এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ভোটং দেহি জয়ং দেহি যশো দেহি দ্বিষো জহি

    Abhishek Ghosh লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৫ এপ্রিল ২০২১ | ১৬৪৭ বার পঠিত
  • গাড়ি থেকে নামতেই কেন্দ্রীয় বাহিনী ও রাজ্যবাহিনীর প্রতিনিধিরা আপ্যায়নে ভরিয়ে দিলেন। বুথে ঢুকে কলারটা একটু ঝেড়ে নিলাম। ম্যাজিস্ট্রেট পাওয়ার। ম্যাজেস্টিক বিষয়। পাওয়ার এক্সারসাইজ করার জন্য ঝাড়ু আর স্যানিটাইজার নিয়ে একটু কসরত্ করে নিলাম। বসব কোথায়? ঘরের ম্যাজিস্ট্রেট কি দাঁড়িয়ে থাকবে সারারাত? স্কুলে লো বেঞ্চ আছে। হাই বেঞ্চ নেই। কিন্তু একটা চেয়ার না থাকলে তো মুশকিল। ছাত্র বেঞ্চে বসলে কি শিক্ষক মাটিতে বসেন? মাথার উপর ফ্যানের বাতাস আছে, প্রশস্ত ঘর, আলো যথেষ্টর কাছাকাছিই, কিন্তু খটকা একটা থেকেই গেল।

    একটু আগেই রাস্তায় ছিলাম। বুথে এসেছি রাত নটায়। সকলেই ভাবছিল বুথে পৌঁছেই হয়তো মক পোল শুরু করতে হবে। সরু সংকীর্ণ রাস্তায় গোটা কুড়ি বাস দাঁড়িয়ে, বলা বাহুল্য, এ রাস্তা বাসের নয়, তাই বাসের বাঁক নেওয়া খুবই সমস্যাবহুল। সঙ্কট আরও বাড়িয়ে দিয়েছে সামনের বাসটি, সে দলছুট হয়ে এ পাড়ায় কী করে যেন ঢুকে পড়েছে। ফলতঃ বিভ্রাট তুঙ্গে উঠেছে। রাস্তায় আর যেটুকু জায়গা বাকি পড়ে আছে সেখানে মানুষ-বাইক-সাইকেল দলা পাকিয়ে চৈত্রের সঙের মত ভোটকর্মী দেখছে। যেন গ্রামে যাত্রাপালা এসেছে, পালা না গেয়ে ফেরার উপায় নেই।

    হ্যাঁ, প্রত্যন্ত গ্রাম। আলো ইত্যাদি ইত্যাদি আছে। ভোটকেন্দ্রের পাশেই জলশূন্য একটি গভীর পুকুর, আগাছায় ঢাকা। রাত যথেষ্ট। রাস্তা নিরালোক ও শূন্য। আমার ম্যাজিস্ট্রেট পাওয়ারের ভয়েই সম্ভবতঃ মশা এদিক ঘেঁষল না। তবুও ধূপ জ্বালা হল। সাবধান থাকা ভাল। কী করব? জল-টল আছে তো? নাকি ম্যাজিস্ট্রেট পাওয়ার প্রয়োগ করে ঐ জলশূন্য পুকুর থেকে অমৃতধারা তুলে শরশয্যায় শয়ান ভীষ্মদের মুখে ধারাজল তুলে দিতে হবে? খবর এল, জল আছে। এই ঘরেই সাবমার্সিবেল পাম্প আছে। অতয়েব ভয় নেই। কিন্তু বাথরুমে আলো নেই। খবর করলাম সেক্টরে। শেষ পর্যন্ত কিস্যুই হল না। আমি নিজে গিয়ে দাঁড়িয়ে ভাবলাম, ম্যাজিস্ট্রেট পাওয়ারেই যদি জ্বলে ওঠে আলো। ধুর। রাজ্য পুলিশ এসে বললেন, স্যর, মোবাইলের আলো জ্বেলে নিন। অগত্যা। কাছের বুথ থেকে খবর পেলাম তাদের জল নেই। কিন্তু ভুয়োদর্শী নির্বাচন নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা পাশেই গঙ্গার ব্যবস্থা রেখেছেন। জল নেই তো কী হয়েছে। গঙ্গা আছেন তো। বিগলিতকরুণা জাহ্নবী।

    ইতোমধ্যে একটা গুপ্তধন আবিষ্কার করা গেল। সাবমার্সিবেল পাম্পের ঘর থেকে বেরিয়ে এল পাঁচটা রিভলভিং চেয়ার আর একটি সেক্রেটারিয়েট টেবল। বাহো। হাইবেঞ্চ নেই। রিভলভিং চেয়ার আছে। খুবই বিরল কম্বিনেশন। আমার একটা ভাঙা টেবল জুটে গেছে। চেয়ার স্যানিটাইজারে ধোওয়া গেল। কিন্তু টেবলটি পাশের বুথ সংসপ্তক সেনার মত হাইজ্যাক করে নিয়ে গেল। আমাদের কাজ মিটবে কিসে? অন্ততঃ আরও দুটি টেবল না হলেই নয় তো। পরে হাইবেঞ্চ দেওয়ার আশ্বাস পেলাম। কিন্তু বুঝিনি ওটা পরবর্তী নির্বাচনে যদি কখনও আবার যাওয়া হয়, সেই বিষয়ে বলা হয়েছে। এবার কীভাবে কাজ হবে সে নিজে বুঝে নাও। আমার ম্যাজিস্ট্রেট পাওয়ার ফ্ল্যাকচুয়েট করছিল। আমি হাতের তালু ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে মাঝে মাঝে খুঁজছিলাম, কোনও জ্যোতি নির্গত হচ্ছে কি? বুথের একশো মিটারের মধ্যে আয়নাও নেই যে নিজে কোনও দিব্যভাব প্রাপ্ত হয়েছি কিনা পরীক্ষা করে নেব। বেদে বরুণদেবের অপ্রতিহত ক্ষমতার কথা শুনেছি বটে। তিনি ঋত ধারণ করেন। জগত্ তাঁর কুক্ষিগত। তিনি ধৃতব্রত। গাছের পাতাটি পর্যন্ত তাঁর বলেই আন্দোলিত হয়।

    সেক্টর অফিসার সদালাপী। অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্টর মাটির মানুষ। নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা বাহিনীর প্রধান অমায়িক।

    ভোটাররা? অসাধারণ।

    আগের দিন রাতে "ডুব দেরে মন কালী বলে, হৃদি রত্নাকরের অগাধ জলে" বলে নির্বাচনী কাগজপত্রে মন দিয়ে হাতের লেখা অভ্যাস করতে লাগলাম। সে কাজ সাঙ্গ হল বিনিদ্ররজনী পার করে ভোট শেষের পরে।

    নির্বাচনের দিন সকাল সকাল ভোট দিতে উৎসাহ নিয়ে হাজির সকলেই। প্রিসাইডিং কেন পাখার নিচে বসবেন এই নিয়ে একজন উষ্মা প্রকাশ করছিলেন। তাঁর বিচক্ষণতায় আমি রুদ্ধবাক্ হয়ে গেলাম। তবে সততঃ হাওয়া-নিরপেক্ষ হয়েও পাখার হাওয়ার প্রতি একান্ত পক্ষপাত আমার। উনি সম্ভবতঃ ভেবেছিলেন, যজ্ঞের প্রধান পুরোহিত যদি পাখার নিচে আসীন হন, তবে যজ্ঞকুণ্ডলীর ধূম্রজাল বিক্ষিপ্ত হবে বুঝি। কিন্তু সেই ধারণাকে ভ্রান্ত করে দেবতারা নির্বিশেষে নানা অবতারে আসতেই থাকলেন অবিরাম। নিরন্তর। তাঁরা আবির্ভূত হলেন, ও লীলা প্রকাশ করতে লাগলেন। কেউ কেউ ফর্মালিটি সাঙ্গ করে বহির্দ্বার দিয়ে নির্গমনের উপক্রম করলেন, তাঁর মূল্যবান ভোটটি না দিয়েই। তাঁকে আবার ধরে এনে ভোটকক্ষে প্রেরণ করতে হল। কেউ বা থার্ড পোলিং কে চমৎকৃত করে তাঁর অধীনের কন্ট্রোল ইউনিটটিই দাবানোর উপক্রম করলেন। বিক্ষিপ্তচিত্ত আগন্তুককে বুঝিয়ে ভোটকক্ষে প্রেরণ করলে তাঁরা সেখানেই অন্তরীণ হলেন। নির্গমনের কোনও লক্ষণ না দেখে পুনরায় হাঁকডাক করে তাঁকে দৃশ্যমান করে বোঝা গেল তিনি যন্ত্রের লীলা বোঝেন না। তারপর শুরু হল ডামি ব্যালট ইউনিট নিয়ে অধ্যাপনা। তাঁরা বুঝে পুনরায় উদ্যত হলেন। কিন্তু অপারগ হয়ে আবার বহির্গত হলেন। অথচ সঙ্গী কোনও ভিন্ন দেবকে তাঁরা সহায়তায় আনেননি। তাঁরা প্রকৃতই একা, একমেবাদ্বিতীয়ম্। এই লীলা চলতেই থাকল মধ্যে মধ্যেই। কেউ কেউ আবার ভোট দেওয়ার পরেও সেকেণ্ড পোলিং অফিসারের দিকে এগিয়ে যেতে লাগলেন। ওনার অন্তরেই কি তাঁরা লীন হবেন? প্রত্যেককেই ভোটের বোতামের চিত্র দেখিয়ে, হারমোনিয়ামের মত রিড চালনার পরামর্শ দিয়ে, নীল রঙের বোতামটি সজোরে পেষণ করার নির্দেশ দিয়েও হয়রান হতে হল। এঁরা নিতান্তই সমদর্শী। নীলকে তাঁরা সবুজ বলেই জানেন। তাই ব্যালট ইউনিটের ইন্ডিকেটর অথবা ভিভিপ্যাট অথবা আরও গূঢ় কোনও বিষয়ে তাঁরা নিরত থাকলেন। তবে সুখের কথা, প্রত্যেকেই সফলকাম হলেন অবশেষে। আমার অধ্যাপনা সফল হতে দেখে আনন্দাশ্রু বর্ষণ করার একান্ত ইচ্ছা হল। আমাদের টিম ওয়ার্কের কল্যাণে তাঁরা আমাদের উতরে দিলেন।

    আমরা যখন রিসিভিং সেন্টারে পৌঁছলাম, তা যেকোনো কুখ্যাত লেট ট্রেনকে লজ্জা দেবে। আমার আপ-ডাউন করা ম্যাজিস্ট্রেট পাওয়ার তখন লো দেখাচ্ছে। রিসিভিং সেন্টারে তখন কলির সন্ধ্যে। পরিস্থিতি দেখে "হা হতো'স্মি" বলে আমার থার্ড পোলিং ঘুমিয়ে পড়লেন নির্ভাবনায়। বাহো। মধুর তোমার শেষ যে না পাই। কী গাইব? "কেবল তুমিই কি গো এমনি ভাবে রাঙিয়ে মোরে পালিয়ে যাবে?" ভাবছি, দেখতে পেলাম আগত সকল আসামীই কাগুজে নাকা (ন্যাকা) চেকিং এর মুখে পড়ছেন। বিশুদ্ধ বানানে সুন্দর হস্তাক্ষরে তাঁরা লিখেছেন কিনা, দেখে নিচ্ছেন রিসিভিং সেন্টারের কর্মী। নির্দিষ্ট নির্দিষ্ট কাউন্টারের দায়প্রাপ্ত আধিকারিক তখন দিন-রাত ভুলে ডুবে যাচ্ছেন ডায়রি-রিপোর্ট-ডিক্লারেশনে। সামনের খাঁচায় পড়া ভোটকর্মী বলছেন, "হ্যাঁ দিদি, ভালো করে মুখস্থ করে নিন। এটাই লাস্ট মিনিট সাজেশন। মোস্ট ইমপরট্যান্ট।"

    রাত একটা নাগাদ সব গাড়িকেই যখন অনুরোধ করছি, দাদা, একটু বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছে দেবেন? সকলেই বলছেন - - আর একটু এগিয়ে যান, কী কাণ্ড! গাড়ি তো দাঁড়িয়ে আছে তো আপনাদেরই জন্য।

    এমন করে করে পৌঁছলাম খাঁ খাঁ রাস্তায়। গাড়ি আছে নিশ্চয়ই। আমিই হয়তো আর দেখতে পাচ্ছি না। খেয়াল হল, আমার ম্যাজিস্ট্রেট পাওয়ার ছিল না? সেক্টর অফিসারকে ফোনে ধরলাম। একটা গাড়ি কি পাওয়া যায় না? দশ মিনিট দূরে ছেড়ে আসলেই হবে। তিনি হাত উল্টে নিলেন। অর্থাৎ এবার নিজের পথ দেখ। একলা চল রে। ম্যাজিস্ট্রেট পাওয়ার কাট। অনির্দিষ্টকালের জন্য।

    "আমি যে দিকেতে চাই, দেখে অবাক বনে যাই। আমি অর্থ কোনও খুঁজে নাই পাইরে।"

    পা বাড়ালাম অনিঃশেষের পথে।

    মারের সাগর। "পথ আমারে সে-ই দেখাবে..."

    পুনশ্চ :

    দেবতাদের ভিড় পাতলা হলে শোকসঞ্জাত শ্লোক রচনা করেছিলাম। সেটিই উদ্ধার করা হল।

    "ভোট করাতে হাওড়া জেলা
    রিমোট গ্রাম লোকের মেলা
    কাজ অজস্র নিদ্রা নাস্তি
    শাস্তি শাস্তি শাস্তি শাস্তি
    বাঁশের বাগান রাস্তা সরু
    মাঠে মাঠে চরছে গরু
    আলো পাখা সবই আছে
    পাখি ডাকছে গাছে গাছে
    আমার বুথে ভোটার পাঁচশো
    পাশের বুথে একসহস্র
    ভোটের বেলা সাঙ্গ হলে
    মেশিং সিলিং আর মক পোলে
    কাগজপত্র গুছিয়ে দিয়ে
    বন থেকে বেরোবে টিয়ে।"

    ©️অভিষেক ঘোষ
    সহকারী অধ্যাপক
    সংস্কৃত বিভাগ
    বাগনান কলেজ
    কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে প্রতিক্রিয়া দিন