এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পর্বে পর্বে কবিতা - তৃতীয় পর্ব

    pi
    অন্যান্য | ১৭ ডিসেম্বর ২০১১ | ৭৭২৪০ বার পঠিত | রেটিং ৪.৭ (৩ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ফরিদা | ৩০ জুলাই ২০২৫ ২৩:৫২745492
  •  

    মাঝে মধ্যে বৃষ্টি বাদলা হ'লে— 
    রেডিও চালিয়ে দিই।
    ট্রেনের জানলায়,যা যা দৃশ্য আসে, 
    তার পিছু পিছু কিছুটা গিয়েও
    গানটির ডাকে ফিরি, সুরটা ভীষণই চেনা।  

    তখনই দেখা হয়েছিল তোমার সঙ্গে, তাই—
    আমার আর কোত্থাও যাওয়ার থাকে না।


    দুঃস্বপ্ন দেখে ঘুম ভাঙলে এত চমৎকার লাগে
    বিনামূল্যে অনায়াস শাপমুক্তি— 
    অনর্থক জলে ডুবে যাওয়া নেই
    পরীক্ষার হলে বুকচাপা বোবা শূন্যতা উধাও
    সত্যি সত্যি প্যান্ট ছাড়া রাস্তায় বেরোতেও হয় নি।

    এমনও তো হ'তে পারে— 
    অন্য ঘুমটা এখনও ভাঙেনি। 


    মোহনায় মন্থর নদীটি শ্বাস নেয়, ছাড়ে
    জোয়ারে পিছিয়ে গিয়ে, মাটি মেখে
    সমুদ্রে নামে অবশেষে।

    অনেকবার দেখেছি তাকে
    একটুও ভালো না বেসে। 
     
  • ফরিদা | ০২ আগস্ট ২০২৫ ১৪:১৪745517

  • তুমি বল, শুনি— 
    কতটা কী করতে পারব, জানি না;
    হাত-পা মায় শরীরের বাকি অংশটা
    কেউই থাকে না কাছেপিঠে।
    মাঝেমধ্যে দু'একটা ফোন টোন
    শুভ জন্মদিন, নববর্ষ দোল ও বিজয়া
    আস্তে আস্তে অশ্লীল হয়ে ওঠে।

    অন্ধ দু'চোখে, খসখসে গালে ও ঠোঁটে
    মনে হয় অন্ধকারই ভাল। 
    আলো ফুটলে আর একটা অবসাদ গুণি—
    যাই হোক, বল, আমি শুনি। 


    যারা পালাতে পারে না, বেড়া বাঁধে।
    অলঙ্ঘ্য, দুর্জ্ঞেয় শব্দের খাপছাড়া
    বেয়াড়া কবিতাটি আচমকা আনন্দ সভায় 
    অযাচিত ভাবে কেউ বলে উঠল, তাই
    অন্ধকার হয়ে এল। আড্ডার তাল কাটল।
    বেড়ার ভিতরে শামুকের মতো মানুষটা
    কিছুটা নিশ্চিন্ত যেন শব্দ খোলসের আড়ালে— 
    দৌড়তে পারে নি বলে বিচ্ছিরি কবিতা লিখে চলে।


    চরাচর বিস্তৃত শান্তিতে এত ঘুম পেয়ে গেল
    তাকে সম্যক বুঝে উঠতে পারলাম না—
    মানুষে কী নিশ্চিন্তে পতনোন্মুখ হয়েও
    গতির আনন্দে দীশেহারা, তাদের হাত-পা
    শক্ত করে বাঁধা, নাক চোখ কান বন্ধ
    প্রশ্নের চারিদিকে সশস্ত্র সেনার পাহারা।
    প্রাচীনতম প্রাণী আরশোলার মতো
    মস্তিস্কবিহীন শান্তিতে থাকে আর ভাবে—
    আহা কী চমৎকার, নেহাৎ অভূক্ত মারা যাবে। 

