এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পর্বে পর্বে কবিতা - তৃতীয় পর্ব

    pi
    অন্যান্য | ১৭ ডিসেম্বর ২০১১ | ৬৫৩৯৬ বার পঠিত | রেটিং ৪.৭ (৩ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ফরিদা | ০৪ এপ্রিল ২০২৩ ০৫:৩১739923
  • অস্পষ্ট দাগের ভরসায় এগোলে
    তা এক অনিশ্চতায় পৌঁছে দেয় সচরাচর।
    খুব ভোরের দিকে ট্রাকড্রাইভারটি নামাল যেখানে
    বাঁ-দিকের রাস্তা ধরে নাকি মাইলখানেক গেলেই
    পৌঁছে যাব গন্তব্যে —

    বেশ কিছুটা এগোলে লোকালয় শুরুর চিহ্ন 
    পাওয়া যায় বটে। এক আধটা কালভার্ট, শ্মশান
    রাস্তায় গর্ত, দু- একটা ঝুপড়ি, সরকারী বিদ্যালয়, 
    দিঘী, তার পাশ দিয়ে সিমেন্টের রাস্তা গেছে
    কিছুদূরে বেঁকে — ওদিকের গ্রাম শুরু হ'ল।

    কাঁচা-পাকা রাস্তার মোড়ে — কয়েকটা দোকান
    (তখনও খোলেনি), এখানে হয়ত বাজার বসবে।
    অস্পষ্ট দাগের ভরসায় হয়ত ঠিকানা জুটবে।
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ০৪ এপ্রিল ২০২৩ ০৬:৫৩739926
  • আজ শ্রীমতিকে আপনার কয়েকটি কবিতা পড়ে শোনালাম; শোনাতেই হল।
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ০৪ এপ্রিল ২০২৩ ০৭:০৫739928
  • আরেকটা গান ধর বোষ্টুমী।
     
    ব্রজ-রাখালের দেখা পেলে
    রাধে,
    অঙ্গের ছাপ ধুয়ে ফেলে
    জানি, চলে যাবি তুই।
    তবু এই সন্ধ্যায়
    তোর প্রশ্রয়ে
    আঙ্গুলেতে ধরে পাহাড় হেলায়
    আকাশের ডানা ছুঁই।
     
     
    পা বাড়িয়ে দে বোষ্টুমী, চুমু খাই।
     
    এ পাড়া ও পাড়া সারাদিন ঘুরি
    রাধে,
    তোর কাছে করি শেষ মাধুকরী,
    করিসনে তারে নষ্ট।
    ছাড়িসনে ঘর, ও
    আন বাঁশি শুনে।
    পীরিতি-সোহাগ পর-নির্ভর বড়ো
    প্রেম কূরে খায় কষ্ট।
  • ফরিদা | ১১ এপ্রিল ২০২৩ ২১:৩১739970
  • অসহ্য সুখের দিকে তাকিয়ে 
    শরীর অবশ হয়ে আসে —
    ঝড়ের মুখে পড়লে খড়কুটো যেমন
    পাখি হয় কিছুক্ষণ — 
    তিনতলা চারতলা বাড়ির সমান 
    উড়ে গেল লেড়ো বিস্কুটের 
    সস্তা প্লাস্টিক —
    বিদ্যুৎ চমকে তাকেও মহাকাশযান মনে হবে।

    অসহ্য সুখের সামনে যাবতীয় ইচ্ছেরা
    অবোধ শিশু হয়ে যাবে। 
  • ফরিদা | ১৯ এপ্রিল ২০২৩ ২৩:৫৯740014
  • স্বপ্নের কাছাকাছি পৌঁছেছি মনে হয়
    মাঝেমধ্যেই জামা বদলে যাচ্ছে,
    কোথায় কিচ্ছু নেই — 
    একটা টুপি হঠাৎ উড়ে এসে মাথায় চড়ল। 

    লেখার মধ্যে সাপ কিলবিল করতে করতে
    জঙ্গলে সেঁধোলে — তার পিছু ধাওয়া করে
    ফিরে এসে দেখি — 

