জ্যোতিষ্ক দত্ত কে ধন্যবাদ টাইপো দেখে দেওয়ার জন্য আর প্রোনিং এর গুরুচন্ডালিঙ্ক খুঁজে দেওয়ার জন্য।
আচ্ছা আপনাকে কি আমি চিনি, পার্থনীল বাবু? জ্যোতিষ্কর নামটা দেখে মনে হল আপনি আমার এক বছরের জুনিয়র হতেও পারেন।
ভালো লিখেছো, আর আমি যেটা আগেও বললাম, ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা-র-ও দরকার আছে। বিশেষ করে এই সময়ে কারণ আমার (ও আরও অনেকের মনে হয়েছে) ঠিক সময়ে (সম্ভব হলে) হস্পিটালাইজড হলে আরও কয়েকটা প্রাণ বেঁচে যেতো।
@অভ্যুদা ঃ নিশ্চয়ই চেনো। :)
বটে? তবে তো আমি বোন টু বোন চিনি। কোভিড বাধিয়েছিলি? সেরে উঠেছিস শুনে ভালো লাগছে। এর মধ্যে মঞ্জুনাথের মা আর রভিতেজার বাবা চলে গেলেন - কি আর বলি :(
হ্যাঁ, এই অভিজ্ঞতাগুলোর ডকুমেন্টশন আর ছড়ানো জরুরি। ঠিক সময়মত হাসপাতালে গেলে ( এবং গিয়ে পেলে) আরো কত প্রাণ যে বাঁচত!
অভিনন্দন পার্থনীল, কোভিড বিজয়ী!
অভিজ্ঞতাটি শেয়ার করে খুব ভাল করেছেন, আমাদেরও জানা রইলো অনেককিছু।
লেখায় অহেতুক ক্রমিক সংখ্যার ব্যবহার পাঠে বিঘ্ন ঘটায়। পারলে সম্পাদনা করে সব ক্রমিক নম্বর তুলে দিন, অনুরোধ রইলো। শুভ
@অভ্যুদয়: চিনি গো চিনি তোমারে ওগো জর্জিয়াবাসী। তুমি কেমন আছ? আমি অনেকটাই রিকভার করে গেছি।
@জ্যোতিষ্ক: একদম ঠিক কথা। বারবার এককথা বিভিন্ন মাধ্যমে লোকজনকে বললে তার কিন্তু ভালো এফেক্ট হয়।
@পাই: অনেক ধন্যবাদ। কথাটা একদম সত্যি। ব্যাঙ্গালোরে বেড পাওয়া কঠিন ছিল ওইসময়ে কিন্তু লোকজন অহেতুক ভয়ও পাচ্ছিল।
@বিপ্লব: অনেক ধন্যবাদ আমাকে বিজয়ী বলার জন্য। এটা তো গুরুচন্ডালিতে আমার প্রথম লেখা। ভবিষ্যতে আপনার উপদেশ আমি মাথায় রাখব।