নির্বাচনের প্রোপাগান্ডার রেকর্ড
চরম এলিটিজম ও পুরুষতান্ত্রিকতা
এলেবেলে, এলিটিজম কেন? পুরুষতান্ত্রিকতাই বা কেন?
এই কারণে এলিটিজম যে বামেরা ইদানীং শিক্ষাগত যোগ্যতাকে খুব বড় করে দেখাচ্ছেন। বিশেষত জেএনইউ, যাদবপুর ও প্রেসিডেন্সি নিয়ে একধরণের ল্যালাপনা দলটাকে কুরে কুরে খাচ্ছে। বুদ্ধ-শ্যামল-অনিল-বিমান-সুভাষের দল আজকে সাউথ পইয়েন্টের শতরূপকে নিয়ে আপ্লুত। আগে ছিল ঋতব্রতকে নিয়ে। এটাকে ইডিওলজিক্যাল ব্যাঙ্করাপ্টসি বলে। দলটা যে মূলত উচ্চ মধ্যবিত্তকে রিপ্রেজেন্ট করছে আজকাল - সেটা স্পষ্ট।
দ্বিতীয়ত অভিনয়ও যে একটি সম্মানজনক পেশা এবং সেই পেশায় এই অভিনেতারা তাঁদের সাফল্য দেখিয়েছেন - সেটাকে প্রাণপণে হ্যাটা করার চেষ্টা।
পুরুষতান্ত্রিকতার জন্য এই মিমের উৎসে যেতে হবে। একটি চরম পুরুষতান্ত্রিক মিম।
আমার দেওয়া মিমটা তার কাউন্টার এফেক্ট। দেখুন ঠিক এই চার অভিনেতাকেই অসম্মান করা হয়েছে। উৎস বিজেপি, তার কাউন্টার নামিয়েছে বামেরা।
পুরুষতান্ত্রিকতা বুঝিনি, কিন্তু এলিটিসিজম তো ওই মেমেতে প্রকট।
কমিউনিস্ট পার্টি কি তার প্রতিনিধির যোগ্যতা মাপবে উচ্চশিক্ষার ডিগ্রি দিয়ে? নাকি খেটে খাওয়া মানুষজনের মধ্যে কতটা অ্যাক্টিভ তা'দিয়ে? তাহলে বিড়িশ্রমিক এবং ট্রাম মজদুরদের নেতা মহম্মদ ইসমাইল ডক্টর বিধান রায়ের তুলনায় নেহাত এলেবেলে (পান আনইন্টেন্ডেড), যদিও উনি উপনির্বাচনে মুখ্যমন্ত্রীকে প্রায় হারিয়ে দিয়েছিলেন। বা জয় ইঞ্জিনিয়ারিং এর মজদুর নেতা কমঃ হরিদাস মালাকার সোমনাথ লাহিড়ির মত বিদগ্ধ বুদ্ধিজীবির তুলনায় ওই?
তৃণমূলের অভিনেত্রীকুল প্রতিনিধি এবং বিজেপির ধর্মেন্দ্র হেমা ইত্যাদির এবং শচীন তেন্দুলকারের মত সেলেব্রিটির বিরুদ্ধে ন্যায্য সমালোচনা হতে পারে যে এরা ভোটের পর জনগণের কাছে ডুমুরের ফুল। হেমা তো তাঁর গাড়ির ধাক্কায় আহত বৃদ্ধকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার মানবিকতাটুকুও দেখাননি, উলটে এই অভিযোগ করায় মৃতের মেয়েকে ধমকেছিলেন।
সিপিএমের কান্তি গাঙ্গুলি আয়লায় ত্রাণে যা কাজ করেছিলেন সেটা দশবছর পরেও লোকে মনে রেখেছে। অথচ দেবশ্রী রায় নিজের এলাকায় জেতার পর ক'নার গিয়েছিলেন তা লোকের মনে নেই। কান্তি হেরে যাওয়ার পরও এলাকায় যাওয়া ছাড়েননি।
জ্যোতিবাবু, স্নেহাংশুকান্ত, ইন্দ্রজিত গুপ্ত কমিউনিস্ট পার্টির সম্মানিত প্রতিনিধি বিলেতফেরত ব্যারিস্টার বলে নয়, পাবলিকের মধ্যে কাজের জন্যে।
সরি এলেবেলে।আপনার পোস্ট এখন দেখলাম এবং প্রেক্ষিত বুঝতে পারলাম।
প্রথমত শিক্ষাগত যোগ্যতা তো ভালো জিনিস। কোনও দলের লোকজনেরা বেশি পড়াশুনা করেছে ব্যাপারটা খারাপ কেনো জানিনা। তাহলে তো পলিটিক্সে ঢোকার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতার সিলিং করে দিতে হয়। জে এন ইউতে যে কানাহাইয়াও পড়েছেন, তিনি তো একদমই সাধারণ বাড়ির ছেলে। মানে আমার আপনার থেকেও সাধারণ।
অভিনয়কে মোটেও অসন্মানজনক বলেনি। কারণ বামেদের হয়েও এক আধজন অভিনেতারা ভোটে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু দুই সপ্তাহ আগেও যাঁরা জানতেন না যে কোন দলের সদস্য, তাঁরা আজকে হঠাত ক্যান্ডিডেট। এইটার সমালোচনা করা উচিত।
শেষে, তিনো সমর্থকের পোস্টটি মিসোজিনিস্টিক বটেই। কিন্তু বাম সমর্থক তো তার একদম সঠিক জবাব দিয়েছে। সেখানে এক নুসরাতের চোখ মারা ছবিটি ছাড়া মিসজিনিস্টিক কিছু পেলাম না।
আরেকটা ব্যাপার। এটা অনেকে বোঝেন না। খুব সফল লোকজনদের বিরুদ্ধে ডিসক্রিমিনেশান হয়না। কারণ তারা এতটাই সফল এবং প্রিভিলেজড যে তাদের বিরুদ্ধে সেসব করাই হয়না। ওবামা কালো ছিলেন, তাই রিপাব্লিকানরা তার সব কাজকর্মে বাঁধা দিয়েছে। কথাটা সত্যি হলেও কিছুই বলার নেই, কারণ ওবামা প্রেসিডেন্ট। ট্রাম্পের টুইটার ব্যান ট্রাম্পের প্রতি ডিসক্রিমিনেশান নাকি? যিনি একাধারে বিলিয়নেয়ার এবং প্রেসিডেন্ট। বা আজকে যদি আপনি বলেন যে বচ্চন বা শচীনের থেকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা বেশি, তাতে কি তাদের অপমান করা হয় নাকি। কারণ তারা এমন জায়্গায় পৌঁছে গেছেন যেখানে সাধারণ লোকেদের প্রতি অপমান করা সম্ভবই নয়। ধরুন আজকে যদি আম্বানিকে নিয়ে জোক্স বলা হয়, সেটাতে কিছুই যায় আসে না।
হ্যাঁ, এই শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে যদি সোনালি গুহর বিরুদ্ধে বলা হত, অত্যন্ত সফল এবং সুপরিচিত সেলেবদের ক্ষেত্রে কোনও সমস্যা দেখছি না।
হ্যাঁ, এই শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে যদি সোনালি গুহর বিরুদ্ধে বলা হত, তাহলে সমস্যার হত। অত্যন্ত সফল এবং সুপরিচিত সেলেবদের ক্ষেত্রে কোনও সমস্যা দেখছি না।
এই শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রশ্নটা আসছে কেন কৃষক-শ্রমিকদরদী পার্টির? তারা কি জানে এই চারজনের শিক্ষাগত যোগ্যতা? আর সেটাকে মাপকাঠি ধরাই বা হচ্ছে কেন? দীপ্সিতার যা যোগ্যতা, আমার মেয়েরও তাই। তাই বলে ওরা দুজন সমান? এ মানে কোনও সুস্থ মানুষ বলবে?
অরিন্দম শীল-পাপিয়া অধিকারী-অনিন্দিতা সর্বাধিকারীকে যখন নন্দীগ্রাম পর্বে বুদ্ধিজীবী বলত বামেরা, তখন এই প্রশ্ন ওঠেনি তো।
আজ দীপ্সিতা স্বয়ং এই মিমের বিরুদ্ধে একটি জোরালো জবাব দিয়েছেন। সেটা আগে পড়ুন। না পেলে বলবেন, এখানে দিয়ে দেব।
এই শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রশ্নটা আসছে কেন কৃষক-শ্রমিকদরদী পার্টির?
- আপনি বলছেন যে কৃষক আর শ্রমিকদের জন্য শিক্ষার কোনও প্রয়োজনীয়তা নেই? আর এরা কেউই কৃষক বা শ্রমিক নয়।
তারা কি জানে এই চারজনের শিক্ষাগত যোগ্যতা? আর সেটাকে মাপকাঠি ধরাই বা হচ্ছে কেন?
- অ্যাকচুয়ালি সবার শিক্ষাগত যোগ্যতা আজকাল জানা যায়। উইকিপিডিয়া ছেড়ে দিন, সকলে অ্যাফিডেভিট জমা দেয়। সেখানে সব লেখা আছে।
দীপ্সিতার যা যোগ্যতা, আমার মেয়েরও তাই। তাই বলে ওরা দুজন সমান? এ মানে কোনও সুস্থ মানুষ বলবে?
- দুজন সমান নয়। কিন্তু দুজনের শিক্ষাগত যোগ্যতা সমান, যেমন আপনি বললেন। যেমন মনে করুন ইস্কুলের শিক্ষকের চাকরি, বা ডাক্তারের চাকরি। সেখানে তো নির্দিষ্ট শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকলে তবেই তো কাজ পাওয়া যায়। এগুলো খুব অবজেক্টিভ প্যারামিটার।
অরিন্দম শীল-পাপিয়া অধিকারী-অনিন্দিতা সর্বাধিকারীকে যখন নন্দীগ্রাম পর্বে বুদ্ধিজীবী বলত বামেরা, তখন এই প্রশ্ন ওঠেনি তো।
- ঠিকাছে।
আজ দীপ্সিতা স্বয়ং এই মিমের বিরুদ্ধে একটি জোরালো জবাব দিয়েছেন। সেটা আগে পড়ুন। না পেলে বলবেন, এখানে দিয়ে দেব।
- কেন? আমার নিজের যথেষ্ট চিন্তাভাবনা করার ক্ষমতা আছে বলেই মনে হয়।
আবারও বলছি যে কথাটা বলা হয়েছে যাদের বিরুদ্ধে, তারা প্রচন্ড প্রিভিলেজড। তাই এখানে কোনও সমস্যা দেখছিনা। সাধারণ লোকেদের সঙ্গে তুলনা করলে সমস্যা হত।
এলেবেলে, আপনার বক্তব্য মনে হয় বুঝতে পারছি।
উচ্চশিক্ষিতদের কোনও দলে নেওয়াতেই আমি কোনও সমস্যা দেখিনা। অভিনেতা অভিনেত্রীদেরও রাজনীতির জগতে আসাতে আমার মোটেও আপত্তি নেই। অবশ্যই যদি এই কাজের জন্য তারা যথেষ্ট ভাবে তৈরী থাকেন। এবং চটজলদি প্রতুত্তর মীম হিসাবেও এটা ঠিক আছে। কারণ টার্গেট যেখানে মূলত পাওয়ারফুল সেলবরা।
তবে এই মীমটা না করলেই পারতো। কারণ এটা তো শুধুমাত্র যাদের টার্গেট করে করেছেন, তারা দেখবেন না। বাকীরাও দেখবেন। ঠিক কথা।
যাঁরা প্রিভিলেজড এবং যাঁরা সেলেব কিংবা দুটোই - তাঁদের নির্বাচনে না দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে কোনও নিয়ম আছে? শিক্ষাগত যোগ্যতার? ওই প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাগত যোগ্যতা কি ভোটাররা ধুয়ে খাবে? সুজন চক্রবর্তী যাদবপুরের পিএইচডি। সেটা না হয়ে তিনি যদি ক্লাস এইট পাশ হতেন, তাহলে ভোটারদের খুব অসুবিধা হত?
হ্যাঁ, আপনার দরকার নেই। কিন্তু দীপ্সিতার বক্তব্যটাও থাকুক।
প্রথম মিমটা তো কোন একটা মিম পেজের তৈরি। মানসিকতার চাড্ডি অবশ্যই তবে মোটামুটি রাজনীতিউদাসীন পেজ কিছু হওয়ার সম্ভবনা বেশি। এবার এটার কি আদৌ কোন রাজনৈতিক ভাষ্য হওয়ার কোয়ালিটি আছে? কোন রাজনৈতিক দলের জন্যে এর কাউন্টার করতে যাওয়া কি ছুঁচো মেরে হাতে গন্ধ বা সময়ের অপচয় না?
অবশ্য এসবের কাউন্টার না করলে এই মানসিকতার গন্ডগোল আছে সেটাও হয়তো লোকে বুঝবে না। সে হিসেবে লোকশিক্ষের জন্যে ঠিক আছে। ভোটে এসবের তেমন প্রভাব আছে বলে মনে হয় না।
তবে এই তরুন ব্রিগেড সত্যি অত্যন্ত ইম্প্রেসিভ, পরিনত, ঠান্ডা মাথা, স্ট্রং। এঁরা সব জিতে আসুন।
হুতো আমারও একই বক্তব্য যে মাঝে মাঝে জবাব দেওয়ারও প্রয়োজন আছে। নইলে একদল ধরে নেয় যে এগুলো সব ঠিকই আছে। আরো করবে। নইলে এসব মীম না করলেই পারে। বাই দ্য ওয়ে আমি নিশ্চিত যে এইসব মাথা ঠান্ডা ইয়ং ছেলেমেয়েদের একজনও ইলেকশান জিতবেন না। জিতে আসবে তারাই যারা গরম গরম বক্তৃতা দিয়েছেন। কেউ বলেছেন ওদেরকে মারো। কেউ বলেছেন এদেরকে মারো। এবং মেরেওছে।
যাঁরা প্রিভিলেজড এবং যাঁরা সেলেব কিংবা দুটোই - তাঁদের নির্বাচনে না দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে কোনও নিয়ম আছে? শিক্ষাগত যোগ্যতার?
- আমি তো আপত্তি করছিনা। আপনিই আপত্তি করেছেন। তাদেরকে এলিট বলেছেন। আমার বক্তব্য হল শুধুমাত্র নেতা হওয়ার লোভে রাজনীতিতে এলে আপত্তি আছে। সে যেখান থেকেই আসুক না কেন। কোনওদিনও রাজনীতির ধারে কাছে থাকলো না, আর হঠাত একদিন নেতা।
ওই প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাগত যোগ্যতা কি ভোটাররা ধুয়ে খাবে? সুজন চক্রবর্তী যাদবপুরের পিএইচডি। সেটা না হয়ে তিনি যদি ক্লাস এইট পাশ হতেন, তাহলে ভোটারদের খুব অসুবিধা হত?
- সেটা ইস্যুই নয় এক্ষেত্রে।
তিনো সমর্থকের মীমের বক্তব্য হলঃ নারীদের তুলনা করা হয়েছে তাদের রুপ দিয়ে।
তার উত্তরে মীমটির একটি বক্তব্য হলঃ না নারীদের রুপ দিয়ে তুলনা করবো না।
রূপ ও নয় শুধু খানিকটা রেসিজম বলা যায়। কারন।বাকি দুজন ও খুবই সুশ্রী স্বাভাবিক ভাবে।
ঠিক কথা। এই নিয়ে আমি কিছু বলবো না, সেক্সিস্ট শোনাবে। আর "কাজের মাসি"র নামে ক্লাস বিভাজন।
মিমটা জাস্ট যাচ্ছেতাই রকমের কুরুচিকর। কারোর চেহারা নিয়ে ব্যঙ্গ বা বডি শেমিং করাটা জাস্ট নট একসেপটাবল , যেখানেই হোক। যারা এসব করে তারা পাতি রেসিস্ট। কেও সেলিব্রিটি হোলেও নয়।
এস লিখে দিয়েছেন অলরেডি। যে ইচ্ছে রাজনীতিতে আসতেই পারেন। কেউ আটকাচ্ছেনা। কিন্তু কোনোদিন কোথাও রাজনীতির সাথে ইনভল্ভ না থেকে , কোনো রাজনৈতিক মতবাদে বিশ্বাস না রেখেই জাস্ট গ্ল্যামার সেল করার জন্যে ভোটের ঠিক আগে দলে ঢুকে এই দেব /মিমি /নুসরাত দের এমএলএ / এমপি হয়ে যাওয়াটা খুব চোখে লাগে। আর গ্ল্যামার এর জোরে জিতে এসে পরের পাঁচ বছর এগুলোর কটাকে কাজ করতে দেখা যায় কে জানে. হেমামালিনী তো একবার বলেছিলো এতো নাকি কাজ করেছে যে মনেই রাখতে পারছেনা।
তবে জনতা জনার্দনই শেষ কথা। যেসব পাবলিক বাসুদেব আচারিয়াকে ছেড়ে মুনমুন সেনের মতো এক্জনকে ভোটে জেতায় বা কান্তি গাঙ্গুলিকে ছেড়ে দেবশ্রী রায়কে, তাদের অন্তত কাজ না পেলে নালিশ করা উচিত নয়। নিজে যা চেয়েছে তাই পেয়েছে।
রাজনীতিই যাঁদের পেশা - জ্যোতি বসু আর প্রণব মুখার্জি নিজেদের কনস্টিটিউয়েন্সির জন্যে কী কাজ করেছিলেন, কবা যেতেন - এগুলো জানা গেলে ভাল হয়। তবে যা শুবেছি দেব ঘাটালের জন্যে অনেক কাজ করেন। শুধু অভিনেতারা রাজনীতিতে এলেই আপত্তি? নাকি অধ্যাপক, শিক্ষক এনারা এলেও আপত্তি?
দীপ্সিতার বক্তব্যটি সঠিক কমিউনিস্ট রাজনৈতিক বক্তব্য। জিতবেন কিনা সেটা অপ্রাসঙ্গিক।
রূপ বা উচ্চ শিক্ষা ডিসকোয়ালিফিকেশন নয়, কিন্ত কমিউনিস্ট প্রার্থীর জন্য কোয়ালিফিকেশনও নয়, বরং অপ্রাসঙ্গিক।
যে কেউ আসূন, বুদ্ধিজীবী কৃষক-শ্রমিক অভিনেতা বা বৈজ্ঞানিক, লোক বা বিধানসভার জন্য মানুষের মধ্যে কাজটাই বামপন্থীদের যোগ্যতা হওয়া উচিত। যেমন রাজ বব্বর।
রাজ্যসভার মাপকাঠি অবশ্যই এলিটিস্ট হওয়ার কথা।