    ভিক্ষের ধানগুলি ইঁদুরে নিয়ে গেছে। 
     
  • b | 14.139.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০২৩ ১২:০৮740045
  • # চার্লস
    -----------------------------
    নয় নয় করে প্রায় দেড়শো বছর  । 
     
    এখনো তোমার নামে ওরা  কেঁপে  ওঠে
    ক্রুদ্ধ হয়,   চোখ বুজে ভাবে তুমি নেই ,
    কাঁচি দিয়ে বই কেটে ভাবে তুমি নেই , 
    গোপন অসুখ চেপে
    অবিরত অস্বস্তিতে ভুগে চলা মানুষের মত ।

    পাথরশীতল  অক্ষাংশের
    তুষারপাত, ভেজা মাটি
    আধা অন্ধকার দিন 
    হিম  অ্যাকাডেমিক গদ্যে
    লাটিন  পরিভাষার আড়ালে
    ক্রান্তীয় ফুলের মতো অসম্ভব বিস্ফারিত হল
    এরূপ বিপ্লব
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৮ এপ্রিল ২০২৩ ০০:১৬740050
  • মাঝে মাঝেই এই টইটা পড়ে যাই। অপূর্ব। এ টই গুরুচন্ডা৯র একটা সম্পদ।
  • এই টই | 136.226.***.*** | ২৮ এপ্রিল ২০২৩ ১৮:৫০740051
  • শুধু এই টইটা খোলার জন্যই পাই এর নামে ইতিহাসের পাতায় অমর হয়ে থাকবে! smiley
  • ফরিদা | ০৪ মে ২০২৩ ০৬:৫০740071
  • এক একটা দিনের গায়ে এমন 
    ছ্যাৎলাপড়া ঠান্ডা অন্ধকার লেগে থাকে 
    পেরনো মুশকিল হয়ে যায়।

    বছরগুলো পেরোয়, আর তার মধ্যে 
    তারিখটি  হাঁ করে যেন অপেক্ষায় থাকে
    কতক্ষণে আমরা পৌঁছব সেখানে — 
    তারপর সে দখল নেবে প্রত্যেকের।  

    একটা আস্ত দিন সারাক্ষণ 
    চোখে চোখ রেখে খুঁচিয়ে যাচ্ছে 
    অসময়ের অস্বচ্ছ কুয়াশা অনুজ্জ্বল।

    এমন কেন হ'ল বলতো হিল্লোল… 
     
  • ফরিদা | ০৪ মে ২০২৩ ০৭:২৭740073
  • সংশোধন:
    ওপরের কবিতায় তৃতীয় পঙক্তি "সহজে কাটে না, আটকে রাখে" — পড়ুন।
     
    "পেরোয়" ও "পেরনো" পরপর দুই লাইনে — ঠিক লাগছে না। 
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ০৪ মে ২০২৩ ০৮:২৮740074
  • আমার তৃতীয় পংক্তির 'পেরনো' পাল্টাতে মন চাইছেনা। ওখানে ঐ ওনারই থাকা জরুরি। বরং চতুর্থ পংক্তি অন্যভাবে গড়ে নিতে ইচ্ছুক আছি।
  • ফরিদা | ০৫ মে ২০২৩ ০৮:১৬740084
  • যদিও কানে কম শোনেন ইদানীং 
    খিদে খুবই কম।  
    হয়ত চোখদু'টো গেছে
    স্মৃতির অধিকাংশ সমেত —
    চেনা মানুষের দিকেও ফ্যালফ্যাল করে
    তাকিয়ে  অনেকক্ষণ পরে 
    কী যে বিড়বিড় শব্দ উচ্চারণ করেন 
    বোঝা দায়। 

    তবু আজও প্রতিটি ডানাওলা কবিতা ঈশ্বর-প্রসূত।
     
  • ফরিদা | ১০ মে ২০২৩ ১৭:০৫740120
  • ফুটপাথ থেকে আচমকা চলন্ত ক্যালেন্ডারে চড়াটাই জীবন।
  • ফরিদা | ০৪ জুন ২০২৩ ০৯:৫৪740187
  • যদি কখনও মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে
    তবে মাথায় রাখা উচিৎ
    অন্য কিছুকে আকাশ নাম দিয়ে 
    মাথায় তোলা হয়েছিল।

    ও জিনিস ভেঙে পড়ার নয়।

    নামকরণের দায় সম্পূর্ণ ব্যাক্তিগত —
    তা সে বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়-পরিজন, শিক্ষক, ছাত্র
    মাছওলা, ব্যবসায়ী, রাষ্ট্রনায়ক, ক্রীড়াবিদ, বুদ্ধিজীবি —
    যে কেউ হ'তে পারে..
  • Xx | 49.207.***.*** | ০৪ জুন ২০২৩ ১১:২৮740188
  • আচ্ছা, পর্বে পর্বে কবিতার প্রথম পর্ব কি তহোলে চিরকালের জন্যই হরিয়ে গেলো?

    আর কখনো আসিবে না ফিরে?
  • ফরিদা | ০৪ জুন ২০২৩ ২৩:১১740191
  • আজ থেকে কয়েক হাজার বছর পরে 
    একদিন এমনই হঠাৎ লিখতে লিখতে 
    মনে করার চেষ্টা করব কখনও ভেবেছিলাম আগে এমনটা হবে? 

    তখন অস্তিত্ব শুধুই তরঙ্গমাত্র —
    ব্রহ্মাণ্ডে ইচ্ছামতো ঘোরার স্বাধীনতা 
    মাত্র কিছুদিন হ'ল পাওয়া গেছে।
    এখন ইচ্ছে করলেই রেগে লাল, আনন্দে হলুদ বা ঈর্ষায় সবুজ হওয়া কোনও ব্যাপারই নয়।
    প্রিয় তরঙ্গের সঙ্গে আলাপচারিতা বাধাহীন।
    এমনকি সময় অবধি এখানে ট্যাঁ ফোঁ করতে পায় না — 

    নিছক কাব্যময়তা ছাড়া কিছুই আশ্চর্যজনক লাগে না। 
     
  • ফরিদা | ১৫ আগস্ট ২০২৩ ১৪:৩৪740520
  • তোমার কাছাকাছি থাকলে 
    ভালোবাসাকে কোথায় রাখব বল তো?
    অসীম অখন্ড রবীন্দ্র রচনাবলী তথা 
    সাত সমুদ্র তেরো নদী ছাড়াও রাশি রাশি
    গল্প উপন্যাস গান কবিতা প্রবন্ধ বইমেলা,
    তার সঙ্গে ট্রেনে রাত জেগে পেরোন গুমগুমে সেতুটি 
    অথবা অবান্তর কোকিল এক গ্রীষ্মদুপুরের স্টেশনে 
    হা-ক্লান্ত ডেকে যায় — কোথায় যাবে এ সব?
     

    কাকে ফেলা যায় বল, আমি বরং আজীবন 
    শুধু তোমার কাছে পৌঁছতে থাকব। 
  • ফরিদা | ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ২৩:৫০740712
  • এখনও ভিতরে ভিতরে কথা হয়
    সারাক্ষণ ঢেউ ভাঙে জেটির দেওয়ালে
    জানলা বন্ধ, অথচ বোঝা যায় অনেকটা পথ
    সে কথা গিলে কাটিয়ে এসেছে।

    লেট করা ট্রেন পৌঁছে গেলে মনে থাকে না 
    অপেক্ষমান দীর্ঘ দ্বিপ্রহর
    অবরে সবরে মনে পড়া গানের মাঝের পঙক্তি
    অবলম্বনহীন দোল খায় বিনা বৈঠায়।

    আমার তোমাকে মনে পড়ে, মাথাধরায়। 
     
  • &/ | 107.77.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১১:৩৯740723
  • নিয়মিত পড়ি এই টই, এই টই মায়াবী শুশ্রূষা প্রদানকারী 
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০:৩১740741
  • পড়তে পড়তে, লোকটার মনে হয় আমিও লিখি। কয়েকটা পংক্তি লেখার পর তাকে মুছে ফেলে আবার লেখে কিছু। এইরকম বার তিনেকের পর পুরনো লেখার বাক্স খোলে। গন্ধে আমার প্রায় ওয়াক উঠে আসে। লোকটাকে চেপেচুপে বাক্সটার মধ্যে পুরে ফেলি। ও কিছু না বলে চেয়ে থাকে। অস্বস্তিতে ডালা বন্ধ করে দিই। শান্তি। 
  • ফরিদা | ৩০ অক্টোবর ২০২৩ ২২:৫৯741099

  • আজকেও লেখার ওপর হাতচাপা দিয়েছে সে। 
    পরিষ্কার বলে দিয়েছি, তেমন হ'লে
    উপোস করে মরে যাব —

    কক্ষণও মৃত্যু লিখব না। 


    "একটু আসছি" — বলে কথা অসম্পূর্ণ রেখে
    ফের চলে গেছ তুমি।
    কষ্ট করে জমানো সময়টা 
    কাঠি হাতে ধরিয়ে আইসক্রিমের মতো গলে গেল।

    শহরে এতক্ষণে ঢি ঢি পড়ে গেছে 
    চারপাশের লোকজন আড়চোখে তাকিয়ে
    একে অপরকে ইশারায় বলছে —
    "এই সেই, যে আজ অবধি একটা কবিতাও
    সম্পূর্ণ লিখে উঠতে পারে নি।" 


    ইদানীংকার যাবতীয় নতুন কবিতাগুলি 
    নিজস্ব ভাষা ভঙ্গিমায় লিখে লিখে 
    পাতার পর পাতা ঝরিয়েই চলেছে গাছটি।

    রাস্তার ধারে বিরাট ঝাঁকড়া আখাম্বা 
    ফুল ফলের কোনও বালাই নেই
    শুধু ডালপালা পাতা, পাখিদের গ্রাম।

    সন্ধ্যায় তাকে দেখে দীর্ঘশ্বাস ফেলে
    শহরের শেষতম ট্রাম। 

     
  • Q | 49.207.***.*** | ৩১ অক্টোবর ২০২৩ ০৭:৩৩741100
  • কিন্ত প্রথম পর্ব টা কই ?
  • প্রত্যয় ভুক্ত | ২১ নভেম্বর ২০২৩ ১২:৪৪741406
  • "চোখ-গেলো"
     
     
    তার চোখের সীমানা ঘেরা ছিল নিবিড় ভোমরা গুঞ্জরিত পক্ষ্মে, যেন ঘন হয়েছে মুথোঘাস নিভৃত জলাটির ধারে ধারে।আকাশের ছায়া ডুবে যেত সবটুকু নীল নিয়ে অই শেওলা-সবজে-কালো-মরিচাবর্ণ ভৌত জলে।আমি সেই নীলের শবদেহ আর সাদা সাদা পাঁজর ভাসতে দেখি ঝাঁঝিদামের জালে আর বেগনি কচুরিপানার ফুলের জঙ্গলে।বনলতার মতো থোলো থোলো চুল ঝুঁকে পড়ত পুকুরের ওপর আর হাওয়ার উদ্ধত অনামিকা সরিয়ে দিত তাদের।
     
    মীনাক্ষি চোখে দুটি ভায়ে-ভায়ে-দেখা-নাই মাছ থাকতো, তাদের গায়ে ঝিলিক মারতো রূপোলি অঙ্গার আর নীল-লোহিত-কালো শিখা, মোহিত পতঙ্গের পাখা পুড়ত বহ্নিতে-মাছদুটোর মহাভোজ সেসব উৎসবদিনে-ঘাই মেরে উঠত বারবার শূন্যপানে।
     
    আমি ভাবতাম, এমনি যদি কোনোদিন জল ছেড়ে বেরিয়ে আসে মাছগুলো- কোনো আঁশগন্ধী কেঁচো-ময়দা-পিঁপড়ের ডিমের চার টোপ গেঁথে সোনার কাঠিতে, থাবা দিয়ে খপ করে পাকড়ে ধরবে, কোনো এক পাঁশুটে বেড়াল যার এক চোখ নীল আর অন্যটা কটা-পুকুরের জল উপচে ভেসে যায় তারা; একটা-দুটো-দশটা-হাজার হাত-পা ছড়িয়ে উঠে যায় আকাশে আর সূর্য-চন্দ্র হয়ে ভাসে ইথারসমুদ্রে; তুমি কী করবে? মনে মনে দেখি, তুমি হয়ে গেছ অন্ধ সুরদাস, দিব্যি আস্তানা গেড়েছ হাত-পা-দুমড়ে থ্যাঁতলানো শির আর উপড়োনো চোখে এক ভাঙা ছ্যাতলাপড়া আধশুকনো কুয়োতে, বীণার তার ছিঁড়ে, কুয়োর দেয়ালে হাত দিয়ে বারবার আকুল হয়ে খুঁজছি-চিরস্থায়ী অন্ধকারে নীলকান্ত প্রতিমার শ্যামশিখিপাখা।
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ২১ নভেম্বর ২০২৩ ১৯:৪৮741429
  • কদমের ঘ্রাণ
    জলচিত্র আকাশে 
    কুয়ো শুনশান
    শুধু বৃষ্টিতে ভাস।
     
    আমি ও পাথর
    ভিজে যাই চুপচাপ
    সে আসেনি আজ
    ধুয়ে গেছে ছাপ।
     
    বুদ্বুদ নিয়ে
    ধারাজল।
    পৌছবে গিয়ে।
    এইটুকু ছল।
     
     
     
     
  • ফরিদা | ০৭ জানুয়ারি ২০২৪ ১৩:২৪741843
  • সিংহ শিকারের নিয়ম

    সিংহসঙ্কুল অরণ্যে সিংহদের বাবা বাছা বলে সরিয়ে
    একটু জায়গা খুঁজে বসে পড়ুন।

    রাইফেল তুলে তাক করুন পছন্দমতো সিংহটিকে।

    সিংহ অলস প্রাণী, 
    কখনও অন্য সিংহদের বিরক্ত করবেন না
    বা, যাকে তাক করছেন, তাকেও বলবেন না
    একটু সরে বসতে যাতে তার দু'চোখের মাঝখানে — 
    ফোকাস করতে পারেন।

    নিজে বরং একটু নড়ে চড়ে জায়গা করে নিন।
    ট্রিগার টিপুন।
    সিংহ শিকারের পর বাকিরা আপনাকে খেয়ে ফেলবে, 
    সহায়তা করবেন। 
  • b | 14.139.***.*** | ০৫ মার্চ ২০২৪ ১৩:১২742467
  • উদ্বাস্তু 
    **********
    উদ্বাস্তু কাকে বলে জানো ?

    তালাবন্ধ ঘর, শেষবার অকারণ তালা টেনে দেখা 
    অথবা বিক্রি করে তাড়াতাড়ি চলে যাওয়া অন্য এক প্রত্যাশার দিকে 
    আরেক রকম আছে, তাড়া খেয়ে মনুষ্যেতর 
     শিয়ালদা  , যশোর রোড , কুপার্স
    যেই  সব গল্পগুলি চুপচাপ থাকে , 
     (দাদু , তুমি বলনি   কখনো। )

    অথবা কি এভাবেও ভাবি ?
    বারান্দায় দাঁড়ালেই কেনিয়ার মালভূমি দূরে,
    অথচ
    কর্নেলের লেখার টেবিলে ,
    রৌদ্রগন্ধী কুমায়ুন, দুনাগিরি পর্বতের চূড়া 
    মায়াময় প্রজাপতি  নেমে আসে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন