এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  ছবি

  • গুরুচন্ডালদের নানা ছবি 

    &/
    ছবি | ২৯ এপ্রিল ২০২২ | ৭৭২০৫ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  • এখানে আপনারা নিজেদের তোলা বা আঁকা ছবি তুলে দিন। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাপাঙ্গুল | 171.76.***.*** | ৩০ জুন ২০২৫ ২২:১২745194
  • মনে হচ্ছে পাটান @রমিত 
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ৩০ জুন ২০২৫ ২২:১৪745195
  • হ্যাঁ, ডার্ক নাইট রাইজেস এর কারাগারটা তো রাজস্থানে। এই ছবিটা কোথাকার গেস করতে পারো কেউ ?
     
  • aranya | 2601:84:4600:5410:b1c4:c111:8906:***:*** | ৩০ জুন ২০২৫ ২২:২৫745196
  • এই টইটা সত্যি ভাল। দারুণ সব ছবি + আলোচনা 
  • kk | 172.56.***.*** | ৩০ জুন ২০২৫ ২৩:৫৪745197
  • অমিতাভদা,
    তাও একটু লিখবেন মাঝেমধ্যে। আমাদের ভালো লাগবে। আপনাকে আজকাল এত কম দেখি সেটাও তো ভাল্লাগেনা! আপনিও ভালো থাকবেন। সব মিলিয়ে।
  • অরিন | 2404:4404:4405:700:c130:b769:5db7:***:*** | ০১ জুলাই ২০২৫ ১১:০১745198
  • https://i.ibb.co/Dg6bJNCZ/IMG-1298.jpg
     
    বরফ জমা সরোবরের তীরে,
  • kk | 172.56.***.*** | ০২ জুলাই ২০২৫ ০৩:২৩745200
  • এই ছবিটা আমার মনে হচ্ছে সরোবর তীরের ছায়া পড়েছে আকাশে। সরোবরের জলও কি এই সময়ে জমে বরফ হয়ে যায়?
  • অরিন | 2404:4404:4405:700:3aba:f8ff:fe54:***:*** | ০২ জুলাই ২০২৫ ১০:৩৬745201
  • kk, এই ছবিটা আমার খুব একটা ভাল লাগেনি তাও তুলেছিলাম বলে এখানে দিলাম | সামনাসামনি লেকে লিন্ডন দেখার অভিজ্ঞতা অনন্য | লেকের জল জমে বরফ হয়ে যায় তবে এবারে পুরোটা হয়নি মাঝখানের কিছুটা জমেছে দেখে মনে হল |
     
     
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ০২ জুলাই ২০২৫ ১১:৪১745202
  • @kk 
    এই যে লেখা হচ্ছে না, সেটায় জড়তা তৈরি হচ্ছে, ফলে আরও না-লেখায় আটকে থাকছি। এর মধ্যে একদিন ঝোঁকের মাথায় ডিজিটাল স্কেচবুকে একটা ছবি এঁকে একটা হাইকু সহ ফেসবুকে পোস্ট করে দিয়েছিলাম। এখানে সেটা পোস্ট করাটা আদিখ্যেতা হয়ে যাবে বিবেচনায় বাদ দিয়েছিলাম। যেহেতু আরও ভাল কিছু করা হয়ে ওঠেনি, তাই ওটাই এখানে তুলে আনি।
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ০২ জুলাই ২০২৫ ১১:৪৩745203
  • ধীরে বাও গো
    জানি হবে না ফেরা
    ঘরেতে আর।
    জেন শিল্পীদের অসাধারণ সৃষ্টি দেখে ইচ্ছে হয় সেই রকম আঁকতে। কিন্তু আমি ত শিল্পী নই। আমার সম্বল ডিজিটাল স্কেচবুকে আঁকিবুকি। তাই এই রকম কিছু একটা হল।
    স্টাইল অনুপ্রেরণা - Mo Xuanzi-র ইউটিউব চ‍্যানেল।
    সাথে একটি প্রয়াস- হাইকুর।
     
  • lcm | ০২ জুলাই ২০২৫ ১২:১১745204
  • এরকম একটা পেইন্টিং অবনীন্দ্রনাথের আছে না ?
  • অরিন | 2404:4404:4405:700:1139:d26a:ca52:***:*** | ০২ জুলাই ২০২৫ ১৩:৪০745205
  • অপূর্ব হয়েছে অমিতাভ! 
    জেন!
  • kk | 172.56.***.*** | ০২ জুলাই ২০২৫ ১৮:৫১745206
  • অমিতাভদা'র ছবিটা আমার খুবই ভালো লাগছে। মিনিমালিজম এত পরিষ্কার ফুটেছে যে বলার নয়। এই কম বলে বেশি বলতে পারাটাকে আমি সবচেয়ে বড় আর্ট মনে করি।
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ০৪ জুলাই ২০২৫ ০৬:১৭745209
  • @lcm 
    এ ছবির বিষয় আদৌ অপ্রচলিত কিছু নয়, অবন ঠাকুরের এ নিয়ে ছবি থাকতেই  পারে এবং তুমি উল্লেখ করলে, তাই ইন্টারনেটে খোঁজ চালালাম। Entrance to the canal নামে একটা ছবি দেখলাম। অসাধারণ অবশ্যই।  জানিনা তুমি সেটাই ভেবেছিলে কিনা। 
     
    @অরিন
    আপনার ভাল লাগার কথায় এত ভাল লাগল! 
    আমাদের বাউল দর্শনের মত জেন আর্টও তার নিজের দর্শন মেনে চলে। আমি সে গভীর জ্ঞান বা রসের মানুষ নই কিন্তু কিছুই না জেনে-বুঝে যেমন বাউল বা অন্য গান উপভোগ  করি, জেন আর্টেও সে রকম আনন্দ পাই। জানি না আর আমার এ রকম বা কোন রকম কিছু আঁকা হবে কিনা, হলেও সেটা কোন পদের কিছু হবে কিনা। একটা এঁকে ফেলা হল - ডিজিটাল কারিগরির দৌলতে। smiley
     
    @kk  
    তোমার ভাল লাগবে এটা ভেবেছিলাম। তুমি কী লিখবে সেইটা জানার জন্য সাগ্রহে বসেছিলাম। ভাবনার সাথে মিলে গেছে। smiley
  • kk | 172.56.***.*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ০৬:৪১745210
  • আমার লেখা কিন্তু শেষ হয়নি, আরেকটু বাকি আছে। এখন ক'দিন খুব ব্যস্ততা ও কেঅসের মধ্যে কাটছে। একটু শান্ত হলে বসে লিখবো।
  • kk | 172.56.***.*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ২১:৫২745212
  • আজ একটা ছুটির দিন, তাই লিখেই ফেলি যা পারি। "উপযুক্ত" সময়ের জন্য তুলে রাখলে যদি অনেক দেওয়া কথার মত এও হারিয়ে যায়! তো, অমিতাভদা'র ২রা জুলাই, ১১ঃ৪৩ এর পোস্ট -- এটা একটা নয়, দুটো পোস্টের সামিল। এক হাইকু, দুই ছবি। মাটির তলায় খুব ইন্ট্রিকেট ভাবে নিজেকে ছড়িয়ে দেওয়া শিকড় আর মাটির ওপরের কান্ড, ডালপালা, পাতা, ফুল-ফল এই দুটোর যেমন দুটো সম্পূর্ণ আলাদা দুনিয়া, কিন্তু এরা এ অন্যকে ছাড়া আনসারভাইভেবল। এই হাইকু আর ছবিও কি তেমনি নয়? হাইকুকে আমার মনে হচ্ছে শিকড়, ছবিকে গাছের মাটির ওপরের অংশ। এর একটা বড় কারণ হলো, আমার মতে হাইকু মনের ভাবনা থেকে, অনূভূতি থেকে ,রস টেনে ছবিকে সঞ্জীবিত করছে। এই রকম মনে হওয়া নিয়ে দেখা বলেই হয়তো আমার এই দেখাটা বায়াসড হয়ে যাচ্ছে। হাইকু বাদ দিয়ে ছবি দেখলে কি অন্যরকম মনে হতে পারতো? সম্ভবত। কিন্তু একবার দেখা হয়ে গেছে, আমি আর অ-দেখা করতে পারছিনা। খুব চেষ্টা করলে কি পারা যেতো? সম্ভবত। কিন্তু এখন মনের ধার ঠিক ঐ জায়গায় নেই।

    তো, হাইকু। আমার মতে খুবই সফল। হাইকুর যে প্রধান বৈশিষ্ট্য, তিন লাইনে তিন পাতার বক্তব্য বলে দেওয়া -- এখানে তিন কেন, তিরিশ পাতার বক্তব্য দিব্যি বলা গেছে। তিরিশ পাতার কেন বললাম, এই হাইকুর যে গভীরতা, এর অর্থের যে ব্যপ্তি, তা আঙুল দিয়ে দিয়ে লাইন বাই লাইন দেখিয়ে দেবার মত বোকামি নাই করলাম। এখানে যাঁরা আসেন, তাঁদের বোঝার ক্ষমতাকে অসন্মান করার কোনো ঊদ্দেশ্য বা স্পর্ধা আমার নেই।
    এবার আসি ছবিতে। আগেই বলেছি আমি হাইকু দ্বারা বায়াসড হয়ে আছি অলরেডি। তার কাছ থেকে যা বুঝেছি সেই আলোতেই ছবি দেখছি। স্পষ্টতই এখানে হাইকুটা  বলেছেন যিনি, তিনি নৌকার সওয়ারী, কিন্তু নেয়ে নন। তাঁর বসার ভঙ্গীটা খুব ম্যাজিকাল। ছোটবেলায় এক ধরণের স্কেল কিম্বা স্টিকার পাওয়া যেতো যাতে এক রকম ছবি দেওয়া, কিন্তু একটু ওপরে বা নীচে বাঁকালেই তাতে আরেকটা অন্য ছবি দেখা যেতো। হলোগ্রাফিক ছবি। এও সেই রকম। আমার একবার মনে হচ্ছে সওয়ারী গালে হাত দিয়ে বসে আছেন। গভীর চিন্তায় মগ্ন। চিন্তার মধ্যে অনেক খানি বিষাদ আছে, দুঃখ আছে। মেলাংকলি এবং গ্রিফ। চোখের পলক ফেললে ঐ হলোগ্রাফিক ছবির মত দেখি যে সওয়ারী পেছন ফিরে ঐ তীরে ফেলে আসা বাড়ির দিকে তাকিয়ে আছেন। এই ভঙ্গীতে পিছুটান ধরা পড়ছে। "হবেনা ফেরা ঘরেতে আর" এর চরম ঘোষণা জনিত টান। একমুখী যাত্রার অসহ্য সত্য আর বুক ছেঁড়া মায়ার টান। এটা কিন্তু ঐ মেলাংকলি ও গ্রিফের থেকে একেবারেই আলাদা। প্রথম দুটোর রং চারকোল, নরম ধূসর-ছাই থেকে নীল। আর এটা ধারালো স্টিল গ্রে।
    এবার নৌকার দু নম্বর মানুষটিকে দেখছি। তাঁর বসার ভঙ্গীতে কোনো দ্বিধা নেই, কোনো দ্বিতীয় ভাব নেই। ইনি কাণ্ডারী। কনফিডেন্ট, অভিজ্ঞ, অনাদিকাল ধরে জানেন এই সত্য ঠিক কী। এঁর মধ্যে কিছুটা বিষন্নতা আছে, আর বেশিটাই উদাসীনতা। এঁর মধ্যে আমি জেন খুঁজে পাচ্ছি। আদ্যন্ত পিওর জেন।
    এঁদের দুজনেরই পোশাক (পোশাক না পোষাক?) লাল। লাল কেন? মূলত ধূসর আর সাদার ব্যাক গ্রাউন্ড বলে লাল রং কি চোখ টানার জন্য ইউজ করা হয়েছে? সেই ঊদ্দেশ্য থাকলে তা সফল। অথবা কেমন যেন সন্ন্যাসী সুলভ একটা ভাইব টের পাচ্ছি? সব ছেড়ে যাবার জন্য প্রস্তুত দুই জন? এখানে প্রশ্নবোধক চিহ্ন রাখলাম। এই জিজ্ঞাসা নিজের কাছে, থাক। পরে কোনোদিন উত্তর পাই যদি! 
    এবার দেখছি তীর। ধূসর রেখা দিয়ে বোঝানো তীর নরম ভাবে ডিফিউজড হয়ে গেছে। সেখানে ফেলে আসা বাড়ি। এই বাড়িটা অসম্ভব বাঙ্ময় আমার কাছে। এবং আগের দিন যেমন বলেছিলাম, খুব কম কথায় অনেক কিছু বলা-- এই বাড়িটা এই পুরো ছবির মধ্যে সবথেকে কম কথায় সবথেকে বেশি কথা বলছে আমার কাছে। আপাত দৃষ্টিতে, বা বলা ভালো ভিজুয়াল পার্সেপশনে বাড়িটা প্রায় বিলুপ্ত। তাড়াহুড়োয় দেখলে বাড়ি বলে চিনতে অসুবিধাও হতে পারে এমনকী। কিন্তু সেটাই এর ক্রীম। যা ছেড়ে চলে যাওয়া, যার কাছে ফেরা হবেনা আর সেই ঘর, সেটা বিলুপ্তপ্রায় তো বটেই। সে মুছে যাচ্ছে, চোখ থেকে, জীবন থেকে, অস্তিত্ব থেকে। কিন্তু এখনও আছে, মনের মধ্যে, স্মৃতির মধ্যে, মায়ার মধ্যে, তনহার মধ্যে।ওই তটরেখা এত ডিফিউজ্ড কেন? না ফেরার কষ্ট আসলেই ভারী মৃদুভাষী। মৃত্যু খুবই নরম ;কোয়ায়েট ও  জেন্টল। 
    আগে যেমন বললাম এক একমুখী যাত্রা (হাইকু আমাকে এই অলিন্দেই এনে অসিয়েছে, কী করব?), সেই যাত্রার চরম সত্যতা, একটা চূড়ান্ত ফাইন্যালিটি ভীষণ ভাবে স্পষ্ট এখানে। কিন্তু সেই পুরোটাই মিনিমালিস্ট স্টাইলে। সেই জন্যই এর তীব্রতা আমার কাছে এত বেশি।
    আগেও বলেছিলাম সবার দেখা  বাঘই আমার চোখে লেলিহান শিখার দাঁত খিঁচুনি হয়ে দেখা দেয়। তো এও সেই আর কী !
  • r2h | 208.127.***.*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ২৩:০১745216
  • অমিতাভদার এই ছবিটা দারুন ভালো লেগেছিল।
    কেকের লেখা ঐ ভালো লাগাটাকে চমৎকার একটা প্রকাশযোগ্য আকার দিল।

    আমি না ফিরতে পারার বেদনা থেকে অনির্দিষ্টের প্রতি আকর্ষন ইত্যাদিকে বেশি প্রশ্রয় দেবো, কিন্তু যেকোন যাত্রার মধ্যে একটা বিষাদ তো থাকেই।
    উদাসীনতা, জেন - মর্মপীড় বলেছেন ঐ মোক্ষ।
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ০৫ জুলাই ২০২৫ ০০:২২745218
  • প্রিয় kk, আমার অপেক্ষার এত সার্থক প্রাপ্তি চোখ ভিজিয়ে দিল।
     
    ১) হাইকুটা লেখা হয়েছে ছবির পরে, কিন্তু তুমি ঠিক ধরেছ, ওটা চলছিল ছবির আগে থেকে, অনেক দিন ধরে। ছবিতে এই হাইকুটি ধরতে চেয়েছি এবং আমার মনে হয়েছে সেটা ঠিক মত পারিনি। ফলে লেখাটিও নামিয়েছি এবং ছবির সাথে জুড়ে দিয়েছি। এতে দর্শক-পাঠকের প্রতি তোমার বলা ঝামেলাটি নামিয়ে আনা হল - পরস্পর নিরপেক্ষ ভাবে ওদের গ্রহণ-বর্জনের পরিসরটা বাদ পড়ে গেল।
     
    ২) ছবিটা ফেসবুকে তোলার আগে যতজনকে দেখিয়েছি, তাদের বেশিরভাগই বাড়িটাকে বাড়ি বলে মনে করেনি। দ্বিধায় পড়েছি, সামান্য পাল্টেওছি, কিন্তু বেশি কিছু করতে চাইনি, অনেক দূরের, ঝাপসা এবং অবয়ব  প্রায় অনির্দিষ্ট - ঠিক মত চিনতে না পারা অস্বাভাবিক নয়। 
     
    ৩) রং - জেন আর্টে রংয়ের ব্যবহারের রীতিপ্রকরণ আছে। আমি সেটা অমান্য করিনি। তবে, যে শিল্পীর আঁকা আমায় এই ছবির  জন্য উৎসাহ দিয়েছে তিনি অনেক সময়ই দুটি চরিত্রের জন্য লাল এবং নীল দুটি রং ব্যবহার করেছেন, দুটি পৃথক অস্তিত্ব, পৃথক বোধ - আমার যেমন মনে হয়েছ। কিন্তু, এ ছবিতে দুটি চরিত্র আদতে আমিই। মিনিমালিস্ট ছবিতে রং এক রেখে দিলাম। 
     
    ৪) ওদের ভঙ্গি, তীর ইত্যাদি নিয়ে তুমি কীভাবে যে আমার ভাবনাগুলোকে এমন ডিটেলে ধরলে, আমি অবাক বললে কম বলা হয়।
     
    সবশেষে - 
    এই ছবিটা বহুবার মুছে ফেলে আবার নতুন করে আঁকা একটি মিনিমালিস্ট ছবি, যার অতি ক্ষুদ্র এক একটি টান কি বিন্দুর জন্য আমি দীর্ঘ সময় সেটির দিকে তাকিয়ে বসে থেকেছি। একের পর এক ডিজিটাল ব্রাশ পাল্টেছি। হতাশ হয়েছি। এবং পুরোটা সময় নিশ্চিত থেকেছি যে আদতে উল্লেখ করার মত কিছু বানাচ্ছি না। গুরুর পাতায় দেখাবার মত ত নয়ই। তার পরেও এটি এখানে তুলেছি এবং তোমার অসাধারণ লেখাটি উপহার পেয়েছি। আমি অপার সৌভাগ্যবান। অনেক ভালোবাসা জেনো।
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ০৫ জুলাই ২০২৫ ০০:৩৭745219
  • হুতো, তোমার ভালো লাগার কথা জেনে আমার  যে কতটা আনন্দ হয়েছে সেটা বলে বোঝানোর নয়। 
     
    দুটি মানুষই ত আমিই - বিষণ্ণ এবং উদাসীন। আর না বলি।
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ০৯ জুলাই ২০২৫ ১১:৩৩745269
  • বাড়ির পিছনের জঙ্গল থেকে মাঝে মাঝে হরিণের দল জঙ্গল আর বাড়ির মাঝের জমিতে নেমে আসে, কিছু সময় কাটিয়ে  আবার জঙ্গলে ফিরে যায়। নয় বছর হল এ বাড়িতে আছি। শিঙেল হরিণ দেখতে পেলাম এই প্রথম। শোবার ঘরের জানালার কাঁচের এ পাশ থেকে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২৫-এ স্মৃতির ঝাঁপিতে তাকে তুলে রাখা গেল। 

  • lcm | ১০ জুলাই ২০২৫ ০৪:০৬745284
  • আমার ছবিটা ভালো লেগেছে ... তবে আমার দৃষ্টিভঙ্গিতে এরকম মনে হচ্ছে -- দুটো লোক ডিঙি টাকে নদীর মাঝামাঝি নিয়ে প্রবল ভাট মারছে , আর নদীর পাড়ে একটা ছিপছিপে ছোকরা ডন বৈঠক দিচ্ছে ....
  • কে তুমি? সং সেজেছো কেন? | 134.238.***.*** | ১৩ জুলাই ২০২৫ ০৫:৩৩745293
  • kk | 2607:fb91:1027:4e3c:d8ec:e3e2:1714:***:*** | ১৩ জুলাই ২০২৫ ০৭:৫২745295
  • সত্যি জব্বর। এই ছবিটা নিয়ে আমার কিছু কথা বলার আছে। কিন্তু এখন হবেনা। একটু ধীরস্থির সময় চাই।
  • সং সেজেছো কেন | 208.127.***.*** | ১৩ জুলাই ২০২৫ ২৩:২৭745296
  • অমিতাভদা আর কেকেকে থ্যাঙ্কিউ, কেকের সময়ের অপেক্ষায় থাকলামঃ)
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:b80a:778c:63c1:***:*** | ১৪ জুলাই ২০২৫ ২১:৫৫745299
  • অয়েস্টার 
     
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ১৫ জুলাই ২০২৫ ০৩:২০745301
  • ছবি চমৎকার। আর তার থেকেও চমৎকার ডিসি যে ছবি পোস্টালেন, সেইটা। 
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:d554:23e5:d14f:***:*** | ১৫ জুলাই ২০২৫ ০৮:৫৬745302
  • রমিত আর অমিতাভদা, আমি ভালোই আছি :-) এদিক ওদিক নানা কাজ, অকাজ, আর কুকাজ করে বেড়াচ্ছি। কিছুদিন আগে শ্রীলংকা গেছিলাম, এক বন্ধুর ছেলের বিয়েতে। রাতের বেলা অনেকে মিলে বিচে গেছিলাম, এই ছবিটা তখন তোলা।   শ্রীলংকা দেশটা ভারি সুন্দর, সবুজ আকাশ আর নীল ঘাসের ছড়াছড়ি একেবারে।  
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট প্রতিক্রিয়া দিন