এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • ফরিশতা ও মেয়েরা - প্রতিভা সরকার

    বই আলোচনা
    বইপত্তর | ০১ মার্চ ২০২০ | ২৫৭৭ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • ভিশতিওয়ালার যে লোককথায় মিশে গেছে একদিনের জন্য আগ্রার সিংহাসনে বসার খোয়াব, তার বিপরীতপ্রান্তে দাঁড়িয়ে থাকে বেপর্দা নাপাক নারীর আখ্যান। দুই নারীর মৃতদেহ একসংগে যেখানে ডুব দেয় অনন্ত বালিখালের গহীনে, যেখানে জলঝাঁঝির বিছানা প্রস্তুত হয়ে থাকে অভ্যর্থনার জন্য, সেই নদীর ধারেই সম্ভবত রাত হলে দেবদাসীর কোলে মাথা রেখে শুয়ে পড়বে মানুষ। গল্পের পর গল্প জুড়ে প্রতিভা সরকার নির্মাণ করে গিয়েছেন এক ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ উপমহাদেশের কাহিনী, যার পরতে পরতে মিশে থাকে কারবালার প্রান্তরে রক্তপাত থেকে পরশুরামের কুঠারে জননীর ছিন্নমুণ্ডের উপাখ্যান। সেই উপাখ্যানের গর্ভে জন্ম নেয় দলিত আত্মশক্তি নির্মাণের অধ্যায়, অথবা সোনাগাছির কথকতা। তার সংগে সংগত রেখেই ফরিশতার হাতে হাত রেখে মানুষের দল ঘুরে চলে মালদহ থেকে তামিলনাড়ু হয়ে কাঁসাইয়ের চর পর্যন্ত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দ্যুতি মুস্তাফির পাঠপ্রতিক্রিয়া | 162.158.***.*** | ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:২৮729785
  • 'ফরিশতা ও মেয়েরা'

    আমার গুরুর সাথে জড়িয়ে যাবার কথা অনেকেই জানেন। মাঝে মাঝেই এদের কিছু বই সংক্রান্ত কাজ করি। সেইসূত্রে কিছু বইতে কি আছে আগে থেকে বুঝি। সাথে বইমেলা আসন্ন যখন 'গুরুচন্ডালী ' র সব বইয়ের অনলাইন প্রচার এই প্রকাশনার সাথে যুক্ত সবাই করেছি কম বেশি। কিন্তু এই বইয়ের কিছুই আমি তেমন জানতাম না। শুধু ওই প্রচারের জন্য লিংকগুলো শেয়ার করেছি,তার জন্য ছোট ছোট কিছু লেখা চোখে এসেছে। আর এই প্রতিভা সরকার মানুষটির প্রতি নেটে বসে কেমন একটা টান তৈরি হয় বিগত কিছু লেখা থেকে। চারদিকে সাময়িক যে সব ঘটনা ঘটছে সেসব নিয়ে রাতারাতি উনি যে লেখা লেখেন, গুরুর ওয়েবসাইটে সেগুলির বেশ কিছু একের পর এক গোগ্রাসে গিলে থাকার জন্য আমার মন চেয়েছিল এই বই টা কিনতে। আমি ওই আগে সাইটের লেখা পড়েই বুঝেছিলাম এইরকম মানুষের দরকার। গুরুতে আমি এরকম কিছু মানুষের জন্যই আসি থাকি। নাহ, এবার বই নিয়ে বলি।

    এবার বইমেলা টার্গেট করে গেলাম আবার কলকাতায়। আমি গিয়ে গুরুর স্টলে সেদিন প্রায় সারাদিন ছিলাম। সেদিন প্রথম রবিবার বইমেলার। বেশ জমজমাট চারদিক। দুপুরের দিকে বইটা তখনো স্টলে আসেনি। একজন এসে সাত কপি চাইলেন আমার কাছে, তখন খোঁজ করতে গিয়ে শুনি এখনো ফরিশতা এসে পৌঁছায়নি। আরো অনেকেই এসে বইটির খোঁজ করছেন। অবশেষে আমিও বেশকিছু বইয়ের সাথে এই বইটিও নিলাম। আমি আর বই পড়া এ দুই বড় বাজে কম্বো। তাতে আমি যে দুদিন গেছি দুদিনই প্রতিভা দির সাথে দেখা। প্রথম দিন নিজের নাম বলতে উনি বললেন 'জানি তো, তুমি দ্যুতি'। সেই মিষ্টি হাসি, যে টা ফেবুর ছবিতে দেখি। আমায় উনি জানেন, এ বড় সৌভাগ্য মনে হল। আমি কাউকে ওই অটোগ্রাফ দিন টিন বলি না, কিন্তু সেদিন কেমন বইটা ব্যাগ থেকে বের করে ওনার দিকে এগিয়ে দিতে মন করলো। উনি লিখলেন, '-ভালোবাসা' আর কিছু না। মন ভরে গেল। চারদিকে এটারই বড্ড অভাব। আরেকদিন বইমেলা যাই পরের শনিবার। ততোদিনে আমি চার পাঁচটা গল্প পড়েছি। ওঁনার পাশে বসে আড্ডা দিতে দিতে বললাম, 'পড়া হোক জানাবো। ' বললাম আমি বড্ড চিবিয়ে চিবিয়ে পড়ি। তাতে উনি বলেন উনি যেমন তাড়াতাড়ি পড়েন, তেমন লেখেনও ঝটপট। আজ প্রায় আরো দু হপ্তা কাটে। আমি ধানবাদ আসার দিন রাজধানীতে বুঁদ হয়ে বেশ কটা গল্প পড়ি। ইচ্ছে ছিল শেষ করার। আর জানি নিজের সংসারে ফিরলে আর কোথায় এই পড়বো পড়বো মন যে যায়। শেষের চার পাঁচটি গল্প আমার পড়তে এত দিন লাগে। আমি আর বই শেষ করা এ এক চ্যালেঞ্জ। এবার বই এর কথায় আসি।

    প্রথম গল্প 'ফরিশতা', আহা আজকের দিনেও পড়লে কেমন মন ভালো হয়ে যায়। এরকম ছোট ছোট সম্পর্ক, এরকম সূক্ষ্ম বর্ণনা। যেন ছবি। আমার মনে হল অনেক কাল পর কিছু ঠিকঠাক জিনিস পড়লাম। বড় ভালো লেগেছে আমার প্রথম গল্পটিই। বেশ অনেকদিন মনে থাকবে আমার এই গল্প। এরপরের গল্পটি 'নাপাক' পড়ে আমার আরো নেশা মজে বইটির বাকি গল্প পড়ার জন্য। আজকের প্টভূমিকায় এরকম অসাধারণ গল্প বড় মন ভালো করে দেয়। এরপর আসে 'ক্ষত', এ গল্পের পরিণতি আমি শুরুতে বুঝিনি। তবে কিছু ডাক্তারি কথা ইত্যাদি বুঝছিলাম। কিন্তু শেষে গিয়ে কেমন মন ভারী হয়ে যায়। এসব লেখা লেখার জন্য মানসিক বল চাই। প্রতিভাদির ওই মিষ্টি হাসির থেকেও ক্ষুরধার লেখনীর প্রেমে পড়তেই হয়। 'আত্মজা' গল্পটি অদ্ভুত। আমি ওঁনাকে পাশে বসে বলেওছিলাম। এরকম বর্ণনা, গায়ে কাঁটা দেয়। আমি নিজে যে টুকু লিখি সে দিয়ে মনে হল নিজেকে গোল্লা দিতে। এমন লেখা তো লিখতে পারি না। কি খুঁটিনাটি বর্ণনা। খুব বাজে লাগে, মন ভারী থাকা অনুভূতির পরেও আমি ওঁনার বর্ণনার ফ্যান হয়ে গেছি বইটি পড়ে। এভাবে প্রতিটা গল্পই আলাদা আলাদা স্বাদের। আলাদা আলাদা ভালোলাগার। দেবদাসী গল্পে সমাজের নগ্ন ছবি, পড়তে পড়তেই যেন রক্ত গরম হয়ে ওঠে। সেইসাথে বার বার মনে হচ্ছিল, আমার চারদিকে এমন কত গল্প ছড়িয়ে। জীবনটা আরো দেখার বাকি। আরেকটু খুঁটিয়ে জানার প্রয়োজন। পরপর সব গল্পই আমায় ভাবায়, আমায় শেখায়, ভিতর থেকে কেমন কিছু করার, বলার তাগিদ অনুভব করছি। সব গল্প নিয়ে আলাদা করে আর বলছি না,বইটি সকলের সংগ্রহে থাকা উচিত। আর বড় ইচ্ছে করছিল আর কটা কিনে কিছু বন্ধুকে গিফট দিতে। সত্যি আজকের দিনে যারা বই প্রেজেন্টে বিশ্বাসী, এই বই চোখ বুজে কিনে কাছের মানুষদের দিন। সব শেষের গল্প আর তার শেষ লাইন, নাহ আপনি পড়ে ফেলুন। বুঝবেন জীবনের কত ধাপ, কত রঙ, কত যন্ত্রণা, কত সুখ।

    ভালো থেকো দিদি। এই নাম আমার ঠাকুমার। আর ঠাকুমা আমার অন্যতম সেরা প্রিয় মানুষ ছিলেন। তোমার মধ্যে সেই নরম মন, সুন্দর হাসি আর এই কলম চালানোর গুণ আমায় মুগ্ধ করলো। রোজের গুরুর পাতায় তোমার লেখায় চোখ তো রাখবোই। আর আরো এরকম বই আসুক নেমে আমার ফরিশতার কলমে এই চাইবো।

    গুরুর প্রকাশনা নিয়ে বলি, বইটি ঈপ্সিতা, নন্দন কে উতসর্গ করা। এ ওদেরই প্রাপ্য। ৯০ টাকা মোটে দাম, কোথাও কোন ভুল চোখে পড়েনি। শুরুতে অমর মিত্রের রিভ্যুউ পড়েছি। আর প্রচ্ছদ আর বই নিয়ে অনেকের ফেসবুক পোস্টে অসন্তোষ দেখি। যে ভাবে এই কাজগুলি চলে, যে ভাবে আজকের দিনে লোক বল জোটে না, যে সব স্ট্রাগল পেরোতে হয় একটা এরকম বিশাল কর্মকাণ্ড চালাতে সেখানে মনে হয় এ নিয়ে কিছু বলার নেই। সায়ন কর ভৌমিকের সাথেও অল্পবিস্তর আলাপ আছে। বেচারা এত কাজে লেপ্টে থেকেও আসতে পায়নি এবার বইমেলায়। আশাকরি এরকম কাজ করতে করতে সে আরো হাত পাকাবে, আরো নিজেকে পরিণত করবে। সে বিশ্বাস আছে গুরুর সকলের। এভাবেই এগিয়ে চলুক গুরু। সাথে আছি, পাঁচে আছি।

    দ্যুতি।
  • শর্মিষ্ঠা ভট্টাচার্য লিখলেন | 162.158.***.*** | ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:২৯729786
  • বইটা আমিও কিনেছি। কিভাবে প্রতিভাদিকে জানাতে পারি,বুঝে উঠতে পারছিলামনা।গল্প গুলো প্রত্যেকটাই ধাক্কা দেয়। একদমে পড়ে ফেলা যায় না। বইএর কলেবর দেখে ঠিক আন্দাজ করা যায় না এর ওজন কতটা।আরও এমন লেখা চাই।কলম থামানো চলবে না।
    দ্যুতির লেখাওবেশ ঈর্ষণীয়।
  • সুমিত্রা সিংহরায় লিখকেন | 162.158.***.*** | ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:৩৮729787
  • এবার ব ই মেলা য় কিনলাম প্রতিভা সরকারের লেখা ফরিশতা ও মেয়েরা। একটি অনবদ্য গল্প সংকলন। ভাবতে বেশ গর্ব হচ্ছে যে,এই লেখিকা কে আমি চিনি। বেশ অনেক দিন ধরেই। ঝরঝরে ভাষা, সুন্দর প্লট। মনটা আবেগে ভেসে যায়। আবেগ কে আমি কম নম্বর দিইনা। প্রথম গল্পটি আজ ভ্যালেন্টাইন ডে তে পড়ার মতো ই। খুব ভালো লেগেছে দেবদাসী, বডিগার্ড, জন্মান্তর, বিবাহ,মরণ।একটু অনীতা অগ্নিহোত্রি র লেখা র কথা মনে আসে। বই টা সবাইকে পড়তে বলবো।
  • গুরুচণ্ডা৯ | 162.158.***.*** | ০১ মার্চ ২০২০ ০১:৫৪729793
  • বই নিয়ে বিস্তারিত, এখানে।
    https://www.guruchandali.com/book.php
  • বিপ্লব রহমান | ০১ মার্চ ২০২০ ০৮:৫৫729794
  • কলকাতা বইমেলা থেকে ফর্দ ধরে গুরুচণ্ডা৯র বই আনিয়েছি,  তালিকায় এক নম্বরে আছে "ফরিশতা ও মেয়েরা"।  মন দিয়ে পড়ছি, মাঝে কিছু ছেদ পড়েছে, আবারও পড়ছি। একে একে পাঠ প্রতিক্রিয়া জানানোর ইচ্ছে রাখি।   

    আর একদিন হয়তো প্রতিভা সরকার দিদির মতো করে লিখবো।  অনেক শুভেচ্ছা   

                

  • সুজাতা রায় লিখলেন | 2402:3a80:a3c:d3f:0:61:5626:***:*** | ০৭ জুন ২০২০ ১০:৩৭731874
  • "ফরিশতা ও মেয়েরা - এইমাত্র শেষ করলাম।শেষ গল্প পড়ে আমি এই মুহূর্তে হুহু করে কাঁদছি।আমার মা ও সরকার বাড়ির বড়ো বউ - আমার হাতেও অবহেলার রক্ত।কতো অনায়াসে মা বেঁচে থাকতেই নেই করে ফেলেছিলাম।দিনের পর দিন একই ছাদের নীচে কাটিয়েও কতটুকু সময় দিয়েছি! মা মানেই যেন বস্তাপচা সিরিয়াল-উপোস কাপাস আর শত শোনা বাংলাদেশের গল্প।আমার কোলেই মা চলে গেল কী আকুলতা তখন কিছু বলবার - জিভ জড়িয়ে আসছে - চোখ মেলতে পারছে না,হয়তো সেটাই কোন নতুন না শোনা কথা ছিল।কে জানে..

    বইটা একটানা পড়ে ফেলা যায় না,একটা গল্প শেষ করে কটা দিন তাতেই বাস করতে হয় সেটা থিতোলে আবার পরের টা।কখনও কখনও একটাই কয়েকবার।'ক্ষত' - গল্পটা পড়ে আমি কিন্তু একটুও চমকাই নি,মানতে কষ্ট হলেও।এটা নারীবাদ না বাস্তববাদ।ফরিশতা গল্প যে লেখে সে একপেশে নারীবাদের আবর্তে আটকাতেই পারেনা।তবে আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে 'বিবাহ' - কী অসম্ভব নিঁখুত বর্ণনা এই অন্তেবাসী মানুষগুলোর বেঁচে থাকার লড়াই।কী মায়া কী স্নেহ থাকলে এ গল্প লেখা যায়!একবার ও ভালোবাসা শব্দের উচ্চারণটুকু মাত্র না করে কী অসম্ভব ভালোবাসার গল্প।
  • বিপ্লব রহমান | ০৭ জুন ২০২০ ১১:০৩731876
  • "ফরিশতা ও মেয়েরা" বইটির ওপর চণ্ডালের পাঠ প্রতিক্রিয়া  "প্রতিভা সরকারে তিন নোক্তা"      

    "প্রতিভা সরকার পাঠ সহজ কথা নয়, ইজি চেয়ারে এলিয়ে চায়ের কাপে অলস বিকালে হালকা-পাতলা গড়নের বইটির ১৩টি গল্প একদমে পড়ে ফেলা আদৌ সম্ভব নয়। গল্প, চরিত্র ও কথনে একেকটি কাহিনী পাঠককে থমকে দেয়, চেনা জগত থেকে টেনে হিঁচড়ে নামায় নির্মম বাস্তবতায়, কোনো কোনো গল্পের পাঞ্চ লাইন, এমনকি পুরো গল্পও পাঠককে গভীর ভাবনায় ফেলে, মুখস্ত নীতি-নৈতিকতায় অস্ত্রপচার, কখনো রাহাজানিও করে।"
    https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=17151

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত প্রতিক্রিয়া দিন