     
  • ফরিদা | ০৩ আগস্ট ২০২৫ ০৮:৫৪745518
  • দক্ষিণে পথ হারানো সীমাহীন ধূ ধূ প্রান্তর, 
    উত্তর দিকে বেড়াতে যাওয়ার মতো এক সমুদ্রসৈকত,
    আর বনজঙ্গল ঘেরা পাহাড়ের সারি।
    পশ্চিমে অফিস, বসত মায় বাজারের নগরকীর্তণ। 
    পূর্বদিকে যাবতীয় স্মৃতিচারণ সত্যি মিথ্যে মেশানো।
    এমনই এক চৌখুপি দাবার বোর্ডে— 

    ডন কাহোটি হয়ে লড়ে যাচ্ছে একটা সৈন্য।
  • ফরিদা | ১২ আগস্ট ২০২৫ ০৬:৪৩745574
  • এলাকায় সে সময়ে চুটিয়ে চৈত্র সন্ত্রাস চলছিল
    পলাশের দেখাদেখি পাশেই কৃষ্ণচূড়াও লালে লাল
    সারাদিন তেতেপুড়ে এসব দেখে আগুন জ্বলত খুব
    চোরাগোপ্তা আক্রমণ সেরে পালাতে হ'ত গঞ্জ ছাড়িয়ে 
    দূরে ভূবনডাঙার মাঠে। ততক্ষণে ময়দান ফাঁকা।

    লোকে পছন্দই করত, যদিও সব রাস্তাই থাকত রক্তাক্ত। 
    এলোচুলে পানওয়ালি মাঝরাতে গান বাজাত রেডিওতে 
    আকণ্ঠ নেশাতুর ঠিক তার সামনের ফুটপাথ থেকে
    আর উঠতে পারতাম না। দাউদাউ করত তার শিখা
    আমার প্রিয় বেশ্যার নাম দিয়েছিলাম মণিকর্ণিকা। 
  • ফরিদা | ১৯ আগস্ট ২০২৫ ০৯:০৯745612
  • বিভিন্ন আলোর সঙ্গে দেখা হল এবার— 
    মৃত নক্ষত্রদের জন্য মোমবাতিও জ্বলেছিল
    গেলাসে ঠেকা দিয়ে গান কথা টক মিষ্টি ঝাল। 
    দেখলাম আকাশের তারারা অক্ষর পরিচয় সেরে
    শহরের মানচিত্র আঁকছে অনায়াসে আজকাল।

    এর মধ্যেই কিছুক্ষণ দারুণ বৃষ্টি হয়েছিল—
    সদলবলে গাড়িগুলো রাস্তায় যানজট লাগাচ্ছিল
    যেমন শিশুরা কাগজের নৌকো ভাসায়।
    চিনেপাড়ার রেস্তোরাঁর বাইরে পুরুষটি হতাশায় 
    বিকিকিনি চাপানউতোর অন্তে বিষন্ন মহিলাটিকে
    কিছু খুচরো কথা দিয়েছিল অচল পয়সায়
    এর বেশি অন্ধকার চোখে আর ঠাহর হয় নি।
  • শ্রীমল্লার | ১৯ আগস্ট ২০২৫ ১২:২৯745616
  • Debashis— এত বছর পরে লেখাটা পড়লাম। অনবদ্য! 
  • ফরিদা | ২১ আগস্ট ২০২৫ ০৮:৫৩745639
  • আগে ঘোড়দৌড় নিয়ে খুব উৎসাহ ছিল মানুষের,
    লোকারণ্য চত্ত্বর, উদ্বিগ্ন দর্শককূল গ্যালারিতে
    চিল চিৎকারে বাজির ঘোড়াটিকে উৎসাহ দিত।
    চিনেবাদামওলারা অবধি এত বড়লোক হয়ে যেত
    নোটের কাগজে ঝালনুন মুড়িয়ে দিল একবার।
    জেতা হারা নিয়ে তর্ক ঝগড়ায় নরক গুলজার।

    গ্যালারিতে মোটে ভিড়ভাট্টা নেই এখন, বরং 
    ওয়াকার নিয়ে থাকা ঘোড়াগুলোই কাতর চোখে 
    চেয়ে থাকে কতক্ষণে তার ওপর বাজি ফেলা 
    মানুষটা কাজকর্ম সেরে একবার পৌঁছয় শহরে।
    এক একটা পা এগোতে সারাদিন লেগে যায় তার
    ফিজিওথেরাপিস্টের হাত শুধু পিঠে ছুঁয়ে থাকে। 
    নামমাত্র দর্শকটি হাতটাত নেড়ে ফ্লাইট ধরতে গেলে
    ফাঁকা রেসট্র‍্যাকে ঘোড়াটি তার পরের পা’টি ফেলে। 

     
  • ফরিদা | ২২ আগস্ট ২০২৫ ০৭:৩২745650
  • লিখতে বসলেই সবাই ভিড় করে
    পাতার ওপর হুমড়ি খেয়ে দেখে—
    পুরনো প্রেম থেকে মৃতা মা, অসুস্থ বাবা,
    প্রিয় বন্ধুরা, থেকে অমর সঙ্গীর গান হয়ে
    সন্তানের বাল্যস্মৃতিও।

    ঠিক এই কারণেই—
    কখনও শিলালিপিতে কবিতা লিখি নি।
    কাগজ কলমেও হাতের লেখা এত দুর্বোধ্য হয়
    নিজেরই পড়তে ইচ্ছে হয় না। 

    হাঁটতে হাঁটতে, চা খেতে খেতে 
    অথবা দাঁত মাজতে মাজতেই আজকাল তাই
    চুপচাপ লিখি কারোর টের পাওয়ার আগেই।

    টাইপ করার সময় কেউ এলে বলে দিই—
    জ্বালিও না, এখন আর লিখিটিখি না।
    ফেসবুকে রিলস দেখছিলাম।   
  • ফরিদা | ২৮ আগস্ট ২০২৫ ২৩:৩৪745708
  • একটা কবিতা লিখব বলে গত
    বাহান্ন বছর ধরে— 
    আমি সমস্ত অপমানের থুতু গিলে ফেলেছি, 
    মিথ্যে বলেছি চোখের পাতা না কাঁপিয়ে অনেকবার।
    যেখানে চুপ থাকার দরকার ছিল বাচাল হয়েছি
    যখন কথা বলতে হতই, তখন আর শব্দ খুঁজে পাই নি।

    ওই একটা নাছোড় কবিতার জন্য 
    অবান্তর হেঁটে ঘুরে বেড়িয়েছি সারা শহর।
    অথবা অনর্থক অভিমানে বাতিল করেছি ছুটি।
    পাগলা ঘন্টি বাজিয়েছি গ্রন্থাগারে
    আর চলন্ত বাসে ছুড়েছি জলবেলুন বারান্দা থেকে।

    জানি, ওই সাত বা বারো লাইনের কবিতাটি
    ট্রামে চাপতে ভালোবাসে, কলকাতার এক কলেজে পার্ট টাইম পড়িয়ে যা রোজগার করে
    তাতে টিফিনে শসা মুড়ির বেশি জোটে না।
    চোখ দিয়ে কথা বলতে পারে বলে
    কখনও তার সঙ্গে কারও খুব একটা কথা হয় নি।

    সেই একটা কবিতার জন্য আমার মতো 
    অজস্র মানুষ প্রায় গত একশো বছর ধরে
    দাঁতে দাঁত চেপে সহ্য করছে যাবতীয় অপমান।
    উদয়াস্ত তেল নুন সাবান বিলি করছে আজকাল
    ট্যাক্সি চালাচ্ছে বা ঝালমুড়ি বেলুন বিক্রি করছে।
    ছাত্র পড়াতে গিয়ে কেউ অন্যমনস্ক হয়ে সেই 
    সাত বা বারো লাইনের কবিতাটির কাছে আসছে 
    দূরে যাচ্ছে আর  লিখছে লিখছে 
    লিখতে লিখতে লিখেই চলেছে আজীবন।
  • ফরিদা | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০৭:৩৯745819
  • অন্ধত্বের মেলাটা ইদানীং বাজারমুখী হয়েছে
    এরা কেউই যদিও প্রকৃত অন্ধ নয়
    কিছু টাকাপয়সা আর অতি অভিনয়ের জোরে
    লোকজন কে ধরে ধরে চোখে শলাকা পুড়ছে।

    এ ছাড়াও হরেক তামাশা ছড়িয়ে রয়েছে—
    কেউ কাটা মুন্ডু জুড়ছে
    কেউ উড়ছে ইঞ্জিনবিহীন বিমানে।
    শান্ত শিষ্ট কেউ ইনিয়ে বিনিয়ে বলতেই থাকছে
    যদিও আমি একটুও সাম্প্রদায়িক নই, তবু…

    আংশিক অন্ধ মানুষেরা 
    রোগ-বালাই কে খরচের খাতায় রেখেছে।
    পাঠক্রমের অনেকটাই ঢেকে ফেলেছে, আর 
    ইস্কুলের গেটে বুলডগ ছেড়ে দিয়েছে যাতে
    হেঁটে হেঁটে আর কেউ পড়তে না আসে।

    এদের অনেকেই রৌদ্রে পোড়ে বা বন্যায় ভাসে
    তাও, সংস্থানের চিন্তাভাবনা ছেড়ে
    অজ্ঞাত শত্রুর হাত থেকে বাঁচতে
    আজকাল কেবলই প্রতিরক্ষামুখী।

    যারা এসব কিছুই জানলেন না—
    ধর্মপুত্তুর বলেছেন, তারাই নাকি প্রকৃত সুখী।
  • শ্রীমল্লার বলছি | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১২:১৯745820
  • @ফরিদা, ২৮ অগস্ট, ২০২৫ ২৩:৩৪ এর কবিতায় এই যে একজায়গায় লিখেছেন: 
     
    "চোখ দিয়ে কথা বলতে পারে বলে
    কখনও তার সঙ্গে কারও খুব একটা কথা হয় নি।" 
     
    সম্ভবত আমার বলার ভাষা নেই। ভালোবাসা জানবেন। 
  • ফরিদা | ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০৭:৫৫745832
  • শ্রীমল্লার, 
    থ্যাঙ্ক্যু
  • ফরিদা | ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০৭:৫৫745833
  • আলোর নিচে থিতু হতে পারলেই 
    প্রায় সবাইকেই প্রতিমার মতো দেখায়—
    যাবতীয় দূষণের চিরস্থায়ী মুচলেকার ঘট
    মাটি কাঠ পাথরে ক্রমে প্রাণপ্রতিষ্ঠা পায়।

    আলোর এই ঔদ্ধত্ব আমি অস্বীকার করি
    যা শুধু তার ইচ্ছেমতো দৃশ্য উপস্থাপন করে
    পৃথিবীকে শব্দ স্পর্শ ঘ্রাণ থেকে নির্বাসন দিল।
    এরা পারলে সেই মৃত মানুষেরও মূর্তি বসাবে
    যে পৃথিবীতে সবার আগে আলো জ্বেলেছিল।
     
  • ফরিদা | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১০:১২745859
  • অনেকটা ঘুরে ফিরে দেখি
    সাদা পাতার সামনেটাই পছন্দ আমার
    উইং থেকে একেকটা অক্ষর আসে
    ইচ্ছেমতো সঙ্গী জুটিয়ে নিয়ে শব্দ বানালে
    পাশাপাশি পংক্তিভোজন শুরু হল।

    এর পছন্দ মাছের মাথা দেওয়া ডাল
    ওর জন্য ছ্যাঁচড়া এক্ষুণি আনাও
    মাংসের বালতি নিয়ে বড়দা যে কোথায় পালাল?
    উৎসবে শারদ সকাল ঝলমলে, জমকালো।
  • ফরিদা | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১০:৫৫745860
  • সামনের রাস্তায় পুলিশ প্রহরা, তাই
    আজকাল স্মৃতিচারণ মুলকই লিখি— 
    সে সব দিনকালে, টিনকালে—
    এক একটা গানে মাতাল হয়ে উঠত শহরটা
    চারদিন ধরে অষ্টপ্রহর নাছোড় মৌতাত চলে।
    একবার শুধু ভোরবেলার জন্য একটা 
    বাইসাইকেল পেয়েছিলাম বলে
    নক্ষত্রলিপিতে শিউলির বোঁটা ছোপানো রঙে
    আজও অক্ষরগুলো জ্বলে। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন