রুকসানা কাজলের লেখাগুলো পড়লাম।বেশ ভালো লাগল। ওনার বিশ্লেষণ অনেক হোম ওয়ার্কের ফল। উনি লিখেছেন পূর্ববঙ্গের
মুসলীমেরা পিছিয়ে পড়েছিলেন। উনি নিশ্চয় জানেন ভারতে বৃটিশ আসবার পর যখন পাশ্চাত্য শিক্ষা চালু করে তখন ভারতের মুসলমানেরা সেই শিক্ষা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় কিন্তু হিন্দুরা তার সুযোগ নেন।
আমরা পড়েছি বৃটিশ যখন নূতন এনফিল্ড রাইফেল ( যদি ও এটা রাইফেল ছিল না)।
চালু করে তখন এক গুজব রটে এই বন্দুকের টোটায় গোরু আর শুকরের চর্বি মেশান ছিল
তাই বিদ্রোহ আরাম্ভ হয়। দীর্ঘদিন ধরে এই মিথ্যা পড়ে এসেছি। কেন তা পরে লিখব।
সিপাহীরা চেয়েছিল আবার সেই মধ্যযুগের শাসন আরাম্ভ হবে আর আরবী ফারসী
মাদ্রাসার রমরমা হবে।
তিতুমীর কে নিয়ে অনেক ননস্টালজিক লেখা পড়েছি। নেট থেকে আসল সত্য জেনেছি।
তিতুবাবু গো হত্যা করেছেন মন্দিরে সেই রক্ত লাগিয়েছেন। বাম কংগ্রেস ঐতিহাসিকেরা
সেই সব সত্য গোপন করেছেন।
ভারতে নিম্নবর্গের মানব মানবীর ওপর
বর্ণহিন্দুদের অত্যাচার, শোষন করেছে।
ইসলাম আসবার পরে অনেকে ইসলাম নেয়।
তরবারী, লাভজিহাদ, হিন্দু মেয়েদের বিবাহ
করবার মাধ্যমে মুসলমানদের সংখা বাড়িয়েছে। ভারতে ফরাজী আন্দোলন, ওয়াহাবী আন্দোলন হয়েছে কিন্তু কোন সমাজ সংস্কার আন্দোলন করেন নি। ইসলাম হচ্ছে এমন এক ধর্ম যা ভীষন গোড়া। কোরানের নিন্দা করলেই ভারত,বাংলাদেশের আর পাকিস্তানে চরম শাস্তি নেমে আসে কিন্তু কেন*
* আগামী পর্বে
পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।