নির্বাচনের প্রোপাগান্ডার রেকর্ড
নিজের কেন্দ্রের মানুষের জন্যে কাজ বলতে সবাইকে তো নিজের নিজের বিধানসভা বা লোকসভা কেন্দ্রে গিয়ে রাস্তা বানানো বা কুয়ো খোঁড়ার বা পাবলিক টয়লেট বানানোর কথা হচ্ছেনা । তাহলে এতগুলো অ্যাডমিনিস্ট্রেশন লেয়ার্স কিসের জন্যে আছে ? মিউনিসিপালিটি বা পঞ্চায়েত কিজন্য আছে ?জ্যোতি বসু আর প্রণব মুখার্জি র মতো পজিসনে যারা গেছেন তাদের তো লং টার্ম সরকারি পলিসি বা ডেভেলপমেন্ট বা অ্যাডমিনিস্ট্রেশন প্ল্যান কিহবে সেসব নিয়ে ভাবার কথা।
হ্যা নিজের কেন্দ্রের এমএলএ বা এমপি ফান্ড সঠিকভাবে ব্যবহার করা বা সেই ফান্ড গুলোকে ঠিকমত লোকেদের এলোকেট করা বা মনিটরিং করা নিশ্চয় জরুরি। দেব হয়ত ঘাটালের মানুষের জন্যে অনেক কিছু করেছেন। খুব ভালো কথা। আমি ডিটেলসে জানিনা। কিন্তু একটা সেন্ট্রাল এমপি হিসেবে তার পলিসি তে কন্ট্রিবিউশন কতটা ?
তাহলে রিপ্রেজেনটেটিভ ডেমোক্রেসির মানেটা কী? পঞ্চায়েত বা মিউনিসিপালিটি এম-এল-এ নির্বাচন করলেই পারে। সংবিধান যে যার মতন ইন্টারপ্রেট করবে বলে লেখা হয়না।
জ্যোতি বসু, প্রণব মুখার্জি, বা দিদি এরা তো অনেক বড় রোল নিচ্ছেন। সেক্ষেত্রে তারা আর শুধুমাত্র নিজেদের কেন্দ্রের রিপ্রেজেন্টেটিভ থাকছেন না। আর রিপ্রেজেন্টেটিভ মানে শুধু রাস্তা বানানো নয়।
এখানে ইন্টারপ্রিটেশন কোথায় বা কিভাবে হলো ? যেকোনো ফেডারেল স্ট্রাকচার এই মাল্টিপল এডমিস্ট্রেটিভ ইলেক্টেড লেয়ার্স আছে। সবাই কি একই কাজ করবে নাকি ? বরং যাতে ডিফারেন্ট রোলগুলোর মধ্যে বেকার কনফ্লিক্ট নাহয় সেটাই তো দেখা দরকার।
নমিনেটেড ইলেকশন দেখতে গেলে রাজ্য গুলো থেকে নমিনেট করা হয় তো রাজ্যসভায়। বা প্রেসিডেন্ট ইলেকশন। কয়েকটা রাজ্যে বিধান পর্ষদ ও আছে এখনো। সেসব এ যাচ্ছিনা। ব্যক্তিগত ভাবে আমি মনে করি সব পাবলিক পসিশন গুলোই ডাইরেক্ট ইলেকশন হওয়া উচিত। নাহলে এসব পসিশন গুলো নেপোটিজম এর আখড়া হয় শেষ অবধি।
কাউকেই রাজনীতিতে আসা নিয়ে আপত্তি করছি না। কিন্তু এইযে হঠাৎ একজন লোক রাজনীতিতে এসেই দুই সপ্তাহের মধ্যে এমেলে এমপি হয়ে যাচ্ছেন, এইটাতেই সমস্যা। যাদের রাজনৈতীক কোনও এক্সপেরিয়েন্সই নেই, পড়াশুনাও নেই, তারা হঠাত এমেলে এমপি। রাজনৈতীক চেতনা তৈরী হতেও তো সময় লাগার কথা। তাই ব্রাত্য বসু এমেলে এমপি হলে অসুবিধা নেই, কিন্তু দেবের ক্ষেত্রে সমস্যা আছে।
সেই একজন নামকরা অভিনেত্রীকে সাংবাদিক জিগ্যেস করেছেন যে দিদি আপনি কখন জানলেন যে প্রার্থী হচ্ছেন। তিনি বললেন - এইতো আপনাদের কাছ থেকে জানলাম। এইটাতে সমস্যা আছে।
অবশ্যই আছে।
রেপ্রেজেন্টেশন মানে একটা অঞ্চলের মানুষের রেপ্রেজেন্টেশন। যাতে সেই অঞ্চলের মানুষের চাওয়া-পাওয়া, বক্তব্যর নির্বাচিত এম এল এ, এম পি প্রতিনিধিত্ব। সেটা করতে গেলে সেই অঞ্চলের লোকের সঙ্গে জনসংযোগ রাখতে হবে। রাজনীতির বাতেলায় পাতা ভরিয়ে দেওয়াদের এই বেসিক সিভিক্স জ্ঞান লিখে দিতে হচ্ছে, এটা যে ঠিক কিসের ইঙ্গিত কে জানে!
এই যুক্তি অনুযায়ী তিরিশ বছর ধরে রাজনীতি করা লোক জানেন না যে তার কেন্দ্র বা রাজ্যের লোকেদের চাহিদা কি, কিন্তু দুই সপ্তাহ আগে রাজনীতিতে ঢোকা লোকজন সেকথা জানেন। ঃ))
দেশের প্রধানমন্ত্রীরা এক (অনেকের ক্ষেত্রে ইনিশিয়ালি দুই) কেন্দ্রের থেকে এমপিও হয়। তাহলে তো তাদের সেই জায়্গাতেই পড়ে থাকতে হয় কাজের জন্য। দিদির কথাই ধরা যাক। তিনি রেল মন্ত্রী ছিলেন। কেউ আশা করতেন না যে সারাক্ষন দক্ষিন কোলকাতায় বসে থাকবেন। কারণ এই অন্চলে সঙ্গে বহুদিন রাজনৈতীকভাবে যুক্ত থাকার পরেই তিনি অত রেলমন্ত্রী হয়েছিলেন। সেক্ষেত্রে অন্য উপায় থাকে জনসংযোগ রাখার, নিজের পার্টির লোকজনের মাধ্যমে। আজকে তিনি নন্দীগ্রাম থেকে লড়ছেন। নিজেই বলেছেন যে বিগত দশ বছর সেখানে ঢুকতে পারেন নি। তারপরেও কেউ আপত্তি করছেন না। কারণ তিনি মুখ্যমন্ত্রী। সারা রাজ্যের সঙ্গে জনসংযোগ আছে তাঁর, এইটাই ধরা হয়। এই পার্থক্যগুলো একটু বুঝতে হবে।
সিপিআই এর ইন্দ্রজিৎ গুপ্ত যিনি সেন্ট্রাল হোম মিনিস্টার ছিলেন একসময় , তিনি তো ইলেকশন মিটিঙে সোজাসুজি বলতেন যে আপনাদের রাস্তা সারাতে হলে মিউনিসিপালিটি আছে। আমার কাছে আসবেন না। যদি আপনারা মনে করেন দেশের পলিসি মেকিং এ এমপি হিসেবে আমার একটা রোল থাকা উচিত তবেই আমাকে ভোট দেবেন।
এভাবে বলাটা হয়ত অনেকের কাছে অহংকাৰী মনে হবে। কিন্তু যুক্তি দিয়ে দেখলে কথাটা ঠিকই।
আর রাজনীতির বাতেলায় পাতা ভরিয়ে দেওয়াদের ফ্রীতে বেসিক সিভিক্স জ্ঞান দেওয়া নিয়েও কিস্যু বোঝা গেলোনা মাইরি। খোলা আদিগন্ত মায়াপাতায় লোকে বিভিন্ন বিষয়ে (যেসবের মধ্যে রাজনীতি একটা মেজর সাবজেক্ট হয়তো , কী আর করা যাবে) বাতেলা ছাড়া আর ঠিক কি কি করতে পারে ?
:)
এক, ওয়ান সাইজ ডাজ নট ফিট অল। দক্ষিণ ভারতে উদাহরণ আছে অভিনেতা/অভিনেত্রী - বড় স্টার - দুম করে রাজনীতিতে এসে পোক্ত রাজনীতিক হয়ে উঠেছেন। উল্টোদিকে, উদাহরণ আছে। অশোক মিত্তির-মশাই বা অসীম দাসগুপ্ত বিরাট অ্যাকাডেমিশিয়ান। কিন্তু রাজনীতিতে জনসংযোগ কতটা, ভেবে দেখার বিষয়। আমার বক্তব্য যদি এখনও বোঝা না যায়, তাহলে বলি সিনেমা থেকে এসেছে না অ্যাকাডেমিক্স থেকে এসেছে তাই দিয়ে একজন হবু রাজনীতিকের ঘন্টা বোঝা যায়। বরং সিপিএমের আবারের নতুন মুখদের স্ট্রেংথ হল তাঁরা হয় ছাত্র রাজনীতি আর নয় গ্রাসরুটে কাজ করে এসেছেন। কাজেই ওই জেএনইউ মারান, আমিও একমত, এলিটিস্ট পজিশন।
দুই, ব্যক্তিগতভাবে আমি জনসংযোগহীন রাজনীতি পছন্দ করিনা। কাজেই "দিদিকে কেউ কিছু বলছে না"-র হোয়াট-অ্যাবাউটারিতে আমার কিস্যু যায় আসে না। লোকসভা, রাজ্যসভা, বিধানসভা বছরের অনেকটা সময় বন্ধ থাকে যাতে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা নিজেদের হোম কন্সটিটুয়েন্সিতে ফিরে গিয়ে জনসংযোগ করতে পারেন। এই জন্যে তারা যাতায়াতের ভাতা পান, ফ্রিতে প্লেনের টিকিট পান ইত্যাদি। প্রতিটা দল সিস্টেমকে নিজেদের মতন গেম করেছে। অসহ্য লাগে বামেদের হোলিয়ার দ্যান দাউ অ্যাটিটিউড। তারাও অন্য গুয়দের মতনই হলুদ ও দুর্গন্ধযুক্ত। কাজে ইডিওলজি মারানোর কোন প্রয়োজন নেই।
টেকনোক্র্যাট পলিটিশিয়ানদের অন্য গুরুত্ব। যেমন মনমোহন সিং বা রাম জেঠমালানি। আর দক্ষিনের ঐ তিন রাজ্যের পলিটিক্স এমন কিছু আহামরি নয়। প্রচুর কোরাপশানে ভর্তি। বাকীটার উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন নেই। হোয়াট অ্যাবাউটারি কাকে বলে সেটাই জানে না।
হোলিয়ার দ্যান দাউ এটিটুড এর কথাই হচ্ছেনা আদৌ । কথা হচ্ছে কেউ কোনো ইডিওলজিতে বিশ্বাস করে বা লোকের জন্যে জেনুইন কাজ করার ইচ্ছে নিয়ে রাজনীতিতে আসছে নাকি জাস্ট গ্ল্যামার সেল করার জন্যে হটাৎ করে আসছে। সৌমিত্র বা কৌশিক সেন বা সত্যজিৎ রায় - এরা কেও ডাইরেক্ট রাজনীতি করেন নি। কিন্তু একটা মতবাদে বিশ্বাস রাখতেন। কিন্তু ভোটের তিন হপ্তাহ আগে কেও জানতো নাকি মুনমুন সেন এর কি ইডিওলজি বা ওনার লোকের সেবা করার জন্যে প্রাণমন উথলে উঠেছিলো কিনা ?
আর গ্রাসরুট পলিটিক্স করে কেও উঠে এলে ১০০-% ওয়েলকাম। কিন্তু তাতে কি এডমিনিস্ট্রেশনে কোনো টেকনোক্র্যাট এর দরকার নেই আর ?অর্থমন্ত্রীর যদি সাবজেক্ট টা নিয়ে কোনো ধারণাই না থাকে , সে কি করে বাজেট বা মনিটারি পলিসি বানাবে ? এবার তিনি লোকসভা -বিধানসভা ব্রেকের সময় যতোটা জনসংযোগ করবেন সেটা অন্য ব্যাপার। করলে তো ভালোই। কিন্তু অর্থমন্ত্রী হিসেবে তার পারফরম্যান্সের সাথে ওটার কোনো রিলেসন নেই।
অনেকের দেখি বলেন লোকের সেবা করার জন্য ভোটে দাঁড়াচ্ছেন।
কাউকে বলতে শুনি না যে, এমএলএ হলে মাসে ৯৪,৭০০ টাকা মাইনে পাঁচ বছরের জন্য বাধা, মন্ত্রী হতে পারলে মাসে ১২৮,৮০০। প্লাস সরকারি গাড়ি, ফ্রি যাতায়াত, গেস্ট হাউস ইত্যাদি। প্লাস পেনশন ইত্যদি।
আর এমপি হলে তো আরও।
Name Of State | Monthly Salary for Elected MLAs |
Telangana | Rs.2,50,000 |
Uttar Pradesh | Rs.1,87,000 |
Andhra Pradesh | Rs.1,30,000 |
Delhi | Rs.2,10,000 |
Maharashtra | Rs.1,50,000 |
Himachal Pradesh | Rs.1,25,000 |
Tamil Nadu | Rs.1,13,000 |
Madhya Pradesh | Rs.1,10,000 |
Haryana | Rs.1,15,000 |
Jharkhand | Rs.1,11,000 |
Chattisgarh | Rs.1,10,000 |
Goa | Rs.1,00,000 |
Punjab | Rs.1,00,000 |
West Bengal | Rs.96,000 |
Bihar | Rs.1,00,000 |
Karnataka | Rs.60,000 |
Gujarat | Rs.47,000 |
Sikkim | Rs.52,000 |
Rajasthan | Rs.40,000 |
Kerala | Rs.42,000 |
Odisha | Rs.30,000 |
Uttarakhand | Rs.35,000 |
Arunachal Pradesh | Rs.25,000 |
Manipur | Rs.18,500 |
Meghalaya | Rs.28,000 |
Nagaland | Rs.18,000 |
Tripura | Rs.17,500 |
Assam | Rs.20,000 |
সিপিএম ও সিপিএম সমর্থকদের ভাবটা হচ্ছে খেলায় তারাই বোলার, তারাই আম্পায়ার, তারাই দর্শক এবং তারাই ম্যাচ রেফারি। তাই আবদার হচ্ছে সবাইকে তাদের মতো করেই খেলতে হবে। মুনমুন সেন নিয়ম মেনে দাঁড়িয়েছেন এবং তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারিয়েছেন। বেশ করেছেন। জনগণ তাঁকে জিতিয়েছেন, সিপিএমের পেছনে লাথ মেরেছেন। তাতে বাসুদেব আচারিয়া বা কান্তি গাঙ্গুলির নাম আসছে কেন? সিপিএম কি ব্যক্তিকেন্দ্রিক দল? পাবলিক সিপিএমকে ভোট দেয়নি। মিটে গেল।
কোন দল কোন অভিনেতাকে পাঁচদিন আগে টিকিট দেবে এবং জিতিয়ে আনবে - সেটা তাদের ব্যাপার। তাতে তিনি রাজনীতি করেছেন কি না, ছাত্র রাজনীতি করেছেন কি না, জেএনইউ-যাদবপুর-প্রেসিডেন্সিতে ছাত্র রাজনীতি করেছেন কি না - সেসব ইম্মেটিরিয়াল। তিনি এইট পাশ হতে পারেন, না হতে পারেন কিংবা জেএনইউ-ছাপও হতে পারেন।
এটার বিরোধিতাটাই এলিটিজম।
অভিনেতা দের টিকেট দেওয়াকে কি বেআইনি বলা হয়েছে কোথাও ? আইনের চোখে কোনো ভুল ই নেই। প্রশ্নটা মরালিটির।
যেমন কাশ্মীরকে তিন টুকরো করা , দিল্লি সরকারকে কলমের খোঁচায় পাপেট বানানো , আইনের চোখে তো সবই একদম ঠিক. মেজরিটি ভার্ডিক্ট নিয়ে বিল পাস্ করেছে. রাম মন্দির ও সুপ্রিম কোর্ট ভার্ডিক্ট .তাহলে কোনো কিছু নিয়েই তো প্রশ্ন তোলা উচিত নয় ?
এলসিএমদার টেবিলটা দেখলাম, এটা কি আপডেটেড? বিধায়কদের মাইনে এতো কম জানতাম না!
"মুনমুন সেন নিয়ম মেনে দাঁড়িয়েছেন এবং তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারিয়েছেন। বেশ করেছেন। জনগণ তাঁকে জিতিয়েছেন, সিপিএমের পেছনে লাথ মেরেছেন। তাতে বাসুদেব আচারিয়া বা কান্তি গাঙ্গুলির নাম আসছে কেন? সিপিএম কি ব্যক্তিকেন্দ্রিক দল? পাবলিক সিপিএমকে ভোট দেয়নি। মিটে গেল।"
এটা কি দেশ জুরে বিজেপির উত্থানের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য?
হ্যাঁ, জনগণ যদি তাদের দেশজুড়ে ভোট দিয়ে জেতায়, তাহলে সেটাকে স্পোর্টিংলি মেনে নিতে হবে। আপনিও খেলছেন, সেও খেলছে। এখন সে যদি জেতে তাতে আপনার 'মর্যালিটি' নিয়ে লোকের কাঁচকলা এসে যায়।
তাহলে এইসব মীমের মর্যালিটি নিয়ে আপনি এত চেঁচামেচি করলেন কেন? যে এগুলো সব পুরুষতান্ত্রিক, এলিটিস্ট। প্রথমতঃ এই মীমগুলোরে তেমন কোনও ভুমিকাই নেই, তার থেকে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ কারা পার্লামেন্টে, অ্যাসেব্মব্লিতে যাচ্ছে। নইলে আবার সিএএ, এনারসির বিরুদ্ধে ভোট দিতে ভুলে যাবে। তবুও আপনি কাঁচকলা মার্কা মর্যালিটি নিয়ে একটা কমেন্ট তো করলেন মীমগুলো নিয়ে।
মিমের কমেন্ট আমার, সরকার গড়ার কারিগর আমি নই। আমি বিজেপিকে চাই না, জনগণ চায়। ক্লিয়ার?
না। মোটেই ক্লিয়ার নয়।
একদম ক্লিয়ার নয়। আপনি যে পার্টি চাইছেন না, তারা যদি ভোটে জেতে, তাহলে যারা তাদের ভোট দিয়েছে তাদেরকে একনাগাড়ে ছাগল বলবেন - যতদিন না এটা করছেন ততদিন ক্লিয়ার নয়।
বড়েস, কেন ক্লিয়ার নয়? ক্লিয়ার করুন। শীতলখুচির ভিডিও দেখাচ্ছে কলকাতা টিভি। সেটাও ক্লিয়ার করুন মানে 'উস্কানি' তত্ত্ব।