল ঘেঁষে শুয়ে  ঘড় ঘড় না শুনে আমার ঘুম হয় না I আপনার স্নেহের সাথে একমত 
  • যশোবন্ত্ বসু | 2001:4490:888:cd9c::***:*** | ১৩ মে ২০২৪ ২১:৩৯531684
  • একটি আপ্তবাক্য আছে, Curiosity kills a cat ",  খরগোশ বা মানুষ সম্পর্কে ভাগ্যিস সেটা খাটে না ! 
  • শুভশ্রী রায় | 223.19.***.*** | ১৪ মে ২০২৪ ১০:০০531713
  • @Dolon
    মতামত দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। আশা করি, গঠনমূলক সমালোচনা অব্যাহত রাখবেন।
     
  • শুভশ্রী রায় | 223.19.***.*** | ১৪ মে ২০২৪ ১০:০১531714
  • @যশোবন্ত বসু
    মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
  • Rouhin Banerjee | ১৪ মে ২০২৪ ১৭:৪৭531731
  • একটু অপ্রাসঙ্গিক, তবু বলার লোভ সামলাতে পারছি না - আমার এক বন্ধু (অবশ্যই নাম নেব না)র সামনের দাঁতদুটো একটু উঁচু ছিল বলে তাকে আমরা "খরগোশ" বলেই ডাকতাম (বডি শেমিং, নিঃসন্দেহে - কিন্তু স্কুল কলেজে পড়তে অত পলিটিকাল কারেক্টনেস মাথাতেই আসত না)। এবার ট্র্যাজেডি হল, আমাদের খরগোশ একেবারেই দৌড়াতে পারত না। একবার ফুটবল খেলার সময়ে ওর পায়ের সামনের বল আমাদের আরেক বন্ধু তিন চার হাত পিছন থেকে দৌড়ে ওকে হারিয়ে স্ন্যাচ করে নিয়েছিল - সেই থেকে সেই বন্ধুর নাম হয়ে যায় কচ্ছপ (কারণ খরগোশকে দৌড়ে হারিয়েছে)। এখনো এরা দুজন আমাদের নিজস্ব আড্ডায় ওই নামেই সম্বোধিত হয়।
  • Suvasri Roy | ১৪ মে ২০২৪ ২০:০২531736
  • @Rouhin Banerjee 
    পড়লাম। স্কুল কলেজের কত স্মৃতি, কত অনুভূতিই না আমাদের সঙ্গে থেকে যায়!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন