এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • অন্ধকারের সপক্ষে অথবা তেতো কথা

    Emanul Haque লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৫ মার্চ ২০২১ | ৭৭৯২ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • অন্ধকারের সপক্ষে অথবা তেতো কথার ফুলঝুরি অথবা ভুলেও পড়বেন না


    ইমানুল হক


    আমরা যা শিখি ভুল শিখি! 


    অথবা যা শেখাই ভুল শেখাই!


    সত্যি অথবা সত্যি নয়।


    আসলে প্রশ্ন করানো শেখানোই যে শিক্ষকের কাজ তা ভুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। শুধু উত্তর এবং উক্ত উত্তরের জন্য প্রাপ্য উত্তরীয়টি তথা মার্কশিট তথা শংসাপত্র আমাদের লক্ষ্য।


    শিক্ষা উপলক্ষ মাত্র।


    দ্রোণাচার্যের নামে পুরস্কার।


    কেন?


    উচিত ছিল তো তিরস্কার চালু করা। কারণ এক শিষ্যের স্বার্থে একজন স্বশিক্ষিতর বৃদ্ধাঙ্গুলি কর্তন।


    ছেলেটি, তথা একলব্যের অপরাধ কী?


    সে দ্রোণাচার্যকে গুরু পদে মনে মনে বরণ করেছে।


    তার মনে তো ক্ষত্রিয় বা ব্রাহ্মণের প্রশংসালাভ লক্ষ্য।


    সেই লক্ষ্য যে ভুল তা তো তাকে কেউ বলে নি।


    বলে নি। কিন্তু বললেও যে খুব লাভ হতো তা নয়।


    কারণ তথাকথিত উচ্চ ও নীচের ধারণা তার মজ্জায় এমন ঢুকে গেছে বের হওয়া মুশকিল।


    আর্যটাই গালাগাল হওয়ার কথা হয়ে গেল অনার্যটা।


    আর্যরা অসভ্য যাযাবর জাতি।


    লিপি জানে না। পড়তে পারে না। শুনে শুনে মনে রাখে। বেদের অপর নাম শ্রুতি। এতো প্রশংসাবাক্য হওয়ার কথা নয়।


    শুনে শুনে মনে রাখে কেন? পড়তে পারে না বলে।


    অনার্য ময়দানব ইন্দ্রপ্রস্থ নির্মাণ করে। নগর সভ্যতা তিনি জানেন।


    ইন্দ্রের অপর নাম পুরন্দর। তিনি পুর বা নগর অনুসন্ধান করে ধ্বংস  করেন তাই।


    বৃত্র কোনো অসুর নয়। 'ঐতরেয় আরণ্যক' পড়ুন। বৃত্র মানে জলাধার।


    নগর নগরজীবনকে ধ্বংস করতে হলে জলাধার ধ্বংস জরুরি।


    ২.


    আমরা বলি কালো হাত ভেঙ্গে দাও।


    কারা বলি? কালোরা।


    মানে সাদা হাত ভালো।


    পৃথিবীর সবকটি মহাযুদ্ধ শ্বেতাঙ্গ অবদান।


    বড়ো বড়ো গণহত্যার সিংহভাগ শ্বেতাঙ্গদের সম্পাদিত।


    লিখি কালোবাজার, কালোবাজারি, কালোটাকা।


    কেন?


    আমাদের চিন্তা চেতনায় গলদ আছে। অন্ধকার বা কালো খারাপ হবে কেন?


    কালো যদি মন্দ তবে চুল পাকিলে কান্দ ক্যানে?


    তারাশঙ্করের 'কবি' নিতাইয়ের প্রশ্ন তো আমাদেরও।


    ৩.


    বাংলা ও বাঙালি নিয়ে দেশের কিছু লোকের ঘুম নাই।


    তাঁরা চার্টার্ড প্লেনের মান্থলি বা মাসিক টিকিট কেটে দৈনিক যাত্রা শুরু করেছেন।


    যাত্রাই বটে। 


    উঁচু তারে কন্ঠ বাঁধা। 'নামভূমিকা'য় যাত্রার শেখর গাঙ্গুলির মতো এক সংলাপে তিন রকম কথা বলেন।


    আসামে এক বাংলায় এক কেরলে আরেক।


    বাংলা ও বাঙালির ইতিহাস ওঁদের জানতে হবে।


    বাঙালি বীরের জাতি। 


    বাঙালি শিক্ষা দীক্ষায় উন্নত জাতি।


    গৌতম বুদ্ধ তখন বালক।


    শিক্ষার জন্য গুরু বিশ্বামিত্র এসেছেন। গুরুকে জিজ্ঞেস করলেন: কোন লিপি শেখাবেন আমাকে। বলে ৬৪টি লিপির উল্লেখ করলেন।


    এর মধ্যে একটি বঙ্গলিপি।


    আপাতত ৬৪টি লিপির কথা জানি: 


    পাঠশালায় গিয়ে গৌতম গুরুকে জিজ্ঞেস করেন—“আপনি আমাকে কোন্ লিপি শেখাতে চান ?


    ৫. কিংবা বঙ্গের


    ১, এটা কি ব্রাহ্মী


    ২, অথবা খরােষ্ঠী


    ৩. অথবা পুষ্করশরি


    ৪. অথবা অঙ্গের


    ৬. অথবা মগধের


    ৭, অথবা মাঙ্গল্য


    ৮. অথবা মনুষ্য লিপি


    ৯, অথবা অঙ্গুলি লেখন


    ১০, অথবা শকারী লিপি


    ১১, অথবা ব্রহ্মবল্লীর লিপি


    ১২, অথবা দ্রাবিড়দের লিপি


    ১৩, অথবা কানাড়ীদের লিপি


    ১৪. অথবা দক্ষিণের


    ১৫, অথবা উগ্রাদের


    ১৬, অথবা আকার লিপি


    (চিত্র লিপি?)


    ১৭, অথবা অনুলােম লিপি


    ১৮. অথবা অর্ধধনু লিপি


    ৩৭, অথবা অন্তরক্ষিদেবদের


    ৩৮, অথবা উত্তর কুরুদের


    ৩৪৯, অথবা পূর্ণ বিদেহর


    ৪০, অথবা উৎক্ষেপ লিপি


    ৪১, অথবা নিচেপ লিপি।


    ৪২, অথবা বিক্ষেপ লিপি


    ৪৩, অথবা প্রক্ষেপ লিপি।


    ৪৪. অথবা সাগর লিপি।


    ৪৫. অথবা বজ্র লিপি।


    ৪৬. লেখ-প্রতিলেখ


    ৪৭. অথবা অনুদ্রুত লিপি



    ১৯, অথবা দারদ অথবা


    ২০. অথবা ফসদের অথবা


    ২১. অথবা চীনের


    ২২, অথবা হুনদের


    ২৩, অথবা মধ্যাক্ষর বিস্তরা।


    ২৪. অথবা পুষ্পল লিপি


    ২৫, অথবা দেবদের লিপি


    ২৬, অথবা নাগদের লিপি।


    ২৭. অথবা যক্ষদের।


    ২৮. অথবা গন্ধর্বের লিপি।


    ২৯. অথবা কিন্নরদের।


    ৪৮. অথবা শাস্রাবর্ত লিপি


    ৪৯, অথবা গণনাবর্ত লিপি


    (গণিত-সংখ্যা লিপি)


    ৫০. অথবা উৎক্ষেপাবর্ত লিপি।


    ৫১, নিক্ষেপাবর্ত লিপি।


    ৫২, পাদলিখিত লিপি


    ৫৩. দ্বিরুত্তর পদসন্ধি লিপি


    ৫৪. যবদ্দেসত্তরা পন্ধি লিপি


    ৫৫. অধ্যয়হরিনী লিপি।


    ৫৬. সর্বারুত সংগ্ৰহণী লিপি


    ৩০. অথবা মহােরগদের।


    ৩১, অথবা অসুরদের


    ৩২, অথবা গরুড়দের


    ৩৩, অথবা মৃগচক্রদের


    ৩৪, অথবা চক্রলিপি


    (উড়িয়া লিপি ?)


    ৩৫, অথবা বায়ুমরুদের


    ৩৬, অথবা ভৌমদেবদের


    ৫৭. অথবা বিদ্যানুলােম লিপি


    ৫৮. অথবা বিমিশ্রিত লিপি


    ৫৯. ঋষিতপস্তপ্তন লিপি।


    ৬০. রােচমনন ধারণী প্রেক্ষণ লিপি


    ৬১, অথবা গগনপ্রেক্ষণী লিপি


    ৬২, সবৌরসাধিনীস্যন্দ লিপি।


    ৬৩. সর্বসার-সংগ্ৰহণী লিপি।


    ৬৪, অথবা সর্বভূতরুত গ্রহণী লিপি।


    ( ঋণ: 'ললিতবিস্তার' নাটক এবং বাঙালা লিপির উৎস ও বিকাশের অজানা ইতিহাস: এস এম লুৎফর রহমান)


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • &/ | 151.14.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৬:৪৩503498
  • মেসেজ অতি সাংঘাতিক। বিজয়ী ও বিজিতের গল্প। বিজয়ীরা সব মহা মহা বীর, বিজিতরা তাদের গুরু ধরার জন্য ঝুলোঝুলি করে, গদগদ হয়ে নিজের আঙুল কেটে দেয়। পরম ভক্ত ইয়ে টাইপ।
  • &/ | 151.14.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৬:৪৯503499
  • নিষাদরা নিজেদের মহাভারত লিখলে চরিত্রগুলো কতটাই পাল্টে যেত দেখুন। নিষাদরা হয়তো বিপুল সৈন্যবাহিনি তৈরী করে কচুকাটা করত দুদিনের আপস্টার্টগুলোকে। কিন্তু ইতিহাস বিজয়ীর ইতিহাস, সবসময়েই। সে যতই সাবল্টার্ণ ফার্ণ কায়দা করা হোক, সূক্ষ্মভাবে সেই ক্ষমতার কাঠামো। আরে সীতার অগ্নিপরীক্ষাটিও তো তাই। রামচন্দ্র কইলেন, আর তিনি রাম রাম কত্তে কত্তে হাত জোড় করে আগুনে ঢুকলেন। আরে, তিনি তো বলতে পারতেন, এই যে এখানে মন্দোদরী, সরমা ইত্যাদি মহিলারা সবাই তো জানেন ও দেখেছেন সীতা কেমনভাবে অশোকবনে ছিলেন। তাহলেও কেন অগ্নিপরীক্ষা? গল্পে সূক্ষ্ম পিতৃতন্ত্রিক জয়ডঙ্কা। জনমদুখিনী সীতা।
  • Amit | 121.2.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৬:৫৪503500
  • সেই আরকি। কাস্ট সিস্টেম ফিউডাল সিস্টেম সবকিছুরই সুক্ষ প্রোপাগান্ডা চালানো হয়েছে এগুলোর মাধ্যমে এতো বছর ধরে। তাই রোহিত ভেমুলারা এখনো গলায় দড়ি দিতে বাধ্য হয়। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৬:৫৫503501
  • আর কর্ণ কর্ণ করে গড়াগড়ি যায় যারা, তারা বেশ কনভেনিয়েন্টলি ভুলে যায় সভাপর্বে ওই সাংঘাতিক অবস্থাটি ঘটার সময় কর্ণ ওখানে উপস্থিত একজন উসকানিদাতা। দ্রৌপদীকে ওভাবে টেনে আনল যখন দুঃশাসন, তখন অত বড় বীর কর্ণ বাধা দিতে পারল না? বলতে পারল না এটা লিমিটের বাইরে হয়ে যাচ্ছে? অত্যন্ত হীন, বর্বরের মতন আচরণ হচ্ছে? তা কিন্তু করেনি, বরং আরো উসকানি দিয়েছে।
    পিতৃতন্ত্র। দ্রৌপদী সম্পত্তি বই তো নয়, এক হাত থেকে আরেক হাতে হাত ফেরতা হবে।
  • kk | 2600:6c40:7b00:1231:1065:80a9:e217:***:*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৬:৫৭503502
  • হোয়াট ইফ -- একলব্য যখন দ্রোণের ইশকুলে ভর্তি হতে এলেন তখন অলরেডি সব সীট ভর্তি হয়ে গেছে। দ্রোণ বললেন "সেশনের মাঝে এসেছো বাছা, কী করে তোমাকে নেওয়া সম্ভব তাই বলো"। এদিকে অত ভালো অ্যাকাডেমি আর অন্য কোথাও নেই। ওখানে যা যা শেখানো হয় সেইসব সিক্রেট স্কিল আর কেউ শেখাতেও পারেনা। একলব্য সেরা জিনিষই শিখতে চায়। এবার দ্রোণের মনে করো আছে একটা ডিস্ট্যান্ট লার্নিং কোর্স। খুব এক্সপেন্সিভ, আর সবার জন্য লভ্যও নয়। একলব্য সেই কোর্সে এনরোল করলেন। দূরে থেকে নিজে নিজে কোর্স ম্যাটেরিয়াল ফলো করে সব শিখলেন টিখলেন। পরে দ্রোণ কোর্স ফী তো চাইবেন। সেই ফী হলো বুড়ো আঙুল। খুব সম্ভব সেটা সত্যি বুড়ো আঙুল নয়। সিম্বলিক। ঐ রকমই এক্সপেনসিভ কিছু আর কি! গ্র‌্যাজুয়েট হয়ে পর একলব্য জরাসন্ধের তীরন্দাজ বাহিনীতে চাকরি পেলেন। ইত্যাদি।

    ডিঃ - মস্করা :-)
  • &/ | 151.14.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৭:০০503503
  • পরের সেশনে ? কেজানে পরের সেশনেও খালি হবে কিনা সীট। রিস্ক নিলেন না একলব্য। ডিস্ট্যান্টেই ভর্তি হলেন। জুম ইকুইভ্যালেন্টে ক্লাস করলেন। ঃ-)
  • Amit | 121.2.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৭:০৫503504
  • সেটাই তো আসল জিজ্ঞাস্য। একলভ্যকে আঙ্গুল কেটে দিতে বললেন , সিম্বলিক না হ্যানা ত্যানা যাই হোক। তো বাকিদের কেও তো বলতে পারতেন -আমাকে গুরুদক্ষিণা হিসেবে তোদের এপেন্ডিক্স গুলো কেটে দে ? বা তোদের আক্কেল দাঁত গুলো তুলে দে ? ওগুলো তোদের কোনো কাজে আসবেনা ভবিষ্যতে । সেরকম কিছু ​​​​​​​বলেছিলেন ​​​​​​​নাকি ? রেফারেন্স ​​​​​​​আছে ? :) 
     
    নাকি বাকিদের বাপেরা এন্তার ঘুষ দিয়েছিলো বলে তাদের গুরুদক্ষিণা মুকুব হয়ে গেলো ? 
  • &/ | 151.14.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৭:১২503505
  • দ্রোণ তো ভীষ্মের দ্বারা অ্যাপয়েন্টেড গুরু। মাইনে পেতেন কুরুরাজত্ব থেকে। এদিক ওদিক বাইরে থেকে কিছু শিষ্য হয়তো তিনি নিতে পারতেন, যদি কুরু অফিস থেকে অবজেক্শন না আসত। এই কুরুপান্ডব রাজপুত্রদের তিনি মাইনে করা গুরু, এদের গুরুদক্ষিণার প্রশ্নই তো নেই। অর্থ হিসেবে। মানে সে তো হাতে হাতে পাচ্ছেন, ভরণ পোষণই হচ্ছে তাদের থেকে। কিন্তু পরে দ্রোণ শিষ্যদের কাছ থেকে একটা দক্ষিণা চেয়েছিলেন। দ্রুপদকে পরাজিত করে বেঁধে আনতে। পান্ডবেরা পেরেছিল সেটা। তারপর থেকেই তো প্লট ঘন হতে শুরু করল। ঃ-)
  • Amit | 121.2.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৭:২৯503506
  • মানে বলছেন একলব্য কুরু অফিস থেকে নো অবজেকশন সার্টিফিকেট নিয়ে এসেছিলেন ? :)
    দ্যাখেন সেই যুগে আসলে কি ঘটেছিলো কোনো শার্লক হোমস এর ঠাকুরদাও বলতে পারবেন না। ওভাবে কী হলে কি হতে পারতো হিসেবে লেগো ব্লকস না সাজিয়ে এগুলোকে গল্প হিসেবে ধরে তাপ্পর এর মধ্যেকার সুক্ষ ডিসক্রিমিনেশন গুলো দ্যাখেন। কিভাবে লোকের মনে কাস্ট সিস্টেম টাকে ঢোকানো হয়েছে। যে এটা থাকলেই সমাজের মঙ্গল। 
     
    সেই যুগ ছেড়েই  দ্যান। অমি নিজে যখন যাদবপুরে পড়ি তখনই নিজের দেখা বেশ কিছু প্রফেসর কিভাবে ক্লাসে যারা এসসি / এসটি স্টুডেন্টস ছিল তাঁদেরকে কিভাবে রেগুলার হ্যাটা করতো। এটা ৯৪-৯৫ এর সময়ে। তখনো ইন্ডিয়াতে মোবাইল ফোন আসেইনি বলতে গেলে , ক্যামেরা ফোন তো দূরের কথা। ওসব ভিডিও করা গেলে অনেকের চাকরি যেত। 
  • S | 89.58.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৭:৩১503507
  • কর্ণ কুন্তির ব্যাপারটা একটু অন্যরকম ভাবেও অ্যানালাইজ করা যায়। গ্রীকদের দেবতা হত সূর্য। আর গ্রীক পাসপোর্ট (কবজ) থাকলে কেউ গায়ে হাত দিতনা ভয়ে। বাকিটা বুঝে নিন।
  • Amit | 121.2.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৭:৪৬503508
  • মানে আজকালকার আম্রিগান বা ব্রিটিশ পাসপোর্ট এর মতো :) 
  • S | 89.58.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৭:৪৮503509
  • হ্যাঁ এইটা শুনেছিলাম যে রোমান সাম্রাজ্যের যখন রমরমা তখন নাকি ইয়োরোপের কোথাও কোনও রোমান সিটিজেনের গায়ে হাত দেওয়া যেতনা।
  • &/ | 151.14.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৭:৪৯503510
  • কিছু কিছু শিক্ষকের তো লব্জই ছিল,"এই ব্যাটা বাঁদর, এই ব্যাটা হনুমান, মাথায় কিসু ঢুকল? ঢুকবে কীসে, এতো নীরেট হয়ে আছে।" আরে এইসব হিউম্যান রাইট, হ্যারাসমেন্ট প্রিভেনশন এসব তো হালের শিক্ষে। আগে তো গুরুমশাই বাপজ্যেঠা খুড়ো থেকে আরম্ভ করে পাড়াশুদ্ধ সেল্ফ অ্যাপয়েন্টেড গুরুজন নিদ্দম পিটিয়ে শিক্ষে দিয়ে তুলতেন ছেলেপিলেদের। গ্রুপে গ্রুপে তাই নিয়ে আজও কী আদিখ্যেতা! আহা তেনারা কী মধুর কী মধুর সব দিনই না দিয়েছিলেন!
  • S | 89.58.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৭:৫২503511
  • দ্রোণ তো অর্জুনকে প্রমিস করেছিলেন যে তাঁকে সেরা তীরন্দাজ বানাবেন। এদিকে হোমস্কুলিং করেই একলব্য বেটার হয়ে গেছে।
  • &/ | 151.14.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৭:৫৩503512
  • তবে ওই পুরনো কাস্ট-সিস্টেমের বিরুদ্ধে লড়লেও আরেক কাস্ট সিস্টেম তৈরী হয়ে গেছে। যার টাকা যত বেশি সে তত উঁচু লেভেলের। টাকা কম হলে লো লেভেলের।
  • Amit | 121.2.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৭:৫৫503513
  • তবে গ্রিক বা রোমান কি ইরানিয়ান কোনো রাজপুত্তুরের সাথে কুন্তীর সেটিংস থাকলে এতো যত্ন করে ঢাকাঢুকি দিয়ে বানান ডিভাইন অ্যাঙ্গেল টা ঘেটে যাচ্ছে। সেটা শুনলে আবার নাগপুর থেকে লাভ জিহাদের কেস না লাগিয়ে দেয়। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৭:৫৬503514
  • তখন গ্রীকদের রমরমা অত ছিল বলে মনে হয় না। কালযবন বলে একজন লোকের নাম পাওয়া যায়, তাঁকে কৃষ্ণ কায়দা করে গুহায় নিয়ে কীরকম একটা হাই এনার্জী বীমের সামনে ফেলে দিয়েছিলেন।
  • S | 89.58.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৭:৫৭503515
  • আরে সেতো ঋত্বিক রোশনকেও গ্রীক গড বলে। তাই বলে কি সে ভগমান নাকি, ব্যাটা এমনকি গ্রীকও নয় - বোম্বের জুহুর ছেলে।
  • আহা | 2a0b:f4c2:2::***:*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৮:০০503516
  • সেইযুগে৷ একলব্য নিজের কথা বলবে কি মশাই এই আজগেও তো ট্যান নিজের কথা নিজের ওরফে বলতে পারে না। নিজের লেখা বন্ধুনি বন্ধুনি করে চালায়।  ২০২২ এও ধরদের আতমোবিশ্বাসের এই অবস্তা তো মহাভারতের যুগে নিষাদের আতমর্যাদাবোধ কোথায় ছিল ভাবুন দিকিনি।
  • Amit | 121.2.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৮:০১503517
  • ইন্ডিয়ায় কাস্ট সিস্টেম এখনো দিব্যি টিকে আছে- টাকা এসে রিপ্লেস হয়নি কিস্যু। ওরম মনে হয়। তাও ওয়েস্ট বেঙ্গলে অতটা বোঝা যায়না সরাসরি। আমি অন্ধ্রে থেকেছি অনেক বছর। এই বিমারু স্টেটগুলো বা অন্ধ্রে থাকলে এসব বোঝা যায়। মাঝে মাঝেই দ্যাখেন না কাগজে দলিত বর ঘোড়ায় চেপে বিয়ে করতে গেলে এসব ঠাকুর ব্রাম্মনরা এসে পিটিয়ে দেয় 
  • &/ | 151.14.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৮:০৩503518
  • এই দেখুন, বলতে না বলতেই কেলে হাঁড়িতে মাথা ঢেকে এক নিননিছা এসে হাজির! এদের উৎপাত কিছুদিন কিছু কম ছিল।
  • &/ | 151.14.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৮:০৬503519
  • অমিত, না না, টাকা দিয়ে হাইলেভেল লোলেভেল শুধু ভারতে না, বিশ্বে। ওটা গ্লোবাল। ভারতে এটা তো আছেই, আর পুরানো জাতের ব্যাপারটাও আছে হাই আর লো। যাকে বলে প্যাঁচের ভিতর প্যাঁচ।
  • এলেবেলে | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ২১:০৮503559
  • ইরিব্বাস! আমার কমেন্টের পরে কাল রজনীতে ঝড় বয়ে গেছে রজনীগন্ধা বনে!! 
     
    তা এগুলোও থাকুক ক্যানে? --- ভেঙ্কটেশ্বর রাও নারলা (ভি আর নারলা) The Truth About the Gita : A Closer Look at Hindu Scripture বইতে তিনি স্পষ্ট বলেছেন, মহাভারতে বর্ণিত কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ কোনও ঐতিহাসিক ঘটনা নয়। এই বইতেই ঐতিহাসিক আর জি ভান্ডারকর বলেছেন, রামায়ণ-মহাভারত-পুরাণাদির একটাও ঐতিহাসিক কাহিনি নয়। ঐতিহাসিক রমেশচন্দ্র দত্তও বলেছেন, কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ আসলে একটি অবাস্তব কাহিনি মাত্র। এঁদের অনেক আগে রামমোহন দেখিয়েছিলেন, মহাভারত আরম্ভের প্রথম একটি শ্লোকে ব্যাস বলেছেন এটি একটি কাল্পনিক কাহিনি। শিলালিপি বিশারদ ডি সি সরকার এবং প্রত্নতত্ত্ববিদ এইচ ডি সংকাল্যের উৎসাহে একচল্লিশ জন বিজ্ঞানী এবং ঐতিহাসিক মহাভারত নিয়ে গভীর গবেষণার শেষে সিদ্ধান্তে আসেন যে মহাভারতে বর্ণিত কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ কোথাও হয়নি, হওয়া সম্ভবও নয়
     
    কাজেই যা হয়নি, যা হওয়া সম্ভব নয় সেসব নিয়ে অ্যাত্তো অ্যাত্তো হ্যাজ দেখে নির্মল আনন্দ পেলাম।
  • দীপ | 42.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ২১:২৫503561
  • মহাভারত নিয়ে অসংখ্য মতামত আছে, বিভিন্ন ঐতিহাসিক ও গবেষক বিভিন্ন ভাবে মহাভারতের ঐতিহাসিক সত্যতা ও সময় নিরূপণের চেষ্টা করেছেন। অজস্র মত আছে। 
    বঙ্কিম, রাজশেখর, গিরীন্দ্রশেখর, যোগেশচন্দ্র বিদ্যানিধি, নৃসিংহ ভাদুড়ী মহাভারতের ঐতিহাসিকতা স্বীকার করেন।
    মহাভারতে অসংখ্য অতিরঞ্জিত, অতিপ্রাকৃত ঘটনা আছে। আঠারো অক্ষৌহিণী সৈন্য সমাবেশ কখনোই বিশ্বাসযোগ্য নয়। কিন্তু মূল ঘটনা কখনোই উড়িয়ে দেওয়া সম্ভব নয়।
    সিংহাসনের দাবীতে এক বংশের দুই গোষ্ঠী পরস্পর যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছিল।‌ এই যুদ্ধে উত্তর ও মধ্য ভারতের আরো জনপদগুলি রাজনৈতিক স্বার্থে জড়িয়ে পড়ে। এই মূল‌ কাহিনীকে নিয়ে মহাকাব্য রচিত হয়েছে, যা একটি জাতির হাজার বছরের ইতিহাস বিধৃত করেছে। 
    কুরু, যদু বংশের উল্লেখ একাধিক প্রাচীন গ্রন্থে পাওয়া যায়। কোনোভাবেই এগুলো উড়িয়ে দেওয়া সম্ভব নয়।
  • দীপ | 42.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ২১:৪০503564
  • আর মহাভারতের ঐতিহাসিকতা আছে বলেই মহাভারতের কাহিনী নিয়ে ভাস, কালিদাস, ভট্টনারায়ণ, ভারবি অসামান্য নাটক সৃষ্টি করেন।
    আর পুরাণ গুলিতে অনেক অতিরঞ্জিত, অতিপ্রাকৃত বর্ণনা অবশ্য‌ই আছে, কিন্তু এর মধ্যে ঐতিহাসিক সত্য‌ও আছে। গবেষক অতিরঞ্জিত কাহিনীর কাহিনীর মধ্যে মূল ঐতিহাসিক সত্যের অনুসন্ধান করেন।
    প্রসঙ্গত রোমিলা থাপার মৌর্য সাম্রাজ্যের ইতিহাস রচনার জন্য একাধিক পুরাণের সাহায্য নেই।
  • দীপ | 42.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ২১:৪১503565
  • নেন
  • এলেবেলে | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ২১:৪৮503566
  • তাহলে সামান্য রবীন্দ্রচর্চাই হোক। 
    --- অবশেষে একদিন এই বৌদ্ধপ্রভাবের বন্যা যখন সরিয়া গেল তখন দেখা গেল সমাজের সমস্ত বেড়াগুলা ভাঙিয়া গিয়াছে। …একদিন বিশ্লিষ্ট সমাজকে বাঁধিয়া তুলিবার জন্য এমন একটি পুরাতন শাস্ত্রকে মাঝখানে দাঁড় করাইবার দরকার হইয়াছিল যাহার সম্বন্ধে নানা লোক নানাপ্রকার তর্ক করিতে পারিবে না— যাহা আর্যসমাজের সর্বপুরাতন বাণী; যাহাকে দৃঢ়ভাবে অবলম্বন করিয়া বিচিত্র বিরুদ্ধসম্প্রদায়ও এক হইয়া দাঁড়াইতে পারিবে। এইজন্য বেদ যদিচ প্রাত্যহিক ব্যবহার হইতে তখন অনেক দূরবর্তী হইয়া পড়িয়াছিল তথাপি দূরের জিনিস বলিয়াই তাহাকে দূর হইতে মান্য করা সকলের পক্ষে সহজ হইয়াছিল। …তাহার পরে আর্যসমাজে যত কিছু জনশ্রুতি খণ্ড খণ্ড আকারে চারি দিকে ছড়াইয়া পড়িয়াছিল তাহাদিগকেও একত্র করিয়া মহাভারত নামে সংকলিত করা হইল। …আধুনিক পাশ্চাত্ত্য সংজ্ঞা অনুসারে মহাভারত ইতিহাস না হইতে পারে কিন্তু ইহা যথার্থই আর্যদের ইতিহাস। ইহা কোনো ব্যক্তিবিশেষের রচিত ইতিহাস নহে, ইহা একটি জাতির স্বরচিত স্বাভাবিক ইতিবৃত্তান্ত। কোনো বুদ্ধিমান ব্যক্তি যদি এই-সমস্ত জনশ্রুতিকে গলাইয়া পোড়াইয়া বিশ্লিষ্ট করিয়া ইহা হইতে তথ্যমূলক ইতিহাস রচনা করিবার চেষ্টা করিত তবে আর্যসমাজের ইতিহাসের সত্য স্বরূপটি আমরা দেখিতে পাইতাম না। মহাভারত সংগ্রহের দিনে আর্যজাতির ইতিহাস আর্যজাতির স্মৃতিপটে যেরূপ রেখায় আঁকা ছিল, তাহার মধ্যে কিছু বা স্পষ্ট কিছু বা লুপ্ত, কিছু বা সুসংগত কিছু বা পরস্পরবিরুদ্ধ, মহাভারতে সেই সমস্তেরই প্রতিলিপি একত্র করিয়া রক্ষিত হইয়াছে। 
     
    পুনশ্চ - সংযত সুরে কথা বলার জন্য ধন্যবাদ।
  • দীপ | 2402:3a80:a5d:d187:7e4a:995d:4d8c:***:*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ২১:৫১503567
  • রবীন্দ্রনাথ রামায়ণ-মহাভারতকে ইতিহাস রূপেই দেখেছেন।  সেটা তাঁর প্রবন্ধেই স্পষ্ট।
    আর মূল কাহিনীকে ভিত্তি করেই জনশ্রুতি গড়ে ওঠে। রামায়ণ, মহাভারত, পুরাণগুলি পড়লে একথা বোঝা যায়।
  • এলেবেলে | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ২১:৫৩503569
  • কাজেই যেটাকে রবীন্দ্রনাথ আর্যদের ইতিহাস বলেছেন, সেখানে নিষাদপুত্র নিষ্পেশিতই হবেন। কিন্তু আমার আলোচনার প্রিমাইসটা একলব্যের বুড়ো আঙুল নিয়ে ছিল। এই কারণেই যে অনেকেই মনে করেন এতে তাঁর তিরন্দাজির দক্ষতা কমে যায়। ফলে এই নিয়ে উলুতপুলুত হয়। আসলে একলব্য তর্জনী ও মধ্যমার সাহায্যে তির ছোঁড়ায় দক্ষ ছিলেন। পরম্পরাগত দক্ষতা।
  • এলেবেলে | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ২১:৫৬503570
  • না, জনশ্রুতিকে ভিত্তি করেও অনেক সময় কাহিনি গড়ে ওঠে। ওই কারণেই বাংলায় সতী মন্দিরের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া না গেলেও রাধানগরে রামমোহনের বৌদির সতী-স্মৃতিফলক আছে। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন