এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • সমকামী প্রেম এবং কুউয়ারদের ক্রসড্রেস

    sayantika majumder লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৮ জুন ২০২৩ | ৩৫১ বার পঠিত
  • "তুমি সনাতন, তুমি বিদ্রোহ
    ঝড় জলে তোলপাড়।
    তোমার জন্য পৃথিবীর পথে
    মুঠো ছুঁড়ে সোচ্চার।
    বিক্ষোভে আছো, বিশ্বাসে বাঁচো
    প্রতিরোধে বাঁধো সুর।
    পায়ে পায়ে চলো সূর্যের দেশে
    গায়ে মেখে রোদ্দুর।
    পথের দাবী, পথেই রাখা
    পথেই দেখা হবে।
    বন্ধু তোমার স্বপ্ন বাঁচুক
    আগামীর বিপ্লবে।" 

    কয়েকটি বিষয়কে সামনে আনতে চাই যা দেশ এবং সমাজকে ভাবাবে এবং রাষ্ট্রযন্ত্রকে কুপোকাত করে দেবে। রাষ্ট্রযন্ত্র ভাবো এবং জবাব দাও। 

    রাষ্ট্রযন্ত্রের যারা চালিকাশক্তি তাদের বক্তব্য ক্লীব লিঙ্গ তথা তৃতীয় লিঙ্গ তথা বৃহন্নলা তথা শিখন্ডী আদি-অনন্ত সনাতন নয়। এদের প্রেম, বিবাহ, সম্পর্ক বৈধ নয়। যদিও ৩৭৭ ধারা ভারতীয় পেনাল কোড অনুয়ায়ী ৬ই সেপ্টেম্বর ২০১৮ সালে এই সম্পর্কের বৈধতা পেয়েছি আমরা। সম্পর্কের বৈধতা পেলেও আজো রাষ্ট্রযন্ত্রের কাছে সমলিঙ্গ দুই যুবক বা দুই যুবতীর বিবাহ বৈধতা লাভ করে নি। বার বার সুপ্রিম কোর্ট তথা রাষ্ট্রযন্ত্রের দাবি হিন্দু বিবাহে আইনে এই বিবাহ বৈধ নয় এবং এর বৈধতা দেওয়া যাবে না। আচ্ছা আমাদের পরিচয় মানুষ এবং জাতীয় পরিচয় ভারতীয় না হয়ে হিন্দুতে কেন সীমাবদ্ধ? তাহলে একজন ইসলাম ধর্মাবলম্বী ও তো বলে উঠতে পারে যে ইসলাম ধর্ম মতে এই বিবাহ বৈধ নয়। তাহলে কি এই সমলিঙ্গের বিবাহ বৈধ অবৈধের যুক্তিতে আটকে রাখবো? এদের ভালোলাগা, ভালোবাসা পরিনতি পাবে না বছরের পর বছর? 

    আইন পাশ হয়েছে কিছু ক্ষেত্রে, এই বিষয়ের কঠোরতা লাঘু হলেও দেখা যাচ্ছে বহুক্ষেত্রে এখনো ভারতবর্ষের বিভিন্ন জায়গায় একজন পুরুষ যখন নারীর বেশে ঘুরছে অথবা  একজন নারী যখন পুরুষ বেশে ঘুরছে এবং তারা যখন সমলিঙ্গে সম্পর্ক, বিবাহ করছে তাদের নিজ নিজ অঞ্চল থেকে রাজ্য তাদের ওপর মানসিক চাপ সৃষ্টি করছে এবং অনেক ক্ষেত্রে তাদের মেরে ফেলার চেষ্টাও করছে এমনকি মেরেও ফেলছে। আসলে আইন পাশ থেকেও বড় ব্যাপার হলো মানুষের চিন্তা শক্তির বিকাশ। আমি কার সাথে থাকবো কার সাথে থাকবো না সেটা কি রাষ্ট্র বলে দেবে? রাষ্ট্র বলার কে? 

    রাষ্ট্রযন্ত্র যে ধর্মীয় অজুহাত দিয়ে থাকে একটু দেখা যাক সত্যি কি ইতিহাস, সাহিত্য একই কথা বলছে নাকি হিন্দু ধর্মের বর্তমান ধ্বজাধারীদের মন গড়া অভিমত? যা তারা জনগনের ওপর চাপিয়ে দিতে চায়।

    LGBTQ community তথা আমরা আদি-অনন্ত কিনা আমাদের সম্পর্ক এবং বিবাহ আদি-অনন্ত কিনা একটু দেখে নেওয়া যাক। রাষ্ট্রযন্ত্রের ভিত নাড়ানো কিছু তথ্য যা ভারতীয় ইতিহাস এবং হিন্দুদের শ্রেষ্ঠ কাব্য তথা সাহিত্য মহাভারত থেকে নেওয়া। 

    ১) শিব এবং বিষ্ণু পুরাণের মতে:-
    _______________________________
    সমুদ্র মন্থন এর সময় লক্ষীর হাত থেকে ওঠা অমৃত ভান্ডার যখন অসুরদের হাতে চলে যায় সেটা দেবতাদের হাতে আনার জন্য নারায়ণ তথা বিষ্ণু ছলনা করেন। এই ছলনাটা কি ছিলো? নারায়ণ মোহিনীর রূপ ধারণ করেন। নারায়ণ মোহিনীর রূপ ধারণ করার গল্পটি কি নারায়ণ তাঁর শক্তির বসে পুরুষ থেকে নারীতে রূপান্তরিত হলেন? না সেটা নয়। নারায়ণ নারীর বেশভূষা ধারণ করলেন। যেমন GAY রা করে থাকেন। অথবা এককথায় বর্তমানে যে পুরুষরা নারীসত্ত্বাকে অনুভব করে নারীদের মত সাজ বেশভূষা পরিধান করেন। বিষ্ণুর এই রূপে ভুলে গেলো অসুররা আর এই সুযোগে বিষ্ণু অমৃত সরিয়ে দিলেন। তাহলে পুরাণ বলছে একজন পুরুষ নারীর বেশভূষা ধারণ করলে তাকে দেখেও পুরুষ সমাজ মোহিত হয়ে যায়। পুরুষ সমাজকে মোহিত করার ক্ষমতা রাখে একজন পুরুষের নারীর রূপ। এমনকি সেই রূপে মোহিত হয়ে শিব বিষ্ণুর পিছু নিলেন, বিবাহ না করে ছাড়বেন না কিছুতেই। বাধ্য হয়ে বিষ্ণু - শিবকে বিবাহ করলেন অর্থাৎ পুরাণ মতে বিষ্ণু শিবের স্ত্রী। এদের একজন পুত্র সন্তান জন্ম নিলো যার নাম আয়াপ্পান। তাহলে বিষ্ণু পুরুষ হয়েও মাতৃত্ব লাভ করেছেন। শিব এবং বিষ্ণুর এই সম্পর্ক বর্তমানে একবিংশ শতাব্দীর বুকে GAY relationship বা দুই পুরুষের সম্পর্ক। দক্ষিণভারতে এই আয়াপ্পান মন্দির সবরিমালা মন্দির নামে পরিচিত । যেখানে নারীর বেশভূষায় পুরুষরা পুজো করেন। বড়ো বড়ো অভিনেতা থেকে শুরু করে, ক্রিকেটার, এমনকি মন্ত্রীরাও নারীর বেশভূষা ধারণ করে পুজো করেন তাদের মনষ্কাম পুরণ করতে সেই মন্ত্রী সরকারের দলের হোক কিংবা বিরোধী দলের। মনস্কামনা পূর্ণ করতে নারীর বেশভূষা ধারণ করা যাবে এবং এইটাই যখন সমাজের কোন ছেলে পালন করছে তখন তাকে মেরে ফেলতে ছাড়ছে না এই সমাজ। 

    এছাড়াও আমরা আরো একটি নির্দশন পাই লোককথার পুরাণ বা পদ্মপুরাণ অনুয়ায়ী কৃত্তিবাসী রামায়ণের আদি খন্ডে বর্ণিত:-

    ২) আমরা অনেকেই জানি ভাগীরথীর উৎপত্তি হয়েছে রাজা ভগীরথের জানু বা জঙ্ঘা থেকে। এই ভগীরথের বাবা ছিলেন রাজা দিলিপ। রাজা দিলিপরা ছিলেন ষাট হাজার ভাই। দূর্বাশা মুনির অভিশাপে এই ষাট হাজার ভাই ভষ্ম হয়ে যান। দিলিপের দুই স্ত্রী চন্দ্রা এবং মালা শিবের কাছে কান্নাকাটি শুরু করেন। শিব বলেন তোমরা পুত্র সন্তান এর জননী হবে। তাঁরা জিজ্ঞেস করেন কিভাবে তা সম্ভব? তখন শিব বলেন তোমরা নিজেদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক এবং যৌন মিলন স্থাপন করবে। তোমাদের দুই নারীর যৌন মিলনে এই পৃথিবীর বুকে এক পুত্রসন্তান জন্ম গ্রহণ করবে। যা পৃথিবীর বুকে নজির ঘটনা এবং যা যুগ যুগ পৃথিবীর বুকে মানুষ মনে রাখবেন। এই দুই নারী চন্দ্রা এবং মালার যৌন মিলনে একজন গর্ভধারণ করেন এবং ভগীরথের জন্ম হয়। এই রাজা দিলিপ বা ভগীরথ সূর্যবংশীয় রাজা। এই সূর্যবংশেই পরবর্তী কালে রামের জন্ম হয় এবং রামায়ণ রচনা হয়। 

    অর্থাৎ আমাদের আদি সাহিত্যে, ইতিহাসে সমলিঙ্গের আকর্ষণ প্রেম, যৌন মিলন এবং সন্তান উৎপাদনের কথা আছে। দুই পুরুষের মধ্যে প্রেম, যৌন সম্পর্কের পাশাপাশি রয়েছে দুই নারীর মধ্যে যৌন সম্পর্ক এবং প্রেমের সাহিত্য ও ইতিহাস। অর্থাৎ লেসবিয়ান সম্পর্ক বা দুই নারীর সম্পর্ক আদি-অনন্ত-বর্তমান বলেই ধরে নিতে পারি। 

    ৩) আমরা যদি মহাভারতের দিকে আলোকপাত করি :-
    ______________________________________________
    আমরা সবাই মহাভারতের শিখন্ডী এবং অর্জুনের বৃহন্নলা সাজের কথা জানি। অর্জুন দুই বার ক্রস ড্রেসিং করেছেন পুরো মহাভারতে। 
    ক) :-- রূক্মীনি হরণের সময়। 
    খ) :-- পাশা খেলায় পরাজিত হয়ে ১ বছরের গুপ্তবাসে নারীর বেশভূষা ধারণ করেছিলেন এবং তিনি তাঁর অসামান্য নৃত্য প্রদশন করেছিলেন। 
    এছাড়াও আরো এক বৃহন্নলা বা পুরুষ হয়েও নারীর বেশভূষা ধারণের গল্প আমরা পাই। তিনি শ্রী বিষ্ণু অবতার শ্রী কৃষ্ণের। 
    কোন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে শ্রী কৃষ্ণ ও হয়ে উঠেছিলেন LGBTQ community এর প্রতীক? 
    গ) :-- কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের আগে পঞ্চম পান্ডব সহদেব গননা করে বললেন এই যুদ্ধে একজন প্রকৃত পুরুষকে বলি দিতে হবে। পান্ডবদের পক্ষে প্রকৃত পুরুষ অর্জুন এবং তার মনিপুরী স্ত্রী উলুপীর সন্তান ইরাবন/ আরাবন। তার আবার ইচ্ছা মৃত্যুর আগে স্ত্রীর মুখ দর্শন করে মরবে। কিন্তু, কোন মেয়ে তাকে বিবাহ করবে যখন সে জানবে আগামী প্রভাতে তার স্বামীর মৃত্যু অনিবার্য। তখন শ্রী কৃষ্ণ নারীর সাজে বিবাহ করলেন ইরাবন/আরাবানকে। এবং ইরাবন/আরাবান এর মৃত্যুর পর তিনি বৈধব্য ও পালন করলেন। অর্থাৎ এটা পরিষ্কার যে শ্রী কৃষ্ণ কোন পুরুষের স্ত্রী হয়েছিলেন। তিনি তার স্বামী আরাবন/ইরাবনের সাথে সময় ও কাটিয়েছিলেন। তামিলনাড়ুতে এই ইরাবন মন্দির ও আছে। যেখানে প্রতি বছর ইরাবনের মৃত্যুর তিথিতে সারা দেশের শিখন্ডী, বৃহন্নলা সমাজ এক হয়ে পুজো করেন ইরাবনেকে। আঠেরো দিন যুদ্ধ করেন, ইরাবনকে বিবাহ করেন, ঐ তিথিতে ইরাবন মারা যান এবং শিখন্ডী, বৃহন্নলারা বৈধব্য পালন করেন। 
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • question | 89.163.***.*** | ২৮ জুন ২০২৩ ২০:০৮520788
  • ইয়ে এত হিন্দুধর্মের রেফারেন্স লাগছে কেন? ভারত তো ধর্মনিরপেক্ষ দেশ বলেই জানি। হিন্দুধর্মে কী বলা আছে তার ভিত্তিতে কুইয়ার হিসেবে আমি কী পরব সেটা ঠিক হবে কেন?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন