
একটা বই পড়ছিলাম। শিকারের। গোটা কুড়ি শিকার গল্পের সংকলন। ষোলোতম গল্পটিতে পৌঁছোতেই চক্ষু চড়কগাছ ! আরে, এটা তো কোথায় পড়েছি মনে হচ্ছে। 'গল্পটির নাম 'একদন্তের শেষ'। সত্যিকারের হাতি শিকারের গল্প। শিকারি সুধাংশুকান্ত আচার্য। গল্পটিও তাঁর নিজেরই লেখা। অথচ এই সংকলনে লেখকের নামের জায়গায় জ্বল জ্বল করছে অন্য একটি নাম -- বিমল চট্টোপাধ্যায়। শুধু কি তাই? গল্পটির নামেও ভুল রয়েছে। মূল রচনাটির নাম 'একদন্তের শেষ'। এখানে লেখা রয়েছে 'একদন্ত'র শেষ।
সংকলনটির নাম 'জঙ্গল অমনিবাস'। সম্পাদনা করেছেন ত্রিদিবকুমার চট্টোপাধ্যায়, প্রকাশিত তাঁরই 'পত্রভারতী' থেকে। ভূমিকায় দেখছি চারজনের নাম যাঁরা নিখুঁতভাবে বইটি প্রকাশে যত্নবান ছিলেন। তাঁদের মধ্যে একজন নাকি প্রখ্যাত শিকারি। এত যত্নের এই পরিণতি ? সম্পাদকীয় কর্ম সম্পাদনের কী হাল ! সাধে বাংলা প্রকাশনার এত দুর্নাম?
কী কাণ্ড ! সুধাংশুকান্ত আচার্যের লেখাটা কোথায় প্রকাশিত হয়েছিল ?
চণ্ডিকাপ্রসাদ ঘোষাল | 43.239.***.*** | ২১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ২২:২১732761সুধাংশুকান্ত আচার্যের লেখা একটি বই রয়েছে 'আসামের জঙ্গলে'। লেখাটি সেখানে প্রকাশিত। ১৩৫২ বঙ্গাব্দে।
রঞ্জন সেন | 223.19.***.*** | ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০৬:৫৮732815বোঝ ব্যাপারখানা!
দিবাকর সরকার | 103.216.***.*** | ০৩ আগস্ট ২০২৪ ১৯:১৯743508