এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • . | ১১ জুলাই ২০২৫ ০৩:২৩540084
  • লসাগুর দেওয়া লিংকে গিয়ে শুনলাম বাংলা ইংরেজি দুটোই বেশ বাজে লাগল। কী বিচ্ছিরি বাংলা উচ্চারণ মহিলা কণ্ঠের, কী অসম্ভব কৃত্রিম, পুরোটা শুনতে ইচ্ছেই করল না। কেন এরকম জিনিস এরা এ আই দিয়ে করাচ্ছে সেটাই প্রশ্ন। দ্বিতীয়ত, এ আই ছবি আঁকানো, গান করানো, মিউজিক, তারপর ঐ যে পাঠগুলো শুনলাম, এত বিরক্তিকর, এখন এগুলোই সম্ভবত চলছে, গল্প উপন্যাস লেখানো, তো এগুলো মানুষকে না দেখিয়ে শুনিয়ে এআইকেই দেখাক শোনাক না বাপু। এআই শুনবে, এআই হাততালি দেবে, এ আই খুশিতে নাচবে হাসবে। এসব "শিল্প"তে হয়ত সবই থাকবে, তবে প্রাণ নেই, প্রাণের ছোঁয়াটুকুও নেই। কারা এসব শোনে, দেখে? 
  • &/ | 151.14.***.*** | ১১ জুলাই ২০২৫ ০২:০২540083
  • কিন্তু গানে নাচে কবিতায় গল্পে সিনেমায় ছবি আঁকায় কেন এ আই ঢোকাতে চায়? এসব তো মানুষের এনটারটেইনমেন্ট, কেবল মানুষকেই করতে দেওয়া উচিত।
  • &/ | 151.14.***.*** | ১১ জুলাই ২০২৫ ০১:৫৮540082
  • নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্টে, ওইরকম রিস্কি রিস্কি জায়গায়...
  • r2h | 134.238.***.*** | ১১ জুলাই ২০২৫ ০১:৩১540081
  • এইরে, 'প্রত্যাশা মতোই' শব্দবন্ধ খুবই পিচ্ছিল।

    হুঁ, কাজ হারানোর দলে অনেক লোক; যেমন কন্টেন্ট রাইটার, কপি এডিটর - এই পেশাগুলি চাপে দেখতে পাই।
    যদিও এসবের প্রতিযুক্তি আছে যে নতুন কাজের সুযোগ তৈরি হবে - এ হবে তা নিয়ে আমারও খুব সন্দেহ আছে তা না। কিন্তু কেরিয়ারের মাঝামাঝি নানান লোক হাবুডুবু খায়, প্রযুক্তির জগতে এটা একটা জটিল পরিস্থিতি। বৃহত্তর স্বার্থ টার্থ, ভবিষ্যতের সম্ভাবনা -এইসব নানান কিছু মাথায় রেখেও। প্রতিষ্ঠানগুলি ব্যক্তি মানুষ দেখে না- সে এক কঠিন।
    যারা তাল মেলাতে পারছে না, তাদের পুনর্বাসনের কোন চিন্তা ভাবনাও নেই, আপস্কিল আপস্কেল লিন অ্যাজাইল কস্ট বাজেট নানা জিনিস।
    মানুষের কাজ নাকি কমছে, কাজ সহজ হচ্ছে - এইসব চালু লব্জ। কিন্তু কাজের দিন, ঘন্টা কেন কমছে না, দৌড়, চাপ এইসব কেন কমছে না - এইসবও আছে।
    এই যে মার্কিন দেশে সরকারি চাকরি থেকে ছাঁটাই নিয়ে নানা কথা, সত্যিই অনেক কাজ যন্ত্র করে দেবে। সেদিন একটা জঙ্গলে গিয়ে মনে হল বনরক্ষকদের অনেক কাজ রিমোট হয়ে যেতে পার, ড্রোন ইত্যাদি দিয়ে নজরদারি, দরকার মত লোক। সরকার খরচা বাঁচাবে তাও বেশ। কিন্তু কর্মসংস্থানও সরকারে দায়ের মধ্যে পড়ে, এমন একটা ব্যাপার ছিল। আবার খরচা বাঁচানোর জন্যও তো এককালীন বড় বিনিয়োগ আছে।
    সেসব নিয়েও লোকে নিশ্চয় চিন্তাভাবনা করে, কেনার লোকও তো থাকতে হবে। আবার কেনার পদ্ধতিও পরিবর্তনশীল। সাবস্ক্রিপশন, লিজ - নানান কিছু।
    আদার ব্যাপারি হিসেবে দেখে যাওয়াই একমাত্র কাজ।
  • অরিন | 2404:4404:4405:700:9086:739b:2c4a:***:*** | ১১ জুলাই ২০২৫ ০১:৩০540080
  • @যদুবাবু, "জাজ করা" আর Algorithmic Bias এর তফাৎ নিয়ে যদি সম্ভব হয় আরেকটু লিখুন। আমি আপনার পয়েন্টটা বুঝতে পারিনি। 
    বাংলায় ইংরিজিতে আমরা (আমি অন্তত) "জাজ" বলতে যে ব‍্যাপার বুঝি, তাতে মানুষেরই, এর ধরণের bias থাকে, তাই নয় কি?
    "Black lives matter all lives matter" যিনি লিখলেন, তাঁকে বলব সেভাবেই না হয় ভাবুন, কারণ এভাবে এআই বনাম এআই নয় আলাদা করার theoretical justification যাই থাকুক, আলাদা করার বাস্তবিকতা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়। 
    যেমন ধরুন যুদ্ধের কারণে যে এনার্জির অপচয় (যুদ্ধেও এ আই ব‍্যবহার করা হয়), তাই নিয়ে আপনার কি বক্তব‍্য জানতে ইচ্ছে হয়। 
  • আ খোঁ | 2402:3a80:4308:e53:378:5634:1232:***:*** | ১১ জুলাই ২০২৫ ০০:১১540079
  • @r2h আপনারটুকু প্রত্যাশা মতোই। বাকি মানুষের অনুসন্ধিৎসু মন। আমি বলার কে! তবে ওই SUNO প্রসঙ্গে... । চোখের সামনে দেখছি এক একজন অসম্ভব প্রতিভার মিউজিশিয়ানরা কাজ হারিয়ে অতল হতাশায় ডুবে যাচ্ছেন। এখন মানুষের হাতের এক্যুস্টিক সাউন্ড জনতার কান যখন এয়াই কৃত প্রোগ্রামড সাউন্ড দিয়ে হৈ হৈ করে রিপ্লেস করে নিতে পারছে তখন মানুষও যন্ত্র বা যন্ত্র নয় বা কেন এই আলোচনায় আর ঢুকলাম না।
  • <> | 2405:201:802c:7858:cd0b:5b1b:2446:***:*** | ১০ জুলাই ২০২৫ ২৩:৫৫540078
  • আর, হ্যাঁ, ছবিগুলো চোখে লেগে থাকে, যা বইতে ছাপা হয় সে দেখে। লাইন আর চোখের কী বাহার। আর দেহসুষমা, বাঙালীভাব এই ছবির মধ্যেও প্রকাশ করতে পেরেছিলেন ! সন্দীপন এক ইন্টারভিউতে বলেছিলেন নীরদ মজুমদারের ছবিগুলো কিছুই হয়নি, তুলনায় দাদার ছবিগুলো অনেক ভাল। ঠিকই বলেছিলেন, নীরদবাবু ফ্রান্সে থেকে ইউরোপীয় ছবির সংস্পর্শে এসে এঁকেছিলেন অনেককিছুই, তন্ত্রমন্ত্র নিয়ে তো সিরিজই করেছিলেন কিন্তু মূলতঃ ডিজাইন হয়েছিল সেসব । সে তুলনায় কমলকুমারের ছবি কী বা সরল, কী বা জীবন্ত, কী বা মায়াময় ! এসব ছবি আর মনে হয় একজিবিশনে দেখা যাবে না, শেষ দেখা গেছিল ২০০১ এ, শানু লাহিড়ী ওনার আত্মজীবনীর প্রকাশকালে মজুমদার পরিবারের সবার ছবি দেখানোর ব্যবস্থা করেছিলেন।
  • <> | 2405:201:802c:7858:cd0b:5b1b:2446:***:*** | ১০ জুলাই ২০২৫ ২৩:৩৭540077
  • হ্যাঁ, ১৯৫৬ দেখে আমারও মনে হয়েছিল, 'অন্তর্জলি যাত্রা' হয়ত ঐ সময়ে লেখা শুরু করেন, ১৯৫৯ এ পত্রিকায় প্রকাশ। এও মনে হয়, চলচ্চিত্র পত্রিকা কেন্দ্রিক সংঘ ভেঙে গেলে, পথের পাঁচালি সিনেমা হয়ে গেলে, মোটামুটি একই সময় জুড়ে কৃত্তিবাস - এক্ষণ পত্রিকা প্রকাশ হওয়া শুরু হতে থাকলে, কম বয়সীজনেরা লেখালেখিতে আসতে থাকলে, নিজেও হয়ত কী লিখবেন কীভাবে লিখবেন ঠিক করে উঠতে পারলে এবং ভাষা তৈরী করে উঠতে পারলে ক্রমশঃ কমলকুমার লেখার দিকেই নিজেকে নিয়োজিত করেন বেশী। মারা যাওয়ার অল্প কিছু আগে যখন এই প্রবন্ধ লিখছেন, তখন তো তাঁর পরিচিতি গদ্যকার হিসেবে। মনে হয় না, সেই পরিচিতির সঙ্গে উনি ১৯৫০ র প্রথম দিকে বিবিধরকমের লেখালেখিকে আর জুড়তেন, সেগুলো তাঁর জীবনের অন্য এক পরিচিতি যেহেতু। করব, করব করেও নিজের ছবির এক্জিবিশনও করেননি, অবশ্য সেটি না করার পরিবারজনিত অন্য কারণও বলা হয়েছে।
  • agantuk | 216.13.***.*** | ১০ জুলাই ২০২৫ ২২:৫৭540076
  • :) | 103.244.***.*** | ০৯ জুলাই ২০২৫ ২২:৫২540043
    এই যে পাওয়া গেছে সেই লাল শাড়ি কালো শাড়ির কেস। অনিরুদ্ধ লাহিড়ী। কমলকুমার ও কলকাতার কিসসা।
     
    লাল শাড়ি কালো শাড়ির কেসের জন্য অনিরুদ্ধ লাহিড়ীকে টানার প্রয়োজন নেই। আসল ঘটনা খোদ ঘোড়ার মুখ থেকেই পাওয়া যায়, আর তাও এমন কিছু দুর্লভ নয়। রঙ্গীন ছবি (বিষয় চলচ্চিত্র পৃ ১১৩, প্রথম প্রকাশ দেশ বিনোদন সংখ্যা ১৯৭২) প্রবন্ধ থেকে: 
     
  • :) | 103.244.***.*** | ১০ জুলাই ২০২৫ ২২:৫৬540075
    • <> | ০৬ জুলাই ২০২৫ ০২:৫৫
    • ১৯৩৪ - ৪৮ , মোটামুটি এই সময় জুড়ে লেখা বন্ধ করে দিয়েছিলেন,
    • <> | ০৮ জুলাই ২০২৫ ২০:৫৩
    • ১৯৩৪ না, ১৯৩৮। লেখা বিষয়ক লেখাটায় লিখছেন, '১৯৩৮ সালের পর আমরা আর লেখা প্রকাশ করতে চেষ্টা করি নাই'। এবং, 'ইত্যবসরে ১৯৩৮ - ৪৮ পর্যন্ত অপেক্ষা করি, এইভাবে ১৯৫৬ সালে আবার নতুন চেষ্টা করি'। প্রবন্ধটার ঐ প্যারাটা পড়ে মনে হয়, লেখা যে বিভিন্ন সময়ে বন্ধ, সেটা লেখা কী হবে, সেই নিয়ে প্রশ্নের সামনে পড়ার জন্যই বন্ধ, 'ঐ বাঙালীত্ব আমাদের ধ্রুব জ্ঞান। এইটা ফুটাইয়া তোলাই আমাদের লক্ষ্য', এর পেছনে ছোটার জন্যই। উষ্ণীষ পর্বের গল্পে এই বাঙালীত্ব ফুটে বেরোচ্ছিল না, ফলে ক'বছর চেষ্টা করে সেটা বন্ধ হয়, এরকম অনুমান করি।
     
    "লেখা বিষয়ক" রইল প্রবন্ধ সংগ্রহ থেকে। সবার জন্য নয়। আমাদের বর্তমান জীবনযাত্রায় যে সামান্য সময় আমরা ইন্টারনেট এ বাংলা পড়ার জন্য বরাদ্দ রাখি, তাতে যে তাড়াতাড়িতে আমরা টেকস্ট স্ক্রল করি, সেইভাবে এই লেখাটা পড়া সম্ভব নয়। এর প্রতিটা বাক্য ও এটি সামগ্রিকভাবে অনেক বেশি প্রণিধান দাবি করে।
     


     
    আমি যেভাবে ভাবছিলাম, ১৯৩৮ থেকে ১৯৪৮ - এই সময়টাতে উনি লেখা প্রকাশ বন্ধ করেন, কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে লেখা বন্ধ করেননি সম্ভবত, অন্তত পারিবারিক নাটক তো চলছে, সেসব লিখছেন অন্তত। কিন্তু একটা জিনিস মিস করেছি। ১৯৩৯ এ শরৎচন্দ্র রায়চৌধুরীর মৃত্যুর পর পারিবারিক নাটকের রীতি বন্ধ হয়। ফলে সে সময়টাতে নতুন নাটক লেখার দরকারও ছিল না।
     'লেখা বিষয়ক' নিবন্ধটির ঐ প্যারাগ্রাফ পড়ে যদিও মনে হয় 'চেষ্টা' জারি ছিল, তবে তা জীবিকা সন্ধানের ব্যবসা-বাণিজ্যের সময় হওয়া একটু কঠিনই। ১৯৪১ এ রিখিয়া যাত্রা, ১৯৪২-৪৬ কলকাতায় নানান আড্ডা চক্র, এ সময়ে ক্যালকাটা গ্রুপ। ১৯৪৭ এ বিয়ে।
    গল্পের দিক থেকে দেখলে, ১৯৪৮ এ 'জল' (সাহিত্যপত্র), 'তেইশ' (চতুরঙ্গ), ১৯৫০ ফিল্ম সোসাইটি গঠন ও চলচ্চিত্র পত্রিকা প্রকাশ সংক্রান্ত ইনভলভমেন্ট, ঘরে বাইরে ইত্যাদি চিত্রনাট্য ও ফিল্ম স্কেচ, ১৯৫০-৫১ তে সচিত্র ভারতের লেখা, ১৯৫১ তে 'মল্লিকাবাহার' (চতুরঙ্গ), চতুরংগে অন্যান্য ফিচার, ১৯৫২ তে ১৪/১৮টি 'তদন্ত' পত্রিকা প্রকাশ ও সেই সংক্রান্ত লেখালেখি ১৯৫১ থেকে তো জনগণনার কাজ ও ১৯৫৪তে সেই রিপোর্ট প্রকাশ, জনগণনার কাজ শেষে সাউথ পয়েন্টে যোগ। ১৯৫৫তে চতুরঙ্গে বই সমালোচনা, ১৯৫৬ তে 'পাঁচমুড়ার মাটি' (দেশ), ঢোকরা কামার (সুন্দরম), ১৯৫৮ তে 'মতিলাল পাদরী' (দেশ), 'তাহাদের কথা' (দেশ)। ১৯৫৯-এ নহবৎ পত্রিকায় অন্তর্জলী যাত্রা ইত্যাদি। তাহলে "১৯৫৬ সালে আবার নূতন চেষ্টা করি" বলছেন কেন? অন্তর্জলী যাত্রা কি ১৯৫৬ তে লেখা শুরু করেন? নইলে ১৯৫৬ তে অন্য কোনো লেখার কথা বলছেন, যা আমরা জানি না?
  • &/ | 107.77.***.*** | ১০ জুলাই ২০২৫ ২১:৫৮540074
  • কোনো ভালো ছাঁকুনি দরকার, বা কুলো।
  • :|: | 2607:fb90:bd29:46b2:b9f5:6402:c3e8:***:*** | ১০ জুলাই ২০২৫ ২১:২২540073
  • আত্মা নেই সেকথা কি ঠিক? আত্মা নিশ্চয়ই আছে কিন্তু তার প্রকাশটি "আমি" বলে যে যন্ত্রটির সঙ্গে নিজেকে আইডেন্টিফাই করছি সেটির মধ্যে থাকা মন নামক যন্ত্রটি সেই প্রকাশ ডিটেক্ট করতে পারছেনা। যান্ত্রিক সীমাবদ্ধতা -- এই আরকি! 
  • r2h | 134.238.***.*** | ১০ জুলাই ২০২৫ ২০:৫৭540072
  • হ্যাঁ তা তো বটে, সেক্ষেত্রে অন্য কিসিমের যন্ত্র বলা যেতে পারে আরকি!

    প্রাণ থাকা না থাকার ব্যাপারটা ধরা যেতে পারতো, কিন্তু প্রাণের সংজ্ঞা নিয়ে তর্ক উঠলে সে আবার এক গোলমাল হবে।
    পরলোক, অবিনশ্বর- এইসব গোলমেলে জিনিস, কিন্তু এর বাইরে জীবের প্রাণ জিনিসটা নির্দেশ করতে গেলে আত্মা শব্দটা বেশ জুৎসই। সে হিসেবে দেখতে গেলে নীলাভ সবুজ শৈবাল থেকে করোনা ভাইরাস সবারই একটা মাপমত আত্মা আছে। আবার একটা মোটরগাড়ি বা সুপার কম্পিউটার, সে যতই লম্ফঝম্প করুক, তার আত্মা নেই।
  • বোরিং হ্যাজ | 2401:4900:76c2:ba10:ec3a:4eff:fe17:***:*** | ১০ জুলাই ২০২৫ ২০:৫৪540071
  • লো পাওয়ার এআই নিয়ে অনেক কাজই হচ্ছে (বিয়ন্ড ভন নয়মান ব্যাপারস্যাপার)। হাইপ কম, কাজেই...
  • :|: | 2607:fb90:bd29:46b2:b9f5:6402:c3e8:***:*** | ১০ জুলাই ২০২৫ ২০:২৪540070
  • কিন্তু মানুষও কি যন্ত্র নয়? শরীর মনে কলকব্জা সব মিলিয়ে? 
  • r2h | 134.238.***.*** | ১০ জুলাই ২০২৫ ২০:২০540069
  • অ্যাইএর মুখে ফুল চন্দন, দূষণ টূষণেরও তো পাঁচ পো পূর্ণ হলো বলে। তবে পুণরাবৃত্তি করে যাই, -
    একটা যন্ত্র একেবারে মানুষের আচার আচরন মিমিক করছে, মুগ্ধ হয়ে গালে হাত দিয়ে তার কথা শুনতে শুনতে সে যে যন্ত্র তাই ভুলে যাচ্ছি, ক্রমে হয়তো তার সঙ্গে কথাবার্তা বলতেও শুরু করে দিচ্ছি - এইটা আমার কাছে খুবই গোলমেলে একটা ব্যাপার মনে হয়
  • আ খোঁ | 2402:3a80:4308:c2f9:378:5634:1232:***:*** | ১০ জুলাই ২০২৫ ২০:১৪540068
  • এআই নিয়ে এত কথা হচ্ছে, ডিহিউম্যানিজম এর দিকটায় কেউ আলোকপাত করলেন না, খুব একটা। 
  • যদুবাবু | ১০ জুলাই ২০২৫ ১৯:০৫540066
  • @দ-দি - পেট্রোগ্লিফ-আঁকা বড় পাথর ভেঙে চালান করে দিয়েছে? ইরিবাবা। এ তো এক প্যারার হরর স্টোরি। 
    হ্যাঁ, এই লেখা+ছবি বড়ো করে হোক এটা আমারও দাবী। 

    @অরিনদা, আপনি যেটা বলছেন, সেটা অ্যালগোরিদমিক বায়াস -- আমি সেটার কথা বলিনি কিন্তু, হয়তো ইমপ্লাই করে ফেলেছি। আপনার সাথে কোনো একদিন কথা হলে বলবো। 

    @বোরিং হ্যাজ, হ্যাঁ, চ্যাট-জিপিটির এনার্জি কনজ়াম্পশন একটা চিন্তার কারণ। পিরিয়ড। এই নিয়েই দিস্তে দিস্তে লেখা হয়েছে। লেখাই সার। উপর-উপর মনে হয়, প্রযুক্তিবিপ্লব (বিপ্লব-ই লিখলাম) আর নৈতিকতা মানুষে একসাথে সামলাতে পারে না, একটা আরেকটাকে দুমড়েমুচড়ে দিয়ে এগোতে চায়, বা এগোয়, পরে একটা জাস্টিফিকেশন খাড়া করে। তাছাড়া আমাদের বাইনারি মস্তিষ্ক - হয় নিখুঁত হতে হবে, না হলে সম্পূর্ণ বর্জ্য। 
     
     'গবেষণা থামানো', থামানো মানে একেবারে বন্ধ না করে, সাময়িক বিরতি- সেটাও যে একটা অপশন হতে পারে সেটা বললে কান ধরে বের করে দেবে, ক্যান্সেল-ও করেই দেবে লোকে। কিন্তু পজ় করা উচিত কি? আমি জানি না। আপনি মেশিন লার্নিং-এর অন্যতম বিখ্যাত (বৃহত্তম?) কনফারেন্সের দিকেই তাকান। NeurIPS 2025-এ মোট সাতাশ-হাজার সাবমিশন। সাইটে বলা আছে, অথর-রা চাইলেই এ্যাই লাগাতে পারেন লেখার কাজে, শুধু স্বীকার করতে হবে, কিন্তু রিভিউয়ার-দের সেটা করা মানা। যদিও বললেই বা শুনছে কে? তাই এবারে ওদের নিয়ম হয়েছে যে একটা পেপারের কোনো কো-অথর যদি রিভিউতে ঢিলে দেন তাহলে কালেকটিভ পানিশমেন্ট হিসেবে সেই পেপার বাতিল। সে নিয়ে এখন লোকে চিলুবিলু করছে। বিকল্প তো অনেক কিছুই আছে, কিন্তু অ্যাকাডেমিয়া বা টেক ইন্ডাস্ট্রির রিওয়ার্ড সিস্টেম যা + মানুষের লোভ / উচ্চাশা সব মিলে একটা ঘ্যাঁট। 

    https://ncfrey.substack.com/p/publishing-and-communicating-research?r=21zho

    আমার ধারণা হয় এই বুদবুদ একদিন ফাটবে, ফেটে একটা স্টেডি স্টেটে আসবে, না হলে অন্যান্য ডিসিপ্লিনকে খুবলে খুবলে নেবে একটু একটু করে। শুরুর দিকে কিছু লোকে বলেছিলেন মরাটরিয়াম ইম্পোজ় করতে, যে একটু পড়ে ক্যাচাপ করে নিই, তারপর আবার লিখবেন না হয়। তাদের লোকে ঝেড়ে ভূত ভাগিয়েছে। আমার মনে হয় না কেউ শুনবে। বয়েই গেছে শুনতে।
  • . | ১০ জুলাই ২০২৫ ১৭:৩৬540065
  • পুনশ্চ
    একা বেড়ানোর মত আনন্দ আর কিছুতেই হয় না, হতে পারে না।
  • . | ১০ জুলাই ২০২৫ ১৭:৩৪540064
  •  ১০ জুলাই ২০২৫ ১৫:০৬
    @দ
     
    এতো প্রাগৈতিহাসিক শিল্প!
    তাই ভেঙে বাড়ি বানাচ্ছে?
     
    লেখা কৈ এই নিয়ে? টই খোলো।
    আমিও বুলগারিয়ায় মাগুরাকার কথা মনে করে করে হাহুতাশ করছি।
  • বোরিং হ্যাজ | 167.103.***.*** | ১০ জুলাই ২০২৫ ১৭:০১540063
  • এটা খানিকটা ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার আর অল লাইভস ম্যাটার হয়ে গেল। বাট এনিওয়ে...
  • অরিন | 2404:4404:4405:700:34bb:c7ac:1c68:***:*** | ১০ জুলাই ২০২৫ ১৬:৩৮540062
  • "প্রশংসার মাঝখানে একটু কনসার্ন তুলতেই what about Kashmiri Pandits দেখে"
     
    কিছু মনে করবেন না, আপনার এই whataboutery র অভিযোগটি কিন্তু আমার মনে হয় false equivalence । 
     
    আপনার কনসার্ন অস্বীকার করার কথা তো আসছেই না এখানে, তাকে মেনে নিয়েই কিন্তু  সোর্স দুটো দিলাম। 
     
    এখন যে কোন বক্তব্যকে সিরিয়াসলি বিচার করতে গেলে, নানান ভাবে  যাচাই করে দেখে নিতে হয়, এটাই সাধারণত  দস্তুর, এতে খুব দোষের কিছু আছে কী? এবারে অন্যান্য আর কি আছে এ বিষয়ে দেখতে গিয়ে দেখা গেল আপনি পরিস্থিতি যতটা উদ্বেগজনক বলে আপনার সোর্স ডকুমেন্ট পড়ে ভাবছেন বা লিখেছেন, বাস্তব পরিস্থিতে অন্যরা এতটা সঙ্কটজনক মনে করেন না ও তার আরো কিছু দিক আছে। এখন এ সবই নানা রকম পয়েন্ট কাউন্টার পয়েন্ট দিয়ে আলাপ আলোচনা করে দেখা যেতে পারে। যদিও মূল সমস্যাটা তো সেই একই, এনার্জির সঙ্কট। এবং ব্যাপারটা ঘোর বাস্তব, বিশ্বাস অবিশ্বাসের ব্যাপার নয় । 
  • বোরিং হ্যাজ | 167.103.***.*** | ১০ জুলাই ২০২৫ ১৫:২৭540061
  • শুধু এআইয়ের একার এফেক্টটা মারাত্মক। সেটা এমআইটির পেপারেই আছে। কেন, তার টেকনিকাল ব্যাখ্যাও আছে। গুগল সার্চকে গ্লোবালি জেমিনি দিয়ে রিপ্লেস করলে কী হতে পারে সেটাও একজন হিসেব করে দেখিয়েছেন। এই ২০২৫ এও একাধিক পেপার বেরিয়েছে - কেন এটা হয় তাই নিয়ে। যদিও গবেষণা থামানোর কথা কেউই বলে না। সমস্যাগুলো পয়েন্ট আউট করে। সমস্যা আছে সেটা বিশ্বাসই না করলে আর সমাধান হবে কী করে? 
     
    অল্টারনেটিভ নিয়ে বেশ কিছু কাজ হচ্ছে। তবে সেগুলো এত বিখ্যাত নয় এখনও। বেসিক্যালি হাইপের বাজারে "সব কিছু এআই করে দেব" দাবী করা অর্ধশিক্ষিত সিইওদের দাপটের দৌলতে।
     
    আর কেন মনে হল? প্রশংসার মাঝখানে একটু কনসার্ন তুলতেই what about Kashmiri Pandits দেখে :-p
  • অরিন | 2404:4404:4405:700:3aba:f8ff:fe54:***:*** | ১০ জুলাই ২০২৫ ১৫:১৫540060
  • "বোঝা গেল - বলে লাভ নেই।"
     
    আপনার এরকম কেন মনে হল   ?  
     
    স্থানীয় স্তরে  তো দেখাই  যাচ্ছে যে ডাটা সেন্টারের ইন্ধন খরচ  প্রচুর, এখন সেটা বিশ্বব্যাপী হয়ত ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করেনি ,  এদের রিপোর্ট পড়ে যা  মনে হচ্ছে ।  কিন্তু এছাড়াও অন্য কিছু ব্যাপার রয়েছে,  শক্তির খরচ শুধু তো এ আই প্রয়োগ বাবদ নয় ।  ডাটা সেন্টারে কি এ সি ব্যবহার হয়না ?  অতএব সমস্যা শুধু এ আই  বলে নয় ,  সর্বত্র  । 
    তার ওপর আপনি কি ধরণের এনার্জি ব্যবহার করছেন (সৌর / জল / বায়ু / জিওথার্মাল / প্রাকৃতিক / তেল কয়লা ), বা কোথায় ব্যবহার করছেন কি ধরণের মডেলে কতটা ব্যবহার করছেন এসবের ওপরেও অনেক কিছু নির্ভর করবে (যেমন এজ বা ডিভাইস  বনাম সার্ভার নির্ভর বা ধরুন কি ধরণের মডেল ব্যবহার করছেন   ) ।  
     
    এখন শুধু এই বিবেচনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ বা গবেষণা আটকাবে এরকম মনে করার কারণ নেই  নিশ্চয়ই । 
  • | ১০ জুলাই ২০২৫ ১৫:০৬540059
  • টুক করে আপনাদের একটা গল্প বলে যাই। 
     
    #পেট্রোগ্লিফের_খোঁজে

    গতবারে লাদাখ ঘুরে ঠিক তৃপ্তি হয় নি তাই এবারে সোলো ঘুরতে এসেছি। হেমিস ফেস্টিভাল দেখবো বলে জুলাইয়ের শুরুতে আসা। ৫ তারিখে এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা হল হেমিসে। সে নিয়ে আলাদা করে লিখবোখনে। আজ একটা নতুন জিনিষ নিয়ে লিখি। 

    গতকাল লেহ আর আশেপাশে ঘুরে বেড়ানোর শ্রেষ্ঠ পুরস্কার ছিল  পেট্রোগ্লিফ খুঁজে পাওয়া। পেট্রোগ্লিফ বা রক আর্ট হল বড়সড় পাথর বোল্ডারে ছেনি হাতুড়ি বা  সেই জাতীয় ধারালো কিছু দিয়ে কুঁদে আঁকা ছবি। পেইন্টিং নয় পাথর কুঁদে আঁকা লাইন ড্রয়িং। ভীমবেটকার কিছু ছবি এই ধরণের।  এই পেট্রোগ্লিফের কথা এবং লাদাখে তার উপস্থিতির কথা প্রথম জানতে পারি Onu Tareq এর লেখায়। 

    লাদাখের পেট্রোগ্লিফগুলো আনুমানিক ২০০০ থেকে ৫০০০ বছরের পুরানো। দুই একটা নাকি ১০০০০ বছরের পুরানোও হতে পারে।  মজা হল এগুলো সংরক্ষণ বা এমনকি এদের উপস্থিতি ও গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতাও তেমন গড়ে ওঠে নি। লেহ শহরের Lobzang Vishuddha এবং আরো কয়েকজন খুবই চেষ্টা করছেন এই ব্যপারে। 

    তা গ্রুপট্যুরে গিয়ে এরকম বুনোহাঁসের পেছনে ধাওয়া করলে অন্যদের রেগে যাবার সম্ভাবনা খুবই বেশী। এবারে সোলো ট্রিপে ঠিক করেই রেখেছিলাম একটা চেষ্টা করব। সেইমতো খুঁজে দেখলাম স্তাকমো - সাবু আর গিয়াচো এই দুটো পেট্রোগ্লিফ সাইটই  লেহ শহরের কাছাকাছি। গিয়াচো আমি ম্যাপে পেলাম না, স্থানীয় কেউ বলতেও পারল না। স্তাকমো অবশ্য কাছেই। 

    তা যাওয়া গেল সেদিকে। শে প্যালেস পেরিয়ে চোগলামসার পেরিয়ে বেশ অনেকটা। এদিকে ৬ই এপ্রিল দলাই লামার জন্মদিন। তিব্বত থেকে পালিয়ে উনি প্রথমে চোগলামসারে এসে উঠেছিলেন। সেখানে কাল মস্ত উৎসব ছিল। বেজায় ভীড় রাস্তায়। যাহোক সেসব কাটিয়ে এক রুক্ষ্ম বিরানজমিতে এসে পড়লাম। রাস্তার পাশে অজস্র ছোটবড় পাথর। কিন্তু হায় কারো গায়েই পাথর কুঁদে আঁকা নেই কিচ্ছুটি। 

    আংডুভাই আমার সারথি, আমার থেকে পেট্রোগ্লিফের নমুনা দু একটা ছবি নিয়ে ওই প্রান্তরে খুঁজে বেড়াতে লাগলেন। মাঝে একজন জায়গাটার আনুমানিক হদিশ দিয়েছিলেন।  আমি একটা অস্পষ্ট ছবি পেলাম একটা পাথরে, তার উপরে কেউ কিছু একটা লিখে দিয়ে গেছে স্পষ্ট করে। আংডুভাই দু একটা গাড়ি থামিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন। কিন্তু তারা কেউ স্থানীয় নয়, স্তাকমো মনাস্টারি যাচ্ছে। 

    ততক্ষণে আংডুভাইয়েরও জেদ চেপে গেছে বের করতেই হবে।  রাস্তা বানানো হচ্ছে, কিছুদূর গিয়ে ব্লক করা। ডানদিকে ঘুরে গ্রামের মধ্যে দিয়ে মনাস্টারির রাস্তা। সেই রাস্তাই ধরা গেল। এই অংশে কোন একটা নদী বা হিমবাহ গলা জলের সরু ধারা আছে। ফলে চারিদিকে ঘন সবুজ, অজস্র গাছ প্রায় জঙ্গলের মত। 

    সেখানেই একটা বাগানঘেরা বড়সড় বাড়ির ভেতরে গিয়ে আংডুভাই  প্রায় ১৫ মিনিট কথা বলে ফিরে এসে বললেন 'হাঁ মিলা'। সেই বাড়িটাও একটা হোমস্টে। জানা গেছে এই পাথরগুলো লেহ এবং অন্যান্য জায়গায় বাড়ি ও রাস্তা বানানোর কাজে লাগে। BRO থেকে বলেছে বড় পাথরগুলো ভেঙে আর ছোটগুলো আস্তই তুলে চালান করে দিতে। এই কাজে নিযুক্ত শ্রমিকরা রাস্তার ধারে মাঠে পড়ে থাকা এরকম পাথর প্রায় সবই ভেঙে চালান দিয়েছে। 

    এখন একটাই বড় পাথর আছে যেটা মূল রাস্তা থেকে ২৫-৩০ মিটার ভেতরে। ওই ভদ্রলোক চেষ্টা করছেন আর্কিওলজিকাল সোসাইটির সাথে কথা বলে অন্তত ওই পাথরটাকে বাঁচাতে। আবার গাড়ি ঘুরিয়ে ফেরত সেই জায়গাটায়। আবারো আংডুভাই আমাকে গাড়িতে রেখে নিজে গেলেন খুঁজতে কারণ 'ম্যাডাম আপকো ইতনা ধুপ সহনেকা  আদত নেহি হ্যায়।'  অত:পর পাইলাম উহাকে আমি পাইলাম। 

    প্রখর রোদ্দুরে ছবি কিছুতেই সুবিধের হয় না। তবু যতটা পারলাম তুলে নিলাম। আংডুভাই আমাকেও পেট্রোগ্লিফ বোল্ডারের পাশে দাঁড় করিয়ে ছবি তুলে দিলেন। আমার জন্যই নাকি ওঁর একটা নতুন জিনিষ জানা হয়েছে যা উনি পরে অন্যদের দেখাতে পারবেন। 

    ১) প্রথমে যে অস্পষ্ট কোন জানোয়ারের ছবির উপরে লেখা দেখেছিলাম সেটা 'ওম' লেখা, হোমস্টেতে জানলাম।
    ২) ছবি ফেবুতে আমার দেয়ালে আছে। কেউ চাইলে দেখে নিতে পারেন। 
    ৩) হুচি একটা বড় সাইটের সন্ধান দিয়েছে। সিয়াচেন থেকে ফিরে সেখানে হয়ত যাব একবার আরো ভাল নমুনা দেখতে। 
  • বোরিং হ্যাজ | 167.103.***.*** | ১০ জুলাই ২০২৫ ১৪:৫৩540058
  • বোঝা গেল - বলে লাভ নেই।
  • অরিন | 2404:4404:4405:700:3aba:f8ff:fe54:***:*** | ১০ জুলাই ২০২৫ ১৪:২৩540057
  • "সবই তো ভাল। কিন্তু এসবের এনার্জী খরচ নিয়ে চাপ আছে। "
     
     
    বিভিন্ন মডেলের ইন্ধন খরচের হিসেব । 
     
    ২ ০ ২ ৪  সালের ওয়ার্ল্ড এনার্জি আউটলুক  রিপোর্ট বলছে (১ ৮ 'র পাতায় ) 
     
    "Rising data centre electricity use, linked in part to growing use of AI, is already having some strong local impacts, but the potential implications of AI for energy are broader and include improved systems coordination in the power sector and shorter innovation cycles. There are more than 11 000 data centres registered worldwide and they are often spatially concentrated, so local effects on electricity markets can be substantial. However, at a global level, data centres account for a relatively small share of overall electricity demand growth to 2030. More frequent and intense heatwaves than we assume in the STEPS, or higher performance standards applied to new appliances – notably air conditioners – both produce significantly greater variations in projected electricity demand than an upside case for data centres. The combination of rising incomes and increasing global temperatures generate more than 1 200 TWh of extra global demand for cooling by 2035 in the STEPS, an amount greater than the entire Middle East’s electricity use today."
     
    এদের কথা অনুযায়ী উষ্ণায়ণএর প্রকোপ আর  এসি  ব্যবহার করলেও "এনার্জী খরচ নিয়ে চাপ আছে" । 
  • Guruchandali | ১০ জুলাই ২০২৫ ১২:৫৯540056
  • বোরিং হ্যাজ | 167.103.***.*** | ১০ জুলাই ২০২৫ ১০:২৫540055
  • বায়াস, এক্সপ্লেনেবিলিটি, হ্যালুসিনেশন এসব তো আছেই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত