এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • r2h | 165.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ১৮:৫০540539
  • ঠাকুরবাড়ির আঙিনায় অনেকদিন আগে পড়েছিলাম, চমৎকার স্মৃতিকথা, অবন সমর গগনের কথা পড়ে মনে হয়েছিল আহা উদ্বৃত্ত ধন সম্পদ সার্থক।

    এঁদের সংস্পর্শে না এলে, অন্তত প্রভাবিত না হলেই ব্যাপারটা জসীমউদ্দিনের সাহিত্যচর্চার জন্য ভালো হত কিনা, সেটা ভাবি মাঝে মাঝে। আবার এও মনে হয় জসীমউদ্দিন সংগ্রাহক গবেষক হিসেবে বড় কাজ করেছেন। সাহিত্যচর্চায়, এখনও ওঁর লেখাপত্র নিয়ে মঞ্চ অভিনয় হচ্ছে দেশে বিদেশে, এ কম কী।
    আমার ভালো লাগুক বা নাই লাগুক।

    বাঁকবদল নেই, সে তো বটেই। জসীমউদ্দিনের সাহিত্য অতীতচারী, পশ্চাৎমুখী - সেসব সমালোচনা আছে। আমার কাছে তা সঙ্গতও মনে হয়।

    তবে অ্যাণ্ডর 'এলিটরা তুচ্ছ করে কিন্তু আসলে বিরাট প্রতিভা' - এমন কাকে কাকে মনে করেন, তা জানলে সুবিধে হত।
  • <> | 103.99.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ১৬:০৬540538
  • ন্যান, জসীমুদ্দিনের লেখায় পড়ুন, অবন ঠাকুরকে গল্প শোনাতেন, নকসী কাঁথার মাঠ পাণ্ডুলিপি অবস্থায় শুনিয়েছিলেন, তিনি আবার যেসব জায়গায় 'আধুনিক প্রকাশভঙ্গিমা' ছিল, সেগুলো বদল করতে বলতেন (করা উচিত হয়েছিল কিনা কে জানে )! গগন ঠাকুরও থাকতেন একই আড্ডায়। 'ঠাকুরবাড়ির আঙিনায়' নামে জসীমুদ্দিনের একটা বইও ছিল মনে হয়।

    আর কথা হল, দু'দিন আগে যখন দীনেশ সেন - জসীমুদ্দিন প্রসঙ্গ এনেছিলাম, তখন জানতামও না যে এই দুজনের মধ্যে চেনাজানা ছিল, দুজনের কাজের প্রসঙ্গেই মন্তব্যটা করেছিলাম। দীনেশ সেন - ও 'নকসী কাঁথার মাঠ' -এর পান্ডুলিপি পড়েছিলেন, খুবই প্রসংশা করেছিলেন, এই লেখাটায় আছে। অন্য আর এক লেখায় দেখলাম, দীনেশ সেন বলেছিলেন 'হারিয়ে যাওয়া জিনিস' জসীমুদ্দিনের কবিতায় খুঁজে পাওয়া গেছে ! মনে হয় যেন, সেই সময়ে অবন ঠাকুর - দীনেশ সেনরা যে বাঙালী ভাবের খোঁজ করছিলেন, সেসবের সঙ্গে জসীমুদ্দিনের কবিতার যোগ দেখতে পেয়েছিলেন। ফলে মনে হয় না যে জসীমুদ্দিনের লেখার credential নিয়ে তখন কোন সন্দেহ তৈরী হয়েছিল, বিখ্যাত ব্যক্তিদের প্রসংসা তিনি পেয়েছিলেন।
  • <> | 103.99.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ১৪:৪৭540537
  • আরো একটু ভাবার পরে আরো ক'টা কথা মনে হল। ব্যালাড শব্দটা থেকে লোরকার ব্যালাডের কথা মনে এল (মাফ করবেন, তুলনামূলক সাহিত্য ছাড়া কিছু করতে পারি না !)। তো ব্যাপার হল, দেখবেন ঐ ১৯২০ - ৩০ র দশকে যখন লোরকা ব্যালাডধর্মী লেখা লিখছেন, তখন ব্যালাডের ফর্ম নিচ্ছেন আর তার মধ্যে সমসাময়িক কবিতার ধরণ - ইমেজারি - স্বপ্নদৃশ্য ইত্যাদি ঢুকিয়ে দিচ্ছেন। এসব করে, যা তৈরী হচ্ছে, তা হল 'নতুন' কবিতা, 'দুয়েন্দে' তৈরী করছেন। পরে কবিতার এই বাঁকবদল আরো বড় করে করবেন 'নিউইয়র্কে কবি' বইটাতে। তো জসীমুদ্দিনের কবিতায়, কবিতার এই বাঁকবদল নেই, ওনার কবিতা পুরোন গীতিকার সঙ্গে সম্পর্কিত, কিন্তু তার মধ্যে নতুন কবিতার চিহ্ন নেই। কবিতার এই ভাব, বাংলা কবিতার ক্ষেত্রে প্রাক - ভারতচন্দ্র সময়ের সঙ্গে যুক্ত, সেই সব কবিতায় বাঙালী জীবনের দৈনন্দিন - আচার - কাজ ইত্যাদি ছিল যা থেকে কোট করে প্রবন্ধ লিখে ফেলা যায়, কিন্তু 'কাব্য' বিশেষ ছিল না। বলি যে, জসীমুদ্দিনের কবিতা মূলত এই ধরণের, পূর্ববঙ্গের জীবনের ছবি - বিশ্বাস - দৈনন্দিন পাওয়া যাবে, কিন্তু কবিতার বাঁকবদল ? না নেই। পড়তে হয়ত খারাপ লাগবে না এখনো, সময় কাটিয়ে দেওয়া যাবে, কিন্তু সে সব কবিতায় কক্ষ থেকে কক্ষান্তরের আভাস নেই।

    জসীমুদ্দিনে যা নেই, লোরকায় যা ছিল, জীবনানন্দ সে বস্তু তৈরী করেছিলেন। গ্রামদৃশ্য কেন্দ্রিক কবিতাকে 'নতুন' করে তুলেছেন, 'মৃত্যুর আগে'- র মত দুয়েন্দেময় কবিতা বিশ্বসাহিত্যে নেই, আর লোরকার 'নিউইয়র্কের কবি' - র মত, বা তাকে ছাপিয়ে 'সাতটি তারার তিমির' - এর মত 'সভ্যতাবিরোধী' কবিতা লিখে ফেলবেন।
  • পাপাঙ্গুল | 103.24.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ১৪:৪১540536
  • এ বইদুখানা কারুর সন্ধানে আছে নাকি ? 
     
     
    Aathara Sataker Bangla Gadya O Upanibesher Samaj O Bangla Sangbadik Gadya ll Debesh Roy
  • <> | 103.99.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ১৪:২২540535
  • r2h কে বলার যে দীনেশচন্দ্র সেনের ময়মনসিংহ গীতিকা সংগ্রহ ও প্রকাশের সঙ্গে জসীমুদ্দিন যুক্ত ছিলেন। বইটা বেরিয়েছিল কলকাতা ইউনি থেকে। দীনেশ সেনের 'বৃহৎ বঙ্গ" বইয়ের ভূমিকায় জসীমুদ্দিনের উল্লেখ আছে, জসীমুদ্দিনের কাঁথা সংগ্রহর প্রসঙ্গে।

    এখানে, ভবতোষ দত্তর একটা প্রবন্ধ আছে, জসীমুদ্দিনকে নিয়ে, বেশীদিন আগের লেখা নয়।

    https://archive.org/details/dli.calcutta.01867/page/n13/mode/2up

    প্রথম প্যারাতে, ছোট করে বলা আছে কেন সেই সময়ে জসীমুদ্দিনের কবিতা নিয়ে বেশী আলোচনা হয়নি।

    এ সেই 'নতুন' - এর ব্যাপার !

    আর লেখাটাতে, রবিবাবু , তাঁর অনুসারী কবিকুল, তাঁদের কবিতার সঙ্গে জসীমুদ্দিনের কবিতার মিল - অমিল, দীনেশ সেন, সবই ধরা আছে। জসীমুদ্দিনের কবিতা, বিশেষ করে ব্যালাডধর্মী যা, সে নিয়ে কথা আছে, ছন্দ ব্যবহার প্রধাণত প্রচলিত বা রাবীন্দ্রিক, সে কথাও আছে।

    ও, হ্যাঁ, জসীমুদ্দিন কিন্তু ঢাকা ইউনির প্রফেসর ছিলেন, তিরিশের কবিরা চাকরি ক্ষেত্রে অতখানি পৌঁছতে পারেননি, অনেক পরে পেরেছেন, যাদপুরে বু.ব ডিপার্টমেন্ট খোলার পরে। দীনেশ সেন রায়বাহাদুর হয়েছিলেন, বাংলা সাহিত্য নিয়ে গবেষক ছিলেন, তাঁর সঙ্গেও জসীমুদ্দিনের যোগ ছিল যেমন, তেমন জোঁড়াসাকোর সঙ্গের যোগ ছিল। এই দুই রকমের যোগ, জীবনানন্দ বাদ দিয়ে তিরিশের বাকি সব কবিদের ছিল !

    (এসব লিখছি কেন ? আসলে নানারকমের তথ্য ইত্যাদি আছে, সেই সময়ের বাস্তবতা, কেন, কী হয়েছিল, সেসব অবশ্য আজকাল আর বোঝা যাবে না। তদুপরি, লেখাপত্তর ইত্যাদি নিয়ে এলিট - ননএলিট ইত্যাদি আধা - খ্যাঁচড়া মনের মাধুরি পড়লে মনে হয়, বিশেষ কিছু না জেনেই বা গভীরে না গিয়েই এসব বলা হচ্ছে, সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলির মত। এক লাইনে তো আর সমাজতত্ত্ব হয় না !)

     
  • অরিন | 2404:4404:4405:700:a1e1:3e96:c829:***:*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ১৩:৪৩540534
  • "কালীধর লাপাতা বেশ ভালো হয়েছে নাকি? দেখব? কেউ দেখেছেন? রেকো দেবেন?"
     
    এইটা?
     
     
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ২৫ জুলাই ২০২৫ ১২:২৫540533
  • কালিধর লাপাতা -র থেকেও আমি বলবো অরিজিনাল ফিল্ম যেটা থেকে এটা তৈরি হয়েছে, 'কারুপ্পু দুরাই' সেটা দেখতে। একই পরিচালক বানিয়েছিলেন। খুবই প্রশংসিত ফিল্ম। সাবটাইটেল দিয়ে দেখুন নাহয়।
  • :|: | 2607:fb90:bdd8:90:e868:5b1c:1a2d:***:*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ১১:০৮540532
  • ২৪ জুলাই ২০২৫ ২১:৩৮
    চতুর-মাতৃক যখন চতুর তো হবেই! নামের মধ্যেই চতুর রয়েছে কিনা? ;)
    ২৪ জুলাই ২০২৫ ২৩:১২
    অনেক ধন্যবাদ এই অবজারভেশন শেয়ার করার জন্য। এই কমপ্লিট অবজারভেশনটি কমপ্লিমেন্ট হিসেবে নিতে চাইবো। 
    সেনস থাকলে তবেই না সেনসিটিভিটি! একজনও যে সেন্স আছে বলে মনে করেছেন, এটার জন্য আমি কৃতজ্ঞ।
     
    যা হোক একানড়ে অন্যতম প্রিয় টপিক। গুগুলিয়ে এই ছবিটি পেলুম। এখানে অবশ‍্যি কুলোর মতো পিঠটা বোঝা যাচ্ছে না। তবু হাজার হোক একানড়ে তো বটে! ফেবু না থাকলেও দেখতে পাওয়া উচিৎ। অন্তত আমি পেলুম।
  • ..... | 103.244.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ১০:৪২540530
  • কালীধর লাপাতা বেশ ভালো হয়েছে নাকি? দেখব? কেউ দেখেছেন? রেকো দেবেন?
  • b | 14.139.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ১০:৪০540529
  • "এমনিই গুরুতে অল্প বয়সী লোক একেবারেই দেখি না,"
    দেখুন সেদিন আবাপতে দেখলাম গাড়ির ধাক্কায়  এক তরুণ ( বয়সঃ ৪৬) আহত । 
  • . | 194.56.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ১০:০০540528
  • বোম্বাইয়ের বোম্বেটে গল্পে অরবিন্দের একটা বই ছিলো।
  • অপু | 2402:3a80:1986:b803:478:5634:1232:***:*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ০৯:১১540527
  • নীল র থেকে বেগুনী ঢের ভালো,বিশেষ করে গরম গরম খিচুড়ি  দিয়ে
  • অরিন | 202.36.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ০৮:২০540526
  • হুতোর সুকুমারের কেদারবাবু আর কয়েদীদের উদাহরণ প্রসঙ্গে:
    ব‍্যাপারটা split second এর, আপনি হয় পারবেন, নয় পারবেন না। ১-১০০ গোনাগুনি, কথা চালাচালির অবকাশ নেই। 
    "Between stimulus and response there is a space. In that space is our power to choose our response. In our response lies our growth and our freedom"
    Viktor Frankl নাকি বলেছিলেন (না বললেই বা কী, কথাটা সত‍্যি)। 
    ব‍্যাপারটা হাতে কলমে বুঝতে গেলে মাউনটেন বাইক নিয়ে লরু পাহাড়ের পথে একটা ড্রপ অফ দিন, :-), হাড়ে হাড়ে split second টের পাবেন। 
     
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ০৮:১৬540525
  • পুরনো কবিতার থ্রেড ভেসে উঠে খুব ভালো লাগল। কত সব ভালোলাগা, কত শত স্মৃতি ! আপনাদের থ্যাংকু।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ০৭:৫০540524
  • দেয়া নেয়া সিনেমাটার গল্প একেবারে স্মুথ, আমি ওটাকে অনেক খোঁচা খোঁচা উঁচু নিচু কল্পনা করি। বাবাটিকে করে দিই পাথরখনির মালিক, গায়ক ছেলেটি তার বন্ধুকে বাঁচানোর জন্য বাবার কাছে লাখ কয়েক ধার নিয়ে বন্ধুকে দিয়ে আসে, কিন্তু কী জন্য নিয়েছে তা বলে না। বাবা কড়া শর্ত দেন ছেলে আর কোনোদিন গাইবে না, কয়েক বছর পাথরখনিতে কাজ করবে ছদ্মপরিচয়ে। (গল্পটা একেবারে গ্লোবাল হয়ে যেত, থেরন আর থেরনের ছেলের কেস দাঁড়িয়ে যেত ঃ-) )
  • যদুবাবু | ২৫ জুলাই ২০২৫ ০৭:৩২540523
  • কী হবে এইসব অ্যাজাম্পশন করে? তার তিনটে গাড়ি না সে একাহারী, এসবে আমাদের কী কাজ? তিনি ভালমন্দ কিছু লিখলে সমালোচনা করতে পারি, আড্ডা দিলে আড্ডা দিতে পারি এই আর কী। আর এতো ক্যাল্কুলেট করে, আখের গুছিয়েই বা আমাদের প্রজন্ম (বা তার আগের প্রজন্ম) কী এমন দেশোদ্ধার করলো? 
     
    এমনিই গুরুতে অল্প বয়সী লোক একেবারেই দেখি না, এক রমিত ছাড়া, আসুক না একজন-দুজন। আমি তো খুব আশা করি কুমুদির জন্য যারা লিখেছে ২-৩ বছর আগেও, তারা একদিন আরও বড়ো হয়ে গুরুর পাতায় লিখবেন, ভাটে এসে আড্ডা দেবেন, না হক ১০-১২ বছর পর। তবুও। 

    (এবং এইসব ভাবলে দুম করে ঊর্জ্বস্বতীর কথা মনে পড়ে এবং প্রচণ্ড মন খারাপ হয়ে যায়।) 
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ০৬:৪৮540522
  • এক তরুণ হ হ পা কবি খুবই ইন্টারেস্টিং লোক। বিরা আ আ ট বড়লোকের ছেলে, অর্থকড়ির কোনো অভাব নেই। প্রাসাদের মত বাড়ি, তিন চারটে গাড়ি ইত্যাদি। এই কবির বাবা একেবারে সেই সিনেমার কমল মিত্র যেন, বিশাল ব্যবসাবাণিজ্যে লালে লাল। এখন গল্পটা কোনদিকে গড়াবে?
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ০৬:৪৩540521
  • আরও বখা দরকার ছিল। চান্স ফসকে গেল।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ০৬:৪০540520
  • সাত-আট বছর বয়সে মনে হয় আমি বখে যাচ্ছিলাম, শুনতাম বোর্ডিং এ পাঠিয়ে দেবে, কিন্তু কই? দিল না তো! মনে মনে বোর্ডিং এ যাবার জন্য খুবই উৎসাহী ছিলাম, দুষ্টুমিষ্টি সিনেমার সেই 'লম্বা দাড়ি চৌকিদার, বলছে হেঁকে খবরদার' গানটার মতন এক বোর্ডিং স্কুল কল্পনা করতাম। কিন্তু কই, ওরা তো আর পাঠাল না? স্থানীয় স্কুলেই যেমন যাচ্ছিলাম আসছিলাম, তেমনই যেতে আসতে লাগলাম! কেজানে হয়ত আর তেমন বেশি বখিনি ! তাই বাড়িতেই রেখে দিল। ঃ-)
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ০৬:৩১540519
  • অরিন, থ্যাংকু। ঈশ, স্কুল ইত্যাদি সবই ছিল! যদি গমের খিচুড়িতে না ফেঁসে গিয়ে ওখানকার ওই স্কুলে ভর্তি হয়ে থেকে যেতে পারতুম, তাহলে একটা কিছু হত বটে। ( তবে কেজানে হয়ত বিস্তর খরচ। না হয় তো অন্য কোনো রেস্ট্রিকশন! নাহলে কবি নিশিকান্তরাই বা করতেন কী? স্কুলের কথা তো কিছু কইতেন না? লীলা মজুমদার একবার ওই আশ্রমে যান , কিন্তু তিনিও স্কুলের কিছু উল্লেখ করেন নি পাকদন্ডীতে )
  • kk | 2607:fb91:1027:4e3c:688e:716d:4739:***:*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ০৫:৪৯540518
  • হুতো ,
    এই যে, ব্যাপারটা তো হলো গিয়ে এইরকম --
     
    নন্দবাবু আবার চোখ বুজলেন।
    কে যেন বলে উঠল, “কাজটা খারাপ হল হে নন্দবাবু।”
    নন্দবাবু ফের চমকে উঠে চারদিকে চাইলেন। কেউ নেই।
    হঠাৎ নন্দবাবু বুঝতে পারলেন, কথা বলছে আর কেউ নয়। তাঁর মন।
    মন বলে উঠল, “কাজটা খুব বিবেচকের মতো করলে না হে নন্দলাল। আর একটু ভেবেচিন্তে দেখলে পারতে।”
    নন্দবাবু উত্তেজিত কণ্ঠে বললেন, “বলিস কী রে মন? একাদশীতে বিরিয়ানি?”
    “নন্দবাবু, তোমার সাধন-ভজন সবই ভস্মে ঘি ঢালা হল।”
    “তার মানে কী রে মন?”
    “বলছিলাম, যে-সাধক সাধন-ভজন করতে করতে ওপরে উঠে গেছে, তার কাছে আর কি খাদ্যাখাদ্য ভেদ থাকে? তার কাছে মুরগিও যা, গঙ্গাজলও তাই।”
    “ওসব বলিসনি রে মন। তোর লোভ তোকে ওসব বলাচ্ছে।”
    “আমি বলি কি নন্দবাবু, শাস্ত্রে একটা কথা আছে, তেন ত্যক্তেন ভুঞ্জীথাঃ। কথাটার মানে জানো?”
    “খুব জানি। ত্যাগ করে ভোগ করো।”
    “তবেই বোঝো, কেমন দামি কথা। যা ত্যাগ করবে, তা ভোগ করতে আর বাধা কিসে? ছেড়েই যখন দিয়েছ তখন আর খেতে বাধা কিসের?”
    “ওরে লোভী মন, তুই আর আমাকে কুপথে নিস না, ত্যাগের জলে নিজেকে ধুয়ে নে। পরিচ্ছন্ন হ।”
    “মেলা ফ্যাচফ্যাচ কোরো না তো নন্দবাবু, ভাল রান্নাও একটা শিল্পকর্ম, বুঝলে? তাকে অবহেলা করলে শিল্পকেই অপমান করা হয়।”
     
    wink
  • r2h | 134.238.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ০৫:৩০540517
  • পুকুরে নীল (মতান্তরে বেগুনি) পদ্ম আমারও খুব মনে আছে, চমৎকার মনোরম পরিবেশ, বড় গাছ, কাঠবেড়ালি -এইসব, খেয়ে দেয়ে একটা চৌবাচ্চায় থালা ডুবিয়ে দিতে হত না একটা গরম জলের ধারায় অল্প ধুয়ে দিতে হতো কী যেন। শ্রীমার চৌকো বই, হ্যাঁ, সেও কিনেছিলাম, ঐটা বোধয় এখনও আছে।

    বইয়ে উপদেশ, তাই তো, কী জানি, হয়তো খুব খটমট কঠিন কথা পড়ে মনে হয়েছে নির্ঘাৎ উপদেশ না হয়ে যায় না, আসলে হয়তো নিতান্তই মধুর জিনিসপত্র ছিল। পোলাপান ছিলাম তো, হয়তো ভালো ভালো কথাকে উপদেশবৎবিষ মনে করেছি।
    যদুবাবুর ব্যাখ্যাটা মোক্ষম। এরকম হতেই পারে। কিন্তু মাঠের একানড়ে আর তালতলার একানড়ে কি আলাদা? প্রথম জন খাইয়া ফেলেন আর দ্বিতীয় জন ফেলিয়া দেয়

    যদুবাবুর ৩ঃ৪৮ ও, একেবারে তাই, পরমহংস আর পরম বকের মধ্যে সরল দোলগতি বজায় রাখা ছাড়া পথ নেই।

    অরিনদার ৩ঃ৪১ ও খুবই ইয়ে, তবে কী হয়, যখন খুব গোলমাল হয় তখন মাথা ঠান্ডা রাখতে গেলে কেদারবাবুর মতও হতে পারে।
    • ইস্কুলের মাঝখানে একজন লোক দাঁড়িয়ে বিড়বিড় করে অঙ্ক বলছে, তাই দেখে ইস্কুলের দারোয়ান ব্যস্ত হয়ে কয়েকজন লোক ডেকে আনলো। একজন বলল, “কি হয়েছে মশাই?” কেদারবাবু বললেন, “ষোলো, সতেরো, আঠারো, উনিশ, কুড়ি—”
       সকলে বলল, “এ কি? লোকটা পাগল হল নাকি?—আরে, ও মশাই, বলি অমনধারা কচ্ছেন কেন?” কেদারবাবু মনে মনে ভয়ানক চটলেও—তিনি গুনেই চলেছেন, “ত্রিশ, একত্রিশ, বত্রিশ, তেত্রিশ—”
       আবার খানিক বাদে আরেকজন জিজ্ঞাসা করলো, “মশাই, আপনার কি অসুখ করেছে? কবরেজমশাইকে ডাকতে হবে?” কেদারবাবু রেগে আগুন হয়ে বললেন, “উনষাট, ষাট, একষট্টি, বাষট্টি, তেষট্টি—”
       দেখতে দেখতে লোকের ভিড় জমে গেল—চারদিকে গোলমাল, হৈ চৈ। তাই শুনে মাস্টারবাবু দেখতে এলেন, ব্যাপারখানা কি! ততক্ষণে কেদারবাবুর গোনা প্রায় শেষ হয়ে এসেছে। তিনি দুই চোখ লাল করে লাঠি ঘোরাচ্ছেন আর বলছেন, “ছিয়ানব্বুই, সাতানব্বুই, আটানব্বুই, নিরেনব্বুই, একশো—কোন্ হতভাগা, লক্ষ্মীছাড়া, মিথ্যেবাদী বলেছিল একশো গুনলে রাগ থামে?” বলেই ডাইনে-বাঁয়ে দুমদাম লাঠির ঘা।
    সশস্ত্র বিপ্লবে বিশ্বাসী বামপন্থী রাজনৈতিক বন্দীরা জেলের দেওয়াল ভাঙা দেখে তা দিয়ে বেরিয়ে যাওয়া বিষয়ে কোন কেতাবে কী লেখা আছে তা নিয়ে মীমাংসা করতে গিয়ে যেমন পুলিশ চলে এল, ঐরকম।
    কিন্তু এ আমার নিতান্ত লঘু কথা, দুষ্ট সরস্বতীর দোষ।

    তবে লঘু কথা যখন বলছিই তখন কেকেকেও একটা কথা বলি। এই যে ইমোশন নিয়ে গিল্ট- এরও কিন্তু রকমফের হতে পারে। যদি কোনদিন নেমন্তন্নে কেঁদে ওঠে প্রাণ লুচির জন্যে, তখন এও ভাবা যায় যে, উচিত হবে কি কাঁদানো তাহারে? আবার এক ছটাক গিল্ট দিয়ে এমনও বলা যায়, ওরে হতভাগা হুতেন, তিনকাল গিয়ে এককালে ঠেকছে, এখনও নোলা কমলো না? তাতে আত্মা কষ্ট পেলেও শরীরের ভালো হবে।
    এবার সেখানেও আবার কোলেস্টরল আর ডোপামাইনের কী সব জটিল হিসেব, খুবই গোলমেলে ব্যাপার, ক্ষুরস্য ধার।
  • অরিন | 2404:4404:4405:700:dda5:88b:664d:***:*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ০৫:২১540516
  • "অরবিন্দ আশ্রমের ওখানে কি কোনো স্কুল, কলেজ, ইউনি এইসব আছে? বিশ্বভারতীর মত?"
    "
    Sri Aurobindo International Centre of Education, an integral part of Sri Aurobindo Ashram, serves as a field for experiment and research in education. For years Sri Aurobindo considered the formation of a new system of education as one of the best means of preparing the future humanity to manifest upon earth a divine consciousness and a divine life. To give a concrete shape to his vision, the Mother opened a school for children on December 2, 1943. Since then, the school has continued to grow and experiment with various educational problems and issues. In 1951, a Convention was held at Pondicherry which resolved to establish an International University Centre in the town as a fitting memorial to Sri Aurobindo. Accordingly, the Sri Aurobindo International University Centre was inaugurated by the Mother on January 6, 1952. In 1959, the Mother decided to rename it the Sri Aurobindo International Centre of Education.
    The Centre of Education provides education from kindergarten to college levels of study. Its faculties include Humanities, Sciences, Languages, Engineering Technology, and Physical Education, and it has facilities for learning drawing, painting, handiwork, music and dancing (Indian and Western), dramatics, and arts and crafts. In addition to several libraries and laboratories there are also opportunities for practical and manual work.
    As an international centre of education it aspires to represent the cultures of different regions of the world with the ideal that every nation should make a unique contribution to a cultural synthesis, promoting mutual understanding and human unity."
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ০৫:১০540515
  • অরবিন্দ আশ্রমের ওখানে কি কোনো স্কুল, কলেজ, ইউনি এইসব আছে? বিশ্বভারতীর মত?
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ০৫:০৬540514
  • আরও কত কিছু ছিল, কিছুই দেখি মনে পড়ে না! তবে বহু লোকেই তো গিয়েছেন ওখানে, বইগুলোও হয়ত কেউ কেউ কিনেছেন, কারুর না কারুর আরও অনেক কিছু মনে আছে।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ০৫:০১540513
  • আর একটা মনে পড়েছে, একটা কাচের গেলাসে জল নিয়ে সেই জলের মধ্যে একটা লম্বা কাঠি ডুবিয়ে দিলে জলের ভিতর সেটাকে বাঁকা দেখায়। আসলে কিন্তু সেটা বাঁকা নয়। জল থেকে বের করে নিলেই আবার সোজা দেখায়। তারপরে নানা জটিল দার্শনিক কথা ছিল, সেসব আর মনে নেই।
  • যদুবাবু | ২৫ জুলাই ২০২৫ ০৪:৩৮540512
  • হয়তো ঐরকম ভাববাচ্যে লেখা ছিল, 'কালি কাহারও মুখে মাখাইতে নাই', 'গল্পের বইয়ের নিচে দস্যু মোহন লুকাইয়া লুকাইয়া পড়িতে নাই' - হুতোদার পড়ে মনে হয়েছে এই রে এ নির্ঘাত আমাকেই বলছে, অরিনদার পড়ে মনে হয়েছে হ্যাঁ এ তো ভারি ন্যায্য কথা। 

    এই যেমন একানড়ের গল্প। গল্প ভাবলে গল্প, আবার বাচ্চাদের ভয়-দেখানো উপদেশ ভাবলেই বা আটকাচ্ছে কে?
     
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ০৪:৩৩540511
  • আশ্রমের এত সব মহা মহা কান্ড বাদ দিয়ে আমাদের ছোটো দুই ভাইবোনের সবচেয়ে ভালো লেগেছিল, অতি ছোটো এক পুকুরে নীল পদ্ম!!!! পদ্মের পাপড়িগুলোর রঙ ঠিক নীল না, বরং অল্প বেগুণী ঘেঁষা। আশ্রমে খেতে দিল গমের খিচুড়ি!!! এ হে হে হে। তাও দিব্যি সোনামুখ করে খেয়ে ফেললাম এমনই স্থান মাহাত্ম্য! খাওয়ার শেষে একটা করে কলা দিল। :-)
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৫ জুলাই ২০২৫ ০৪:২৮540510
  • পন্ডিচেরির ছোটোদের বই আমিও পেয়েছিলাম যখন অরবিন্দ আশ্রমে যাই সে এ এ ই কোন বিগত যুগে, ছিয়াশিতে। ছোট্টো চৌকো চৌকো বইগুলো, শ্রীমা মানে মীরা মায়ের লেখা। এখন আর তেমন কিছু মনে নেই, একটা শুধু মনে আছে জিনিসপত্র ঠিকঠাক যায়্গায় রাখবার একটা গল্প ছিল, যেমন কিনা কালি হাতের আঙুলে বা কাপড়ে ঢালার জিনিস নয়, ওটা ফাউন্টেন পেনের মধ্যে থাকবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত